সারাদেশ

২০০ বছরের পুরোনো নওগাঁর বলিহার রাজবাড়ি

ডেস্ক রিপোর্ট: ২০০ বছরের পুরোনো নওগাঁর বলিহার রাজবাড়ি

ছবি: বার্তা ২৪.কম

সম্রাট আওরঙ্গজেব কর্তৃক জয়গির লাভ করে বলিহার জমিদার পরিবার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন নৃসিংহ চক্রবর্তী। বলিহার জমিদারগন তাঁদের জমিদারী বিভিন্ন স্থানে নানা স্থাপনা গড়ে তোলেন যার মধ্যে বলিহার রাজ বাড়ি অন্যতম।

দেশ বিভাগের সময়কালে বলিহারের রাজা ছিলেন বিমলেন্দু রায়। জমিদারগনের মধ্যে জমিদার রাজেন্দ্রনাথ ১৮২৩ খ্রীষ্টাব্দে বলিহারে একটি রাজ-রাজেশ্বরী দেবীর মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি মন্দিরে রাজেশ্বরী দেবীর অপরুপা পিতলের মূর্তি স্থাপন করেন। বলিহারের ৯ চাকার রথ এতদঅঞ্চলে প্রসিদ্ধ ছিল। বলিহারের রাজাদের মধ্যে অনেকেই উচ্চ শিক্ষিত ছিলেন। রাজা কৃষ্ণেন্দ্র নাথ রায় বাহাদুর একজন লেখক ছিলেন। তাঁর লেখা গ্রন্থগুলির মধ্যে কৃষ্ণেন্দ্র গ্রন্থাবলী ১ম ও ২য় খন্ড অন্যতম।

দেশ বিভাগের পর জমিদারী প্রথা বিলুপ্ত হলে রাজা বিমলেন্দু রায় স্বপরিবারে ভারতে চলে যান। এরপর বলিহার রাজবাড়ি দেখভাল করতেন রাজ বাড়ির কর্মচারীরা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এবং পরবর্তিতে রাজবাড়ির বিভিন্ন নিদর্শন, আসবাবপত্র, দরজা-জানালাসহ বিভিন্ন সামগ্রী লুট হয়ে যায়।

এরপর বেশ কিছুদিন রাজবাড়ির একটি ভবন বলিহার স্কুলের শ্রেনীকক্ষ ব্যবহৃত হয়েছিল। স্কুলের নতুন ভবন নির্মান হওয়ার পর স্কুলটি সেখানে স্থানান্তর করা হয়। এরপর থেকে বর্তমানে রাজবাড়িটি অব্যহৃত/ পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে ছিল।। শুধুমাত্র রাজবাড়ি চত্তরে অবস্থিত মন্দিরে স্থানীয় ভাবে পূজাআর্চনা করা হয়ে আসছে।

বর্তমানে রাজবাড়ির স্থাপনা যা এখনও টিকে রয়েছে। এরমধ্যে রাজবাড়ির সামনে প্রকাণ্ড তোরন, ভেতরের কাম্পাউন্ডে প্রচীন নাট মন্দির, রাজরাজেশ্বরী মন্দির, জোড়া শিব মন্দির আর বিশাল তিনতলা বিশিষ্ট প্রাসাদ।

নওগাঁর সদর উপজেলার বলিহার ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বলিহার রাজবাড়ি সংরক্ষনের জন্য প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সকল প্রক্রিয়া শেষ করে অবশেষে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসাবে ঘোষণা করেছে।

ইতোমধ্যে এক সপ্তাহ আগে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এ সংক্রান্ত সাইবোর্ড টানিয়েছে। গত ২৪ মার্চ ২০২২ তারিখে সাংস্কৃতিক বিষয়ক মন্ত্রনালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করে। এরপর ২৫ আগষ্ট ২০২২ সালে বাংলাদেশ গেজেট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক এই প্রত্নতত্ত্ব স্থাপনাটি গেজেটে প্রকাশ করে।

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের আরও একটি ডাউন র‍্যাম্প খুলছে আজ

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের আরও একটি ডাউন রাম্প চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে। বুধবার (২০ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কাওরান বাজারের এফডিসি অংশের এই ডাউন র‍্যাম্পটি সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের উপস্থিত হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এই র‌্যাম্প উন্মুক্ত করবেন।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ এ তথ্য জানান।

১৯.৭৩ কিলোমিটার দীর্ঘ ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের দক্ষিণে কাওলা থেকে শুরু হয়ে কুড়িল, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও, মগবাজার, কমলাপুর, সায়েদাবাদ, যাত্রাবাড়ী হয়ে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়ক (কুতুবখালী) পর্যন্ত বিস্তৃত হবে।

তবে এখনো কাজ সম্পূর্ণ না হওয়ায় বর্তমানে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি দক্ষিণ কাওলা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত যান চলাচল করছে। মোট ৩১ টি র‍্যাম্পের মধ্যে ১৫টি র‍্যাম্প বর্তমানে চালু রয়েছে। নতুন আরও একটি র‍্যাম্প উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে বর্তমানে খুলে দেয়া র‍্যাম্পের সংখ্যা হবে ১৬।

জানা যায়, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি একটি পাবলিক প্রাইভেট প্রজেক্ট (পিপিপি) আওতায় নির্মিত দেশের প্রথম দ্বিতল সড়ক। এটি নির্মানে ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা। যার মধ্যে বাংলাদেশ সরকার বহন করবে ২ হাজার ৪১৩ কোটি ও বাকি টাকা ঋণ হিসেবে দিচ্ছে চায়না এক্সিম ব্যাংক ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড কমার্শিয়াল ব্যাংক অব চায়না।

দেশের প্রথম এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটির ওঠানামার জন্য মোট ৩১টি র‌্যাম্প নির্মাণ করা হবে। যার মোট দৈর্ঘ্য ২৭ কিলোমিটার। এই র‌্যাম্পসহ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মোট দৈর্ঘ্য ৪৬.৭৩ কিলোমিটার।

এর আগে, গত বছর ২ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। এর পরের দিন ভোর থেকে যান চলাচলের জন্য এটি খুলে দেওয়া হয়।

;

ফটিকছড়ি উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটির নেতৃত্বে আলী-আকাশ

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা প্রেসক্লাবের ২০২৪-২০২৫ সালের কার্যকরী কমিটি গঠিত হয়েছে। কমিটিতে মাসিক ফটিকছড়ি সংবাদের সম্পাদক আহমদ আলী চৌধুরী সভাপতি ও দৈনিক সময়ের কাগজ প্রতিনিধি সোলাইমান আকাশ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ ) সন্ধ্যায় উপজেলা সদরে জেলা পরিষদ ডাক বাংলোতে সংগঠনের জরুরি সভা ও ইফতার আয়োজন করা হয়। ইফতার পরবর্তী সভায় সদস্যদের ভোটের মাধ্যমে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়।

এতে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সিনিয়র সাংবাদিক শহিদুল আলম। নির্বাচনে সদস্যদের প্রত্যক্ষ ভোটে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছে। পাশাপাশি ১৬ সদস্য বিশিষ্ট একটি কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়।

কার্যকরী কমিটির সদস্যরা হলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি এস এম আক্কাছ (একুশে পত্রিকা), যুগ্ম সম্পাদক আবু মনসুর (দৈনিক মানবজমিন), সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ এনামুল হক (দৈনিক কর্ণফুলী, দৈনিক আমাদের অর্থনীতি), অর্থ সম্পাদক আলমগীর নিশান (এশিয়ান টিভি), দপ্তর ও গ্রন্থকার সম্পাদক ওবায়দুল আকবর রুবেল (দৈনিক প্রতিদিনের বাংলাদেশ), প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সালাহউদ্দিন জিকু (দৈনিক সাঙ্গু ), ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো সেলিম (বিজয় টিভি), সমাজসেবা ও অ্যাপায়ন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম (সিভয়েস২৪ ও দৈনিক সংগ্রাম)।

এ ছাড়া কার্য়করী কমিটির নির্বাহী সদস্য হলেন- ইকবাল হোসেন মঞ্জু (দৈনিক সমকাল), শওকত হোসেন করিম (দৈনিক প্রিয় চট্টগ্রাম), সাইফুল ইসলাম (দৈনিক আলোকিত সকাল ও সাম্পান নিউজ), সীরাত মঞ্জুর (বার্তা২৪.কম) ও কামরুল ইসলাম সবুজ( দৈনিক চট্টগ্রাম পাতা)।

নির্বাচিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক জানান, ফটিকছড়ির সাংবাদিকদের আধিকার আদায়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে এ সংগঠন।

;

সরকারের লোকজন সিন্ডিকেটের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ফায়দা নিচ্ছে: নোমান

ছবি: বার্তা ২৪.কম

সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের লোকজন সিন্ডিকেটের সঙ্গে যুক্ত হয়ে রমজানকে পুঁজি করে ব্যবসায়িক ফায়দা নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বিকেলে নগরীর জিইসি কনভেনশন সেন্টারে দ্রব্যমূল্যের উর্দ্ধগতির প্রতিবাদে আয়োজিত বিভাগীয় শ্রমিক দলের সমাবেশ ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

আবদুল্লাহ আল নোমান বলেন, দেশের শ্রমজীবি মানুষ, সাধারণ জনগণ দ্রব্যমূল্যের সীমাহীন উর্ধ্বগতিতে আজ দিশেহারা। চরম কষ্টে তারা দিনযাপন করছে। কিন্তু সরকারের এতে কোনো মাথাব্যাথা নেই। কারণ, দ্রব্যমূল্য বাড়াচ্ছে যে সিন্ডিকেট তার সঙ্গে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের লোকজন যুক্ত। এরাই রমজানকে পুঁজি করে ব্যবসায়িক ফায়দা নিচ্ছে আর এর খেসারত দিতে হচ্ছে দেশের জনগণকে।

বিএনপিকে ধ্বংস করার সরকারের নীলনকশা বুমেরাং হয়ে গেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, বিএনপির আহ্বানে গত ৭ জানুয়ারির নির্বাচন দেশের জনগণ প্রত্যাখান করেছে। বিএনপিকে ধ্বংস করার জন্য সরকার যে নীলনকশা করেছিল, সেটা এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বুমেরাং হয়ে গেছে। সরকারের দমন-পীড়নের মধ্যেও বিএনপির নেতাকর্মীরা আদর্শচ্যুত হননি। যতবারই সরকার বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছে, বিএনপি আবার ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠেছে।

‘জনগণের সাড়া না পেয়ে একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করে আওয়ামী লীগ সব সরকারি প্রতিষ্ঠানকে বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়েছে। পুলিশ, র‌্যাব, গোয়েন্দা সংস্থা, দুদককে বিএনপি নেতাকর্মীদের দমন ও নিয়ন্ত্রণের কাজে ব্যবহার করছে। সরকারের বিভিন্ন সংস্থা তাদের নিয়মিত কাজ বাদ দিয়ে হয়রানি, গ্রেফতার, দমনপীড়নে মেতে উঠেছে।’

বিভাগীয় শ্রমিকদলের সভাপতি এ এম নাজিম উদ্দীনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শেখ নুরুল্লাহ বাহারের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারি শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, দলটির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, নগর কমিটির আহবায়ক শাহাদাত হোসেন ও সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর, নগরের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম ও একরামুল করিম, দক্ষিণের আহবায়ক আবু সুফিয়ান, প্রবীণ নেতা এম এ সবুর, অ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তার বক্তব্য রাখেন।

;

ফেনীতে পুলিশের ওপর মাদক কারবারীদের হামলা, আহত ২

ছবি: সংগৃহীত

ফেনী সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নের গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত আসামি মো. হাসানকে (২৭) নামে এক মাদক কারবারীকে গ্রেফতার করতে গেলে পুলিশের উপর হামলা চালিয়েছে তার সহযোগী অন্যান্য মাদক কারবারীরা। তাদের হামলায় ফেনী মডেল থানা পুলিশের এএসআই অরুণ বড়ুয়া এবং কনস্টেবল সোহেল চৌধুরী আহত হয়েছেন।

সোমবার (১৮ মার্চ) বিকালে ইউনিয়নের পশ্চিম পদুয়া দুলামিয়া সড়কের মেম্বার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) এএসআই অরুণ বড়ুয়া বাদী হয়ে হাসানকে প্রধান আসামি করে ৯ জনের নাম উল্লেখ করে এবং আরও ৪-৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।

মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, সোমবার বিকালে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী মোঃ হাসানকে গ্রেফতার করতে পশ্চিম পদুয়া সাকিনের মিয়া মেন্দার বাড়ীতে সিএনজি অটোরিকশাযোগে যান এএসআই অরুণ বড়ুয়া ও কনস্টেবল সোহেল চৌধুরী। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ঘরের ছাদের সিলিংয়ে লুকানোর সময় মোঃ হাসানকে গ্রেফতারের চেষ্টা করেন তারা। এসময় হাসানের চিৎকারে ৪-৫ জন মাদক কারবারী একত্রিত হয়ে পুলিশের কাছ থেকে হাসানকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। পুলিশ এতে বাধা দিলে মাদক কারবারীরা একত্রিত হয়ে পুলিশের উপর হামলা চালায়।

এজহারে উল্লেখ করা হয়, মোঃ হাসান তার ঘরে থাকা পাইপ দিয়ে এএসআই অরুণ বড়ুয়ার মাথায় আঘাত করার চেষ্টা করলে সেটি প্রতিহত করতে গিয়ে গুরুতর জখম হয়। এছাড়া কনস্টেবল সোহেল চৌধুরীকেও এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আহত করেছেন বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।

পরে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালে অতিরিক্ত ফোর্স পাঠিয়ে পুলিশ সদস্যদের সেখান থেকে উদ্ধার করা হয়। অতিরিক্ত পুলিশ গেলে পালিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশের ব্যবহৃত সিএনজি অটোরিকশাও ভাঙচুর করে তারা। এতে সিএনজি চালক মাইন উদ্দিন সোহাগ আহত হন।

মডেল থানা সূত্রে জানা গেছে, মোঃ হাসান একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে ফেনী মডেল থানায় মাদক আইনে ১১টি মামলা রয়েছে।

ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: শহীদুল ইসলাম চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *