সারাদেশ

যেভাবে ঘটলো গাজীপুরের গ্যাস সিলিন্ডার বিভীষিকা

ডেস্ক রিপোর্ট: যেভাবে ঘটলো গাজীপুরের গ্যাস সিলিন্ডার বিভীষিকা

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের একটি আবাসিক কলোনিতে বুধবার (১৩ মার্চ) সন্ধ্যায় ইফতারের সময় নিজ নিজ কক্ষে রান্নাবান্নায় ব্যস্ত ছিলেন সকলেই। সেসময় একটি কক্ষের গ্যাস সিলিন্ডার পরিবর্তন করতে গিয়েই বাধে বিপত্তি। যান্ত্রিক গোলযোগ থেকে সৃষ্টি হয় গ্যাস লিকেজ। এসময় দগ্ধ হয় ওই চারজন। পরে দুর্ঘটনা এড়াতে দগ্ধ অবস্থায় সেই সিলিন্ডার কক্ষের বাহির থেকে টেনে ফেলা হয় সড়কে।

এসময় সেখান কয়েকজন শিশু খেলাধুলা করছিল। সড়কে চলাচলকারী লোকজন ঘটনাটি দেখতে সিলিন্ডারের কাছে এসে জড়ো হয়। তখনও কেউ বুঝতে পারেনি কি ঘটতে চলেছে। মুহুর্তেই গ্যাস সিলিন্ডারটি বিস্ফোরণ হয়। এতে পথচারীসহ, নারী পুরুষ ও শিশু মিলিয়ে অন্তত ৩০ জন দগ্ধ হয়। দগ্ধদের চোখে মুখে তখন বিভীষিকা। কেউ অজ্ঞান, কেউ নিজেকে বাঁচাতে পানি খুঁজছে, কেউ আবার দগ্ধ স্থানে কাপড় পেঁচিয়ে নিজেকে রক্ষা করতে ব্যস্ত। তাদের চিৎকারে আশপাশের মানুষ ছুটে এসে উদ্ধার করে আশপাশের হাসপাতালে নেন। তবে তাদের অবস্থার অবনতি হলে দগ্ধ ৩০ জনকেই একে একে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে নেওয়া হয়। 

খবর পেয়ে গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে আসলেও আহতদের সঠিক তথ্য নিশ্চিত করতে পারেনি। ঘটনায় পুলিশের কোন তৎপরতাও  ছিলনা দেড় ঘণ্টায়ও। 

প্রত্যক্ষদর্শী আল আমীন বলেন, ‘আমি রাস্তা দিয়া যাইতেছি। হঠাৎ দেখি ওখানে চিৎকার লোকজন দৌড়দৌড়ি করছে। পরে গিয়ে দেখে অনেকেই আগুনে ঝলসে গেছে। নারীরা কাপড় দিয়ে শরীর ঢেকে আছে। কেউ কেউ শরীরে পানি দিতেছে।’

এদিকে ঘটনায় ঠিক কতজন আহত তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি দেড় ঘণ্টায়ও। তবে স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে এ পর্যন্ত মোট ৩০ জন রোগী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি আছে বলে জানা গেছে। তার মধ্যে কারো কারো অবস্থা আশঙ্কাজনক। 

গাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল আরেফিন বলেন, ‘ঘটনার খবর পেয়েছি। এতে অনেকে দগ্ধ হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে কতজন দগ্ধ হয়েছে তা জানা যায়নি। আমরা এ বিষয়ে তদন্ত চালাচ্ছি। ঘটনাস্থলে কোনাবাড়ী ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা গিয়েছিলেন।’ 

১ দিন পর কুয়েত যাওয়ার কথা, তার আগেই সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

ফেনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় আবদুল্লাহ আল মাসুদ (৩৭) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। জীবিকার তাগিদে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কুয়েতে যাওয়ার কথা ছিল তার। ইতিমধ্যে যাওয়ার সকল প্রস্তুতিও সম্পন্ন করেছিলেন তিনি। কিন্তু বিদেশগমনের ঠিক একদিন আগেই সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে তার।

বিদেশ গমনের জন্য এজেন্সি থেকে টিকিট সংগ্রহ করে ফেনী থেকে বাজার করে বাড়ি ফেরার সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। নিহত মাসুদ চৌদ্দগ্রাম উপজেলার আলকরা ইউনিয়নের দত্তসার এলাকার মো.আবুল কালামের ছেলে। 

বুধবার (১৩ মার্চ) ফেনীর ফতেহপুর এলাকায় সিএনজি অটোরিক্সা ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় অটোরিক্সায় থাকা মাসুদের ভাইয়ের স্ত্রীসহ আরও ২ নারী গুরুতর আহত হয়েছেন। 

আহতরা হলেন- নিহত মাসুদের প্রবাসী ভাইয়ের স্ত্রী নাসরিন সুলতানা টুম্পা (৩১), মোহাম্মদ আলী এলাকার শাহেনা বেগম (৪৫) ও ফেনী সদর উপজেলার বিরিঞ্চি এলাকার হোসনেআরা বেগম (৬৩) ।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, ফেনী থেকে মোহাম্মদ আলী বাজার যাওয়ার পথে ফতেহপুর মটবাড়িয়া ব্রিকফিল্ডের সামনে একটি সিএনজি অটোরিক্সার সাথে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ হয়। এতে সিএনজিতে থাকা যাত্রীরা গুরতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসলে হাসপাতালে মাসুদের মৃত্যু হয়। অপর ৩ নারী যাত্রী আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। 

নিহত মাসুদের স্বজন আলাউদ্দিন বলেন, ‘মাসুদ আগে দুবাই প্রবাসী ছিলেন। গত ৫ বছর ধরে দেশে ছিলেন। সর্বশেষ কুয়েতে যাওয়ার জন্য সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন। আগামীকাল (১৪ মার্চ) বিকেল ৫ টায় তার বিমানের ফ্লাইট টাইম ছিল। আজকে কুয়েতে থাকা এক মামার জন্য কিছু কেনাকাটা করে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় তার। মাসুদের ৫ বছর বয়সী এক কন্যা ও ৫ মাস বয়সী একটি পুত্র সন্তান রয়েছে।’

ফেনী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. মো. আসিফ ইকবাল বলেন, গুরুতর আহত অবস্থায় ৪ জনকে হাসপাতালে আনা হয়। এসময় চিকিৎসা চলা অবস্থায় আবদুল্লাহ আল মাসুদ মৃত্যুবরণ করেন। বাকীদের  চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতালে ভর্তি দেওয়া হয়। 

ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.শহীদুল ইসলাম চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, দুর্ঘটনাস্থল থেকে মাইক্রোবাসটি পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। নিহত একজনের মরদেহ মর্গে রয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি। 

;

জামালপুরে অর্থের বিনিময়ে পুলিশে চাকরির প্রতিশ্রুতি, আটক ৩

জামালপুরে অর্থের বিনিময়ে পুলিশে চাকরির প্রতিশ্রুতি, আটক ৩

জামালপুরে পুলিশের কনস্টেবল পদে অর্থের বিনিময়ে চাকরি পাইয়ে দেয়ার প্রতিশ্রুতির অভিযোগে প্রতারক চক্রের তিন সদস্যকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ।

বুধবার (১৩ মার্চ) বিকেলে জামালপুর পুলিশ লাইন্সে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে বিষয়টি জানান পুলিশ সুপার মো: কামরুজ্জামান।

পুলিশ সুপার বলেন, ইসলামপুর উপজেলার বাটিকামারি গ্রামের মোয়াজ্জেম হোসেনের ছেলে প্রতারক শামীম হোসেন অর্থের বিনিময়ে কনস্টেবল পদে চাকরি পাইয়ে দেয়ার জন্য চাকরি প্রত্যাশী একই উপজেলার আগুনেরচর গ্রামের শহিদুর রহমানের ছেলে তরিকুলের চাচা নবী হোসেনের সাথে চুক্তি করেন।

একই উপজেলার গাওকুড়া গ্রামের আশরাফ ঢালী তাদের মধ্যে মধ্যস্থতা করে পুলিশে চাকরি পাওয়ার পর তরিকুলকের তার মেয়েকে বিয়ে করার শর্ত দেন এবং প্রতারক শামীম হোসেনকে ইসলামপুর উপজেলার রুপালী ব্যাংকের ধর্মকুড়া বাজার শাখার অনুকূলে ১৫ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার চেক প্রদান করেন। তাছাড়া চাকরি প্রত্যাশী তরিকুলের চচা নবী হোসেন সিকিউরিটি মানি হিসেবে মধ্যস্থতাকারী আশরাফ ঢালীকেও নগদ ৬ লক্ষ টাকা প্রদান করেন।

বিষয়টি গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পেরে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ প্রতারক চক্রের সদস্য শামীম হোসেনকে পুলিশ লাইন্স সংলগ্ন জামালপুর পৌর এলাকার বেলটিয়া থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে এবং তার নিকট থেকে চেক ও টাকা জব্দ করে। পরে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে নবী হোসেন ও আশরাফ ঢালীকেও আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ।

এর আগে বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে মোট ৫৮ জনের নাম ঘোষণা করেন পুলিশ সুপার। এদের মধ্যে ৪৯ জন পুরুষ ৯ জন নারী।

পুলিশ সুপার ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে বলেন, পুলিশে চাকরির জন্য একজনের মেধা ও যোগ্যতাই যথেষ্ট। অর্থের বিনিময়ে চাকরি পাওয়ার কোন সুযোগ নেই।

আজ যারা চূড়ান্তভাবে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে তারা প্রত্যেকেই তাদের মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতেই চাকরি পেয়েছে। সেই সাথে প্রতারণার আশ্রয় নিবে তাদের আইনের আওতায় আনার জন্যও পুলিশ সচেষ্ট রয়েছে। পরে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল হিসেবে নির্বাচিত সকলকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান পুলিশ সুপার।

;

দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের মাঝে ইফতার বিতরণ

দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের মাঝে ইফতার বিতরণ

পবিত্র রমজান উপলক্ষে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের মাঝে ধারাবাহিকভাবে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করেছে জাতীয় দৃষ্টি প্রতিবন্ধী সংস্থা।

সোমবার (১১ মার্চ) থেকে জাতীয় দৃষ্টি প্রতিবন্ধী সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে এ ইফতার সামগ্রী বিতরণ শুরু করা হয়।

সংস্থাটির উদ্যোগে ধারাবাহিকভাবে ৩ দিনব্যাপী (১১, ১২, ও ১৩ মার্চ) ঢাকা মহানগরীতে বসবাসরত ও ঢাকা জেলার ৫০০ দৃষ্টি প্রতিবন্ধী পরিবারের মাঝে পবিত্র রমজান উপলক্ষে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হবে।

ইফতার সামগ্রীর প্রতিটি প্যাকেটে রয়েছে- ২ কেজি ছোলার ডাল, ১ কেজি খেসারির ডাল, ২ কেজি চিনি, ২ কেজি চিড়া, ১ কেজি লবণ, ৫০০ গ্রাম খেজুর ও ২ লিটার সয়াবিন তেল।

বুধবার (১৩ মার্চ) সকালে এ উপলক্ষ্যে পুরাণ ঢাকায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

জাতীয় দৃষ্টি প্রতিবন্ধী সংস্থার কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান নূরুল আলম সিদ্দিক এর সভাপতিত্বে এবং মহাসচিব আইয়ুব আলী হাওলাদারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লক্ষ্মীপুর ৩ আসনের সংসদ সদস্য জনাব আলহাজ গোলাম ফারুক পিংকু।

এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- জনাব ওমর বিন আব্দুল আজিজ (তামিম), ঢাকা দ: সিটি করপোরেশনের ২৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিরা দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের উদ্দেশ্যে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন।

ইফতার সামগ্রী বিতরণের সময় জাতীয় দৃষ্টি প্রতিবন্ধী সংস্থার কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব আইয়ুব আলী হাওলাদার প্রতিবন্ধীবান্ধব সরকার বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকট কয়েকটি দাবি পেশ করেন। দাবিগুলো হচ্ছে- সংস্থার প্রধান কার্যালয়, ৬ অরফানেজ রোড, বকশিবাজার, ঢাকা-১২১১ এর বাড়িটি বিনামূল্যে স্থায়ীভাবে বরাদ্দ প্রদান করা, প্রতিবন্ধী ভাতা বৃদ্ধি করা, যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা এবং অসহায়, হতদরিদ্র, সুবিধাবঞ্চিত দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের ভিক্ষাবৃত্তির হাত থেকে মুক্ত করে তাদের ছেলে-মেয়ে, ভাই-বোন যে কাউকে যোগ্যতার ভিত্তিতে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা।

;

নীলফামারীতে শ্রমিক নেতাসহ ৫ জুয়ারি কারাগারে

ছবি: বার্তা২৪.কম

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে মটর শ্রমিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদকসহ ৫ জুয়ারিকে আটক করেছে থানা পুলিশ।

বুধবার (১৩ মার্চ) বিকেলে আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মাগুড়া বাসস্ট্যান্ডে এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।

আটককৃতরা হলেন- মাগুড়া বানিয়া পাড়া গ্রামের মৃত মেনাজ উদ্দিন (ভোল্টং) এর ছেলে মাগুড়া মটর শ্রমিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম মিয়া( ৪০), মাগুড়া কাজী পাড়া গ্রামের আব্দুল আজিজ (ভুলু) মামুদের ছেলে মোর্সেদ আলী( ৩২), খামাত পাড়া গ্রামের বকুল হোসেনের ছেলে বাদশা মিয়া (৪৫), মাগুড়া মিয়া পাড়া গ্রামের মৃত আলাউদ্দিনের ছেলে আব্দুল কুদ্দুছ (৩৮) ও একই গ্রামের বক্কর কসাইয়ের ছেলে মিঠুল (২৮)।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ৫ জুয়ারিকে আটক করা হয়। পরে মামলা দায়ের করে আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পলাশ চন্দ্র মন্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ৫ জন জুয়ারিকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *