সারাদেশ

বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্যের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে: পলক

ডেস্ক রিপোর্ট: বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্যের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে: পলক

বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্যের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে: পলক

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, বাংলাদেশ এবং যুক্তরাজ্যের মধ্যে দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য এবং বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। এটাকে আমরা চলমান রাখতে চাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য ভিশন-২০৪১ ঘোষণা করেছেন, এবং যুক্তরাজ্য সরকার ডিজিটাল ডেভেলপমেন্ট স্ট্র্যাটেজি ঘোষণা করেছে।

রোববার (২৪ মার্চ) দুপুরে ঢাকায় আগারগাঁও আইসিটি টাওয়ারে যুক্তরাজ্যের হাই-কমিশনার সারাহ কুকের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে তিনি এ কথা বলেন ।

তিনি বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশের চারটি স্তম্ভ রয়েছে। সেগুলো হলো- স্মার্ট গভর্নমেন্ট, স্মার্ট ইকোনোমি, স্মার্ট সিটিজেন, এবং স্মার্ট সোসাইটি। স্মার্ট সোসাইটির সঙ্গে যুক্তরাজ্যের ডিজিটাল ডেভেলপমেন্ট স্ট্র্যাটেজির সঙ্গে অনেকটাই মিল রয়েছে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের দুই দেশের অভ্যন্তরীণ এবং আন্তঃবাণিজ্য, আন্তঃবিনিয়োগ বাড়ানোর পাশাপাশি ইনোভেশন, সাইবার সিকিউরিটি ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। একইসঙ্গে ব্রিটিশ কাউন্সিলের সঙ্গে দেশের তরুণ প্রজন্মের ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ কমিউনিকেটিং স্কিল বাড়ানোর জন্য আলোচনা হয়েছে। যাতে করে আমাদের ফ্রিল্যান্সার, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়াররা লাভবান হতে পারে। অতীতের মতো আগামীদিনেও আমরা এই জায়গাতে কাজ করতে চাই।

জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ভবিষ্যতে বাংলাদেশ এবং যুক্তরাজ্য একসঙ্গে মিলে আইটি সেক্টরের বিজনেস বাড়ানো, সাইবার সিকিউরিটি নিশ্চিত করা এবং দক্ষতা উন্নয়নের জন্য একসঙ্গে কাজ করবে। এছাড়াও অন্যান্য অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা আলোচনা অব্যাহত রাখবো এবং ২০৪১ সাল নাগাদ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশ এবং যুক্তরাজ্য একসঙ্গে কাজ করবে।

উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ‘জীবন’ সেবা যুগে প্রবেশ করলো পটুয়াখালী

ছবি: বার্তা২৪.কম

বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) এর উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ‘জীবন’ সেবা যুগে প্রবেশ করলো পটুয়াখালী।

শনিবার (২৩ মার্চ) রাতে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক পটুয়াখালী টেলিফোন এক্সচেঞ্জ ভবন থেকে জীবন সেবার উদ্বোধন করেন।

এসময় পটুয়াখালী বিটিসিএল কর্মকর্তাকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে জুনের মধ্যে ৩ হাজার সংযোগের নির্দেশ দেন তথ্য প্রযুক্তি ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।

উদ্বোধন শেষে প্রতিমন্ত্রী বিটিসিএল কর্মকর্তাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, জনসাধারণকে “জীবন” সম্পর্কে অবহিত করতে হবে। জুনের ৩০ এর মধ্যে যদি লাভজনকে না যাইতে পারেন তখন কিন্তু আমরা কঠোর সিদ্ধান্ত দিয়ে দিবো তখন আপনাদের অস্তিত্ব থাকবে কি না সন্দেহ আছে। বসে বসে বাবুগিরি চলবে না কাজ করে খাইতে হবে। সরকারের এ অবস্থা নাই যে শত শত হাজার হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিবো। তিনি আরও বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে কোনো কিছুই অসম্ভব না। আপনিও ৫ মাসের মধ্যে ৩ হাজার সংযোগ দিতে পারবেন।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের আর্কিটেক্ট বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের মেধাবী ও সাহসী পরিকল্পনা এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন ও প্রজ্ঞাবান নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল।প্যাসিভ অপটিক্যাল নেটওয়ার্ক জীবন হবে বিটিসিএল এর লাইফ লাইন। ভবিষ্যতে বিটিসিএলকে বাঁচিয়ে রাখা, সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এবং লাভজনক কোম্পানিতে পরিণত করতে জীবন ফলপ্রসূ অবদান রাখবে।

এর আগে তিনি বিকেলে পটুয়াখালী সদর উপজেলার ভূরিয়া শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং এ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার নির্মাণ কাজ অগ্রগতি পরিদর্শন করেন ও সাবমেরিন ক্যাবল ল্যান্ডিং স্টেশন পরিদর্শন ও মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহন করেন।

;

অপপ্রচার বন্ধে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ চায় বিটিআরসি

ছবি: বার্তা ২৪

বিভিন্ন ইস্যুতে গুজব ও অপপ্রচার বন্ধে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এসব প্রতিরোধে আরও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান প্রকৌ. মো. মহিউদ্দিন আহমেদ।

এসময় তিনি বলেন, দেশে বিপুলসংখ্যক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ফেসবুক/ইনস্টাগ্রাম প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করায় অপপ্রচার/গুজব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা থাকে। সে কারণে এ বিষয়ে দ্রুত কার্যক্রম গ্রহণের জন্য ফেসবুক কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ চান তিনি।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বিটিআরসি কার্যালয়ে কমিশনের চেয়ারম্যান দপ্তরে বিটিআরসির চেয়ারম্যান মো. মহিউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন টেক জায়ান্ট মেটা’র (Meta) একটি প্রতিনিধি দল। এসময় উপস্থিত ছিলেন মেটার পাবলিক পলিসি প্রধান রুজান সারওয়ার, প্রাইভেসি ও এআই ম্যাটার এক্সপার্ট আরিয়ান জিমেনেজ, কনটেন্ট বিষয় বিশেষজ্ঞ নয়নতারা নারায়ণ, কনটেন্ট পলিসি বিশেষজ্ঞ জনাথন লুইস এবং পলিসি প্রোগ্রাম ম্যানেজার রুসি টিও।

মেটার প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম এবং বিটিআরসির সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগসহ ফেসবুকের নানাবিধ সমসাময়িক বিষয়ে বিটিআরসি চেয়ারম্যানকে অবহিত করেন। দীর্ঘ সুসম্পর্কের কারণে বিটিআরসি’র সঙ্গে মেটার কার্যক্রম পরিচালনা সহজতর হওয়ায় চেয়ারম্যানকে ধন্যবাদ জানান তারা।

মেটার প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে যাতে অপরাধীরা প্রতারণামূলক কার্যক্রম, বেটিং বা জুয়ার প্রচারণা করতে না পারে, সে বিষয়ে ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে আরো বেশি গুরুত্ব প্রদানের অনুরোধ জানান বিটিআরসি চেয়ারম্যান। এ লক্ষ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের মাধ্যমে এ ধরনের কনটেন্ট প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে স্বয়ংক্রিয়ভাবে শনাক্ত ও অপসারণের লক্ষ্যে কারিগরি ব্যবস্থা প্রবর্তনের ওপর জোর দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিটিআরসি থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন তিনি।

আলোচনাকালে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বাংলাদেশের জনসাধারণের জন্য নিরাপদ অনলাইন ব্যবহার সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা এবং সাধারণ মানুষের ডিজিটাল সাক্ষরতা (Digital Literacy) বৃদ্ধির জন্য সচেতনতামূলক প্রচারণা কার্যক্রম গ্রহণের জন্য ফেসবুক প্রতিনিধি দলকে অনুরোধ করেন।

মেটার পাবলিক পলিসির প্রধান রুজান সারওয়ার বিটিআরসি’র মতামতকে স্বাগত জানান এবং বিটিআরসি’র সঙ্গে আরও বেশি করে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

;

বাংলালিংককে একীভূত লাইসেন্স হস্তান্তর বিটিআরসির

ছবি: বার্তা ২৪

মোবাইল অপারেটর বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশন লিমিটেড এর অনুকূলে একীভূত লাইসেন্স হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। 

বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁও বিটিআরসি কার্যালয়ে কমিশনের চেয়ারম্যান প্রকৌ. মো. মহিউদ্দিন আহমেদ এর কাছ থেকে লাইসেন্স গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এরিক অস (Erik Aas)। 

এর আগে গত ১১ মার্চ ২০২৪ তারিখে ফাইভজিসহ পরবর্তী প্রজন্মের প্রযুক্তিগত সুবিধা প্রদানের লক্ষ্যে অপর তিন অপারেটর-গ্রামীণফোন লিমিটেড, রবি আজিয়াটা লিমিটেড এবং টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড-এর অনুকূলে একীভূত লাইসেন্স হস্তান্তর করা হয়।

‘Regulatory and Licensing Guidelines for Cellular Mobile Services in Bangladesh’ গাইডলাইনের আলোকে মোবাইল অপারেটরদের  অনুকূলে (ক) Cellular Mobile Services Operator License এবং (খ) Radio Communications Apparatus License for Cellular Mobile Services শীর্ষক লাইসেন্স হস্তান্তর করা হয়েছে, যার মেয়াদ ১৫ বছর। এর ফলে পূর্বের 2G, 3G, 4G প্রযুক্তি এবং তরঙ্গ ফি এর জন্য আলাদা লাইসেন্স ও নির্দেশিকার পরিবর্তে সব বিষয়কে এক লাইসেন্সের আওতায় আনা হয়েছে। নতুন লাইসেন্সে 5G’র ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত অ্যাকসেস তরঙ্গের প্রাপ্যতা ও ব্যাকহল ফাইবারের পাশাপাশি পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার ব্যবহারের অনুমতি, অফশোর ক্লাউড সুবিধা, রোল আউট বাধ্যবাধকতা, নেটওয়ার্ক নিরাপত্তাসহ পরিবর্তিত প্রযুক্তিকে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে ।

উল্লেখ্য, গত ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ হতে ‘Regulatory and Licensing Guidelines for Cellular Mobile Services in Bangladesh’ গাইডলাইনটি অনুমোদিত হওয়ার পর বিটিআরসি হতে (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪) তারিখে জারি করা হয়। 

লাইসেন্স হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে স্পেকট্রাম বিভাগের কমিশনার প্রকৌ. শেখ রিয়াজ আহমেদ, অর্থ, হিসাব ও রাজস্ব বিভাগের কমিশনার ড. মুশফিক মান্নান চৌধুরী, লিগ্যাল এন্ড লাইসেন্সিং বিভাগের কমিশনার মো: আমিনুল হক, প্রশাসন বিভাগের মহাপরিচালক আবদুল্লাহ আল মামুন, স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান জুয়েল, ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড অপারেশন্স বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী মুস্তাফিজুর রহমান, লিগ্যাল এন্ড লাইসেন্সিং বিভাগের মহাপরিচালক আশীষ কুমার কুন্ডু, সচিব (বিটিআরসি) মো. নূরুল হাফিজ, পরিচালক (লাইসেন্সিং) সাজেদা পারভীন, পরিচালক (রেডিও কমিউনিকেশন স্ট্যাডি এন্ড রিসার্চ) ড. মো.  সোহেল রানা, বাংলালিংক এর চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমানসহ প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

;

ফ্রিলান্সার ওমর ফারুক সোহাগের পথচলা

ওমর ফারুক সোহাগ

অনলাইনে ফ্রিল্যান্সারের কাজ করে মাসে আয় করছেন।মধ্যবিত্ত পরিবারে তার জন্ম। বাবা আবু বকর বর্তমানে ৫ সদস্যের সংসার দেখাশোনা করেন। আর, বড় ছেলে ওমর ফারুক ঘরে বসেই আয় করছেন বৈদেশিক মুদ্রা। সেইসঙ্গে আইটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখছেন তিনি।

স্থানীয় সূত্র জানায়, ওমর ফারুক সোহাগ ২০১৭ সালে একটি কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারে মাইক্রোসফট অফিস অ্যাপ্লিকেশনে কোর্স সম্পূর্ণ করেন। তারপর ২০১৮ সালে সেই প্রতিষ্ঠানে ‘ডিজিটাল মার্কেটিং এবং ফিল্যান্সিং’ শেখেন। এবং যাত্রা শুরু করেন ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস ফাইভার এবং আপওয়ার্কে।

প্রথমে ১০ ডলারের একটি অর্ডারের মাধ্যমে তার আয় শুরু হলেও বর্তমানে প্রতি মাসে গড়ে ৪০০-৫০০ ইউএস ডলার আয় করছেন তিনি। প্রায় ১০-১৫টি দেশের ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করছেন। এসব কাজের বিনিময়ে ঘরে বসেই উপার্জন করছেন বৈদেশিক মুদ্রা।

জানা যায়, ওমর ফারুকের বাবা আবু বকর একজন শিক্ষক। তার মা শাহিন আক্তার গৃহিণী। তিন ভাইয়ের মধ্যে ওমর ফারুক বড়। তার ছোট দুই ভাই পড়াশোনা করে ।

বর্তমান যুগের ডিজিটাল মার্কেটিংকে বিশাল একটি সম্ভাবনার ক্ষেত্র বলে মনে করেন ওমর ফারুক সোহাগ। তিনি বলেন, দিন দিন এর গুরুত্ব বাড়ছে। ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে কাজ শুরু করতে চাইলে প্রথমে তার দক্ষতা বাড়াতে হবে। কারণ সঠিক জ্ঞান নিয়ে এ সফলতার দিকে এগিয়ে যাওয়া যায়।

স্থানীয়রা জানান, তার স্বপ্ন ছিল আইটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার। সেই স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে ঘরে বসেই অনলাইনে কাজ করছেন তিনি। তিনি সফলও হয়েছেন। ওমর ফারুক সোহাগ বলেন, তিনি ইউটিউবে ভিডিও দেখে দেখে ও স্থানীয় একটি প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় এসব কাজ শিখেছেন। তিনি আরও বলেন, যাঁরা সঠিক প্রশিক্ষণের অভাবে এসব কাজ শুরু করতে পারছেন না, তাঁরা ইউটিউব ও গুগলের সাহায্য নিয়ে নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে পারেন। তবে অবশ্যই তাঁকে অধ্যবসায়ী ও পরিশ্রমী হতে হবে।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *