সারাদেশ

জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ

ডেস্ক রিপোর্ট: জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ

ছবি: সংগৃহীত

ভারত মহাসাগরে জিম্মি হওয়া বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহতে অবস্থানরত চার সোমালীয় জলদস্যুর ছবি প্রকাশ করেছে ভারতীয় নৌবাহিনী।

শুক্রবার (১৫ মার্চ) বিকেল ৫টার দিকে ভারতীয় নৌ-বাহিনীর মুখপাত্রের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্ট থেকে ছবিটি প্রকাশ করা হয়। ছবিতে জাহাজে টহলরত জলদস্যুদের চিহ্নিত করা হয়েছে। যাদের সবার হাতেই ভারী অস্ত্র রয়েছে। তাদেরকে জাহাজের উপরের অংশে দেখা গেছে।

ভারতীয় নৌবাহিনী জানিয়েছে, এমভি আবদুল্লাহ’র হাইজ্যাক হওয়ার খবর পেয়ে গত মঙ্গলবারই ভারতীয় নৌবাহিনী দূরপাল্লার মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্র্যাফ্ট এলআরএমপি পি-৮১ মোতায়েন করে। পরে ভারতীয় নৌবাহিনী একটি যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করে। যুদ্ধ জাহাজটি বৃহস্পতিবার জিম্মি জাহাজটিকে নজরদারি করতে শুরু করে।

নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘এমভি আবদুল্লাহর অবস্থান শনাক্ত করার পর জাহাজের নাবিকদের অবস্থা নিশ্চিত করার জন্য তাদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের চেষ্টা করেছে এলআরএমপি। তবে জাহাজ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।’

শুক্রবার এক বিবৃতিতে ভারতীয় নৌ-বাহিনী জানিয়েছে, মোতায়েন করা যুদ্ধজাহাজটি বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সকালে ছিনতাই হওয়া জাহাজটির কাছাকাছি হয়। এরপর এমভি আবদুল্লাহর নাবিকদের নিরাপত্তার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায় এবং জাহাজটি সোমালিয়ার জলসীমায় পৌঁছানো পর্যন্ত কাছাকাছি এলাকায় থেকে নজর রাখে।

এদিকে সোমালিয়ার উপকূল গারাকাতে নোঙর করা সেই জাহাজটি আজ ৪৫-৫০ নটিক্যাল মাইল উত্তর দিকে সরিয়ে গদবজিরান উপকূলে নেওয়া হয়েছে। জাহাজটিকে সোমালিয়ার গদবজিরান শহর থেকে ৪ নটিক্যাল মাইল দূরে নোঙর করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাতে বাংলাদেশ মার্চেন্ট মেরিন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএমওএ) পক্ষ থেকে কেএসআরএমের মালিকানাধীন এমভি আব্দুল্লাহর সর্বশেষ অবস্থান সম্পর্কে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিএমএমওএ’র সাধারণ সম্পাদক মো. শাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে আমরা এ তথ্য পেয়েছি, যারা জাহাজটির অবস্থান ট্র্যাক করছে।’

এর আগে শুক্রবার (১৫ মার্চ) সাড়ে ৩টার দিকে জলদস্যুদের নির্দেশে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর নোঙর তুলে ফেলা হয় বলে জানান চিফ অফিসার ক্যাপ্টেন মো. আতিক উল্লাহ খান।

জাহাজটিকে দস্যুদের নতুন কোনো সুবিধাজনক স্থানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি। জাহাজের মালিকপক্ষের কাছে ই-মেইলে এ বার্তা দেন তিনি।

এতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার জাহাজটি সোমালিয়ার উপকূল গারাকাতে নোঙর করা হয়েছিল। একদিন বিরতির পর আবার চলতে শুরু করেছে ‘এমভি আবদুল্লাহ’। শুক্রবার সকালে জলদস্যুদের নির্দেশে নোঙর তুলে ফেলা হয়। এরপর জলদস্যুরা জাহাজটি চালাতে নির্দেশ দেয়। বর্তমানে জাহাজটি গারাকাত উপকূল থেকে উত্তরদিকে অগ্রসর হচ্ছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে এসআর শিপিং লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরেুল করিদম বলেন, চিফ অফিসারের মেইল পেয়েছি। জাহাজের ২৩ নাবিক সুস্থ আছেন বলে তিনি জানিয়েছেন। দস্যুরা তাদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করছে না এবং এখনো পর্যন্ত কোনো ধরনের আর্থিক দাবি-দাওয়া নিয়েও কথা বলেনি। জাহাজ নিয়ে তাদের পছন্দমতো কোনো নিরাপদ অবস্থানে পৌঁছানোর পরই হয়তো দস্যুরা মুক্তিপণ দাবি করতে পারে।

৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

খুলনা, বরিশাল, কুমিল্লাসহ দেশের ছয় জেলা ও আশপাশের এলাকার ওপর দিয়ে শনিবার (১৬ মার্চ) সকালের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাতে দেয়া নদীবন্দরসমূহের জন্য দেয়া সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

পূর্বাভাসে বলা হয়, খুলনা, বরিশাল, যশোর, ফরিদপুর, পটুয়াখালী এবং কুমিল্লা জেলার ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে ৭২ ঘণ্টার দেয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে দেশের পাঁচ বিভাগের বিভিন্ন এলাকায় ঝড়ো ও দমকা হাওয়া বয়ে যাওয়ার পাশাপাশি বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা এ অবস্থা থাকতে পারে।

শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম বিভাগের কুমিল্লা ও নোয়াখালী জেলাসহ রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল ও ঢাকা বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এর পরের ২৪ ঘণ্টা রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে। এ সময় দেশের অন্যান্য জায়গায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে

;

বিমানবন্দর থেকে প্রবাসীর ব্যাগ চুরি, আরেক প্রবাসী আটক

বিমানবন্দর থেকে প্রবাসীর ব্যাগ চুরি, আরেক প্রবাসী আটক

সিলেটে এক প্রবাসীর ব্যাগ চুরির ঘটনায় খালেদ মিয়া নামে আরেক প্রবাসীকে আটক করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)।

শুক্রবার (১৫ মার্চ) বিকালে তাকে মৌলভীবাজারের রাজনগর থেকে আটক করা হয়। আটককৃত খালেদ রাজনগরের ইউসুফ মিয়ার ছেলে ও দুবাই প্রবাসী। 

বিষয়টি শুক্রবার সন্ধ্যায় সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রেস ব্রিফিং করে নিশ্চিত করেছেন- এপিবিএনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মফিজুল ইসলাম।

তিনি জানান, বুধবার (১৩ মার্চ) সকালে আরব আমিরাতের শারজাহ শহর থেকে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান সিলেটের কানাইঘাটের পাগু গ্রামের মো. জাকারিয়া। বিমানবন্দরের স্ক্যানিং মেশিনে ১০ হাজার ৫৩০ রিয়ালসহ ব্যাগ রাখার পর সেটি আর পাননি।

পরে বৃহস্পতিবার জাকারিয়া এসএমপির বিমানবন্দর থানায় জিডি এবং এপিবিএন বরাবরে ব্যাগ উদ্ধার আরেকটি আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এপিবিএন সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে খালেদ মিয়াকে আটক করা হয়। খালেদও একই ফ্লাইটে দুবাই থেকে সিলেট আসেন।

;

রাঙামাটি শহরে ৬ দিন ধরে গরুর মাংস বিক্রি বন্ধ

ছবি: বার্তা২৪.কম

প্রশাসন কর্তৃক দাম বেধে দেওয়ার প্রতিবাদে গত ৬দিন ধরেই পর্যটন শহর রাঙামাটিতে গরুর মাংস বিক্রি করছে না স্থানীয় মাংস বিক্রেতারা। একদিকে পর্যটন শহর, সাথে চলমান রমজানের প্রথম সপ্তাহে এই ধরনের সিদ্ধান্তে চরম বিপাকে পড়েছে স্থানীয় হোটেল-রেস্তোরাঁগুলোসহ সংশ্লিষ্ট ভোক্তা সাধারণ। 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চলমান পরিস্থিতিতে সারাদেশের ন্যায় পার্বত্য রাঙামাটি শহরেও ভোক্তাদের কল্যাণে জেলা প্রশাসন কর্তৃক গত ১১ই মার্চ থেকে প্রতিকেজি গরুর মাংস হাড়সহ ৭শ’ টাকা মূল্যে বিক্রির নির্দেশনা প্রদান করা হয়। এই নির্দেশনার পর থেকেই মাংস বিক্রেতারা রাঙামাটি শহরের অন্তত ৬টি দোকানে মাংস বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে। 

স্থানীয় মাংস বিক্রেতারা জানিয়েছেন, রাঙামাটিতে দেশিয় তথা পাহাড়ি গরুর মাংসের চাহিদা বেশি। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে গরু সংগ্রহ করতে হয় কসাইদের। এতে করে স্থানীয় উপজাতীয়দের আঞ্চলিক দলগুলোকে প্রতিটি গরুতে এক হাজার টাকা করে দেওয়াসহ স্থানীয় বিভিন্ন মহলকে চাঁদা দিতে হয়। তার ওপর স্থানীয় মাইনী বাজারে গরু প্রতি হাসিল রাখা হয় ১৫শ’ টাকার উপরে। দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চল থেকে শ্রমিকের মাধ্যমে গরু সংগ্রহ করে সেগুলোকে কাপ্তাই হ্রদ হয়ে বোটে করে রাঙামাটি শহরে নিয়ে আসতে সবমিলিয়ে প্রতিটি গরুর পেছনে ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা খরচ হয়। এছাড়াও রাঙামাটিতে গবাদি পশুর পর্যাপ্ত প্রাকৃতিক খাবারের প্রচণ্ড অভাব থাকায় গরুগুলো মোটাতাজা তেমন একটা হয় না। তারপরও স্থানীয় গরুর মালিকদের কাছ থেকে চওড়া দামে গরুগুলো সংগ্রহ করতে হয় কসাইদের।

শহরের হোটেল-মোটেল জোন খ্যাত রিজার্ভ বাজারের মাংস বিক্রেতা হারুন সওদাগর জানিয়েছেন, বেশি দামে দেশিয় পাহাড়ি গরু সংগ্রহ করে রাঙামাটিতে এনে শ্রমিকদের বেতনভাতা দিয়ে ৭শ টাকা কেজিতে গরুর মাংস বিক্রি করলে প্রতি গরুতে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা লস দিতে হয়। 

তিনি বলেন, রাঙামাটি জেলা প্রশাসন যদি রাঙামাটি থেকে গরু জেলার বাইরে যেতে না দেয়, তাহলে এই অঞ্চলে গরুর দাম করে যাবে। এতে করে আমরাও কমদামে গরু সংগ্রহ করে ৭শ’ টাকা কেজি মূল্যে মাংস বিক্রি করতে পারবো।

অপরদিকে রাঙামাটির প্রধান বাণিজ্যিক এলাকা বনরূপা বাজারের মাংস বিক্রেতা জাফর জানিয়েছেন, মাইনী বাজার থেকে একটি গরু কিনলে ১৫শ’ টাকা হাসিলসহ আরো অন্যান্য পার্টির চাঁদা, নিজস্ব খরচ, বোট ভাড়াসহ রাঙামাটিতে এনে আমাদের দোকানে বিক্রি করলে দোকান ভাড়া, কর্মচারির বেতনসহ প্রতি কেজি গরুর মাংসের মূল্য ৮শ’ টাকারও বেশি পড়ে যাচ্ছে। ডিসি স্যার আমাকে ৭শ’ টাকায় বিক্রি করতে বলেছেন, তাই লস দিয়ে মাংস বিক্রি করছি না আমরা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাঙামাটি শহরে ৬টি স্থানে গরুর মাংস বিক্রি করা হয়। এতে প্রায় ১৫ থেকে ২০ হাজার ভোক্তা সাধারণ গরুর মাংসের ক্রেতা। রোববার ছাড়া সপ্তাহের বাকি দিনগুলোতে গড়ে ১০ থেকে ১২টি গরু জবাই করে রাঙামাটি শহরে বিক্রি করা হয় বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।

এদিকে পুরো সপ্তাহ জুড়েই অন্যতম পর্যটন নগরী রাঙামাটি শহরে এই রমজান মাসের শুরুতে গরুর মাংস বিক্রি বন্ধ থাকলেও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ কমিটি, স্থানীয় বণিক সমিতি থেকে শুরু করে সংশ্লিষ্ট কেউ-ই বিষয়টি নিয়ে প্রয়োজনীয় দৃশ্যমান উদ্যোগ নিচ্ছে না। ফলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ভোক্তা সাধারণ।

;

ফেনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু, আহত ১

ফেনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু, আহত ১

ফেনীতে মালবাহী লোবেট ও সিএনজি চালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে সাইফুল ইসলাম (৩৫) নামে এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাতে ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের ফেনীর বিসিক এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। 

দুর্ঘটনায় নিহত ব্যবসায়ী সাইফুল সিএনজি অটোরিক্সার যাত্রী ছিলেন। এ ঘটনায় সিএনিজ চালক মো. রাসেল (২৫) গুরুতর আহত হয়েছেন। তাকে উন্নত চিকিৎসার কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।

নিহত সাইফুল চাঁদপুর জেলার মতলব উপজেলার কালী আইশ গ্রামের মোখলেসুর রহমানের ছেলে। তিনি

পরিবারের অন্যদের সাথে থাকতেন কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে। চৌদ্দগ্রাম বাজারে তার ব্যাটারি ও সিএনজি অটোরিকশা সরঞ্জামের দোকান রয়েছে।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম অভিমুখী সিএনজি চালিত অটোরিকশার সাথে বিপরীত দিক থেকে আসা লোবেট গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই সাইফুল ইসলাম নিহত হন। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ফেনী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়।

নিহতের স্ত্রী ইয়াসমিন আক্তার বলেন, দোকানের মালামাল কেনার জন্য ২ লাখ টাকা নিয়ে ফেনীতে আসছিলেন তিনি। ৩টার সময় বাসা থেকে বের হওয়ার সময় বলছিলেন, ঘরে ফিরে ইফতার করবেন। সন্ধ্যার পরে হঠাৎ খবর পাই, সড়ক দুর্ঘটনায় তিনি মারা গেছেন।

ফেনী জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্মরত চিকিৎসক রুহুল মোহসেন সুজন আহত ও নিহতের তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত হয়েছেন। মরদেহ মর্গে রয়েছে এবং গুরতর আহত একজনকে কুমিল্লা মেডিকেলে প্রেরণ করা হয়েছে।

মহিপাল হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বিল্লাল হোসেন বলেন, দুর্ঘটনার স্থান থেকে একটি সিএনজি ও লোবেট গাড়ি জব্দ করা হয়েছে। নিহত একজনের মরদেহ মর্গে রয়েছে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *