সারাদেশ

পণ্যের দাম এখন কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে: সাঈদ খোকন

ডেস্ক রিপোর্ট: পণ্যের দাম এখন কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে: সাঈদ খোকন

পণ্যের দাম এখন কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে: সাঈদ খোকন

ঢাকা-৬ আসনের সংসদ সদস্য ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেছেন, পণ্যের দাম এখন কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে আমাদের কষ্ট হচ্ছে। জিনিসপত্রের দাম সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে রাখতে চেষ্টা করে যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর চেষ্টার কোনো কমতি নেই।

শুক্রবার (২২ মার্চ) বিকেলে পুরান ঢাকার নারিন্দার মশুরীখোলা দরবার শরীফের সামনে মেয়র মোহাম্মদ হানিফ মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত দুস্থ, অসহায় ও গরীব পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। মোহাম্মদ সাঈদ খোকন মেয়র মোহাম্মদ হানিফ মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান।

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে সরকার কাজ করছে উল্লেখ করে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, জিনিসপত্রের দাম যাতে নাগালের মধ্যে থাকে সেজন্য নেত্রী চেষ্টা করে যাচ্ছেন। সেজন্য প্রত্যেক এলাকার মতো এই ওয়ার্ডেও টিসিবির কার্ড দেওয়া হয়েছে, যাতে স্বল্প আয়ের মানুষ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য অল্প মূল্যে পেতে পারেন। আপনারা প্রধানমন্ত্রীর সাথে থাকলে-পাশে থাকলে তিনি এবারও সফল হবেন, আপনাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে সবকিছু নিয়ে আসতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। এজন্য আমাদের সবার সাহায্য-সহযোগীতা প্রয়োজন। আমরা সবাই মিলেই এই দেশ, এই প্রিয় শহরটাকে গড়ে তুলবো। আমরা শেখ হাসিনার কর্মীরা তাঁর নির্দেশে আপনাদের পাশে থাকবো, সাথে থাকবো। আপনারা সাত জানুয়ারী আমাকে বিপুল ভোটে জয়ী করে সংসদ সদস্য বানিয়েছেন, আমি পাঁচ বছর আপনাদের সেবক হিসেবে সেবা দিবো ইনশাআল্লাহ।

এসময় তিনি আরও বলেন, বাংলোদেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। উন্নয়নের স্রোতধারায় সমগ্র বাংলাদেশে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। এই বদলে যাওয়া বাংলাদেশের মূল কারীগর জননেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বিশ বছর পূর্বের ঢাকা শহর এবং বর্তমানের ঢাকার মধ্যে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। জীবনমানের অনেক উন্নয়ন হয়েছে। ঢাকা শহরের সর্বত্র উন্নয়ন-অগ্রগতি দেখতে পাবেন। পদ্মা সেতু, নতুন এয়ারপোর্ট, আধুনিক ফ্লাইওভার, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েসহ অনেক উন্নয়ন হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী পুরান ঢাকার মানুষকে ভালোবাসেন উল্লেখ করে ঢাকার সাবেক মেয়র বলেন, আমি মেয়রের দায়িত্ব পালনকালে যখনি কোন কাজের জন্য যেতাম নেত্রী সঙ্গে সঙ্গে করে দিতেন। এই শহরে আগে রাস্তাঘাটে নিভু নিভু আলো ছিলো, অনেক সময় তা জ্বলতো না। নেত্রী এই শহরের মানুষকে এলইডি লাইটের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। রাস্তাঘাটের জন্য যখনি গিয়েছি নেত্রী তা করে দিয়েছেন। এখনো কোনো সমস্যা থাকলে আমাদের জানালে আমরা সবাই মিলে তা সমাধান করবো। সরকারের সহায়তা সবসময় আপনাদের সাথে আছে। এদিন ছয়শ’ পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করে মেয়র মোহাম্মদ হানিফ মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন।

এ সময় অন্যান্যদের মাঝে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, সদস্য মো. আইয়ুব আলী খান, ৪০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদসহ মেয়র মোহাম্মদ হানিফ মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের বোর্ড সদস্য এবং বিভিন্ন ওয়ার্ডের সদস্যগণ এবং নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

ইউপি চেয়ারম্যান ছন্দু’র বিরুদ্ধে সদস্যদের অনাস্থা

ছবি: বার্তা২৪.কম

নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার আসমা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম ছন্দু’র বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রকাশ করেছেন ইউপি সদস্যরা।

এলজিএসপি, টিআর ও কাবিখাসহ ইউনিয়ন পরিষদের বরাদ্দ করা নানা খাতের অর্থ আত্মসাৎ এবং ক্ষমতাসীন দলের ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ এনে তার বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রকাশ করা হয়েছে।

অনাস্থাপত্রটি পাওয়ার কথা স্বীকার করে শুক্রবার (২২ মার্চ) রাতে বারহাট্টা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারজানা আক্তার ববি বার্তা২৪.কমকে জানান, অনাস্থা জানিয়েছেন পরিষদের ১২ জন সদস্য। অভিযোগের বিষয়টি খুব শীঘ্রই গুরুত্বের সাথে খতিয়ে দেখা হবে।

জানা গেছে, বুধবার (২০ মার্চ) বিকেলে ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যদের ডাকা এক জরুরি সভা হয়। ওই সভায় চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম ছন্দু’র বিরুদ্ধে উল্লিখিত ওইসব অভিযোগে অনাস্থা প্রকাশ করা হয়।

পরে ইউপি সদস্য মজিবুর রহমান, হাফিজুর রহমান, হাসনা বেগমসহ ১২ সদস্য স্বাক্ষরিত একটি চিঠি ইউএনওর কাছে জমা দেয়া হয়। অভিযোগে আরও বলা হচ্ছে, চেয়ারম্যান ছন্দু নিজের লোকদের সুবিধা দিয়ে পরিষদের বরাদ্দ করা নলকূপের বিনিময়ে অর্থ-বাণিজ্য করছেন।

বিগত ৬ মাস ধরে পরিষদের কোনো সভা করছেন না তিনি। এলজিএসপি, টিআর, কাবিখাসহ বরাদ্দ করা অর্থ আত্মসাৎ এবং পরিষদের সদস্যদের ভয়ভীতি দেখিয়ে বিভিন্ন প্রকল্পের বিল-ভাইচার স্বাক্ষর করাচ্ছেন এবং করছেন অসদাচরণ।

ইউনিয়নটির ৯ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মজিবুর রহমান জানান, চেয়ারম্যান পরিষদের প্রকল্প এলে সাধারণ মানুষকে প্রকল্পের সভাপতি করে কাজ করাচ্ছেন। নির্বাচিত সদস্যদের সেখান থেকে সরিয়ে রেখে পরবর্তীতে আবার বিল উত্তোলনের সময় জোরপূর্বক বিলে স্বাক্ষর করাচ্ছেন।

ইউপি সদস্যদের প্রকল্পের কোনো কাজ দেন না জানিয়ে তিনি জানান, পরিষদের কক্ষে বসে ইফতার করতে গেলে সেখান থেকেও বের করে দেন ছন্দু। এমন আচরণের পর কেউ আর তাকে চান না, সকলের দাবি তাকে অব্যাহতি দেয়া হোক।

৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য লিটন জানান, অনাস্থা দিয়েছিলেন তারা কিন্তু উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বিষয়টি সমাধানের জন্য সময় নিয়েছেন। আগামীকাল একটি সালিশ হওয়ার কথা রয়েছে।

যার বিরুদ্ধে অভিযোগের স্তূপ, সেই চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম ছন্দু বলছেন, অভিযোগের বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না। যারা অভিযোগ দিয়েছে তারাই প্রকল্পের সভাপতি সেক্রেটারি। সেই তারাই আত্মসাৎ করেছে টাকা সুতরাং ওসব অভিযোগ ভিত্তিহীন।

;

নোয়াখালীতে স্বামীকে হত্যার অভিযোগে স্ত্রী আটক

ছবি: সংগৃহীত

নোয়াখালীর চাটখিলে অণ্ডকোশ টিপে ওমান প্রবাসী স্বামীকে হত্যার অভিযোগে স্ত্রীকে আটক করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

নিহত ইলিয়াছ হোসেন (৩৫) উপজেলার পরকোট ইউনিয়নের ৩নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর রামদেবপুর গ্রামের মোহাম্মদ উল্যার ছেলে এবং সে ২ সন্তানের জনক ছিল।

শুক্রবার (২২ মার্চ) দুপুর আড়াইটার দিকে উপজেলার উত্তর রামদেবপুর গ্রামের ঘাসি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

আটক ফাতেমা আক্তার সোনিয়া (২৫) ফেনী জেলার ছাগলনাইয়ার পাঠান নগর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম পাঠানগড় গ্রামের ইভু ভেন্ডার বাড়ির আহসান উল্যার মেয়ে এবং নিহত ইলিয়াছ হোসেনের স্ত্রী ছিল।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওমান থেকে গত ৪ ফেব্রুয়ারি দেশে আসেন ইলিয়াছ। ছুটি শেষে রোজার ঈদের পরে পুনরায় তার ওমান চলে যাওয়ার কথা ছিল।

সাত বছর আগে পারিবারিকভাবে সোনিয়ার সাথে ইলিয়াছের বিয়ে হয়। বউয়ের কারণে সে ভাইদের সাথে তেমন কথাবার্তা বলতে পারত না। শুক্রবার জুমার নামাজ পড়ে সে বড় ভাই আব্দুল মতিনের সাথে বাড়িতে ফিরেন। এ নিয়ে ঘরে ঢুকলে বউয়ের সাথে প্রথমে ইলিয়াছের বাকবিতণ্ডা হয়। পরে তাদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে স্ত্রী সোনিয়া স্বামীর অণ্ডকোশ টিপে ধরলে সে অজ্ঞান হয়ে যায়। তাৎক্ষণিক পরিবারের সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। খবর পেয়ে পুলিশ সন্ধ্যার দিকে গৃহবধূ সোনিয়াকে শ্বশুর বাড়ি থেকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।

চাটিখল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমদাদুল হক বলেন, নিহতের পরিবারের অভিযোগ স্ত্রী সোনিয়া তার স্বামীকে অণ্ডকোশ চেপে ধরলে সে মারা যায়। খবর পেয়ে পুলিশ লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করে। মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

ওসি এমদাদুল হক আরও বলেন, এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই আব্দুল মতিন বাদী হয়ে মামলা দায়ের করছে। মামলা দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে। শনিবার সকালে ওই মামলায় আটক গৃহবধূকে গ্রেফতার দেখিয়ে নোয়াখালী চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে।

;

পল্লবীতে ফয়সাল হত্যার ঘটনায় কিশোর গ্যাংয়ের ৫ সদস্য গ্রেফতার

ছবি: বার্তা২৪.কম

রাজধানীর মিরপুরের পল্লবী এলাকায় কিশোর গ্যাং গ্রুপের হামলায় এক তরুণ নিহতের ঘটনায় টান আকাশ ও গালকাটা রাব্বিসহ ৫ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব।

শুক্রবার (২২ মার্চ) গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নরসিংদী ও গাজীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

শুক্রবার রাতে র‍্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এইসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, শনিবার (১৬ মার্চ) রাতে পূর্ব শত্রুতার জেরে ফয়সাল ও রানাকে কুপিয়ে আহত করে স্থানীয় টান আকাশ ও গালকাটা রাব্বি গ্রুপের সদস্যরা।

এ ঘটনায় পল্লবী থানায় একটি হত্যা মামলা করে নিহতের পরিবার। সেই মামলায় দুজনকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

এ বিষয়ে শনিবার (২২ মার্চ) সকাল ১০ টায় কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানানো হবে বলেও জানান র‍্যাবের এই কর্মকর্তা। 

;

নারী ও শিশুসহ ৪ জনকে মারধর, বাবাসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

ছবি: অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা

সাভারের আশুলিয়ায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে নারী ও শিশুসহ চারজনকে মারধরের অভিযোগে বাবাসহ ছাত্রলীগের এক নেতাকে গ্রেফতার করেছে আশুলিয়া থানা পুলিশ।

শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যায় আশুলিয়ার উত্তর গাজীরচট ভূঁইয়া বাজার এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাত ৮টার দিকে আশুলিয়ার উত্তর গাজীরচট এলাকায় এ মারধরের ঘটনা ঘটে।

গ্রেফতারকৃতরা হলো- গাজীরচট এলাকার বাসিন্দা মো. সিরাজুল ইসলাম খান (৪৫) ও তার ছেলে মো. বিজয় ইসলাম সাগর (২৫)। সাগর আশুলিয়া থানা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।

ভুক্তভোগীরা হলো- একই এলাকার বাসিন্দা মো. রাজিব মোল্লা (৩৪), তার স্ত্রী তারিন আক্তার নুপুর (২৫), তিন বছরের শিশু সন্তান রায়হান রহমান ও শাশুড়ি তারানা বেগম (৫০)।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগীদের পক্ষে দুইজনের নাম উল্লেখ ও ৫ থেকে ৬ জনকে অজ্ঞাত করে শুক্রবার আশুলিয়া থানায় মামলা করেছেন তারিন আক্তার নুপুর।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উভয় পক্ষের মধ্যে দীর্ঘ দিন ধরে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ চলছিল। এরই জেরে বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে ভুক্তভোগীর শিশু সন্তান অভিযুক্তদের বাড়ির সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় তাকে চড়-থাপ্পড় দেয় সাগর। এতে তার গাল ফেটে রক্ত বের হয়। তার চিৎকারে এগিয়ে গিয়ে প্রতিবাদ করলে তারানাকেও মারধর করে। ছেলে ও মায়ের ডাক-চিৎকারে এগিয়ে গেলে তারিন ও তার স্বামীর ওপরও চড়াও হয় অভিযুক্তরা।

এ সময় তাদের লাঠি ও রড দিয়ে পেটায় অভিযুক্তরা। এতে তারানার স্বামীর পিঠে, দুই পায়ের হাঁটুর নিচে, ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করা হয়। এছাড়া দুই লাখ টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটে। বাধা দিতে গেলে তারানাকেও চড়-থাপ্পড়সহ তাকে শ্লীলতাহানি করে। মারধরের পর হত্যার হুমকিও দেয়। তাদের চিৎকারে স্থানীয়রা উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ধামরাই উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করে।

আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিলন ফকির বলেন, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে মারধরের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সাগর ও তার বাবাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শনিবার সকালে তাদের আদালতে পাঠানো হবে। 

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *