সারাদেশ

সৈয়দপুরের ২শ’ বছরের প্রাচীন নিদর্শন ‘চিনি মসজিদ’

ডেস্ক রিপোর্ট: সৈয়দপুরের ২শ’ বছরের প্রাচীন নিদর্শন ‘চিনি মসজিদ’

ছবি: বার্তা ২৪

উত্তরের জেলা নীলফামারীর সৈয়দপুরে প্রাচীন নিদর্শন চিনি মসজিদ। সৈয়দপুর রেলের শহর নামে পরিচিতি থাকলেও এখানে রয়েছে নানান প্রাচীন ঐতিহ্য ও নিদর্শন। এ শহরে সৌন্দর্যের স্থাপত্য নিদর্শন একটি চিনি মসজিদ।

মসজিদটি নীলফামারীর সৈয়দপুরের গোলহাটের ইসলামবাগে অবস্থিত।

১৮৬৩ সালে হাজী বাকের আলী ও হাজী মুকু নামের দুইজন ধর্মপ্রাণ বাসিন্দা সৈয়দপুর শহরের ইসবাগ এলাকার এখানে ছন ও বাঁশ দিয়ে প্রথমে মসজিদটি নির্মাণ করেন। পরে এলাকাবাসীর সহায়তায় টিনের ঘরে পরিণত করেন। পরে এলাকার লোকেরা মসজিদটি নির্মাণের লক্ষ্যে একটি ফাণ্ড করেন। ১৯২০ সালে হাফিজ আব্দুল করিমের উদ্যোগে ১৫৬০ বর্গফুট আয়তনের মসজিদটির প্রথম অংশ পাকা করা হয়। সে সময়ে কলকাতা থেকে শ্রমিক এনে দৈনিক ১০ আনা মজুরিতে মসজিদের নির্মাণ কাজ নতুনভাবে শুরু করেন।

মসজিদটি ঘুরে দেখা যায়, দেয়ালে চিনামাটির থালার ভগ্নাংশ ও কাঁচের ভগ্নাংশ বসানো হয়। এই পদ্ধতিকে বলা হয় চিনি করা বা চিনি দানার কাজ করা। শৈল্পিক কারুকাজ ও দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্য হিসেবে চিনি মসজিদের রয়েছে বিশেষ খ্যাতি। এ মসজিদে পাঁচ শতাধিক মানুষ একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন। মসজিদের অধিকাংশ কারুকাজ চীনামাটির। সৌন্দর্য বাড়াতে দেওয়ালে চীনামাটির থালা ও কাচের টুকরা বসানো আছে। মসজিদটিতে ২৭টি বড় মিনার, ৩২টি ছোট মিনার ও তিনটি বড় গম্বুজ রয়েছে। দোতলা মসজিদে প্রবেশ পথের পাশে আজান দেওয়ার জন্য মিম্বার রয়েছে। মসজিদে ২৪২টি শঙ্কর মর্মর পাথর রয়েছে। প্রায় ২০০ বছর পরে এসেও এর সৌন্দর্য ঠিক আগের মতই নজর কারছে।

মসজিদের ইমাম আলহাজ্ব সেলিম জানায়, আমি দীর্ঘ ৭ বছর ধরে এ মসজিদে নামাজ পড়াচ্ছি। এখানে দূর দূরান্ত থেকে পর্যটক আসেন। এতে আমাদের ভালো লাগে।এটি আমাদের একটি প্রাচীন নিদর্শন। তবে এখানে জিনিস আছে যেগুলো সংস্কার করলে আমাদের মসজিদটি আরও দৃষ্টিনন্দন হবে।

 এবিষয়ে সৈয়দপুর পৌর মেয়র রাফিয়া জাহান বেবি বলেন, মসজিদটি আমাদের প্রাচীন নিদর্শন। আমাদের বরাদ্দ আসলে মসজিদটি সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সংস্কার করা হবে।

বিআরটিসি: ডাবল হয়েছে যাত্রী, আয়ও বেড়েছে দ্বিগুণ

ছবি: বার্তা ২৪

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসির) এক সময়ে অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হলেও বর্তমানে লাভজনক প্রতিষ্ঠান বলে জানিয়েছেন চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম।

তিনি বলেছেন, বর্তমানে সড়কে চলাচলকারী বিআরটিসি গাড়িতে ডাবল হয়েছে যাত্রীর সংখ্যা, সেই সঙ্গে আয় বেড়েছে দ্বিগুণ।

সোমবার (১৮ মার্চ) রাজধানীর মতিঝিল বিআরটিসির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ‘উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে’ এক মত বিনিময় সভায় এসব জানান তিনি।

মো. তাজুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসির) এক সময় অলাভজনক সরকারি প্রতিষ্ঠান হলেও বর্তমানে এটি একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান। লাভের পাশাপাশি সেবা বৃদ্ধির চেষ্টায় আমরা কাজ করছি। অনেকে আমাকে প্রশ্ন করেন বিআরটিসির যাত্রী কমেছে কিনা? কিন্তু না, বর্তমানে ডাবল হয়েছে যাত্রী, আয় হচ্ছে দ্বিগুন। আমাদের গতবছরের থেকে ২৫ শতাংশ যাত্রীর সংখ্যা বেড়েছে। আগে আমরা ৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা বেতন দিয়েছি। তাও আবার চার মাস আগের বকেয়া বেতন। কিন্তু বর্তমানে আমরা ১০ কোটি ৬৩ লাখ টাকা বেতন দিচ্ছি। প্রতি মাসের বেতন প্রতিমাসের ১ তারিখে দিয়ে দিচ্ছি। সাথে বেতন বোনাস সবই পরিশোধ করছি। এছাড়া পূর্বের বকেয়া বেতন বোনাসও পরিশোধ করছি।

তিনি বলেন, এখন আমরা লাভজনকভাবে যাত্রা শুরু করেছি। আমরা একটা ওয়েতে আছি, আমাদের অনেক দূর যেতে হবে। ইতিমধ্যে কক্সবাজারের নতুন ডিপো লাভজনকভাবে চলছে, যেখানে অনেক পুরাতন ডিপো এখনও লাভের মুখ দেখেনি।

মো. তাজুল ইসলাম বলেন, স্মার্ট স্কুল সার্ভিস চালু হতে চলছে ঢাকায়। ইতিমধ্যে আমরা ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়রের সঙ্গে আমাদের চুক্তি হয়েছে। আমরা বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল থেকে স্মার্ট স্কুল বাস সার্ভিস চালু করবো।

;

গাজীপুরে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ শিশুসহ আরও ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১০ জনে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. তরিকুল ইসলাম।

বার্ন ইউনিটের চিকিৎসক সূত্রে জানা যায়, গত বুধবার সন্ধ্যার পর দগ্ধ অবস্থায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নেয়া হয় ২৮ জনকে। এর মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক ছিল। তাদের মধ্যে রোববার (১৭ মার্চ) দিবাগত রাত বারোটার দিকে জহিরুল ইসলাম (৪০), রাত আড়াইটার দিকে মোতালেব (৪৫), সোমবার (১৮ মার্চ) সকাল সাড়ে ছয়টায় শিশু সোলায়মান (৯) ও সকাল পৌনে সাতটার দিকে শিশু রাব্বি (১৩) শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

জহিরুল ইসলাম সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর থানার আয়নাল ফকিরের ছেলে। মোতালেব টাঙ্গাইলের মধুপুর থানার মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে। শিশু সোলায়মান ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া থানার শফিকুল ইসলামের ছেলে। শিশুর রাব্বি সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর থানার মো. শাহ আলমের ছেলে।

তিনি জানান, গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত শিশুসহ ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তারা ৬৫-৯৫ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন ছিলেন। এই ঘটনা এখন পর্যন্ত নারী শিশুসহ ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।

এর আগে গত বুধবার (১৩ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টার দিকে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার তেলিরচালা এলাকায় একটি গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ হয়ে নারী পুরুষ ও শিশুসহ অন্তত ৩৫ জন দগ্ধ হয়।

এর মধ্যে ২৮ জনের অবস্থা গুরুতর থাকায় তাদের শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নেয়া হয়।

;

কটিয়াদীতে কালের সাক্ষী শিবনাথ সাহার তালুকদার বাড়ি

ছবি: বার্তা২৪.কম

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার মুমুরদিয়া ইউনিয়নের শিবনাথ সাহার তালুকদার বাড়িটি এখনও কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। 

স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় কটিয়াদীর মানিকখালী রেল স্টেশন দিয়ে সহজেই পাক বাহিনী এই গ্রামে প্রবেশ করত৷ যুদ্ধের সময় একাধিকবার পাক বাহিনীর আক্রমণের শিকার হয় বাড়িটি। টিকতে না পেরে বাড়ি ছেড়ে চলে যান শিবনাথ সাহার বাড়ির সদস্যরা।

সরজমিনে ঘুরে দেখা যায়, শিবনাথ সাহার বাড়িতে প্রবেশ করতেই ঘাট বাঁধা বিশাল এক পুকুর। বাড়ির ভেতরে দুটো ভবন। তার একটি মন্দির অন্যটি শিবনাথ সাহার বাড়ি। মন্দিরের পেছনে সীমানা প্রাচীর ঘেরা আরও একটি পাকা ভবন।শিবনাথ সাহার তালুকদার বা জমিদার বাড়িটি বিভিন্ন ধরনের নকশা করা কারুকাজে ভরা।

বর্তমানে বাড়িতে বসবাস করছে এক জেলে পরিবার। তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তারা এখানে স্বাধীনতার আগে থেকেই বসবাস করছে। স্বাধীনতা পর্যন্ত শিবনাথ সাহেবের পরিবার এখানে ছিল কিন্তু যুদ্ধের সময় এই বাড়িতে কয়েকবার আক্রমণ করে পাক বাহিনী তখন এই ভীতিকর পরিবেশ থেকে বাঁচার জন্য শিবনাথ সাহার পরিবার ভারতে পাড়ি জমায়।

জানা যায়, শিবনাথ সাহা এই বাড়িতে বসেই তার জমিদারি কাজ চালাতেন। তবে বাংলার অন্য জমিদারদের মতো তিনি অত্যাচারী ছিলেন না। প্রজাদেরকে তিনি ভালোবাসতেন, সুনজরে দেখতেন। তিনি ছিলেন উদার মনের মানুষ। বাংলা ১২৫৫ সালের ১৭ আষাঢ় ও ইংরাজি ১ জুলাই ১৮১৮ সালে উপজেলার কুড়িখাই গ্রামের একটি সনাতন পরিবারে শিবনাথ সাহার জন্ম। তার বাবার নাম কার্তিক চন্দ্র সাহা। দাদার নাম যাত্রাবর সাহা। শিবনাথ সাহার ছোট একটি ভাইও ছিলেন। নাম ছিল শম্ভুনাথ সাহা। শিবনাথ সাহার বাবার ও ঠাকুরদার আমলে তাদের জমিদারির অবস্থা তেমন ভালো ছিল না। তবে শিবনাথ সাহা জমিদারির দায়িত্ব পাওয়ার পর অর্থনৈতিক অবস্থার প্রসার ঘটে। তিনি বাজিতপুরের আলিয়াবাদে এক বনেদি সাহা পরিবারের মেয়ে কালী সুন্দরীকে বিয়ে করেন। কালী সুন্দরীও ছিলেন বেশ প্রজাবৎসল। তাদের ঘরে তিন কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। কোনো ছেলে সন্তান না থাকায় তিনি তার ভাই শম্ভুনাথ সাহার চতুর্থ ছেলে সুরেন্দ্রনাথ সাহাকে দত্তক নিয়েছিলেন।

কালী সন্দুরী সাহার পারিবারিক উত্তরসূরীগণ (বর্তমানে কটিয়াদী বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বাবু দিলীপ কুমার সাহা, রতন কুমার সাহা, উত্তম সাহা , বিশ্বনাথ সাহা, কৃষ্ণ পদ সাহা প্রমূখ) মনে করেন এক মাহেন্দ্রক্ষণে মনুষ্য রুপী দুই দেব-দেবী কালি ও শিবের মিলন ঘটে। কিন্তু তাদের কোন পুত্র সন্তান হয়নি। বাবু শিবনাথ সাহা ও কালি সুন্দরীর ঘরে তিন কন্যা সন্তান জন্ম গ্রহণ করেন। তাদের নাম বিদ্যাসুন্দরী সাহা, জগৎতারা সাহা ও জয়াদূর্গা সাহা। 

শিবনাথ সাহা অনেক জনহিতকর কাজ করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- স্ত্রীর নামে বাজিতপুরে কালিতারা পাঠশালা, বনগ্রামে পিতার নামে কার্তিক চন্দ্র সাহা লাইব্রেরী, ধুলদিয়ায় শিবনগর, কামালপুরে পূজামন্ডপ এবং ইংরেজী ১৯১৮ সনে গোবিন্দপুর উচ্চ বিদ্যালয় স্থাপন করেন যা পরবর্তীকালে সচরাচর শিবনাথ উচ্চ বিদ্যালয় নাম ধারণ করে। তিনি ১৯২০ সালের ২০ সেপ্টেম্বর একটি ট্রাস্ট গঠন করেন। এই শিক্ষানুরাগী শিবনাথ সাহা বাংলা ১৩৩১ সনের ১৭ই আষাঢ় নিজ বাসভবনে মৃত্যু বরণ করেন। তার বাড়ির পাশেই নদীর পাড়ে শিবসাহা শ্মশানঘাট। দীর্ঘ উঁচু শিবসাহা মঠ আজও দেখা যায় সেখানে।

;

তিন দিনের সফরে সুইডেনের রাজকন্যা ঢাকায়

ছবি: সংগৃহীত

সুইডেনের রাজকন্যা ভিক্টোরিয়া তিন দিনের সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি-ইউএনডিপির শুভেচ্ছাদূত হিসেবে তিনি বাংলাদেশ সফর করছেন।

সোমবার (১৮ মার্চ) সকাল সোয়া ৯টায় তাকে বহনকারী বিশেষ ফ্লাইট হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

জানা গেছে, সোমবার দুপুরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের কথা আছে সুইডিশ রাজকন্যার। পরে সন্ধ্যায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। সুন্দরবন উপকূল পরিদর্শনে মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) খুলনার কয়রা যাবেন ভিক্টোরিয়া। তার এই সফরে গুরুত্ব পাবে রোহিঙ্গাদের জন্য জাতিসংঘের সহায়তার বিষয়টি।

গত বছরের অক্টোবরে ইউএনডিপি শুভেচ্ছাদূত হিসেবে নিয়োগের পর এটিই তার প্রথম আনুষ্ঠানিক সফর। উলরিকা মদির সুইডিশ রাজকন্যার সফরসঙ্গী হিসেবে এসেছেন।

জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব এবং ইউএনডিপি’র এক্সটারনাল রিলেশনস ও অ্যাডভোকেসি পরিচালক উলরিকা মদির বলেন, ‘গত কয়েক দশকের উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের মধ্য দিয়ে স্বল্পোন্নত দেশের তকমা মুছতে পেরেছে বাংলাদেশ। অতি দারিদ্র্য বিমোচন, নারীর অধিকার সুসংহতকরণের সঙ্গে সঙ্গে জলবায়ু অভিযোজন, দুর্যোগ ঝুঁকির ব্যবস্থাপনা, অন্তর্ভুক্তিমূলক ডিজিটালাইজেশনের মতো খাতে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি অর্জন করতে দেখেছি আমরা।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *