সারাদেশ

জাতীয় গ্রিডে দৈনিক যোগ হবে আরও ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

ডেস্ক রিপোর্ট: জাতীয় গ্রিডে দৈনিক যোগ হবে আরও ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

ছবি: বার্তা২৪.কম

দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস গ্যাস ফিল্ডের ১৪ নম্বর কূপ থেকে আবারো গ্যাস উত্তোলনের জন্য ওয়ার্কওভার কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে। আগামী দুই মাসের মধ্যে ওয়ার্কওভার কাজ শেষ করে ওই কূপ থেকে জাতীয় গ্রিডে দৈনিক অন্তত ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস যুক্ত হবে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) দুপুরে ওয়ার্কওভার কাজের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেডের (বিজিএফসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী ফজলুল হক।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দেশের সবচেয়ে পুরোনো তিতাস গ্যাস ফিল্ডের ২৩টি কূপ থেকে প্রতিদিন ৩৯২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হচ্ছে। তবে নানা কারণে বন্ধ রয়েছে চারটি কূপ। এর মধ্যে ২০০০ সালে খনন করা ২৯ দশমিক ৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন ১৪ নম্বর কূপটি থেকে অতিমাত্রায় পানি ওঠায় ২০২১ সালের ১ নভেম্বর থেকে গ্যাস উৎপাদন বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। শুধু তিতাসই নয়, বিজিএফসিএলের অন্য গ্যাস ফিল্ডগুলোর বেশ কয়েকটি কূপ দীর্ঘদিন যাবত বন্ধ রয়েছে। তাই গ্যাসের উৎপাদন বাড়াতে তিতাস, হবিগঞ্জ, বাখরাবাদ ও মেঘনা গ্যাস ফিল্ডের বন্ধ থাকা সাতটি গ্যাস কূপ ওয়ার্কওভারে ৫২৩ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে বিজিএফসিএল।

প্রকল্প পরিচালক ইসমাইল মোল্লা জানান, সাতটি কূপের মধ্যে চারটি কূপের ওয়ার্কভার কাজ করবে বাপেক্স। দ্রুত গ্যাস উত্তোলনের স্বার্থে বাকি কূপগুলোর ওয়ার্কওভার কাজ করবে বিদেশি প্রতিষ্ঠান। তিতাসের ১৪ নম্বর কূপের কাজ শেষে করে পর্যায়ক্রমে বাকিগুলোর কাজ শুরু হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী দুই মাসের মধ্যেই তিতাসের ১৪ নম্বর কূপ থেকে জাতীয় গ্রিডে দৈনিক অন্তত ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস যুক্ত হবে।

বিজিএফসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী ফজলুল হক জানান, ৫৫ বছরে তিতাস গ্যাস ফিল্ডের কূপগুলো থেকে প্রায় সাড়ে পাঁচ টিসিএফ (ট্রিলিয়ন ঘনফুট) গ্যাস উত্তোলন করা হয়েছে। তবে কূপগুলোতে গ্যাস চাপ কমে যাওয়ায় উৎপাদনও কমছে। গ্যাসের চাপ স্বাভাবিক রাখতে কয়েকটি কূপে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন করা হয়েছে। বন্ধ কূপগুলোর ওয়ার্কওভার শেষ হলে বিজিএফসিএলের গ্যাস ফিল্ডগুলো থেকে গ্যাসের উৎপাদন আরও বাড়বে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিজিএফসিএলের মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) হাবিবুর রহমান, মহাব্যবস্থাপক (প্রকল্প ও উন্নয়ন) জাকির হোসেন তরফদার, মহাব্যবস্থাপক (অপারেশন) আশরাফুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

অংশীদারিত্বের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নে আগ্রহী বাংলাদেশ ও ঘানা

ছবি: সংগৃহীত

অংশীদারিত্ব এবং পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে ব্যবসা, বাণিজ্য এবং নিজেদের অর্থনীতিকে আরও সুদৃঢ় ও মজবুত করতে চায় ঘানা এবং বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা।

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য আরও বাড়াতে এ দেশের ব্যবসায়ীদের সাথে কাজ করতে আগ্রহী আফ্রিকার এই দেশটি।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বিকেলে এফবিসিসিআইর মতিঝিল কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই বিষয়ে আলোচনা হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এফবিসিসিআই’র সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী। তিনি বলেন, ঘানাসহ আফ্রিকার দেশ সমূহ প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ। এছাড়া তাদের বিশাল ভূখণ্ড রয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশের রয়েছে বিপুল জনসম্পদ। অংশীদারিত্ব এবং পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে আমরা সেখানে তুলাসহ কৃষি পণ্য উৎপাদন করতে পারি।

বাংলাদেশের বস্ত্র, ঔষধ, চামড়া, পাট, সিরামিকসহ ভোগ্যপণ্যের উৎপাদন সক্ষমতার চিত্র তুলে ধরে আমিন হেলালী বলেন, গুণগত দিক থেকে বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্য বিশ্ব মানের। বাংলাদেশে সম্ভাবনাময় খাতে বিনিয়োগ আফ্রিকান ব্যবসায়ীদের আহ্বান জানান তিনি। এ দেশের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বিটুবি সভা এবং সম্পর্ক জোরদারে এফবিসিসিআই সহযোগিতা করবে বলে আশ্বস্ত করেন তিনি।

এ সময় ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দলের প্রধান এবং ঘানা জিইটি প্রোগ্রামের প্রধান ইউজেন টি স্যানমর্তে বলেন, ঘানা বিনিয়োগের জন্য অন্যতম প্রধান একটি গন্তব্য। পণ্য উৎপাদন, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের জন্য আমাদের দরজা সব সময় খোলা।

এই বৈঠক অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাংলাদেশ ও ঘানার অংশীদারিত্বকে গতিশীল করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

বৈঠক উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই পরিচালক খন্দকার রুহুল আমিন, সৈয়দ মো. বখতিয়ার, এফবিসিসিআই‘র মহাসচিব মো. আলমগীর, সাধারণ পরিষদের সদস্যবৃন্দ, ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ, উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ প্রমুখ।

;

বিশ্বব্যাপী ৭৫০০ কর্মী ছাঁটাই করবে ইউনিলিভার

ছবি: সংগৃহীত

ইউনিলিভার বিশ্বব্যাপী প্রায় ৭ হাজার ৫০০ জন কর্মীকে চাকরি থেকে ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। আগামী দুই বছরে এসব কর্মীরা তাদের চাকরি হারাবেন।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সংবাদ মাধ্যম প্রিমিয়াম টাইমস’র এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

মারমাইট-টু-ডোভ সোপ ফার্ম বলেছে, মূলত উৎপাদনশীলতা বাড়ানো এবং অর্থ সাশ্রয়ের জন্য এই পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।

ইউনিলিভারের প্রধান নির্বাহী হেইন শুমাখার বলেছেন, ‘আমরা কর্মচারী প্রতিনিধিদের সাথে আলাপ করেছি। আমাদের কর্মপরিকল্পনা বৃদ্ধি এবং প্রতিষ্ঠানের কথা চিন্তা করে এ সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে। আমরা যে কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করছি, তা দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য আমাদের এই সিদ্ধান্ত সহায়তা করবে।’

ইউনিলিভারের বিশ্বব্যাপী ১ লাখ ২৮ হাজার কর্মী রয়েছে, যার ৬ হাজার আছে ব্রিটেনে। তবে কোন কোন জায়গা থেকে কর্মী ছাঁটাই করা হবে, তা স্পষ্ট করেনি প্রতিষ্ঠানটি।

;

বিকাশ অ্যাপে সিটি ব্যাংক থেকে ৭০০ কোটি টাকার ডিজিটাল ঋণ বিতরণ

ছবি: সংগৃহীত

দেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশ এবং শীর্ষ বাণিজ্যিক ব্যাংক সিটি ব্যাংক-এর হাত ধরে ডিজিটাল ঋণের যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে এক বছরের পাইলট প্রকল্প শেষে বাণিজ্যিকভাবে চালু হওয়ার পর এখন পর্যন্ত বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে সিটি ব্যাংক থেকে ৭০০ কোটি টাকার অধিক ‘ন্যানো লোন’ নিয়েছেন বিকাশ গ্রাহকরা। ডিজিটাল লেনদেনের ইকোসিস্টেম উন্নয়নের অংশ হিসেবে ২০২১ সালে সিটি ব্যাংক ও বিকাশ-এর যৌথ উদ্যেগে চালু হয় জামানতবিহীন এই ‘ন্যানো লোন’।

এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৪৫ হাজারের বেশি বিকাশ গ্রাহক প্রায় ৭ লক্ষ বার নিয়েছেন এই ঋণ। এই গ্রাহকদের অনেকেই একাধিকবার নিয়েছেন ঝামেলাহীন, তাৎক্ষণিক এবং সাশ্রয়ী এই ঋণ। এই ‘ডিজিটাল ন্যানো লোন’ চালুর মূল উদ্দ্যেশ্য প্রান্তিক জনগোষ্ঠী, বিশেষ করে নারী এবং গ্রামে বাস করা গ্রাহকদের কাছে ঋণ সুবিধা পৌঁছে দিয়ে দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে আরো ত্বরান্বিত করা। ২০২৩ সালের হিসাব অনুযায়ী এই ঋণের গ্রাহকদের ২৪ শতাংশ নারী এবং ৫৫ শতাংশ গ্রামে বসবাস করেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী বায়োমেট্রিক পদ্ধতির মাধ্যমে বিকাশ-এর যে গ্রাহকরা ই-কেওয়াইসি সম্পন্ন করেছেন এবং বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করছেন শুধুমাত্র তারাই সিটি ব্যাংকের এই ঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে বিবেচ্য হচ্ছেন। বিকাশ অ্যাকাউন্টে গ্রাহকের লেনদেন পর্যালোচনা এবং সিটি ব্যাংকের ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট পলিসির উপর ভিত্তি করে স্বয়ংক্রিয় ক্রেডিট অ্যাসেসমেন্ট-এর মাধ্যমে গ্রাহকের ঋণ পাওয়ার উপযুক্ততা এবং ঋণের পরিমান নির্ধারিত হচ্ছে।

ঋণ পাওয়ার জন্য বিবেচ্য গ্রাহকরা বিকাশ অ্যাপের ‘লোন’ আইকনে ট্যাপ করে মাত্র কয়েক ক্লিকেই সিটি ব্যাংক থেকে তাৎক্ষণিক পেয়ে যাচ্ছেন ৫০০ থেকে ২০,০০০ টাকা পর্যন্ত ‘ন্যানো লোন’। এজন্য যেতে হচ্ছে না কোনো অফিসে, কোনো নথিতে লাগছে না স্বাক্ষরও, এমনকি প্রয়োজন হচ্ছে না কোনো নমিনি বা জামিনদারের। এই ঋণের মেয়াদ সর্বোচ্চ তিন মাস এবং প্রযুক্তির সহায়তায় দৈনিক হারে সুদ নির্ধারিত হয়।

এই ‘ন্যানো লোন’ কর্মসূচি নিয়ে সিটি ব্যাংক-এর হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং অরূপ হায়দার বলেন, “গতানুগতিক পদ্ধতিতে আমরা যেখানে ১৫ বছরে মাত্র ৩ লক্ষ বার লোন দিতে পেরেছি, সেখানে ২ বছরেরও কম সময়ে দিতে পেরেছি ৭ লক্ষ বার, এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের ও গর্বের বিষয়।”

বিকাশ-এর চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ বলেন, “বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে গ্রহণ ও পরিশোধযোগ্য সিটি ব্যাংকের এই জামানতবিহীন ঋণ দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে বিবেচ্য হচ্ছে একটি যুগান্তকারী সংযোজন হিসেবে। এর ফলে ব্যাংকিং সেবার বাইরে থাকা বিশাল এক জনগোষ্ঠী ডিজিটাল পদ্ধতিতে ঋণ প্রাপ্তির যোগ্যতা অর্জন করলেন, যা তাদের দৈনন্দিন আর্থিক লেনদেনে এনে দিয়েছে আরো স্বাধীনতা ও সক্ষমতা। এই ঋণের সর্বোচ্চ সীমা ২০,০০০ টাকা হলেও, ভবিষ্যতে ধারাবাহিক ভাবে এই সীমা বাড়ানোর জন্য কাজ করছি আমরা।”

বিকাশ অ্যাপ দিয়ে সিটি ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ এবং পরিশোধের পদ্ধতি:

গ্রাহককে শুরুতেই দেখে নিতে হবে তিনি ঋণ পাওয়ার জন্য উপযুক্ত কিনা। ঋণের জন্য বিবেচ্য গ্রাহক তার বিকাশ অ্যাপের ‘লোন’ আইকনে ট্যাপ করে কত টাকা ঋণ পাবেন তা দেখতে পারবেন। পরবর্তী ধাপে সিটি ব্যাংক অনুমোদিত সীমার মধ্যে কাঙ্ক্ষিত ঋণের পরিমাণ লিখতে হবে এবং শর্তাবলীতে সম্মতি দিতে হবে। এরপর বিকাশ পিন দিলে সাথে সাথেই বিকাশ অ্যাকাউন্টে ঋণের টাকা পেয়ে যাবেন যা গ্রাহককে তিনটি মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করতে হবে। ঋণ নেয়ার পর নির্ধারিত তারিখে বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঋণের কিস্তি পরিশোধ হয়ে যাবে। অথবা, ঋণ গ্রহীতা মেয়াদপূর্তির আগেও নিজ থেকে ঋণ পরিশোধ করতে পারেন এবং সেক্ষেত্রে তাকে শুধুমাত্র সেই কদিনের জন্যই সুদ বহন করতে হবে। অগ্রিম নিষ্পত্তির জন্য দিতে হবে না কোনো বাড়তি খরচ।

;

সিএসইতে সাউথ ইস্ট ব্যাংক ফার্স্ট পারপিচুয়াল বন্ডের লেনদেন শুরু

ছবি: সংগৃহীত

সিএসইতে আজ মঙ্গলবার থেকে সাউথইস্ট ব্যাংক ফার্স্ট পারপিচুয়াল বন্ডের লেনদেন শুরু হয়েছে।

এ উপলক্ষ্যে চিটাগাং স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি (সিএসই) তার ঢাকাস্থ অফিসে এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার, সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির সম্মানিত অতিথিবৃন্দকে স্বাগত জানান।

স্বাগত বক্তব্যে এম সাইফুর রহমান মজুমদার বলেন, ক্যাপিটাল মার্কেটে নতুন নতুন প্রোডাক্টগুলোতে যত বেশি লিস্টিং সংখ্যা বাড়বে মার্কেট তত গতিশীল হবে। বন্ড মার্কেট চালু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ১৬টি লিস্টিং সম্পন্ন হয়েছে এবং এই লিস্টিং হলো সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত। ব্যাংক এবং ব্যাংকের বন্ডগুলোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ আরও দৃঢ় করতে হবে। আস্থা বাড়ানোর জন্য এবং বন্ড সম্পর্কে আরও বিস্তৃতভাবে জানানোর জন্যও কাজ করতে হবে। সফলভাবে বন্ডটির লিস্টিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ক্যাপিটাল মার্কেটে আসার জন্য তিনি সউথইস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পর্ষদকে অভিনন্দন জানান তিনি।

সউথইস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুদ্দিন মো. সাদেক হোসেইন বলেন, শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ও বন্ড মার্কেটের উন্নয়ন দুটি বিষয়ই গুরুত্বপূর্ণ। আমারা ক্যাপিটাল মার্কেটে বিনিয়োগকারীদের জন্য আস্থা আরও দৃঢ় করার জন্য অঙ্গিকারবদ্ধ। আমরাদের প্রচেষ্টা থাকবে স্টক এক্সচেঞ্জ এবং রেগুলেটরের সঙ্গে সমন্বিতভাবে কাজ করে আরও ফলপ্রসূ কর্মকাণ্ড অব্যাহত রাখা।

উক্ত অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবিদুর রহমান চৌধুরী, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট জাহাঙ্গীর কবির, সাউথ ইস্ট ব্যাংক ক্যাপিটাল সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এয়ার কমোডোর (অব) মো. আবু বকর, ডেপুটি জেনারেল মানেজার হাসনাইন বারী, সিটি ব্যাংক ক্যাপিটালের এনালিস্ট মুহিত মুজতবা, আইডিএলসি ফাইনান্সের ডেপুটি হেড মিস টুম্পা বড়ুয়া, ইউসিবি ইনভেস্টমেন্টের মিস জয়িতা ঘোষ। এছাড়াও ছিলেন সাউথইস্ট ব্যাংক এবং সিএসই এর অন্যান্য কর্মকর্তাগণ।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *