সারাদেশ

ঈদে বাবার লেখা আর ছেলের সুরে ফাহমিদা নবী

ডেস্ক রিপোর্ট: ঈদে বাবার লেখা আর ছেলের সুরে ফাহমিদা নবী

‘শ্রাবণ মেঘে’ গানের পোস্টারে ফাহমিদা নবী

আলাপের শুরুতেই দেশের স্বনামধম্য সঙ্গীতশিল্পী ফাহমিদা নবী বললেন, ‘গানের সুরের তো পরিবর্তন হয় না, পরিবর্তন হয় রূচির। আমি সেই শ্রোতাদের জন্য এখনো গান করছি, যারা ভালো গান শুনতে চায়।’

আসছে ঈদুল ফিতরেও তেমনি একটি নতুন গান উপহার দিতে যাচ্ছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত এই শিল্পী। গানটির নাম ‘শ্রাবণ মেঘে’। মজার বিষয় হলো, এই গানের কথা লিখেছেন এইচ এ গোলন্দাজ আর সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন তারই পুত্র অন্তু গোলন্দাজ। গানটি লিরিক্যাল ভিডিও আকারে অবমুক্ত করা হবে ‘গান জানালা’ ইউটিউব চ্যানেলে।

‘শ্রাবণ মেঘে’ গানটি রেকর্ডিংয়ের অভিজ্ঞতা জানাতে গিয়ে ফাহমিদা বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘অন্তু শিল্পকলায় মিউজিশিয়ান হিসেবে কাজ করে। অনেকদিন ধরেই আমার সঙ্গে একটা গান করার কথা বলছিল। ফাইনালি সম্প্রতি ‘শ্রাবণ মেঘে’ গানটির রেকডিং করি। তখন দারুণ অনুভূতি হয়েছে। গাইতে গিয়ে গানের কথাগুলো একটু অণ্যরকম লাগছিল। আমি বললাম, গানটি তো ভালোই লিখেছিস অন্তু। ও বলল, আমি লিখিনি, আমার বাবা লিখেছেন। আমি শুনে অবাক হলাম, একজন বয়স্ক মানুষ এমন একটি গান লিখেছেন যাতে রয়েছে এক ধরনের চঞ্চলতা। মানুষের মনটা যে খানিক বাউন্ডুলে সেটি তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন গানে। আর অন্তুও খুব সুন্দর সুর করেছে। গানটিতে একপর্যায়ে যেমন অস্থিরতা আছে, আরেক পর্যায়ে মনটা একদম ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়া আমেজ আছে। অন্তু তার বাবার সঙ্গে কথা বলিয়ে দিল। তিনি বললেন, আমি খুব খুশি আপনি আমার লেখা গানটি গেয়েছেন।’

ফাহমিদা নবী আরও বলেন, ‘পুরো গানটি কমপ্লিট হওয়ার পর যখন শুনলাম তখন অন্য একটা আমেজ পেলাম। মনে হলো এই গানের সঙ্গে একঝাঁক তরুণী যদি নাচে তাহলে খুব ভালো লাগবে। এটা একটি নাচের গান হয়ে উঠেছে। অন্তু আমাকে বেশ কয়েকবার বলেছে মিউজিক ভিডিওর জন্য সময় দিতে। আমি ঈদের আগে আর পেরে উঠিনি। তবে আমার ইচ্ছা আছে ঈদের পর ভিডিওর শুটিংটা করার। আমি একপাশে বসে গাইব আর মেয়েরা নাচবে এভাবে ভিডিওটা করার ইচ্ছা আমার। তখন আমার মিউজিক ভিডিও আকারে আসবে গানটি।’

১৪ বছর পর ‘হীরামান্ডি’ দিয়ে ফিরলেন ফারদিন খান

‘হীরামান্ডি’র পোস্টারে ফারদিন খান

কিংবদন্তী অভিনেতা এবং প্রযোজক ফিরোজ খানের পুত্র ফারদিন খান হঠাৎই হাওয়া হয়ে যান ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকে। মাদকের নেশায় ডুব দিয়েছিলেন। ওজন বাড়িয়ে ফেলেছিলেন। অবশেষে ফিট হয়ে প্রায় ১৪ বছর পর সিনেমায় ফিরলেন অভিনেতা। শনিবার প্রকাশ্যে এল ফারদিন খানের ‘হীরামান্ডি’ লুক।

স্ট্রিমিং সার্ভিস নেটফ্লিক্স শনিবার ফারদিন খানের লুক প্রকাশ্যে এনেছে। ফারদিন খান ছাড়াও শেখর সুমন এবং তার ছেলে অধ্যয়ন সুমনের ক্যারেক্টার পোস্টার প্রকাশ করেছে নেটফ্লিক্স।

ফারদিন খানকে সর্বশেষ দেখা গিয়েছিল ২০১০ সালে ‘দুলহা মিল গ্যায়া’ ছবিতে। ৫০ বছর বয়সী এই অভিনেতা ‘জঙ্গল’, ‘প্যায়ার তুনে কেয়া কিয়া’, ‘ভূত’, ‘দেব’ এবং ‘নো এন্ট্রি’র মতো আলোচিত ও ব্যবসাসফল ছবি উপহার দিয়েছেন দর্শকদের।

‘হীরামান্ডি’-তে ফারদিনের চরিত্রের নাম ওয়ালি মোহাম্মদ। নেটফ্লিক্স অভিনেতার লুক প্রকাশ করে ক্যাপশনে লিখেছে, ‘ভালোবাসা এবং কর্তব্যের ঘূর্ণিঝড়ে আটকে পড়া ওয়ালি মোহাম্মদ তার রাজকীয় দায়িত্বের সাথে তার হৃদয়ের আকাক্সক্ষাকে মেটানোর চেষ্টা করেন। ফারদিন খান, ওয়ালি মোহাম্মদের চরিত্রে তার দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তন।’

‘হীরামান্ডি’র পোস্টারে ফারদিন খান এই সিরিজে ফারদিন খান ছাড়াও আছেন সোনাক্ষী সিনহা, মনীষা কৈরালা, অদিতি রাও হায়দারি, শারমিন সেগাল, রিচা চাড্ডা এবং সানজিদা শেখ।

‘হীরামান্ডি’র প্রেক্ষাপট ভারত স্বাধীনের আগের হীরা মান্ডি জেলার জাঁকজমকপূর্ণ ইতিহাস-সংস্কৃতির উপাখ্যান। যেখানে থাকছে প্রেম, প্রতারণা, উত্তরাধিকার ও রাজনীতি সবই। ১ মে নেটফ্লিক্সে মুক্তি পাবে ‘হীরামান্ডি’।

তথ্যসূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস

;

স্বামীর সঙ্গে হজের ছবি দিয়ে যা লিখলেন স্পর্শিয়া

স্বামীর সঙ্গে ওমরাহ করেছেন স্পর্শিয়া

ছোট ও বড়পর্দার অভিনেত্রী অর্চিতা স্পর্শিয়া এখন অভিনয় থেকে কিছুটা দূরে। সদ্য বিয়ে করে থিতু হয়েছেন। বিয়ের পর খুব একটা নতুন জীবনের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেননি।

অজানা কারণে নিজের বিয়ের ছবি ও ভিডিও প্রকাশেও খুবই গোপনীয়তা রক্ষা করেছেন। তবে আজ বিকেলে স্বামীর রিফাতের সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করেছেন তিনি। তাতে দুজনকে পবিত্র কাবা শরিফের সামনে দেখা যাচ্ছে।

স্পর্শিয়া ও তার স্বামী ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে, ওমরাহ করতে গিয়েছিলেন দুজন। এই ছবি দিয়ে একটি লম্বা ক্যাপশনও লিখেছেন অভিনেত্রী।

তার ভাষ্য, ‘২০১৯ সালে প্রথম ওমরাহ হজ করি আম্মুর সাথে। ইচ্ছা ছিল বিয়ে করলে জামাইকে নিয়ে আসবো। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তা কবুল করেছেন। আমাদের বিবাহিত জীবনের একটি আশীর্বাদপূর্ণ শুরু।’

স্পর্শিয়া আরও লিখেছেন, ‘আমার জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান দুই মানুষের সাথে ওমরাহ করা সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য এবং পবিত্র অভিজ্ঞতা। কথায় আছে, আল্লাহর ডাক ছাড়া কাবা শরীফে যাওয়া যায় না। আমি তার দাওয়াত পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে করি। আমি প্রার্থনা করি, আল্লাহ আমাদের সমস্ত পাপ ক্ষমা করে দিন এবং আমাদের হৃদয় সবার জন্য ভালোবাসা ও সমবেদনা দিয়ে পূর্ণ করুন।’

স্বামীর সঙ্গে ওমরাহ করেছেন স্পর্শিয়া স্পর্শিয়া ছবি আজকে পোস্ট করলেও তিনি হজে গিয়েছিলেন গতমাসে। সে কথা উল্লেখ করে লিখেছেন, ‘দয়া করে মনে রাখবেন এই আবেগগুলি গভীর ব্যক্তিগত এবং আমি একজন অত্যন্ত ব্যক্তিগত মানুষ। পোস্ট করতে চাইনি কিন্তু ধর্মীয় মতামতের বিচার বা সমালোচনা না হোক এই আশায় প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করলাম।’

;

‘রামায়ণ’ ট্রিলজিতে কোন তারকা নিচ্ছেন কত?

‘রামায়ন’-এ রণবীর কাপুর, সাই পল্লবী ও যশের ফ্যান মেড লুক

‘দঙ্গল’, ‘ছিছোরে’, ‘চিল্লার পার্টি’, ‘ভূতনাথ রিটার্নস’, ‘বাওয়াল’-এর মতো ছবি নির্মাণ করে অন্যরকম আস্থার জায়গা তৈরী করেছেন পরিচালক নীতেশ তিওয়ারি। পেয়েছেন একাধিক জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, ফিল্মফেয়ার, আইফাসহ অনেক পুরস্কার।

নিতেশ তিওয়ারি, রণবীর কাপুর, যশ, লারা দত্ত ও সাই পল্লবী এবার রামায়ণের গল্প নিয়ে আসছেন এই নির্মাতা। রামের চরিত্রে থাকছেন রণবীর কাপুর। দক্ষিণী অভিনেত্রী সাই পল্লবীকে দেখা যাবে সীতার চরিত্রে। রাবণের চরিত্রে নাকি দেখা যাবে ‘কেজিএফ’ তারকা যশকে। বড় বাজেটের এই তারকাবহুল ছবিতে কার পারিশ্রমিক কতো তা নিয়ে ভক্তদের মাঝে চলছে চর্চা।

এমন অনেক অ্যানিমেশেনের কাজ দেখা যাবে ‘রামায়ন’-এ নীতেশ তিওয়ারি ‘রামায়ণ’কে তিন পর্বে নির্মাণ করতে চলেছেন। শোনা যাচ্ছে ‘রামায়ণ’ ট্রিলজির জন্য ২৫০ কোটি রুপি নিচ্ছেন রণবীর। অর্থাৎ প্রতি পর্বের জন্য ৭৫ কোটি রুপি করে নিচ্ছেন অভিনেতা।

রামের বেশে রণবীর কাপুর পুরাণের পাতায় আঁকা চরিত্র পর্দায় ফুটিয়ে তোলা সহজ নয়। তাই এই চরিত্রের জন্য কঠোর প্রস্তুতিও নিতে হচ্ছে রণবীরকে। অভিনেতা যে জিমে এখন অনেকটা সময় কাটাচ্ছেন। ছেড়ে দিয়েছেন মদ্যপান। নিরামিষ রাখছেন খাবারের পাতে। শুদ্ধ হিন্দি চর্চা করছেন। কণ্ঠস্বর পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। পরিচালকের নির্দেশ মেনে চলছেন অক্ষরে অক্ষরে।

সীতার চরিত্রে দক্ষিণের অভিনেত্রী সাই পল্লবী অন্য দিকে, ট্রিলজিতে সীতার চরিত্রে অভিনয় করতে দক্ষিণের জনপ্রিয় অভিনেত্রী সাই পল্লবী পেয়েছেন প্রায় ১৮ কোটি। তবে সাধারণত অভিনেত্রীর পারিশ্রমিক ৩-৬ কোটির আশপাশেই থাকে।

রাবনের বেশে যশ ‘রামায়ণ’ ট্রিলজির জন্য যশ নিচ্ছেন ১৫০ কোটি রুপি। অর্থাৎ প্রতি পর্বের জন্য ৫০ কোটি রুপি করে নিচ্ছেন অভিনেতা। যশ তার শেষ অভিনীত ছবি ‘কেজিএফ টু’র জন্য নিয়েছিলেন ৩০ কোটি রুপি।

সেট নির্মাণ করতে খরচ হয়েছে ১১ কোটি চলতি সপ্তাহে ছবিটির শুটিং শুরু হয়েছে। সেটের ছবি ও ভিডিও প্রকাশ পেতে শুরু করেছে। জানা গেছে এই সেট নির্মাণ করতে খরচ হয়েছে ১১ কোটি।

সানি দেওলকে হনুমানের ভূমিকায় দেখা যাবে জানা গেছে, ‘রামায়ণ’ ছবিটির বাজেট ৫০০ কোটি রুপি। ছবিতে সানি দেওলকে হনুমানের ভূমিকায় দেখা যাবে। লারা দত্ত আসতে চলেছেন রানী কৈকেয়ী রূপে। রাকুল প্রীত সিং অভিনয় করবেন শূর্পণখার ভূমিকায়।

সেট নির্মাণ করতে খরচ হয়েছে ১১ কোটি তথ্যসূত্র : ফিল্মি বিট

;

‘দূর করো আত্মকেন্দ্রিকতা’ স্লোগান নিয়ে ছায়ানটের বর্ষবরণ

বাঙালির নববর্ষ উদযাপন / ছবি : নূর এ আলম

ষাটের দশকে পাকিস্তানিদের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে রমনার বটমূলে যে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের সূচনা করেছিল ছায়ানট, এখন তা বাঙালির নববর্ষ উদযাপনের অন্যতম প্রধান অনুসঙ্গ। তারই ধারাবাহিকতায় এবারও বর্ষবরণের আয়োজন করবে ছায়ানট। ছায়ানট মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এমনটাই জানায় দেশের ঐতিহ্যবাহী এই সাংস্কৃতিক সংগঠন।

সংবাদ সম্মেলনে এবারের আয়োজনের নানা দিক তুলে ধরেন ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক ও সঙ্গীতশিল্পী লাইসা আহমদ লিসা। তিনি বলেন, ‘‘এবারের নববর্ষের প্রথম প্রভাতে আমরা মানুষের জয়গান করব। ভোগবাদ নয়, স্বার্থপরতা নয় মনুষ্যত্বকে পাওয়ার অভিলাষী ছায়ানটের আহ্বান, স্বাভাবিকতার সাধনা এবং সম্প্রীতির ধ্যান ‘দূর করো আত্মকেন্দ্রিকতা, আপনি জ্বালো এই তো আলো’ এই স্লোগান নিয়ে আমরা এবারের আয়োজন নিয়ে এগিয়ে যাবো।”

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বৈশাখের প্রথম দিন ভোরের আলো ফুটতেই আহীর ভৈরব রাগে বাঁশির সুরে এবারের নতুন বছর আবাহনের শুরু করা হবে।

পুরো অনুষ্ঠান সাজানো হয়েছে নতুন স্নিগ্ধ আলোয় স্নাত প্রকৃতির গান, মানবপ্রেম-দেশপ্রেম আর আত্মবোধন-জাগরণের সুরবাণী দিয়ে। যোগ হয়েছে, জাতীয় কবির কালজয়ী সৃষ্টির বিজাতীয় অবমাননার প্রতিবাদ এবং লেখনীর দুর্দম শক্তিতে বাঙালির গণজাগরণে স্ফুলিঙ্গ ছড়িয়ে চলা আবু বকর সিদ্দিককে স্মরণ।

ছায়ানটের আয়োজন নিয়ে সংগঠনটির যুগ্ম সম্পাদক জয়ন্ত রায় বলেন, ‘এবার আয়োজনে সম্মেলক গান থাকবে ১১টি, একক গান থাকবে ১৫টি এবং পাঠ ও আবৃত্তি থাকবে। শুরুতেই একটি রাগসংগীত থাকবে। একক গান শোনাবেন শাহীন সামাদ, খাইরুল আনাম শাকিল, চন্দনা মজুমদার, লাইসা আহমেদ লিসাসহ অনেকে। পাঠ ও আবৃত্তিতে অংশ নেবেন রামেন্দু মজুমদার ও জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়।’

জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘বর্ষবরণ সার্থক করতে আন্তরিক নিষ্ঠায় প্রায় আড়াই মাস আগে থেকেই গান তোলা আর গলা মেলানোর কাজে নেমেছে শতাধিক ক্ষুদে ও বড় শিল্পী।’

ছায়ানট সাধারণ সম্পাদক লিসা বলেন, ‘সকলকে নিয়ে শুভ কর্মপথে চলবার, কণ্ঠে নির্ভয় গান তুলে নেবার ছায়ানটের এই আয়োজন সার্থক হবে সর্বজনের সমর্থন, অংশগ্রহণ এবং উপলব্ধিতে।’

ঢাকার রমনা উদ্যানে দু’ঘণ্টাব্যাপী এই আয়োজন সরাসরি সম্প্রচার করবে বাংলাদেশ টেলিভিশন। দেখা যাবে ছায়ানটের ইউটিউব চ্যানেলেও।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *