সারাদেশ

শেখ হাসিনার নিষ্ঠা থেকে শিক্ষা নিতে পারে যুবসমাজ: পরশ

ডেস্ক রিপোর্ট: শেখ হাসিনার নিষ্ঠা থেকে শিক্ষা নিতে পারে যুবসমাজ: পরশ

ছবি: বার্তা২৪.কম

শেখ হাসিনা যেরকম নিষ্ঠার সাথে বর্তমান বাংলাদেশকে লালন করছে, সেখান থেকে যুব মাজ শিক্ষা নিতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকাল ৭টার দিকে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান স্বাধীনতা দিবসে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।

পরশ বলেন, মুক্তিযুদ্ধের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিটা আমরা এখনও পাইনি। এটা এই প্রজন্মের সময়ের দাবি, এটা পাওয়ার জন্য আমাদের সবাইকে সচেতন এবং সোচ্চার হতে হবে। যে যার ভূমিকা থেকে এই অর্জনের ক্ষেত্রে তাদের ভূমিকা রাখবে। এটাই প্রত্যাশা।

তিনি বলেন, যুব সমাজ ও তরুণ সমাজের কাছে প্রত্যাশা বঙ্গবন্ধু যে প্রতিবাদী ও সাহসী ভূমিকা রেখেছেন, একাত্তরের গণহত্যার পরে বিশেষ করে ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে স্বাধীনতা ঘোষণা করা, যেখানে এক লাখ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, সেই প্রেক্ষাপটে স্বাধীনতা ঘোষণা করা খুবই সাহসী ও প্রতিবাদী যে পদক্ষেপ সেই পদক্ষেপ দ্বারা নতুন প্রজন্ম সামনের দিকে এগিয়ে যাবে ও ভূমিকা রাখবে।

তিনি আরও বলেন, যে কোনো শোষণ, বঞ্চনার ক্ষেত্রে যুবসমাজের ভূমিকা অগ্রণী থাকবে সেই প্রত্যাশা ব্যক্ত করি।

এ সময় তার সঙ্গে আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলসহ যুবলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

খোলা চিঠি উড়িয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা

ছবি: বার্তা ২৪

ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের স্বাধীনতা। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে স্বাধীনতার বিজয় এনেছিল বাংলার দামাল ছেলেরা। যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশ থেকে সমৃদ্ধ দেশ হয়ে উঠার ইতিহাস আজ পা রাখলো ৫৪ বছরে। আর স্বাধীনতার ৫৪ বছর উদযাপনে মেতেছে দেশের শিক্ষার্থীরা। 

কেউ ফুল দিয়ে, কেউ নিরব থেকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। তবে এতসব ব্যতিক্রম উদ্‌যাপনের মাঝে একদল শিক্ষার্থী দীর্ঘ পতাকা হাতে নিয়ে খোলা চিঠি উড়িয়ে দিয়ে শ্রদ্ধা জানান শহীদদের প্রতি। 

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) এমনি চিত্রের দেখা মেলে জাতীয় স্মৃতি সৌধ চত্বরে। স্বাধীনতার ইতিহাস বুকে লালন করে ভবিষ্যৎ দেশকে গড়ার প্রত্যয় নিচ্ছে এই শিক্ষার্থীরা এই উদ্‌যাপন থেকেই।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উড়ো চিঠি উড়িয়ে ব্যতিক্রমী উদ্‌যাপন করেন সাভার ইকবার সিদ্দিকী কলেজের শিক্ষার্থীরা। একসাথে ২৪০টি খোলা চিঠি আকাশে উড়িয়ে দেন কলেজটির ছাত্র-ছাত্রীরা। প্রতিটি চিঠিতে শ্রদ্ধা আর আবেগের স্থান পেয়েছে যা নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা জোগাবে।

ইকবাল সিদ্দিকী কলেজে শিক্ষক মো. ইমো হোসেন বলেন, শিক্ষার্থীরা এবার ব্যতিক্রমভাবে শ্রদ্ধা জানালো শহীদদের। নিজের আবেগ ও শ্রদ্ধা তারা লিখে জানিয়েছেন। এতে করে স্বাধীনতার ইতিহাস তারা বুকে লালন করছেন। আমাদের ২৪০ জন শিক্ষার্থী আজ এখানে এসেছেন। তারা দীর্ঘ পতাকা হাতে স্বাধীনতার জানান দিচ্ছেন। সব মিলিয়ে নতুন প্রজন্মের এমন ব্যতিক্রম চিন্তা ইতিহাস চর্চার বিরল আগ্রহ বটে। 

সাগরিকা নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমাদের দেশে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। আজ আমরা সেটা লালন করছি। বন্ধুরা মিলে উড়ো চিঠি এনেছি। হয়ত শহীদরা দেখবে না। কিন্তু নতুন প্রজন্ম আমাদের লেখা চিঠি থেকে ইতিহাস জানবে। তাদের প্রতি সম্মান সম্পর্কে জানবে এটাই আমাদের শান্তি।

শ্যামলি আক্তার নামের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, আমাদের সকলের উচিত দেশের ইতিহাস চর্চা করা। আর আমরা তাই করেছি। সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। দোয়া করি।

এদিকে সকালে জাতীয় স্মৃতি সৌধ চত্বরে গান গেয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এসময় ইতিহাসের সঠিক চর্চা করার অনুরোধ করেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।

;

জাতীয় স্মৃতিসৌধে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা 

ছবি: বার্তা২৪.কম

মহান স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভোর থেকে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষ দলে দলে আসছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসতে থাকে সাধারণ মানুষ। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীরাও আসেন শ্রদ্ধা জানাতে। 

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) দেশের ৫৪তম স্বাধীনতা দিবসে ভোরে সূর্য উঁকি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় শ্রদ্ধা জানান বাংলাদেশকে প্রথম স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া বন্ধু দেশ ভুটানের রাজা ওয়াংচুকসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও কুটনৈতিকরা।

১৯৭১’র ২৫ মার্চের কালো রাতের পর বিভেষিকার ভয়াবহ সকাল। ২৬ মার্চ বজ্র কণ্ঠে স্বাধীনতার ঘোষণা- বাংলাদেশ স্বাধীন ভূখণ্ড। আর সে ভূ খণ্ড রক্ষায় ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ। আর নয় মাস ভূখণ্ড রক্ষা ও অধিকার আদায়ের মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মত্যাগ দেওয়া জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধা জানাতে লাখো মানুষের ভিড় জমেছে জাতীয় স্মৃতিসৌধে। 

স্মৃতির মিনারে শ্রদ্ধার ফুল অর্পণ করে নীরবে স্মরণ করেন দেশের সূর্য সন্তানদের। নানা অপূর্ণতা আর পূর্ণতার কথাও জানান অনেকে।

মঙ্গলবার সকাল ৯ টার দিকে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খান উপস্থিত ছিলেন।

মুক্তিযোদ্ধা আবেদীন খান বলেন, ৫৪ বছরে আমাদের অনেক পূর্ণতা যেমন আছে, তেমনি অপূর্ণতাও আছে। পূর্ণতার চেয়ে অপূর্ণতাই আজ বেশি। বঙ্গবন্ধু যে দেশের স্বপ্ন দেখেছিল সে স্বপ্ন আজ চাপা পড়ছে দেশের দুর্নীতিবাজদের জন্য। দেশের ৪ টি মূলনীতি আজ কলুষিত হচ্ছে। মুক্ত বাজার ব্যবস্থা বন্দি হয়ে পড়ছে। এসব ঠিক হলেই আমাদের স্বাধীনতা পূর্ণতা পাবে। আমরা যে স্বপ্ন নিয়ে যুদ্ধ করেছিলাম তা পূর্ণ হবে।

জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আছপিয়া বলেন, আমরা এ দেশে অনেক কিছু পেয়েছি যা আমরা চাইনি। অনেক কিছু পাইনি যা চেয়েছি। স্বাধীনতা তো আমাদের অহংকার আর তা ধরে রাখাই আমাদের দায়িত্ব। চাওয়া পাওয়া দিয়ে তা বিচার না করাই ভালো। যুদ্ধ করে দেশ এনেছে বাঙালি জাতি। আজও যুদ্ধ করছি আমরা। টিকে থাকার এ যুদ্ধ চলবেই। আর আমাদের সে যুদ্ধের অনুপ্রেরণা তো আমাদের শ্রেষ্ঠ সন্তান শহীদরাই।
এদিকে স্বাধীনতা দিবস ঘিরে জাতীয় স্মৃতি সৌধ এলাকায় বিশেষ নিরাপত্তা নিয়েছে ঢাকা জেলা পুলিশ।

এ বিষয়ে ঢাকা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অবস) মো. আবদুল্লাহিল কাফী বলেন, সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি, সড়ক-মহাসড়কে অতিরিক্ত পুলিশ পুলিশ মোতায়েনসহ আমাদের বড় একটি টিম কাজ করছে। স্মৃতিসৌধ এলাকায় আমাদের কন্ট্রোলরুম স্থাপন করা হয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় সাড়ে তিন হাজার পুলিশ সদস্য এই মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে নিরাপত্তায় কাজ করছে। এর বাইরে এ বছর ড্রোন দ্বারা পুরো এলাকার পরিস্থিতি মনিটরিং করা হচ্ছে।

;

স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন রাষ্ট্রপতি

ছবি: সংগৃহীত

মহান স্বাধীনতা দিবসে ঢাকার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পরিদর্শন বইয়ে সই করেন তিনি।

পরিদর্শন বইয়ে মো. সাহাবুদ্দিন লিখেছেন, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আমি দেশে ও প্রবাসে বসবাসরত সকল বাংলাদেশীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন।

তিনি লেখেন, ঐতিহাসিক এ দিনে আমি পরম শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি স্বাধীন বাংলাদেশের সফল স্থপতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। আমি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী শহীদদের। আমি কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করি জাতীয় চার নেতা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠনক, সমর্থক, বিদেশি বন্ধু, সর্বস্তরের জনগণকে যারা আমাদের অধিকার আদায় ও মুক্তি সংগ্রামে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অবদান রেখেছেন। 

এতে তিনি আরও লেখেন, আমি পরম শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি ১৫ই আগস্ট কাল রাতে খুনিদের বুলেটের আঘাতে শহীদ বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ও বঙ্গবন্ধুর তিন পুত্রসহ সকল শহীদকে। আমি তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।

রাষ্ট্রপতি লেখেন, স্বাধীন সার্বভৌম সোনার বাংলার সর্ব স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে দুর্বার গতিতে অগ্রসরমান। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ইতিমধ্যে আমরা উন্নয়নশীল দেশের কাতার অবস্থান করে নিয়েছি।

তিনি লেখেন, প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত রূপকল্প ২০৪১ অনুযায়ী ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করতে জনমুখী ও টেকসই উন্নয়ন সুশাসন সামাজিক ন্যায়বিচার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণে রূপ দিতে পরমত সহিষ্ণুতা মানবাধিকার ও আইনের শাসন সুসংহত করতে হবে। প্রত্যেক নাগরিককে নিজ নিজ অবস্থান থেকে অধিকতর দায়িত্বশীল ও কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য ও চেতনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্বাধীনতার সুফল জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে অবদান রাখতে আমি দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

তিনি লেখেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে এবং উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে প্রতিষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা ইনশাআল্লাহ। জয় বাংলা, খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।  

;

মালয়েশিয়া বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রতিবাদ কর্মসূচির ডাক

ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের সেবা মান বাড়াতে ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালুর লক্ষ্যে থার্ড পার্টি এক্সপার্ট সার্ভিসেস একটি প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দিয়েছে দূতাবাসে। তবে এই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্ব করার অভিযোগ তুলে মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) মালয়েশিয়া বাংলাদেশ দূতাবাসে এক প্রতিবাদ কর্মসূচির ডাক দিয়েছে মালয়েশিয়া আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত কমিটির সভাপতি মকবুল হোসেন মুকুল। 

সোমবার (২৫ মার্চ) এক অডিও বার্তা পাঠিয়ে এই কর্মসূচির ডাক দেন তিনি।

অডিও বার্তায় মকবুল হোসেন মুকুল বলেন, মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের সেবা মান বাড়াতে ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালুর লক্ষ্যে থার্ড পার্টি এক্সপার্ট সার্ভিসেস একটি প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দিয়েছে দূতাবাসে । প্রবাসীদের ই-পাসপোর্ট সহ ট্রাভেল পারমিট সেবা প্রদানের লক্ষ্যেই কিছু দিন আগে উদ্বোধন করা হয় ওয়ান স্টপ সার্ভিস। কিন্তু ওয়ান স্টপ সার্ভিসের পর সেবার মান এখন আরও কমেছে বলে অভিযোগ প্রবাসীদের।

মকবুল হোসেন মুকুল বলেন, আমাদের ট্রাভেল পাস এবং লোকাল লোকজনের ভিসা দেয়ার দায় দায়িত্ব যে নিয়েছে সে যে ব্যবহার শুরু করেছে আপনারা যদি সবাই এক থাকেন তাহলে আমরা তার প্রতিবাদ করব। উনি অশ্লীল ভাষায় প্রবাসী নেতৃবৃন্দের সাথে কথা বলেছেন। এটা আমরা এম্বাসিতে মিটিং এর আগে প্রতিবাদ করে সাংবাদিক সম্মেলন করব। নেতৃবৃন্দ সবাই সকালে এম্বাসিতে থাকবেন। এটার প্রতিবাদ না করে আমরা ঘরে ফিরে যাব না। উনি আমাদের দেশীদের ট্রাভেল পাস দিচ্ছে না।  পারমালগুলোকে নিয়ে ব্যবসা করছে। ৬০০ থেকে ৭০০ রিংগিত করে নিচ্ছে এবং ট্রাভেল পাশ দিয়ে বাংলাদেশে পাঠাচ্ছেন। সমস্ত প্রমাণ আমাদের কাছে আছে।

এ সময় তিনি সাংবাদিক সম্মেলনে প্রবাসে কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীদের সকলকে উপস্থিত থাকার অনুরোধ জানান।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *