সারাদেশ

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে গিয়ে প্রথমে বাধা এসেছিল: মাশরাফি

ডেস্ক রিপোর্ট: এবারের ঈদুল আজহায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণহানি বেড়েছে ১৩.৩১ শতাংশ। এছাড়া দুর্ঘটনায় ৯ শত ৯৮ কোটি ৫৫ লাখ ৩৭ হাজার টাকার মানব সম্পদের ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।

দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ৯৭টি (৩৮.৬৪ শতাংশ) জাতীয় মহাসড়কে, ৯১টি (৩৬.২৫ শতাংশ) আঞ্চলিক সড়কে, ২৮টি (১১.১৫ শতাংশ) গ্রামীণ সড়কে, ৩২টি (১২.৭৪ শতাংশ) শহরের সড়কে এবং ৩টি (১.১৯ শতাংশ) অন্যান্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।

গত বছরের ঈদুল আজহায় প্রতিদিন গড়ে নিহত হয়েছিলেন ২১.৬ জন। এই হিসাবে গত বছরের তুলনায় এবছর প্রাণহানি কমেছে ৬.৭১ শতাংশ। তবে এটা কোনো টেকসই উন্নতির সূচক নির্দেশ করছে না। কারণ সড়ক পরিবহন খাতে ব্যবস্থাপনাগত কোনো উন্নতি হয়নি।

দুর্ঘটনার সময় বিশ্লেষণে দেখা গেছে, দুর্ঘটনাগুলো ঘটেছে, ভোরে ৬.৩৭ শতাংশ, সকালে ২৩.১০ শতাংশ, দুপুরে ২৭.৪৯ শতাংশ, বিকেলে ১৭.১৩ শতাংশ, সন্ধ্যায় ৫.৫৭ শতাংশ এবং রাতে ২০.৩১ শতাংশ।

সোমবার (২৪ জুন) সংবাদমাধ্যমে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমানের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঈদুল আজহার আগে ও পরে ১৩ দিনে (১১ জুন থেকে ২৩ জুন পর্যন্ত) দেশে ২শ ৫১টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২শ ৬২ জন নিহত হয়েছেন। এসব ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫শ ৪৩ জন। নিহতদের মধ্যে নারী ৩২ ও শিশু ৪৪ জন রয়েছেন।

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার বৃদ্ধি
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঈদের আগের পরের মোট ১৩ দিনে ১শ ২৯টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে নিহত হয়েছেন ১শ ৪ জন, যা মোট নিহতের ৩৯.৬৯ শতাংশ। এ ছাড়া মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৫১.৩৯ শতাংশ। এ দুর্ঘটনায় ৪৯ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ১৮.৭০ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ২৮ জন অর্থাৎ ১০.৬৮ শতাংশ।

নৌ ও রেল দুর্ঘটনা
এই সময়ে ৭টি নৌদুর্ঘটনায় ১২ জন নিহত এবং ৩ জন আহত হয়েছেন। ১৬টি রেলপথ দুর্ঘটনায় ১৪ জন নিহত এবং ৮ জন আহত হয়েছেন।

পরিসংখ্যানের তথ্য
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন নিউজপোর্টাল এবং ইলেক্ট্রনিক সংবাদমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।

যানবাহনভিত্তিক নিহতের চিত্র
প্রতিবেদনে বলা হয়, দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের পরিসংখ্যানের দেখা যায়- মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী ১শ ৪ জন (৩৯.৬৯ শতাংশ), বাস যাত্রী ১১ জন (৪.১৯ শতাংশ), ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-পিকআপ-ট্রাক্টর-ট্রলি আরোহী ১৫ জন (৫.৭২ শতাংশ), প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস-অ্যাম্বুলেন্স আরোহী ২৪ জন (৯.১৬ শতাংশ), থ্রি-হুইলার যাত্রী (ইজিবাইক-সিএনজিচালিত অটোরিকশা-অটোভ্যান-লেগুনা-টেম্পু) ৪৫ জন (১৭.১৭ শতাংশ), স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-করিমন-ভটভটি-পাওয়ার টিলার) ৯ জন (৩.৪৩ শতাংশ) এবং বাইসাইকেল আরোহী ৫ জন (১.৯০ শতাংশ) নিহত হয়েছেন।

দুর্ঘটনা সংঘটিত সড়কের ধরন
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ৯৭টি (৩৮.৬৪ শতাংশ) জাতীয় মহাসড়কে, ৯১টি (৩৬.২৫ শতাংশ) আঞ্চলিক সড়কে, ২৮টি (১১.১৫ শতাংশ) গ্রামীণ সড়কে, ৩২টি (১২.৭৪ শতাংশ) শহরের সড়কে এবং ৩টি (১.১৯ শতাংশ) অন্যান্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।

দুর্ঘটনার ধরন

দুর্ঘটনাগুলির মধে ৬৪টি (২৫.৪৯ শতাংশ) মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১শ ৩টি (৪১.০৩ শতাংশ) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ৪৯টি (১৯.৫২ শতাংশ) পথচারীকে চাপা/ধাক্কা দেওয়া, ২৭টি (১০.৭৫ শতাংশ) যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ৮টি (৩.১৮ শতাংশ) অন্যান্য কারণে ঘটেছে।

দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহন
দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহনের মধ্যে- ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-পিকআপ-ট্রাক্টর-ড্রামট্রাক-ট্রলি-কার্গো ট্রাক-ট্যাঙ্ক-লরি ১৮.৫৭ শতাংশ, যাত্রীবাহী বাস ১৩.৩২ শতাংশ, প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস-অ্যাম্বুলেন্স-জিপ ৭.৩১ শতাংশ, মোটরসাইকেল ২৫.৮৯ শতাংশ, থ্রি-হুইলার (ইজিবাইক-সিএনজিচালিত-অটোরিকশা-অটোভ্যান-লেগুনা-টেম্পু) ১৯.৮৮ শতাংশ, স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহন (নসিমন-করিমন-ভটভটি-মাহিন্দ্র-ঢালাই মেশিন গাড়ি-পাওয়ার টিলার) ৮.০৬ শতাংশ, বাইসাইকেল-প্যাডেল রিকশা ৩.৫৬ শতাংশ এবং অজ্ঞাত গাড়ি ৩.৩৭ শতাংশ।

দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহনের সংখ্যা

দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহনের সংখ্যা ৫শ ৩৩টি। (বাস ৭১, ট্রাক ৫২, কাভার্ডভ্যান ১০, পিকআপ ১৩, ট্রাক্টর ৮, ড্রামট্রাক ৯, ট্রলি ৩, কার্গো ট্রাক ২, ট্যাঙ্ক লরি ২, মাইক্রোবাস ১৬, প্রাইভেটকার ১৮, অ্যাম্বুলেন্স ২, জিপ ৩, মোটরসাইকেল ১শ ৩৮, থ্রি-হুইলার ১শ ৬ (ইজিবাইক-সিএনজিচালিত-অটোরিকশা-অটোভ্যান-লেগুনা-টেম্পু), স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহন ৪৩ (নসিমন-করিমন-ভটভটি-মাহিন্দ্র-ঢালাই মেশিন গাড়ি-পাওয়ার টিলার), বাইসাইকেল-প্যাডেল রিকশা ১৯টি এবং অজ্ঞাত গাড়ি ১৮টি।

দুর্ঘটনার সময় বিশ্লেষণ
দুর্ঘটনার সময় বিশ্লেষণে দেখা গেছে, দুর্ঘটনাগুলো ঘটেছে, ভোরে ৬.৩৭ শতাংশ, সকালে ২৩.১০ শতাংশ, দুপুরে ২৭.৪৯ শতাংশ, বিকেলে ১৭.১৩ শতাংশ, সন্ধ্যায় ৫.৫৭ শতাংশ এবং রাতে ২০.৩১ শতাংশ।

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণ

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা যায়, মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনা ঘটেছে ৪০.৯০ শতাংশ, মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটেছে ২৭.২৭ শতাংশ এবং অন্য যানবাহনের কারণে মোটরসাইকেলে চাপা/ধাক্কায় দুর্ঘটনা ঘটেছে ৩১.৮১ শতাংশ।

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহতদের মধ্যে ২৮.৩৫ শতাংশের বয়স ১৩ থেকে ১৭ বছর। ৪৭.৭৬ শতাংশের বয়স ১৮ থেকে ৩৫ বছর এবং ২৩.৮৮ শতাংশের বয়স ৩৬ থেকে ৬০ বছর।

দুর্ঘটনার বিভাগওয়ারী পরিসংখ্যান
দুর্ঘটনার বিভাগওয়ারী পরিসংখ্যান বলছে, ঢাকা বিভাগে দুর্ঘটনা ২৮.৬৮ শতাংশ, প্রাণহানি ২৫.৫৭ শতাংশ, রাজশাহী বিভাগে দুর্ঘটনা ১৫.১৩ শতাংশ, প্রাণহানি ১২.৯৭ শতাংশ, চট্টগ্রাম বিভাগে দুর্ঘটনা ১৭.৯২ শতাংশ এবং প্রাণহানি ১৪.৮৮ শতাংশ, খুলনা বিভাগে দুর্ঘটনা ১১.১৫ শতাংশ, প্রাণহানি ১৩.৩৫ শতাংশ, বরিশাল বিভাগে দুর্ঘটনা ৯.১৬ শতাংশ, প্রাণহানি ১৩.৭৪ শতাংশ, সিলেট বিভাগে দুর্ঘটনা ৩.১৮ শতাংশ, প্রাণহানি ২.৬৭ শতাংশ, রংপুর বিভাগে দুর্ঘটনা ৬.৭৭ শতাংশ, প্রাণহানি ৯.৯২ শতাংশ এবং ময়মনসিংহ বিভাগে দুর্ঘটনা ৭.৯৬ শতাংশ এবং প্রাণহানির হার ৬.৮৭ শতাংশ।

বিভাগওয়ারী পরিসংখ্যান
ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ৭২টি দুর্ঘটনায় ৬৭ জন নিহত হয়েছেন। সিলেট বিভাগে সবচেয়ে কম ৮টি দুর্ঘটনায় ৭ জন নিহত হয়েছেন। একক জেলা হিসেবে দিনাজপুরে সবচেয়ে বেশি ১৬ জন নিহত হয়েছেন। সবচেয়ে কম শরীয়তপুর, রাঙামাটি, সুনামগঞ্জ, পঞ্চগড় ও কুড়িগ্রাম জেলায়। এই ৫টি জেলায় স্বল্প মাত্রার কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটলেও কোনো প্রাণহানি ঘটেনি।
রাজধানী ঢাকায় ১৮টি দুর্ঘটনায় ১৪ জন নিহত এবং ১১ জন আহত হয়েছেন।

ঈদযাত্রা ও দুর্ঘটনা পর্যালোচনা

ঈদুল আজহা উদযাপনকালে সংঘটিত সড়ক দুর্ঘটনায় যে পরিমাণ মানব সম্পদের ক্ষতি হয়েছে, তার আর্থিক মূল্য ৯ শত ৯৮ কোটি ৫৫ লাখ ৩৭ হাজার টাকার মতো। যেহেতু সড়ক দুর্ঘটনার অনেক তথ্য অপ্রকাশিত থাকে, সেজন্য এই হিসাবের সঙ্গে আরও ৩০ শতাংশ যোগ করতে হবে। iRAP (International Road Assessment Porgram) এর Method অনুযায়ী হিসাবটি করা হয়েছে। দুর্ঘটনায় যত সংখ্যক যানবাহন বা প্রপার্টি ড্যামেজ হয়েছে, তার তথ্য না পাওয়ার কারণে প্রপার্টি ড্যামেজের আর্থিক পরিমাপ নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।

ঈদ উদযাপনকালে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিদিন গড়ে ২০.১৫ জন নিহত হয়েছেন।

গত বছরের ঈদুল আজহায় প্রতিদিন গড়ে নিহত হয়েছিলেন ২১.৬ জন। এই হিসাবে গত বছরের তুলনায় এবছর প্রাণহানি কমেছে ৬.৭১ শতাংশ। তবে এটা কোনো টেকসই উন্নতির সূচক নির্দেশ করছে না। কারণ, সড়ক পরিবহনখাতে ব্যবস্থাপনাগত কোনো উন্নতি হয়নি। গত বছরের ঈদুল আজহা উদযাপনকালের তুলনায় এবছর বাইক দুর্ঘটনায় প্রাণহানি বেড়েছে ১৩.৩১ শতাংশ।

ঈদযাত্রায় মহাসড়কে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা ভালো ছিল।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এবং বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান দুর্ঘটনা কমানোর জন্য আন্তরিকভাবে কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। যদিও স্টেকহোল্ডারদের অসহযোগিতার কারণে এসব উদ্যোগের পুরোটা বাস্তবায়ন হয়নি বিধায় প্রত্যাশিত ফলাফল আসেনি।

ঈদযাত্রায় রাজধানী ঢাকা থেকে কমবেশি ১ কোটি ৩০ লাখ মানুষ ঘরমুখী যাত্রা করেছেন এবং প্রায় সাড়ে ৪ কোটি মানুষ আন্তঃজেলায় যাতায়াত করেছেন। উত্তর বঙ্গগামী সড়কের চন্দ্রা ও টাঙ্গাইলে যানজট হয়েছে। পদ্মাসেতুর টোল প্লাজায় এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কেও যানজট হয়েছে, তবে অসহনীয় মাত্রায় হয়নি।

অনেক পরিবহন মালিক যাত্রীদের কাছ থেকে বেশি ভাড়া আদায় করেছেন। বিআরটিএ এই ভাড়া নৈরাজ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি।

ট্রেনে কিছুটা শিডিউল বিপর্যয় ঘটেছে। টিকিট কালোবাজারি হয়েছে। নৌপথে স্বস্তি থাকলেও অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হয়েছে। ঈদের ফিরতি যাত্রায় বাসে, লঞ্চে বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ রয়েছে। ঈদ উদযাপনকালে যে সব দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ঘটেনি, শুধু আহত হয়েছেন, সেসব দুর্ঘটনার অধিকাংশই সংবাদমাধ্যমে আসেনি। ফলে, দুর্ঘটনায় আহতের প্রকৃত চিত্র জানা যায়নি।

সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ
১.ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন ২. বেপরোয়া গতি ৩. চালকদের অদক্ষতা ও শারীরিক-মানসিক অসুস্থতা ৪. বেতন-কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট না থাকা ৫. মহাসড়কে স্বল্পগতির যানবাহন চলাচল ৬. তরুণ-যুবাদের বেপরোয়া মোটরসাইকেল চালানো ৭. জনসাধারণের মধ্যে ট্রাফিক আইন না-জানা ও না-মানার প্রবণতা ৮. দুর্বল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ৯. বিআরটিএ’র সক্ষমতার ঘাটতি ১০. গণপরিবহনখাতে চাঁদাবাজি।

সুপারিশ

১.দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ বৃদ্ধি করতে হবে ২. চালকদের বেতন-কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট করতে হবে ৩. বিআরটি’র সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে ৪. পরিবহন মালিক-শ্রমিক, যাত্রী ও পথচারীদের প্রতি ট্রাফিক আইনের বাধাহীন প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে ৫. মহাসড়কে স্বল্পগতির যানবাহন বন্ধ করে এগুলোর জন্য সার্ভিস রোড তৈরি করতে হবে ৬. পর্যায়ক্রমে সব মহাসড়কে রোড ডিভাইডার নির্মাণ করতে হবে ৭. যানবাহনের গতি নিয়ন্ত্রণে প্রযুক্তির ব্যবহার করতে হবে ৮. গণপরিবহনে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে ৯. রেল ও নৌপথ সংস্কার করে সড়ক পথের ওপর চাপ কমাতে হবে ১০. গণপরিবহন উন্নত, সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী করে মোটসাইকেল ব্যবহার নিরৎসাহিত করতে হবে ১১. ঈদের আগে-পরে সড়ক, নৌ ও রেলপথে কঠোর সুপারভিশনের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে ১২. টেকসই পরিবহন কৌশল প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে ১৩.’সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮’ বাধাহীনভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *