সারাদেশ

অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেলকে হত্যার হুমকি

ডেস্ক রিপোর্ট: অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেলকে হত্যার হুমকি

অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান আর্মির হেড পরিচয়ে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীরকে মোবাইল ফোনে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে।

এ অভিযোগে রাষ্ট্রের এ আইন কর্মকর্তা ডিএমপির পল্টন থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।

সোমবার (১৫ জুলাই) বিকালে ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) হায়াতুল ইসলাম খান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, আমরা হুমকিদাতাকে শনাক্ত করেছি। তদন্ত স্বার্থের তার নাম-পরিচয় প্রকাশ করছি না। খুব দ্রুতই তাকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। এরপর তার নাম প্রকাশ করা হবে।

সাধারণ ডায়েরিতে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর লিখেছেন, গত ১০ জুলাই রাত ১০টা ৫১ মিনিটের দিকে জনৈক ব্যক্তি মোবাইলে ফোনে নিজেকে পাকিস্তান ও আফগানিস্তান আর্মির হেড পরিচয় দিয়ে বলে, রাজবাড়ীতে হত্যা মামলার সঠিক পরিচালনা না করলে বাংলাদেশকে উড়িয়ে দেওয়া হবে।

তিনি জিডিতে আরও উল্লেখ করেছেন, তাকেও জীবননাশের নানা হুমকি দিয়েছে। বিষয়টি তিনি তাৎক্ষণিকভাবে ৯৯৯ ফোন দিলে পল্টন মডেল থানা পুলিশকে লাইন সংযোগ লাগিয়ে দিলে পল্টন মডেল থানার এস আই মো. ইব্রাহিমকে ঘটনার বিষয়টি অবহিত করেন। পরবর্তীতে গত বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা ৫৮ মিনিটে একই ব্যক্তি একই মোবাইল ফোন নম্বর থেকে পুনরায় কল দিয়ে বলে, পুলিশকে জানানোর কারণে আপনার বড় ধরনের খেসারত দিতে হবে।

মানুষের উপকার অনুযায়ী প্রকল্প গ্রহণ করা হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

মানুষের উপকার অনুযায়ী প্রকল্প গ্রহণ করা হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

মানুষের উপকারে আসবে এমন প্রকল্প গ্রহণ ও হাসপাতাল তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

তিনি বলেন, ‘মানুষের উপকারে আসবে এমন প্রকল্প, হাসপাতাল তৈরির কাজই আমি করব। একটা দরিদ্র মানুষ রংপুর থেকে ডায়ালাইসিসের জন্য ঢাকা আসবে সেটা তো হয় না। আমি এমন প্রকল্প নিয়েই কাজ করব যেটা আমি শেষ করতে পারব। সেটা এখন থেকেই করতে হবে। স্বাস্থ্যখাতে যে বরাদ্দ দেয়া হয় সেটার সদ্ব্যবহার করতে পারলে অনেক কিছুই করা সম্ভব।’

সোমবার (১৫ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) কর্তৃক আয়োজিত ‘বিপর্যয়কর স্বাস্থ্য অভিঘাতের ফলে বাংলাদেশে দারিদ্র্য’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন।

সামন্ত লাল সেন বলেন, ‘প্রান্তিক পর্যায়ে জনগণের যথাযথ স্বাস্থ্যসেবা যদি আমি নিশ্চিত করতে না পারি, ঢাকায় বসে যতই লেকচার দেই কোনো লাভ হবে না। গ্রামাঞ্চলে এবং প্রান্তিক পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা উন্নত করাটাকে আমি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছি।’

এন্টিবায়োটিকের পর্যাপ্ত ব্যবহার প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রেসক্রিপশন ছাড়া সামান্য সর্দি জ্বর হলেই এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হচ্ছে। এন্টি মাইক্রোবিয়াল রেসিস্টেন্ট ভয়ানক একটা জিনিস। এ প্রসঙ্গে আমি বলব ডিজি ড্রাগকে আরও শক্ত হতে হবে। ফার্মেসিতে গিয়ে কঠোরভাবে মনিটরিং করতে হবে।

প্রেসক্রিপশন ছাড়াই এন্টিবায়োটিক বিক্রি বন্ধে ডিজিটাল প্রেসক্রিপশন সিস্টেম চালু করার চেষ্টা করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ইলেকট্রনিক প্রেসক্রিপশন সিস্টেম যদি চালু করা যায় তাহলে যথাযথ মনিটরিং করা সম্ভবপর হবে, ওষুধের যথেচ্ছ এবং মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।

স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, ‘আমি মন্ত্রী হবার মেয়াদ মাত্র ছয় মাস। এই ছয় মাসে স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন নিয়ে আমি অন্তত সাতটি সভা করেছি। আমি যেভাবেই হোক এটা মহান জাতীয় সংসদে নিয়ে যাব। কারণ রোগী এবং চিকিৎসক উভয়ের সুরক্ষা নিশ্চিত করাটা আমার দ্বায়িত্ব।’

বিআইডিএসের মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে গবেষক ড. আব্দুর রাজ্জাক বাংলাদেশ পারিবারিক আয় ব্যয় জরিপের ২০২২ (এইচআইইএস) ভিত্তিতে তার গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

;

মধ্যরাতে জাহাঙ্গীরনগরে আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলা

ছবিঃ বার্তা২৪.কম

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) উপাচার্যের ভবনে আশ্রয় নেওয়া আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর বহিরাগতদের নিয়ে আবারও হামলা করেছে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে বিরাজ করছে থমথমে অবস্থা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে তিন প্লাটুন পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। 

সোমবার (১৫ জুলাই) রাত ২টার দিকে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নুরুল আলমের বাসভবনের ভিতরে এ ঘটনা ঘটে। 

সরেজমিনে দেখা যায়, ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা মাথায় হেলমেটসহ দেশি-বিদেশি অস্ত্র নিয়ে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়েছে। পেট্রোল ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে রেখেছে উপাচার্যের বাসভবনের ফটকের সামনে। ঘটনাস্থলে অবস্থান নিয়েছে পুলিশ সদস্যরাও। তবে পুলিশকে এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ মিছিল করছিলাম। ক্যাম্পাসের বাইরে থেকে সন্ত্রাসী এনে উপাচার্যের ভবনে ঢুকে আমাদের ওপরে হামলা চালানো হয়। তাদের কাছে দেশি-বিদেশি অস্ত্র ছিল। 

এর আগে, সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সামনে এলে অতর্কিত হামলা করে ছাত্রলীগ। এতে প্রায় অর্ধশত আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী আহন হন।

এরই প্রতিবাদে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। একপর্যায়ে বহিরাগতদের সাথে নিয়ে পেট্রেোল বোমা, দেশীয় অস্ত্র, রামদা, চাপাতি ও শট গান নিয়ে উপস্থিত শিক্ষার্থীদের উপর আক্রমণ করে শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।

সর্বশেষ তথ্যমতে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা ভিসির বাসভবনের সামনের মাঠে অবস্থান করে ইট-পাটকেল ছুড়ছে। আন্দোলনকারী ও সাংবাদিকদের অনেকেই উপাচার্যের বাসভবনের অভ্যন্তরে আটকে আছেন।

;

৪ ঘণ্টা পর বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়ক ছেড়েছেন ববি শিক্ষার্থীরা

ছবিঃ বার্তা২৪.কম

কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ৪ ঘণ্টা পর বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়ক ছেড়েছেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (১৫ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টায় থেকে এ আন্দোলন চলে রাত ১০টা পর্যন্ত। 

মহাসড়ক অবরোধের শুরুতেই বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দাবি আদায়ে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় সড়কের উভয় প্রান্তে যানবাহন আটকে যায়। ফলে সাধারণ যাত্রীদের গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে যেতে দেখা গেছে। আর পণ্যবাহী গাড়িগুলো ও বাসগাড়ি সড়কের পাশে সারিবদ্ধভাবে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে।

আরিন ইসলাম ফাহিম নামের এক শিক্ষার্থী জানায়, সরকারি চাকরিতে ২০১৮ সালের পরিপত্র বাতিল করে কোটা পদ্ধতি পুনর্বহাল সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায়ের প্রতিবাদে এবং সকল চাকরিতে বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল করে মেধাভিত্তিক নিয়োগের দাবিতে তারা আন্দোলন করছে তারা। তাদের দাবি মানা না হলে আরও কঠোর আন্দোলনে বাধ্য হবে।

আন্দোলনকারী আরেক শিক্ষার্থী মিজান হাওলাদার বলেন, আমাদের দাবি যতদিন না পর্যন্ত আদায় হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত আমাদের কর্মসূচি চলবে কোন বাধাই আমাদেরকে দাবিয়ে রাখতে পারবে না।

এ ব্যাপারে বৈষম্যমূলক কোটা বিরোধী আন্দোলন সমন্বয় কমিটির সদস্য সুজয় শুভ জানান, আমাদের যৌক্তিক দাবি আদায়ে শত বাধা উপেক্ষা করে হলেও মাঠে থাকবো। যতদিন পর্যন্ত সরকার আমাদের দাবি মেনে না নেবে ততদিন পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।

বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুর রহমান মুকুল বলেন, শিক্ষার্থীরা কোটা বাতিলের দাবিতে মহাসড়কে অবরোধ করে বিকাল থেকেই বিক্ষোভ শুরু করে। আমরা শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে অনেকবার চেষ্টা করেছি। তবে তারা আন্দোলন চালিয়ে গেছে।

এতে করে বরিশাল বরগুনা পটুয়াখালী জেলার ব্যাপক যানবাহন মহাসড়কে আটকা পড়ে। তবে ৪ ঘণ্টা মহাসড়ক অবরোধ শেষে শিক্ষার্থীরা হলে ফিরে যাওয়ায় এখন যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।  

;

শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস মঙ্গলবার

শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস মঙ্গলবার

বঙ্গবন্ধু কন্যা আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবস আগামীকাল মঙ্গলবার (১৬ জুলাই)। ১/১১-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বিভিন্ন মিথ্যা-বানোয়াট, হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই বঙ্গবন্ধু কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।

ওই সময় শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ ২৫ লাখ গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে জমা দেয়া হয়। এসব দাবির প্রেক্ষিতে তৎকালীন সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। শেখ হাসিনার মুক্তির মধ্য দিয়ে এদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার পুনরায় ফিরে আসে। যুগপৎভাবে বিকাশ ঘটে গণতন্ত্র ও উন্নয়নের।

সেদিন ভোরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় দুই সহস্রাধিক সদস্য সম্পূর্ণ বে-আইনীভাবে শেখ হাসিনার ধানমন্ডিস্থ বাসভবন সুধা সদন ঘেরাও করে। সেই সময় শেখ হাসিনা ফজরের নামাজ আদায় করছিলেন। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে যৌথ বাহিনীর সদস্যরা শেখ হাসিনাকে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করে সুধা সদন থেকে বের করে নিয়ে আসে এবং যৌথ বাহিনীর সদস্যরা বন্দি অবস্থায় তাঁকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করে। তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নীলনকশা অনুযায়ী আদালতের কার্যক্রম শুরু হওয়ার নির্ধারিত সময়ের প্রায় দুই ঘণ্টা আগেই আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার জামিন আবেদন আইন বহির্ভূতভাবে না মঞ্জুর করেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট।

শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে বাংলার জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারকে অবরুদ্ধ করার অপপ্রয়াস চালায় তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার। শেখ হাসিনা আদালতের গেটে দাঁড়িয়ে প্রায় ৩৬ মিনিটের অগ্নিঝরা বক্তৃতার মাধ্যমে তৎকালীন সরকারের হীন-রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন।
গ্রেফতার পূর্ব মুহূর্তে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দেশবাসীর উদ্দেশ্যে একটি চিঠির মাধ্যমে দেশের জনগণ এবং আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদেরকে গণতন্ত্র রক্ষায় মনোবল না হারিয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার আহ্বান জানান।

আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য সহযোগী সংগঠন ও গণতন্ত্র প্রত্যাশী দেশবাসীর ক্রমাগত প্রতিরোধ আন্দোলন। বঙ্গবন্ধু কন্যার আপসহীন ও দৃঢ় মনোভাব এবং দেশবাসীর অনড় দাবীর পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৮ সালের ১১ জুন দীর্ঘ ১১ মাস কারাভোগ ও নানামুখী ষড়যন্ত্রের পর তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।

এদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় পিতার ন্যায় আপসহীন মনোভাব নিয়েই জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার যাত্রা শুরু হয়।

জনগণের মুক্তি আন্দোলনে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে সহ্য করতে হয়েছে অনেক জেল-জুলুম ও অত্যাচার-নির্যাতন। অসংখ্যবার মৃত্যুর সম্মুখীন হতে হয়েছে। জনগণের ভালোবাসায় সকল ষড়যন্ত্রকে উপেক্ষা করে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে অকুতোভয় নির্ভীক সেনানীর মতো নিরবচ্ছিন্নভাবে পথ চলেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। সকল বাধা-বিপত্তি জয় করে আজ শুধু বাংলাদেশেই নয় বিশ্ব দরবারেও স্বমহিমায় উজ্জ্বল জনগণের প্রাণ প্রিয় নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *