সারাদেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ উপনির্বাচন: শাহজাহান সাজু বিজয়ী

ডেস্ক রিপোর্ট: ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ উপনির্বাচন: শাহজাহান সাজু বিজয়ী

ছবি: সংগৃহীত

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. শাহজাহান আলম সাজু বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

রোববার (৫ নভেম্বর) রাতে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাদের আশুগঞ্জ ও সরাইল কার্যালয়ে এই ফলাফল পৃথকভাবে ঘোষণা করা হয়। এই আসনের ১৭ টি ইউনিয়নের ১৩২টি কেন্দ্রের প্রাপ্ত ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. শাহজাহান আলম সাজু নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন।

ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. শাহজাহান আলম সাজু নৌকা প্রতীকে ৬৬ হাজার ৩১৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা কলার ছড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৭৫৮ ভোট।

এর মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. শাহজাহান আলম সাজু আশুগঞ্জ উপজেলায় ভোট পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৬৮৮ ভোট ও সরাইল উপজেলায় পেয়েছেন ২৮ হাজার ৬২৬ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা আশুগঞ্জ উপজেলায় পেয়েছেন ৫ হাজার ৮১৮ ভোট ও সরাইল উপজেলায় পেয়েছেন ৩১ হাজার ৯৪০ ভোট।

আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা শ্যামল চন্দ্র বসাক বলেন, ‘দুই উপজেলার ভোটের ফলাফলের ভিত্তিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. শাহজাহান আলম সাজু বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তবে জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম আনুষ্ঠানিকভাবে এই ফলাফল ঘোষণা করবেন ‘

প্রসঙ্গত, ৩০ সেপ্টেম্বর এ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট আব্দুস সাত্তার ভুইয়া মৃত্যুবরণ করায় ৫ নভেম্বর শূন্য আসনে উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন।

সচিবকে মুখপাত্র করে ইসির চিঠি

ছবি: বার্তা২৪

গণমাধ্যমে ব্রিফিং করার জন্য সচিবকে মুখপাত্র করে অফিস আদেশ জারি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

রোববার (০৫ নভেম্বর) এ সংক্রান্ত আদেশটি জারি করেছেন ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. শরিফুল আলম।

অফিস আদেশে বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশন (কার্যপ্রণালী) বিধিমালা, ২০১০ এর বিধি ১১ (৩) এর আলোকে মাননীয় কমিশনের মুখপাত্র হিসেবে গণমাধ্যমের প্রতিনিধিগণকে ব্রিফ প্রদানের জন্য নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিবকে কমিশন কর্তৃক মনোনীত করা হয়েছে।

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধি হিসেবে সচিব, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় গণমাধ্যমকে ব্রিফিং প্রদান করবেন এবং তিনি কমিশনের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

অফিস আদেশের অনুলিপি মন্ত্রিপরিষদ সচিব, সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগে সচিব, মহাপুলিশ পরিদর্শক, অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রধান, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে পাঠানো হয়েছে।

এর আগে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় অফিস আদেশ জারি করেছিল ইসি।

এদিকে ইসি সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে তফসিল ঘোষণার লক্ষ্য নিয়ে সকল কাজ এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এতে ভোটগ্রহণ জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে হওয়ার কথা রয়েছে।

ইতোমধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করে ইসি। সেখানে দেখা যায়, দেশে বর্তমান মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। ইসির দেওয়া তথ্যানুযায়ী, মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন এবং নারী ভোটার ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন। আর হিজড়া ভোটার ৮৫২। আসন্ন দ্বাদশ নির্বাচনে প্রায় ১০ লাখ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।

;

লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের উপ-নির্বাচন: দুই প্রার্থীর ভোট বর্জন

ছবি: সংগৃহীত

লক্ষ্মীপুর-৩ সদর আসনের উপ-নির্বাচনে নানা অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ তুলে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন জাতীয় পার্টি ও জাকেরপার্টির মনোনীত প্রার্থী মোঃ রাকিব হোসেন (লাঙ্গল প্রতীক) ও শামছুল করিম খোকন (গোলাপ ফুল প্রতীক)।

রোববার (৫ নভেম্বর) দুপুর ২ টার দিকে লক্ষ্মীপুর প্রেসক্লাবে এসে সাংবাদিকদের কাছে পৃথকভাবে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন তারা।

এসময় প্রার্থীরা অভিযোগ করে বলেন, বিভিন্ন কেন্দ্রে তাদের এজেন্টদেরকে প্রবেশ করতে দেয়া হয়নি। কেন্দ্রে কেন্দ্রে নৌকা প্রতীকের কর্মীরা ভোটারদের প্রভাবিত করে জালভোট প্রদান করছে। এসব বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ করেও কোনো প্রতীকার পাননি দাবী করে নির্বাচন বর্জন করার সিদ্ধান্ত নেন বলে জানান তারা।

লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী অভিযোগ করে লক্ষ্মীপুর দারুল উলুম হোছেনিয়া মাদ্রাসা, দত্তপাড়া রামরতন বহুমুখি উচ্চ বিদ্যালয়, চন্ডিপাড়া, চরশাহী নুরুল্লাহ, ভবানীগঞ্জ চকবাজার মডেল একাডেমী, বড়ালিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে অনিয়মের কথা তুলে ধরেন।

এদিকে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী গোলাম ফারুক পিঙ্কু। তিনি বলেন কোনো ধরণের প্রভাব ছাড়াই স্বাধীনভাবে ভোটাররা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করছেন। সরকারের ভাবমূর্তি রক্ষায় সচেষ্ট রয়েছে নৌকার সমর্থকরা।

নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা মোঃ ফরহাদ হোসেন বলেন, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ চলছে। কোথাও কোনো ধরণের অনিয়মের অভিযোগ পাইনি। সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা ১০ মিনিট পর্যন্ত ৪ ঘণ্টায় ৪৩ হাজার ৪৪২ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। 

এদিকে এন আহমদীয়া, পাবলিক স্কুল, লক্ষ্মীপুর আদর্শ সামাদ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও পৌর শহীদ স্মৃতি একাডেমীসহ বেশ কয়েকটি কেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে, ভোটাররা লাইনে দাঁড়িয়ে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করছেন। তবে ভোটারদের উপস্থিতি কম পরিলক্ষিত হয়েছে। এসব কেন্দ্রে নৌকা প্রতীক ছাড়া অন্য প্রার্থীর এজেন্ট খুঁজে পাওয়া যায়নি। কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনারও খবর পাওয়া যায়নি।

এ উপ-নির্বাচনে দুই প্রার্থী ভোট বর্জন করলেও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির সেলিম মাহামুদ আম প্রতীক নিয়ে লড়ছেন।  ১২টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় নিয়ে গঠিত এ আসনে মোট ১১৫টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ চলে। আসনটিতে মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৩ হাজার ৭৪৪ জন।

;

নির্বাচনে না যাওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি: মাহি বি চৌধুরী

বিকল্পধারা বাংলাদেশ দলের যুগ্ম মহাসচিব মাহি বি চৌধুরী

এখন পর্যন্ত নির্বাচনে না আসার মত কোন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি। তবে আমরা চাই নির্বাচনের পরিবেশ ইমপ্রুভ হোক। সেই ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দেখতে চাই বলে মন্তব্য করেছেন বিকল্পধারা বাংলাদেশের যুগ্ন মহাসচিব মাহি বি চৌধুরী।

শনিবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির অগ্রগতি বিষয়ক আলোচনাসভা’ শেষে তিনি এ কথা বলেন।

মাহি বি চৌধুরী বলেন, আমরা প্রত্যাশা করি নির্বাচনে সকল দলের অংশগ্রহণ থাকবে। সকল দলের অংশগ্রহণ না থাকলে নির্বাচনটা অংশগ্রহণমূলক হবেনা। নির্বাচন কমিশনের উচিত নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করার জন্য যা যা করার দরকার সে পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা।

তিনি আরও বলেন, আমরা মনে করি নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব বা বাধ্য না কোন দল নির্বাচনে আসবে কোন দল আসবেনা সেটা দেখার। কিন্তু তারা যে দলগুলোকে নির্বাচনে আনার চেষ্টা করছে সেটা আমরা প্রত্যক্ষভাবে দেখতে চাই। সকল দলকে নির্বাচনে আনতে তাদের সচেষ্ট ভূমিকা রয়েছে এই বিষয়টি নিয়ে যাতে জনমনে কোন প্রশ্ন না থাকে সেটা জরুরি। 

বিকল্পধারার মহাসচিব এম এ মান্নান বলেন, আমরা চেয়েছি যেন সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন হয়। এখানে কোন কোন দলের যদি অংশগ্রহণ না হয় তাহলে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ হবে না। নির্বাচন কমিশনের এটা দায়িত্ব সব দল যেন অংশগ্রহণ করতে পারে সে ব্যবস্থা তৈরি করা।

বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলে অংশগ্রহণমূলক হবে কিনা? এমন প্রশ্নের জাবাবে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব সেখানে পরিবেশ সৃষ্টি করা। খেলার মাঠে একদল খেলল আরেক দল খেলল না তাহলে খেলাতো হল না। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব বলে তারা আমাদের দাওয়াত দিয়েছেন।

তিনি বলেন, এর আগে এগারোটা নির্বাচন হয়েছে। সব নির্বাচনে ছোটখাটো ভুল ছিল। আমাদের প্রস্তাব ছিল আগামী নির্বাচনে যেন কোন ভুল ত্রুটি না হয়। আইনের শাসন আমরা চাই। সবার যদি অংশগ্রহণ না হয়, সত্যিকারের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত না হয়, তাহলে নির্বাচন সংসদ জনগণের বা দেশের কাজে আসবে না।

;

কমিশন চায় বিএনপি নির্বাচনে আসুক: সিইসি

সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, আমরা সবসময় বলে এসেছি, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব দল অংশগ্রহণ করুক। কেউ পছন্দ করুক বা না করুক কমিশন চায় বিএনপি নির্বাচনে আসুক।

তিনি আরও বলেন, ইসি এককভাবে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারে না। এজন্য সবাইকে সক্রিয় দায়িত্ব পালন করতে হবে। সবচেয়ে বড় নজরদারি থাকতে হবে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের।

শনিবার (৪ নভেম্বর) দুই ধাপে রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির অগ্রগতি বিষয়ক আলোচনাসভা’ শেষে তিনি এই কথা বলেন। 

সিইসি বলেন, নির্বাচনের পরিবেশটা অনুকূল নয়। কিছু কিছু দল এখনও অংশ নিতে পারছে না। আমরা সেটা স্বীকার করছি। তবে রাজনৈতিক দলগুলোর বিদ্যমান সঙ্কট নিরসনে নির্বাচন কমিশনের কোনো ম্যান্ডেট নেই। দলগুলোকেই নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সঙ্কটের সমাধান করে অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এ সভার আয়োজন করা হয়েছে। এ যাবত প্রস্তুতি অবহিত করা, মতামত গ্রহণ করা ও আমরাও মতামত জানিয়েছি। ২৬টি দল আলোচনায় অংশ নিয়েছে। আলোচনা যথেষ্ট ইতিবাচক ছিল। পরিবেশ নিয়ে কেউ কেউ বলেছেন। অধিকাংশই আমাদের অবস্থানটা বুঝেছেন।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, আমাদের নির্বাচন বিষয়ে আমাদের রাজনীতিতে বিদেশিরা এসে অনেক পরামর্শ দিচ্ছেন। অথচ আপনারা দিতে পারছেন না। রাজনৈতিক নেতা হিসেবে আপনারা নেতৃবৃন্দ হিসেবে এ দায়িত্বটা নিতে পারতেন। বারংবার চেষ্টা করতে পারতেন নিজেদের মধ্যে সংলাপ করে একটা অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করতে। আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি আমাদের স্পেস এবং টাইমটা সীমিত। আমরা কিন্তু অনেক বেশি স্পেস নিয়ে কাজ করতে পারি না। আমাদের জন্য সময়সীমা সংবিধানে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে আমাদের নির্বাচন করতে হবে। 

পোলিং এজেন্টের বিষয়ে সিইসি বলেন, কিছু কিছু আইন নিয়ে আলোচনা হয়েছে, ডিজিটাল ব্যবস্থাপনা বিষয়ে জানানো হয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন নির্বাচন কমিশন এককভাবে একটা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে পারেন। নির্বাচন কমিশনের সামর্থ্য অত্যন্ত সীমিত। আমরা নির্বাচনটা আয়োজন করি। কিন্তু নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বটা আমাদের হস্তান্তর করে দিতে হয়। তাদের উপরও আমাদের নজরদারি থাকবে। 

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *