পিয়ালের ‘শাড়ি ফেস্ট’-এ থাকছে নিত্য নতুন চমক
ডেস্ক রিপোর্ট: পিয়ালের ‘শাড়ি ফেস্ট’-এ থাকছে নিত্য নতুন চমক
শাড়ি ফেস্টে পিয়ালের সঙ্গে নিপুণ, কাজী মারুফ ও অপু বিশ্বাস
রাজধানীর গুলশান নিকেতনে চলছে রমজানজুড়ে ‘শাড়ি ফেস্ট’। দেশ ও বিদেশে খ্যাতি পাওয়া ফ্যাশন ডিজাইনার ও ফিল্ম প্রোডিউসার পিয়াল হোসেনের ‘ডিজাইনারস ডোর’ আয়োজিত এই শাড়ি ফেস্ট পাওয়া যাবে ৩০০ ডিজাইনের শাড়ি!
সবচেয়ে এক্সক্লুসিভ বিষয় হলো- প্রতিটি শাড়িই ডিজাইনার কালেকশন। ফলে একটি শাড়ি মাত্র এক পিস-ই রয়েছে। অর্থাৎ কেউ এই ফেস্ট থেকে একটি শাড়ি কিনলে তার কোন কপি বাজারে পাওয়া যাবে না।
ডিজাইনার কালেকশন বলে ভাববেন না শাড়িগুলোর দাম আকাশছোঁয়া! এখানে মাত্র দুই হাজার থেকে শুরু করে ৫০-৬০ হাজার টাকার শাড়ি রয়েছে।
শাড়ি ফেস্টের প্রথম দিন আলোকিত করেন অঞ্জনা, টুম্পা, স্বপ্নিল, নীরব, আর্ণিক, তৃষা, তানভীরসহ একঝাঁক তারকা শুধু শাড়িই এই ফেস্টের আকর্ষন নয়। যে কোন সময় কেনাকাটা করতে গেলে ক্রেতারা পেয়ে যাবেন তাদের পছন্দের তারকাকে। প্রতিদিন বেশ ক’জন তারকা এই ফেস্ট ভিজিট করছেন। শুধু তাই নয়, তারা নিজেরাও এমন চমৎকার কালেকশন দেখে না কিনে পারছেন না। সরেজমিনে গিয়ে বার্তা২৪.কম এমন চিত্রই দেখেছে।
এরইমধ্যে চিত্রনায়ক কাজী মারুফ, নীরব, ইমন, জয় চৌধুরী, শিশির সরদার, চিত্রনায়িকা অঞ্চনা, অপু বিশ^াস, নিপুণ, শিরিন শিলা, রাজ রীপা, কণ্ঠশিল্পী স্বপ্নীল সজীব, আর্ণিক, অভিনেতা গোলাম কিবরিয়া তানভীর, মডেল বুলবুল টুম্পা, তৃষা, সৈয়দ রুমা, আঁখি আফরোজ, আসিফ আহমেদ খান, মিয়ামি, আরজে নীরবসহ অনেক তারকা এই শাড়ি ফেস্ট ভিজিট করেছেন।
রাজ রীপা, শিশির সরদার, পিয়াল ও শিরিন শিলা আসছে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষ্যে শাড়ি ফেস্টে থাকছে মেহেদি নাইট। যে কেউ এসে মনের মতো মেহেদির ডিজাইনে হাত রাঙাতে পারবেন। সঙ্গে থাকছে সারপ্রাইজিং গিফট!
আয়োজক পিয়াল হোসেন বার্তা ২৪.কমকে বলেন, ‘আমি প্রতি বছর নিয়ম করে আমেরিকাতে মেলা করি। কিন্তু আমার দেশের মানুষ আমার কালেকশন পরার সুযোগ পান না। তারা অনেক সময় আমার কাছে সেই অভিযোগ করেন। এজন্য এবার একটু লম্বা সময় ধরে কালেকশনগুলো তৈরী করে ঈদুল ফিতরের মতো বড় উৎসবের আগেই মেলাটি করেছি। আমি অভূতপূর্ব সাড়া পাচ্ছি।’
পিয়ালের সেলফিতে কাজী মারুফ ও তার স্ত্রী তিনি আরও বলেন, ‘দীর্ঘ ২৫ বছরের বেশি সময় বাংলাদেশের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছি। চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গেও আমার কাজের সম্পর্ক। ফলে অনেক তারকা বন্ধু পেয়েছি জীবনে। তারা সবাই একে একে আসছেন আমার মেলাতে। এজন্য এই শাপি ফেস্ট হয়ে উঠেছে সবার চেয়ে আলাদা ও অনন্য।’
কেমোথেরাপি চলাকালে খাবারে সাবধানতা
কেমোথেরাপি চলাকালে খাদ্যাভ্যাস
ক্যান্সার খু্ব গুরুতর একটি রোগ। মানব জীবনের ভয়ংকর সব রোগ গুলোর মধ্যে একটি হিসেবে ক্যান্সারকে বিবেচনা করা হয়। এই রোগকে পুরোপুরি নির্মূল করা সম্ভব নয়। তবে কেমো থেরাপির মাধ্যমে এই রোগের চিকিৎসা করা হয়। এই চিকিৎসা পদ্ধতিতে ক্যান্সারবিরোধী প্রায় ৫০টিরও বেশি ধরনের রাসায়নিক ঔষধ ব্যবহার করা হয়। এতে ব্যবহৃত বিষাক্ত সাইটোটক্সিক ঔষধগুলো ক্যান্সারের কোষগুলোকে ধ্বংস করে দেয়। এই পদ্ধতিই কেমোথেরাপি।
ক্যান্সার রোগ এবং এর চিকিৎসা-কেমো থেরাপি নেওয়ার সময় শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় ঔষধের বিশেষ প্রভাব পড়ে। সেই কারণে কেমো থেরাপির চিকিৎসাধীন থাকার সময় যা খাবেন এবং যা খাবেন না সে ব্যাপারে সতর্ক হতে হবে।
কিছু খাবারে থাকা উপাদানের কারণে শারীরিক অসুস্থতা বাড়তে পারে এমনকি ঔষধের প্রভাবও কমতে পারে। তাই খাবার তৈরি করার সময়ও বিশেষ সতর্কতা বজায় রাখা প্রয়োজন।
কেমো থেরাপির কারণে মানব শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে থাকে। তাই সে সময় এমন খাদ্য গ্রহণ করা উচিৎ, যা শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে। অনেক সময় কেমো থেরাপির রোগীদের আঙ্গুর ফল বা আঙ্গুরের শরবত খেতে নিষেধ করা হয়। এর সাথে অনেকের ঔষধের প্রতিক্রিয়া নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনায় জাম্বুরা খেতেও নিষেধ করা হয়। কাউকে আবার চিকিৎসকরা গ্রিণটি খেতে নিষেধ করে।
একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের শরীরের রক্তের প্রতি মাইক্রোলিটারে ১৫শ টি নিউট্রোফিল থাকে। যাদের শরীরে এর তুলনায় কম নিউট্রোফিল থাকে তারা নিউট্রোপেনিয়ায় আক্রান্ত। এরকম রোগীদের যেসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিত-
১. কাঁচা বা কম রান্না করা মাংস, ডিম বা সামুদ্রিক খাবার
২. কাঁচা, পাস্তুরিত বা কম জ্বাল করা দুধ এবং চিজ
৩. পচনজাত পণ্য আধোয়া
৪. অঙ্কুরিত সবজি বীজ
এসব খাবারের সাথে কেমো থেরাপিতে ব্যবহৃত ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেমন- রক্তে বোর্টেজোমিবের ভারসাম্য বজায় রাখতে ভেলকেড ব্যবহার করা হয়। গ্রিণটি এই ভেলকেডের কার্যক্ষমতা হ্রাস করিয়ে দেয়। তাই অবশ্যই, কেমো থেরাপির চিকিৎসাধীন থাকাকালে খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।
তথ্যসূত্র: ব্রেস্টক্যান্সার.অর্গ
;
চিনি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর
চিনি / ছবি: বিং এআই
রমজান মাসে সারাদিন রোজা রাখার পর প্রথম খাবার খাওয়া হয় ইফতারে। শরবত ছাড়া ইফতার কি কল্পনা করা যায়! সারাদিন রোজা শেষে পুনরুজ্জীবিত হতে শরবত তো লাগবেই। তার উপর সারাদিনের রোজার পর ভরপেট খেয়ে একটু যদি মিষ্টান্ন হয়, তাহলে তো কথাই নেই! তবে এইসব খাবারের যে ‘মিষ্টি’ স্বাদ সৃষ্টিকারী উপাদান, তা হলো চিনি। অধিকাংশ খাবারেই মিষ্টি স্বাদ আনতে সাধারণত চিনি ব্যবহার করা হয়। তবে, চিনি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া নিয়ে থাকে নানারকম শঙ্কা। বিশেষজ্ঞরাও পরামর্শ দের চিনি খাওয়া এড়িয়ে চলার। তবে যদি একান্ত খেতেই হয়, তবে সেক্ষেত্রে সামান্য পরিমাণে খাওয়া উচিত। জাতীয় খাদ্যগ্রহণ নির্দেশিকা অনুসারে, একজন প্রাপ্তবয়ষ্ক মানুষের প্রতিদিন ২৫ গ্রাম অর্থাৎ ৫ চা চামচের বেশি চিনি খাওয়া ঠিক নয়।
চিনি শরীরে প্রবেশ করার পর তা ভেঙে গ্লুকোজে পরিণত হয়। তবে, পরিমিত পরিমাণের বেশি চিনি খাওয়া হলে তা আর বিভাজিত হতে পারে না। তাই তা কঠিন আকারেই রয়ে যায়। পরবর্তীতে এই কারণে ডায়বেটিস, ওজন বৃদ্ধি, রক্ত চলাচলে বাধা, স্মৃতিনাশ, দাঁতক্ষয়, ত্বকের সমস্যা- নানারকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে। এছাড়াও ক্যান্সার, স্থূলতা, লিভার ও হার্ট সমস্যাসহ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকিতেও এর অবদান থাকতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলে, বাংলাদেশের অসংক্রামক রোগের মধ্যে শতকরা ৬৭ভাগই এসব রোগের কারণে হয়।
অনেকে মনে করে বাড়িতে থাকা চিনি কমিয়ে খাওয়াই যথেষ্ট। তবে অনেকে অজান্তেই অপরিমিত চিনি খেয়ে নিচ্ছে। ভারী খাবারের পর কোমলপানীয় খেতে ভালোই লাগে। ভাজা-পোড়ার সাথে বা বিভিন্ন খাবার রান্নার সময় ব্যবহার করা হয় সস। জন্মদিনের কেক, নাস্তায় খাওয়া কুকি ও বিস্কুট, ছোটদের জন্য কেনা চকলেট বা ক্যান্ডি- এই সব খাবার চিনিতে পরিপূর্ণ।
এইসব সমস্যা এড়াতে চিনি সমৃদ্ধ খাবার পুরোপুরি পরিত্যাগ করাই শ্রেয়। বিশেষ করে বাইরের প্রক্রিয়াজাত করা খাবার খাওয়া উচিত নয়। যেকোনো খাবার কেনার আগে উৎপাদন প্রণালিতে একবার চোথখ বুুলিয়ে নেবেন। বাড়িতে খাবার তৈরি করার ক্ষেত্রে চিনির বিকল্প হিসেবে মধু বা গুড়ের ব্যবহারের প্রতি ঝোঁক বাড়াবেন।
;
পানিশূন্যতায় ফলের রসের বিকল্প
ফলের জুস
চলছে পবিত্র রমজান মাস। সারাদিন রোজা রাখার মাধ্যমে সংযম করে ক্লান্তি চলে আসে। স্বাভাবিকভাবেই কয়েক প্রহর নির্জলা থাকায় শরীরে পানিশূন্যতা হয়। দিনশেষে ইফতারে তাই উপকারী খাদ্য উপাদান সহ বেশি করে পানীয় গ্রহণ করা উচিত। এ কারণেই ইফতারে একটি গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য উপাদান হলো শরবত। সাধারণত বেল, তরমুজ, বাঙ্গী, আম, পেঁপে ইত্যাদি ফলের শরবত বানানো হয়।
গরম এবং পানিশূন্যতায় গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণে ইফতারে বিভিন্ন শরবতের আয়োজন করা হয়। ঠান্ডা এসব শরবত শরীরে শক্তি ফিরিয়ে আনে। সতেজতার অনুভব ফিরিয়ে আনার জন্য বিভিন্ন তাজা ফল দিয়ে জুস বানানো হয়। তার সাথে স্বাদ বৃদ্ধি করতে আরও বেশ কিছু উপাদান যোগ করা হয়। তবে ফলের জুস ছাড়াও আরও কিছু পানীয় আছে, যা শরীরের জন্যও উপকারী। পানিশূন্যতা দূর করতে এসব পানীয় হতে পারে জুসের বিকল্প অথবা সহযোগী।
ডাব: শরীরের পানিশূন্যতা দূর করতে ডাবের বিকল্প হয় না। ডাবের পানি খনিজে পরিপূর্ণ অত্যন্ত উপকারী একটি খাবার। সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম- এর মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ থাকার তৎক্ষণাৎ দুর্বলতা দূর করতে পারে।
স্যুপ: যারা গরম পানীয় পছন্দ করেন এবং ঠান্ডা বা গলাব্যথার সমস্যায় ভুগছেন তারা স্যুপ বা ব্রথ খেতে পারেন। সবজি বা মাংসের হাড়ের সাহায্যে স্যুপ বানিয়ে খেলে সেসব পানিশূণ্যতা দূর ককরার পাশাপাশি শরীরে আমিষ এবং ভিটামিনও সরবরাহ করে।
সবজির জুস সবজি জুস: ফলের জুসের একটি ভালো বিকল্প হলো সবজির রস। গাজর, বিটরুট বা শসার মতো সবজির জুস অনেক স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদুও।
পানিজাতীয় ফল ও সবজি: পানির বিকল্প হতে পারে পানি প্রধান ফল। নাশপাতি, তরমুজ, পেঁপে, আঙ্গুর-ইত্যাদি ফলে অনেক বেশি পরিমাণে পানি থাক। এছাড়া মিষ্টিকুমড়া, শশার মতো সবজিও পানির আধিক্য থাকে। তাই পাানিশূণ্যতা রোধে এই খাদ্যগুলোও সাহায্য করতে পারে।
দুধ: হাড় শক্ত করার গুণাগুণের জন্য দুধ বেশি পরিচিত। তবে, পানিশূন্যতা দূর করতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করতে পারে এই পানীয়। ১ গ্লাস দুধের শতকরা প্রায় ৯০ ভাগের কাছাকাছি পানি থাকে। তার সাথে আছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো খনিজও। ফোটানো দুধ বা দুধজাতীয় খাবার পানিশূন্যতা দূর করতে ভূমিকা রাখতে পারে। তবে, যাদের হজমের সমস্যা আছে তাদের দুগ্ধজাতীয় খাবার এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।
তথ্যসূত্র: হেলথ লাইন
;
ওজন কমাতে উপকারী ৫ আয়ুর্বেদিক ভেষজ
ত্রিফলা, ছবি: সংগৃহীত
অধিকাংশ স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের সবচেয়ে বড় চিন্তার কারণ হচ্ছে বাড়তি মেদ। সেক্ষেত্রে ওজন কমানোর জন্য প্রাচীন আয়ুর্বেদিক ভেষজ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ও কার্যকরী। তাই ওজন কমাতে সাহায্য করে এমন সব ভেষজ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ত্রিফলা
ত্রিফলা হচ্ছে তিনটি ফলের মিশ্রণ। আমলা, হরিতকি এবং বহেরা এই তিনটি আয়ুর্বেদিক ওষুধের একটি ভিত্তি। ত্রিফলার উপকারিতা পেতে এক চা চামচ ত্রিফলা গুঁড়া সারারাত কুসুম গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে খালি পেটে পান করুন। স্বাদ এবং কার্যকারিতার জন্য মধু বা লেবুর রস যোগ করতে পারেন।
তুলসি
তুলসি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে, স্ট্রেস কমাতে এবং ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। যা ওজন বৃদ্ধি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তুলসিকে আপনার রুটিনে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। তুলসি পাতা দিয়ে চা তৈরি করুন বা আপনার স্মুদি বা খাবারে তুলসি গুঁড়া যোগ করুন।
হলুদ
হলুদে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি প্রোপার্টি। হলুদ মশলা ওজন কমাতে ও স্বাস্থ্যের জন্য মূল্যবান। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য যা প্রদাহ কমিয়ে, ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে এবং চর্বিকে ওজন কমাতে সহায়তা করতে পারে। হলুদকে রান্নায় যুক্ত করা যেতে পারে। অথবা ওজন কমানোর সুবিধার জন্য একটি পরিপূরক হিসেবে খাওয়া যেতে পারে।
মেথি
মেথি সাধারণত আয়ুর্বেদিক ওষুধে ব্যবহার করা হয় যা হজমে সাহায্য করে। মেথি রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ এবং ওজন কমানোর জন্য সহায়তা করে।। এটি ফাইবার সমৃদ্ধ, যা তৃপ্তি বাড়াতে, ক্ষুধা কমাতে এবং চর্বি নিঃসরণে সহায়তা করে। মেথি সারারাত ভিজিয়ে খালি পেটে খাওয়া যেতে পারে বা ওজন কমানোর প্রচেষ্টার জন্য খাবার, স্যুপ বা চায়ে যোগ করা যেতে পারে।
দারুচিনি
দারুচিনি হলো একটি উষ্ণ মশলা যা সাধারণত আয়ুর্বেদিক রন্ধনশৈলীতে এর সুগন্ধযুক্ত গন্ধ এবং ঔষধি বৈশিষ্ট্যের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে এবং ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। যা ওজন কমাতে সহায়তা করতে পারে এবং চিনির লালসা প্রতিরোধ করতে পারে। দারুচিনি খাবার, পানীয়গুলিতে যোগ করা যেতে পারে বা ওজন হ্রাস স্বাস্থ্যের জন্য একটি পরিপূরক হিসেবে নেওয়া যেতে পারে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
;
সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।