সারাদেশ

জামালপুরে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ, চিকিৎসকের ওপর হামলা

ডেস্ক রিপোর্ট: জামালপুরে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ, চিকিৎসকের ওপর হামলা

ছবি: বার্তা২৪.কম

জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসকের অবহেলায় এক রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই ঘটনায় রোগীর স্বজনদের হামলায় আহত হয়েছে তিনজন ইন্টার্ন চিকিৎসক। এছাড়াও পুরুষ মেডিসিন ওয়ার্ডের একটি কক্ষ ভাঙচুর করেছে বিক্ষুব্ধ স্বজনেরা।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) ভোরের দিকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডে এই ঘটনা ঘটে।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, রাত তিনটা ৫০ মিনিটের দিকে পৌরসভার রশিদপুর এলাকার গুল মাহমুদ নামে এক রোগীকে জরুরি বিভাগ থেকে ভর্তির জন্য পুরুষ মেডিসিন ওয়ার্ডে প্রেরণ করা হয়। সেই সময় পুরুষ মেডিসিন ওয়ার্ডের ইন্টার্ন চিকিৎসকরা মহিলা মেডিসিন ওয়ার্ডে একজন রোগীকে সেবা প্রদান করছিল। কিছুক্ষণ পর সেই চিকিৎসকরা পুরুষ মেডিসিন ওয়ার্ডে ফিরে এসে রোগী মাহমুদকে মৃত ঘোষণা করে। এরপরই মাহমুদের স্বজনেরা তাদের উপর হামলা চালায় ও একটি কক্ষ ভাঙচুর করে।

পুরুষ মেডিসিন ওয়ার্ডের দুইজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, রাতে যখন রোগীটি আসে তখন সেহেরী খেতে গিয়েছিল চিকিৎসকরা। রোগীর ছেলেরা অনেক চিৎকার করার পরেও কোনো ডাক্তার না আসলে পুরুষ মেডিসিনি ওয়ার্ডের ডিউটি ডাক্তারের রুম লাথি দিয়ে খুলে ভাঙচুর করে। এর আগে রোগীকে তার ছেলেরা পানি খাওয়ানোর পরই মারা যায়। এতে আরো উত্তেজিত হয়ে পড়ে রোগীর ছেলেরা। এরপরে ডাক্তার আসলে ডাক্তারকে মারধর করে রোগীর দুই ছেলে।

হামলায় আহত তিন ইন্টার্ন চিকিৎসক হলেন, ডা. মঞ্জুরুল হাসান জীবন, ডা. ফাহমিদুল ইসলাম ফাহাদ ও ডা. তুষার আহমেদ। হামলার পর থেকে দুই দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্ম বিরতির ডাক দিয়েছেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা।

ইন্টার্ন চিকিৎসক ডা. এম এ কাবী সিকান্দর আলম বলেন, সারাদেশে সকল হাসপাতালে চিকিৎসকের নিরাপত্তার জন্য নিরাপত্তা ফাড়ি স্থাপন এবং এই ঘটনায় দোষীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে আমরা কর্মবিরতি করছি। যতদিন পর্যন্ত আমাদের দাবি পূরণ না হবে ততদিন পর্যন্ত আমাদের এই কর্মবিরতি চলবে। শুধু শুধু আমাদের চিকিৎসকের উপর হামলা করবে এটা আমর কখনো মেনে নিবো না।

এই ঘটনায় জামালপুর থানায় অভিযোগ দেওয়ার পাশাপাশি রোগীদের দুর্ভোগ কমাতে কর্মবিরতি তুলে নেয়ার আশা ব্যক্ত করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। আর দুপুরে গুল মাহমুদের মরদেহ স্বজনের কাছে হস্তান্তরের পর পুলিশ জানায় তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন তারা।

জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. মাহফুজুর রহমান সোহান বলেন, ঘটনার পরে আমরা সদর থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছি। পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। আর কর্ম বিরতির জন্য যদি কোনো দুর্ভোগ হয়। তাহলে আমি চিকিৎসকদের সাথে কথা বলে কর্ম বিরতি তুলে নেয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। যাতে রোগীদের কোনো দুর্ভোগ না হয়।

এ বিষয়ে জামালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মহব্বত কবির বলেন, ঘটনার পরপরই আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি এবং দুই পক্ষের সাথে কথা বলেছি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অভিযোগ পাওয়ার পর আমরা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রোগীর ছেলে হায়দারকে আটক করি এবং এরপর তাকে আমরা স্থানীয় কাউন্সিলরের জিম্মায় দিয়েছি।

এর আগে ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ এনে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসকের উপর হামলা করে স্বজনেরা। এরপর টানা কর্ম বিরতিতে যায় জেলার সকল চিকিৎসক।

চট্টগ্রামে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

ছবি: বার্তা২৪.কম

মূল্যতালিকা না থাকা, ভাউচার না দেওয়া, দাম বেশি রাখা ও ভুসিজাতীয় বস্তুর সঙ্গে কাপড়ের রঙ মিশিয়ে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে গুঁড়া হলুদ-মরিচ বিক্রি করায় চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাট বাজারের ৭ ব্যবসায়ীকে ৩৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) বেলা ১১টা থেকে শুরু হওয়া এক অভিযানে এই জরিমানা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর চট্টগ্রামের উপপরিচালক মোহাম্মদ ফয়েজ উল্যাহ।

মোহাম্মদ ফয়েজ উল্যাহ জানান, বহদ্দারহাট বাজার চট্টগ্রামের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাজার। এখানে অভিযান পরিচালনা করে আমরা দেখতে পেয়েছি, যেই বেগুন পাইকারি দোকানে বিক্রি হচ্ছে ২৫ টাকা করে, সেই একই বেগুন খুচরা দোকানে বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা করে। মাত্র কয়েক মিটার দূরত্বে এত টাকা পার্থক্য হলে মানুষের খেয়ে বাঁচার মতো অবস্থা থাকবে না৷

তিনি আরও বলেন, মূল্যতালিকা না থাকা, মূল্য বেশি রাখা, ভুসিজাতীয় বস্তুর সাথে কাপড়ের রঙ মিশিয়ে গুঁড়া হলুদ মরিচ বিক্রয় করায় মাংস, সবজি ও গুঁড়া হলুদ মরিচ ব্যবসায়ীসহ ৭ ব্যাবসায়ীকে ৩৬ হাজার টাকা জরিমানা করে তাদের সতর্ক করা হয়েছে।

;

সামগ্রিক বাজার ব্যবস্থাপনার পরিকল্পনা চলছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে জনরোষ তৈরি হয়েছে- এটাই আমাদের শক্তি। পাশাপাশি সরকার সামগ্রিক বাজার ব্যবস্থাপনার একটি পরিকল্পনা করছে, যাতে ব্যবসায়ীরা যা ইচ্ছা তাই করতে না পারে।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।

এক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের মানসিকতা একটি বিষয় উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘চট্টগ্রামের বাজারে যে ফুলকপি ২০ টাকা, সেটিই বসতবাড়ির গলিতে ৬০ টাকা হাঁকে ভ্যানে করে বিক্রেতারা। ২০ টাকার কপি বহন খরচসহ ৩০ টাকা হতে পারে কিন্তু ৬০ টাকা চাওয়া চরম অতিরিক্ত। এটি মানসিকতার ব্যাপার।’

তিনি বলেন, আশা করি পবিত্র রমজানে ব্যবসায়ীদের শুভবুদ্ধির উদয় হবে, তারা অতিরিক্ত মুনাফা করার প্রবণতা থেকে বিরত থাকবে।

সাংবাদিকরা এ সময় ‘বিএনপির কিছু নেতা বলছেন, জেল থেকে মুক্তি পেলেও তারা পুরো মুক্ত নন, বাক-স্বাধীনতা নেই’ এ নিয়ে প্রশ্ন করলে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপির নেতারা সকাল-বিকাল সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদগার করে, সরকারকে টেনে নামিয়ে ফেলবে বলে আরা তারা বলছে বাক-স্বাধীনতা নেই! আসলে নির্বাচনের পর চরম হাতাশার মধ্যে এ সব কথা বলে তারা দলটা টিকিয়ে রাখতে চায় মাত্র, অন্য কিছু নয়।’

;

রোম ফ্লাইট চালুর আগেই ‘সমস্যায়’ বিমান   

রোম ফ্লাইট চালুর আগেই ‘সমস্যায়’ বিমান   

রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী এয়ারলাইন্স বিমান বাংলাদেশ আগামী ২৬ মার্চ ঢাকা-রোম-ঢাকা ফ্লাইট চালু করতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে এই ফ্লাইটের টিকেট বিক্রিও শুরু করেছে। তবে ফ্লাইট চালুর আগ মুহূর্তে নতুন সমস্যায় পড়েছে তারা। বিমান এই সমস্যার সমাধান করতে না পারলে টিকেটের মূল্যও পুনর্নিধারণ করতে হবে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিমানের পরিকল্পনা অনুযায়ী রোম ফ্লাইটটি পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইরান, তুরস্ক, বুলগেরিয়া, সার্বিয়া এবং বসনিয়ার আকাশ হয়ে প্রায় ৯ ঘণ্টায় রোমে পৌঁছাবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার কারণ ইরানের ওপর দিয়ে ওভারফ্লাইং চার্জের অনুমতি দিচ্ছে না বিমানকে। এরই মধ্যে বিমান ইরানকে কিছু টাকা দিয়েছে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সমস্যা তৈরি করছে। এখন বিমান যদি ইরানের আকাশ ব্যবহার না করে তাহলে ফ্লাইট রুট পরিবর্তন করে তিনটি দেশের আকাশ ব্যবহার করে রোমে যেতে হবে। এতে ফ্লাইটের সময় বাড়বে দেড় ঘন্টা, সেই সাথে তিনটি দেশকে ওভারফ্লাইং চার্জ বাবদ ও অতিরিক্ত জ্বালানি বাবদ অতিরিক্ত খরচ করতে হবে, যার ফলে ফ্লাইট পরিচালনা ব্যয় বেড়ে যাবে। এতে করে ফ্লাইটের টিকেটের মূল্য বাড়াতে হবে। 

ঢাকা-রোম রুটে ওয়ানওয়ের জন্য ট্যাক্সসহ সর্বনিম্ন ভাড়া ৬৪ হাজার ৩৫৫ টাকা এবং বিজনেস ক্লাসে সর্বনিম্ন ভাড়া এক লাখ ৪৪ হাজার ১০৫ টাকা এবং রাউন্ড ট্রিপ এক লাখ ৪ হাজার ৫৬৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ওয়ানওয়ে ইকোনমি ক্লাসের ভাড়া ৪৮ হাজার ৭৮৮ টাকা, বিজনেস ক্লাসে এক লাখ ২২ হাজার ৬৬৩ টাকা, রাউন্ড ট্রিপের ভাড়া ৮৯ হাজার ৮৫২ টাকা এবং দুই লাখ ২২ হাজার ২৩৬ টাকা।

লোকসানের কারণে ২০১৫ সালে এই রুটের ফ্লাইট বন্ধ করে দিয়েছিল বিমান। রুটটিতে ফ্লাইট প্রতি লোকসান ছিল এক কোটি টাকা। ফ্লাইট প্রতি কেবিন ফ্যাক্টর ছিল ৪০ শতাংশ। বিমান চলাচল ব্যবসায় কেবিন ফ্যাক্টর ৭৫ শতাংশের কম হলে ওই ফ্লাইটে লাভ করা সম্ভব নয়। অথচ এই রুটের ফ্লাইটসমূহে কেবিন ফ্যাক্টর অর্ধেকও ছিল না।

২০১৩ সালের মার্চে কেভিন স্টিল বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে যোগদানের পর কিছুদিন বন্ধ থাকে রোম ফ্লাইট। একই সঙ্গে ৮ বছর বন্ধ থাকা ফ্রাঙ্কফুর্ট রুটও চালু করতে মরিয়া হয়ে ওঠেন। ওই সময় বিমানের পরিচালনা পর্ষদ থেকে লোকসানি এই দুটি রুট চালুর বিরোধিতা করা হয়। তবে কেভিন স্টিল কারো মতামতই আমলে নেননি। বরং ঢাকা-রোম ও ঢাকা-ফ্রাঙ্কফুর্ট রুট চালুর পাশাপাশি ঢাকা-মিলান রুটও চালু করেছিলেন। ঢাক-ঢোল পিটিয়ে প্রচারণা চালিয়ে এসব রুট চালু করা হলেও পরে যাত্রী ছিল না বেশিরভাগ ফ্লাইটে। বিশেষ করে ঢাকা-ফ্রাঙ্কফুর্ট রুটে প্রতি ফ্লাইটে ২৫ থেকে ৩০ জনের বেশি যাত্রী মিলতো না। ঢাকা-ফ্রাঙ্কফুর্ট রুটের সর্বশেষ ফ্লাইটেও যাত্রী ছিলেন মাত্র ২৯ জন।

এর আগে ২০০৯ সালেও বিমান এই রুটটি বন্ধ করেছিল। এখন প্রশ্ন উঠছে, এই ধরনের লোকসানের অভিজ্ঞতা থাকা সত্বেও বিমান কেন পুনরায় এই রুট চালু করতে চায় আর চালুর পরেও কেন বারবার ব্যর্থ হচ্ছে তারা।

বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিউল আজিম বলছেন, সপ্তাহে তিনটি ফ্লাইট চালালেও এই বিপুল সংখ্যক যাত্রীকে আনা-নেওয়া করা যাবে না। এটি একদম রেডি মার্কেট।   

তাছাড়া বিমান ওই সময় পুরাতন ও ভাড়া করা উড়োজাহাজেই যাত্রী পরিবহন করতো। এখন যেহেতু ব্র্যান্ড নিউ উড়োজাহাজ ব্যবহার করবে, তাই এই রুট লাভজনক করা সহজ হবে বলে মনে করছে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী সংস্থা।

;

ইফতারির সুঘ্রাণ, হাঁকডাকে রোজার প্রথম দিনেই জমজমাট চকবাজার

ইফতারির সুঘ্রাণ, হাঁকডাকে রোজার প্রথম দিনেই জমজমাট চকবার

‘বড় বাপের পোলায় খায়/ঠোঙ্গা ভইরা লইয়া যায়’- প্রথম রোজার দুপুর থেকেই এমন হাঁকডাকে সরগরম হয়ে উঠেছে রাজধানীর পুরান ঢাকার চক বাজারের ইফতারের বাজার।

পড়ন্ত বিকালে মৃদু ফাগুনের হাওয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে হরেক রকমের কাবাব, কোফতা, দইবড়া, রোস্ট, শাহী পরোটা, হালুয়া, শরবতের মতো শতেক পদের উপাদেয় খাবারের ঘ্রাণ।

উপচে পরা ভিড় ঠেলে রোজাদাররা ঐতিহ্যবাহী ইফতার সামগ্রী কিনে ঘরে ফিরছেন। ইফতার বিক্রিকে কেন্দ্র করে ক্রেতা-বিক্রেতার চাঞ্চল্যতায় এক অন্য রকম আবহের সৃষ্টি হয়েছে চক বাজারে।

মঙ্গলবার দুপুরে দেখা গেছে এমন চিত্র। জুমার নামাজের পর থেকেই ব্যাপক উৎসাহ নিয়ে ইফতারির পসরা সাজিয়ে বসে আছেন ব্যবসায়ীরা। নানাভাবে ডাকছেন ক্রেতাদের। আর দুপুর গড়িয়ে বিকাল হতেই বাড়তে থাকে ক্রেতাদের ভিড়।

মুখরোচক নানা ইফতারির সঙ্গে চকবাজারের আরেক পছন্দের খাবার সুতিকাবাব নিয়ে বসেছে, বিক্রেতা সিরাজ ইসলাম। তিনি বলেন, এখানকার সুতিকাবারের জুড়ি নেই। আর রোজার এ সময়টাতেই অনেক যত্ন করে এই খাবারটা বানানো হয়। তাই দাম বাড়ার পরও আধা কেজি কিনেছি পরিবারের সবাই মিলে খাব বলে।

এ বছর শুরুর দিনেই ক্রেতাদের অনেক ভিড়। আশা করি, এ বছর অনেক ভালো বেচা-বিক্রি হবে, বলেন এই বিক্রেতা।‘

বড় বাপের পোলায় খায়…’ ছাড়াও ক্রেতাদের কাছে চকবাজারের কালাই জিলাপি, কালাই আটার জিলাপি, জালি কাবাব, শামী কাবাব ও পানীয় আইটেমের মধ্যে পেস্তা শরবত, মাঠা ও বোরহানি ফালুদাসহ নানা ধরনের খাবারের চাহিদা অনেক বেশি।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *