সারাদেশ

ফটিকছড়ি উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটির নেতৃত্বে আলী-আকাশ

ডেস্ক রিপোর্ট: ফটিকছড়ি উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটির নেতৃত্বে আলী-আকাশ

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা প্রেসক্লাবের ২০২৪-২০২৫ সালের কার্যকরী কমিটি গঠিত হয়েছে। কমিটিতে মাসিক ফটিকছড়ি সংবাদের সম্পাদক আহমদ আলী চৌধুরী সভাপতি ও দৈনিক সময়ের কাগজ প্রতিনিধি সোলাইমান আকাশ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ ) সন্ধ্যায় উপজেলা সদরে জেলা পরিষদ ডাক বাংলোতে সংগঠনের জরুরি সভা ও ইফতার আয়োজন করা হয়। ইফতার পরবর্তী সভায় সদস্যদের ভোটের মাধ্যমে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়।

এতে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সিনিয়র সাংবাদিক শহিদুল আলম। নির্বাচনে সদস্যদের প্রত্যক্ষ ভোটে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছে। পাশাপাশি ১৬ সদস্য বিশিষ্ট একটি কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়।

কার্যকরী কমিটির সদস্যরা হলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি এস এম আক্কাছ (একুশে পত্রিকা), যুগ্ম সম্পাদক আবু মনসুর (দৈনিক মানবজমিন), সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ এনামুল হক (দৈনিক কর্ণফুলী, দৈনিক আমাদের অর্থনীতি), অর্থ সম্পাদক আলমগীর নিশান (এশিয়ান টিভি), দপ্তর ও গ্রন্থকার সম্পাদক ওবায়দুল আকবর রুবেল (দৈনিক প্রতিদিনের বাংলাদেশ), প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সালাহউদ্দিন জিকু (দৈনিক সাঙ্গু ), ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো সেলিম (বিজয় টিভি), সমাজসেবা ও অ্যাপায়ন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম (সিভয়েস২৪ ও দৈনিক সংগ্রাম)।

এ ছাড়া কার্য়করী কমিটির নির্বাহী সদস্য হলেন- ইকবাল হোসেন মঞ্জু (দৈনিক সমকাল), শওকত হোসেন করিম (দৈনিক প্রিয় চট্টগ্রাম), সাইফুল ইসলাম (দৈনিক আলোকিত সকাল ও সাম্পান নিউজ), সীরাত মঞ্জুর (বার্তা২৪.কম) ও কামরুল ইসলাম সবুজ( দৈনিক চট্টগ্রাম পাতা)।

নির্বাচিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক জানান, ফটিকছড়ির সাংবাদিকদের আধিকার আদায়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে এ সংগঠন।

সরকারের লোকজন সিন্ডিকেটের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ফায়দা নিচ্ছে: নোমান

ছবি: বার্তা ২৪.কম

সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের লোকজন সিন্ডিকেটের সঙ্গে যুক্ত হয়ে রমজানকে পুঁজি করে ব্যবসায়িক ফায়দা নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বিকেলে নগরীর জিইসি কনভেনশন সেন্টারে দ্রব্যমূল্যের উর্দ্ধগতির প্রতিবাদে আয়োজিত বিভাগীয় শ্রমিক দলের সমাবেশ ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

আবদুল্লাহ আল নোমান বলেন, দেশের শ্রমজীবি মানুষ, সাধারণ জনগণ দ্রব্যমূল্যের সীমাহীন উর্ধ্বগতিতে আজ দিশেহারা। চরম কষ্টে তারা দিনযাপন করছে। কিন্তু সরকারের এতে কোনো মাথাব্যাথা নেই। কারণ, দ্রব্যমূল্য বাড়াচ্ছে যে সিন্ডিকেট তার সঙ্গে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের লোকজন যুক্ত। এরাই রমজানকে পুঁজি করে ব্যবসায়িক ফায়দা নিচ্ছে আর এর খেসারত দিতে হচ্ছে দেশের জনগণকে।

বিএনপিকে ধ্বংস করার সরকারের নীলনকশা বুমেরাং হয়ে গেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, বিএনপির আহ্বানে গত ৭ জানুয়ারির নির্বাচন দেশের জনগণ প্রত্যাখান করেছে। বিএনপিকে ধ্বংস করার জন্য সরকার যে নীলনকশা করেছিল, সেটা এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বুমেরাং হয়ে গেছে। সরকারের দমন-পীড়নের মধ্যেও বিএনপির নেতাকর্মীরা আদর্শচ্যুত হননি। যতবারই সরকার বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছে, বিএনপি আবার ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠেছে।

‘জনগণের সাড়া না পেয়ে একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করে আওয়ামী লীগ সব সরকারি প্রতিষ্ঠানকে বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়েছে। পুলিশ, র‌্যাব, গোয়েন্দা সংস্থা, দুদককে বিএনপি নেতাকর্মীদের দমন ও নিয়ন্ত্রণের কাজে ব্যবহার করছে। সরকারের বিভিন্ন সংস্থা তাদের নিয়মিত কাজ বাদ দিয়ে হয়রানি, গ্রেফতার, দমনপীড়নে মেতে উঠেছে।’

বিভাগীয় শ্রমিকদলের সভাপতি এ এম নাজিম উদ্দীনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শেখ নুরুল্লাহ বাহারের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারি শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, দলটির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, নগর কমিটির আহবায়ক শাহাদাত হোসেন ও সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর, নগরের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম ও একরামুল করিম, দক্ষিণের আহবায়ক আবু সুফিয়ান, প্রবীণ নেতা এম এ সবুর, অ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তার বক্তব্য রাখেন।

;

ফেনীতে পুলিশের উপর মাদক কারবারীদের হামলা, আহত ২

ছবি: সংগৃহীত

ফেনী সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নের গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত আসামি মো. হাসানকে (২৭) নামে এক মাদক কারবারীকে গ্রেফতার করতে গেলে পুলিশের উপর হামলা চালিয়েছে তার সহযোগী অন্যান্য মাদক কারবারীরা। তাদের হামলায় ফেনী মডেল থানা পুলিশের এএসআই অরুণ বড়ুয়া এবং কনস্টেবল সোহেল চৌধুরী আহত হয়েছেন।

সোমবার (১৮ মার্চ) বিকালে ইউনিয়নের পশ্চিম পদুয়া দুলামিয়া সড়কের মেম্বার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) এএসআই অরুণ বড়ুয়া বাদী হয়ে হাসানকে প্রধান আসামি করে ৯ জনের নাম উল্লেখ করে এবং আরও ৪-৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।

মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, সোমবার বিকালে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী মোঃ হাসানকে গ্রেফতার করতে পশ্চিম পদুয়া সাকিনের মিয়া মেন্দার বাড়ীতে সিএনজি অটোরিকশাযোগে যান এএসআই অরুণ বড়ুয়া ও কনস্টেবল সোহেল চৌধুরী। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ঘরের ছাদের সিলিংয়ে লুকানোর সময় মোঃ হাসানকে গ্রেফতারের চেষ্টা করেন তারা। এসময় হাসানের চিৎকারে ৪-৫ জন মাদক কারবারী একত্রিত হয়ে পুলিশের কাছ থেকে হাসানকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। পুলিশ এতে বাধা দিলে মাদক কারবারীরা একত্রিত হয়ে পুলিশের উপর হামলা চালায়।

এজহারে উল্লেখ করা হয়, মোঃ হাসান তার ঘরে থাকা পাইপ দিয়ে এএসআই অরুণ বড়ুয়ার মাথায় আঘাত করার চেষ্টা করলে সেটি প্রতিহত করতে গিয়ে গুরুতর জখম হয়। এছাড়া কনস্টেবল সোহেল চৌধুরীকেও এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আহত করেছেন বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।

পরে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালে অতিরিক্ত ফোর্স পাঠিয়ে পুলিশ সদস্যদের সেখান থেকে উদ্ধার করা হয়। অতিরিক্ত পুলিশ গেলে পালিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশের ব্যবহৃত সিএনজি অটোরিকশাও ভাঙচুর করে তারা। এতে সিএনজি চালক মাইন উদ্দিন সোহাগ আহত হন।

মডেল থানা সূত্রে জানা গেছে, মোঃ হাসান একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে ফেনী মডেল থানায় মাদক আইনে ১১টি মামলা রয়েছে।

ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: শহীদুল ইসলাম চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

;

বেনাপোল বন্দরে পড়ে থাকা ভারতীয় ট্রাক নিয়ে ভীতি ও কৌতুহল

ছবি: সংগৃহীত

বেনাপোল বন্দরে এক মাসেরও বেশি সময় ধরে মালিকবিহীন অবস্থায় পড়ে থাকা ভারতীয় একটি পণ্য বোঝাই ট্রাক নিয়ে বিভিন্ন মহলে কৌতুহল ও ভীতি বিরাজ করছে। সব নিরাপত্তা ব্যবস্থার চোখে ধুলো দিয়ে বন্দরে প্রবেশ করে ট্রাকটি। তবে কারা কি উদ্দেশ্যে ট্রাকটি অনিয়ম করে বন্দরে নিয়ে এসেছে তা এতদিনে বের করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। বর্তমানে ট্রাকটি বন্দরের ৩৬ নাম্বার পণ্যগারের সামনে সিসি ক্যামেরা ও নিরাপত্তাকর্মীদের নজরবন্দীতে রাখা হয়েছে।

স্থানীয়দের ধারণা বড় ধরনের অনিয়ম বা শুল্কফাঁকি দেয়ার চেষ্টা করছিল মহলটি। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছেন, জব্দ হওয়া ট্রাকটির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে কাস্টমসকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

এদিকে আমদানি বানিজ্যে অনিয়ম বেড়ে যাওয়ায় গত ১৩ বছর ধরে কাস্টমসের রাজস্ব ঘাটতি যাচ্ছে। সচেতন মহল বলছেন অপরাধীরা পার পেয়ে যাওয়ায় এ অবস্থার উন্নতি হচ্ছেনা।

বন্দর সূত্রে জানা যায়, ভারত থেকে যেসব পণ্যবাহী ট্রাক বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে, সাধারণত একজন সিঅ্যান্ডএফ প্রতিনিধি ট্রাকটি গ্রহণ করে কাস্টমস কার্গো শাখায় তার তথ্য এন্ট্রি করে। পরে বন্দরের রেজিস্ট্রারে পণ্যাগারের নাম উল্লেখ করে সেই পণ্যাগারে পণ্য খালাস করা হয়ে থাকে। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ভারত থেকে (WB 11-B 6366) নম্বরের ট্রাকটি নিয়ম না মেনে বন্দরের ৩৬ নম্বর পণ্যাগারের সামনে অবস্থান করে। এর মধ্যে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার কাছে খবর যায়, ট্রাকটি আমদানি শুল্ক ফাঁকি দিয়ে বা বড় ধরনের অনিয়ম করার চেষ্টা করছে। এরপর থেকে ট্রাকটি সিসি ক্যামেরা ও বন্দরের নিরাপত্তাকর্মীদের নজরদারিতে রাখা হয়।

তবে এক মাসের বেশি সময় অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত পণ্য চালানটি কেউ নিজের বলে দাবি করেনি। এদিকে ট্রাকটিতে কি পণ্য আছে তা এখনো পর্যন্ত কোন সংস্থা খুলে না দেখায় এনিয়ে বন্দরের কাজ করা সাধারন শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে কৌতুহল ও ভীতি বিরাজ করছে।

সাধারন আমদানিকারক রুবেল হোসেন জানান, ট্রাকটিতে কি আছে আর কেন এতদিন পড়ে আছে তা নিয়ে কৌতুহল ও ভীতি বিরাজ করছে। এখন পর্যন্ত ট্রাকটিতে থাকা মালামাল কেউ নিজের দাবি করছেনা। ধারণা করা হচ্ছে শুল্ক ফাঁকির উদ্দেশ্যে ট্রাকটি নিয়ম না মেনে বন্দরে প্রবেশ করেছে। এ ধরনের নানান অনিয়মের কারনে ২০১১ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত টানা ১২ বছর রাজস্ব ঘাটতি যাচ্ছে বেনাপোল কাস্টমস হাউসে।

বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা নাজমুল সিরাজী বন্দরকে দেওয়া চিঠিতে জানান, পণ্যবাহী ট্রাকটির আমদানিকারক ঢাকার টি আর অটো মোবাইলস। ট্রাকটিতে ৫১১ কাটুন আইপিএস, ইউপিএস ঘোষণার একটি কাগজ পাওয়া গেছে। তবে এখনো পর্যন্ত কেউ পণ্য চালানটির মালিকানা দাবি করেনি। ভারতীয় ট্রাকটি পরবর্তী পদক্ষেপ না নেওয়া পর্যন্ত ট্রাকটি খালাস বা সরিয়ে না নেয় এজন্য বন্দরের সিসি ক্যামেরা ও নিরাপত্তাকর্মীদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে।

বেনাপোল বন্দর পরিচালক রেজাউল করিম মঙ্গলবার জানান, ট্রাকটি বন্দরে কোথাও এন্ট্রি না করে প্রবেশ করে। ট্রাকটিতে কি আছে এখন পর্যন্ত খুলে দেখা হয়নি। কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বন্দরে হেফাজতে ট্রাকটি রেখেছেন।

তিনি আরো জানান, কোন পণ্য চালান বন্দরে প্রবেশের পর যদি ৩০ দিনের মধ্যে খালাস না নেয় তবে সেটি নিলাম তালিকায় ওঠার নিয়ম রয়েছে। পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণে কাস্টমসকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

;

একদিনে ১১৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা ভোক্তা অধিকারের

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগরসহ সারা দেশে একযোগে বাজার তদারকি করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এসময় ১১৩টি প্রতিষ্ঠান থেকে নানা অপরাধে সোয়া ৯ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেছে সংস্থাটি।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশিক্ষণ ও প্রচার) আতিয়া সুলতানা বিষয়টি জানান।

তিনি বলেন, অধিদপ্তরের ৫টি টিম ঢাকা মহানগরীতে বাজার তদারকি করে। এছাড়া অন্যান্য বিভাগীয় শহরসহ দেশের সর্বমোট ৫০টি জেলায় একযোগে এ তদারকি কার্যক্রম পরিচালিত হয়। মঙ্গলবার সারা দেশে ৫৪টি টিম বাজার তদারকির মাধ্যমে ১১৩টি প্রতিষ্ঠানকে সর্বমোট ৯ লাখ ২৫ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়।

ভোক্তা অধিকার রক্ষায় অধিদপ্তরের এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *