সারাদেশ

বলিউডে এবার জমজমাট ঈদ

ডেস্ক রিপোর্ট: বলিউডে এবার জমজমাট ঈদ

‘বড়ে মিয়া ছোটে মিয়া’ ছবিতে অক্ষয়, মানষী, টাইগার ও আলায়া

২৫ বছর আগে অমিতাভ বচ্চন ও গোবিন্দ অভিনীত ‘বড়ে মিয়া ছোটে মিয়া’ ছবি বলিউডে সাড়া ফেলে দিয়েছিল। সেই ছবির রিমেক নিয়েই এবার বড় পর্দা কাঁপাতে আসছেন অক্ষয় কুমার ও টাইগার শ্রফ।

আসন্ন ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষ্যেই আগামী ১০ এপ্রিল ভারতীয় প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে যাচ্ছে এই ছবি। যা নিয়ে এমনিতেই আগ্রহী ছিলো দর্শক। মঙ্গলবার এই ছবির ট্রেলার দর্শকের সেই উৎসাহকে আরও একটু উসকে দিল।

অ্যাকশন প্যাকড আসন্ন এই সিনেমাতে রয়েছে ভরপুর কমডির রসদ। সেই সঙ্গে অক্ষয় ও টাইগারের এই যুগলবন্দি মাত করেছে ট্রেলারেই।

অ্যাকশনে ভরপুর প্রায় সাড়ে তিন মিনিটের ট্রেলারে সন্ত্রাসবাদীদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতেই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে দেখা যায় অক্ষয় ও টইগারকে। সেই প্রেক্ষিতে অ্যাকশনের দৃশ্যের সঙ্গে রয়েছে পাওয়ারফুল সংলাপও।

Caption পৃথ্বীরাজ সুকুমারনকে দেখা যাবে কবীরের চরিত্রে। যে এই দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী ও বিপজ্জনক একটি অস্ত্র নিজের দখলে নিয়ে নেয়। সেটি উদ্ধার করতেই যুদ্ধক্ষেত্রে নামবেন অক্ষয়-টাইগার। যদিও পুরো ট্রেলারে পৃথ্বিরাজের মুখ দেখা যায়নি!

এছাড়াও ‘বড়ে মিয়া ছোটে মিয়া’র ট্রেলারে পুলিশের বেশে নজর কেড়েছেন অভিনেতা রণিত রায়। সাইকোপ্যাথ কিলারকে ধরতে আরও দুজন শক্তিশালী সাইকোর প্রয়োজন। অক্ষয়-টাইগার শেষ পর্যন্ত সেই কিলারকে ধরতে পারবেন? ভারতকে রক্ষা করার লড়াইয়ে শেষ পর্যন্ত এই জুটির জয় হয় কিনা সেটাই বড়ে মিয়া ছোটে মিয়ার গল্পের মূল রসদ।

আলী আব্বাস জাফর পরিচালিত ও বাসু ভাগনানির প্রযোজিত ‘বড়ে মিয়া ছোটে মিয়া’ ছবিতে অক্ষয়-টাইগার ছাড়াও দেখা যাবে মানষী চিল্লার এবং আলায়া ফার্নিচারওয়ালাকে।

আটক হচ্ছেন একের পর এক ‘বিগ বস’ জয়ী

এলভিশ যাদব ও মুনাওয়ার ফারুকী / ছবি : ইনস্টাগ্রাম

আটক হচ্ছেন একের পর এক ‘বিগ বস’ জয়ী তারকা। সাপের বিষ নিয়ে পার্টি করা ও পার্টিগুলোতে বিষাক্ত সাপেরও জোগান দেওয়ার অভিযোগে কদিন আগেই পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে বিগ বস ওটিটির দ্বিতীয় সিজনের উইনার এলভিশ যাদবকে। এবার হুক্কা বারে গিয়ে পুলিশের হাতে আটক হলেন সদ্য শেষ হওয়া ‘বিগ বস ১৭’ বিজয়ী মুনাওয়ার ফারুকী।

গতকাল ২৬ মার্চ রাতে তাকে হুক্কা পার্লার থেকে আটক করে মুম্বাই পুলিশ। ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, মুম্বাইয়ের ফোর্ট এলাকার বোরা বাজারে অবস্থিত একটি হুক্কা পার্লার বেআইনিভাবে চলছিল। যেখানে হারবাল হুক্কার নাম করে মাদক মেশানো হুক্কা বিক্রি চলছিল, এমনই অভিযোগ ওই বারের বিরুদ্ধে। আর এই খবর পেয়েই সেখানে অভিযান চালায় মুম্বাই পুলিশ।

বিগ বসের উপস্থাপক সালমানের খানের সঙ্গে মুনাওয়ার মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত অভিযান চালায় পুলিশ। এসময় মুনাওয়ার ফারুকীসহ ১৪ জনকে আটক করে। এছাড়াও অভিযান চালিয়ে ৪ হাজার ৪০০ রুপি নগদ এবং ৯টি হুক্কার পট উদ্ধার করে, যার মূল্য ১৩ হাজার ৫০০ রুপি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

মুম্বাই পুলিশের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা এএনআই-কে বলেন, ‘অভিযান চালানোর সময়ে মুনাওয়ার ফারুকীসহ ১৪ জনকে হুক্কা টানা অবস্থায় পেয়েছি। সেই মুহূর্তের একটি ভিডিও আমাদের কাছে রয়েছে। আমরা তাদের আটক করেছিলাম। কিন্তু পরে তাদের ছেড়ে দিতে হয়েছে। কারণ যে ধারায় তাদের আটক করা হয়েছিল, তা জামিনযোগ্য।’

কমেডি কিং কাপিল শর্মা ও হলিউড তারকা এড শিরানের সঙ্গে মুনাওয়ার এবারই প্রথম নয়, ২০২১ সালে প্রায় এক মাস কারাভোগ করেন মুনাওয়ার। এক কমেডি শো-তে হিন্দু দেবতাদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছিল তার বিরুদ্ধে। একমাস পর জামিনে ছাড়া পান তিনি।

মুনাওয়ার ফারুকী কঙ্গনা রনৌতের লক আপ শো-তে অংশ নিয়ে আলোচনায় আসেন। সেই শো-এর বিজয়ীও হন। বিগ বসের সদ্য সমাপ্ত সিজনেও শুরু থেকেই নজর কেড়েছেন মুনাওয়ার। খেতাবও জেতেন তিনি।

সচীন তেন্ডুলকার, অক্ষয় কুমার ও সুরিয়ার সঙ্গে মুনাওয়ার তথ্যসূত্র : ইন্ডিয়া টুডে

;

ফারুকীর `মনোগামী’র প্রথম ঝলক

‘লাস্ট ডিফেন্ডার্স অব মনোগামী’তে চঞ্চল চৌধুরী

চরকিতে আসতে চলেছে প্রখ্যাত নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর নতুন সিনেমা ‘লাস্ট ডিফেন্ডার্স অব মনোগামী’। গতবছরেই প্রকাশ পেয়েছিল সিনেমার শিরোনাম এবং পোস্টার। এবার এলো ফার্স্ট লুক। সিনেমায় অভিজ্ঞ অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীর বিপরীতে অভিনয় করছেন আলোচিত সঙ্গীতশিল্পী জেফার রহমান। এই সিনেমার মাধ্যমেই অভিনয়ে অভিষেক করছেন জেফার। সাফকাত এবং লামিয়া চরিত্রে অভিনয় করছেন এই জুটি।   

‘লাস্ট ডিফেন্ডার্স অব মনোগামী’ সিনেমার পোস্টার গতকাল, ২৬ মার্চ, সিনেমার ফার্স্টলুক প্রকাশ পায়। ছোট ভিডিওটিতে জেফারের মুখ দেখা না গেলেও অবয়ব স্পষ্ট। বরাবরই মতোই অভিনয়ের জাদুর প্রথম ঝলক ছড়ালেন চঞ্চল। সিনেমাটি পরিচালনা করছেন মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী। তার পরিচালনা মানেই ভিন্ন কিছু। গল্প হবে সাধারণের মধ্যেও অসাধারণ। থাকবে এমন কিছু চমক, যা আগে কখনো বাংলার মানুষ দেখেনি। এই সিনেমা নিয়েও তেমনই বক্তব্য ভক্তদের।

শ্যুটিংয়ের ছবি প্রকাশ হওয়ার পরই এরকম অনাকাঙ্ক্ষিত জুটির জন্য পরিচালকের প্রশংসা করেছিলেন নেটিজেনরা। বিশেষ করে, জেফারের নতুন লুক সকলের পছন্দ হয়েছে। সাবলীল চুলে তাকে প্রথমবার দেখছেন দর্শক- এমনটা মন্তব্য করেছেন অনেকে।

পরিচালক মোস্তফা সরওয়ার ফারুকীর নির্দেশনায় পর্দায় একত্রে চঞ্চল চৌধুরী ও জেফার রহমান এর আগে জেফারকে কখনো অভিনয় করতে দেখা যায়নি। অভিনয় ক্যারিয়ারে প্রথমেই যেন ছক্কা হাকালেন জেফার। চঞ্চল চৌধুরীর মতো শিল্পীর পাশে অভিনয় করা নিঃসন্দেহে একটি সুবর্ণ সুযোগ। সাথে তো পরিচালক হিসেবে আছেন ফারুকী। এরকম সুযোগ পেয়ে নিজেকে সৌভাগ্যবতী মনে করেন জেফার। বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে কয়েকবারই সেই কথা জানিয়েছেন অভিনেত্রী। চলতি বছর ঈদুল ফিতরে প্রকাশ পাবে সিনেমাটি।

গতবছর জনপ্রিয় কমেডিয়ান এবং উপস্থাপক রাফসান সাবাবের উপস্থাপনায় ‘হোয়াট অ্যা শো’-শোতে এসেছিলেন চঞ্চল এবং জেফার। সেখানে সিনেমায় তাদের চরিত্র নিয়ে এবং সিনেমার সাথে যুক্ত হওয়া নিয়ে গল্প করেন দুজনেই। সিনেমার গল্প প্রসঙ্গে বলেন, বাস্তবজীবনে অহরহ ঘটে চলে; অথচ সকলে এড়িয়ে যায়- এমন গল্প নিয়েই সাজানো সিনেমার কাহিনী।

‘লাস্ট ডিফেন্ডার্স অব মনোগামী’ সিনেমার শ্যুটিং মাঝে সেই উপস্থাপক রাফসানকে নিয়ে বিতর্কেও জড়িয়ে পড়েছিলেন জেফার। রাফসানের বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনায় জেফারের সম্পৃক্ততার দাবি তোলেন অনেকে। বিচ্ছেদের আগে জেফারের সাথে রাফসানের কক্সবাজা

;

‘জিম্মি’র সূচনাতেই ভিন্নধর্মী প্রচারণায় নিপুন-জয়া

আশফাক নিপুন

দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। শুধু বাংলায় নয়, অন্যান্য ভাষায়ও অভিনয় করে যাচ্ছেন একাধারে। সিনেমা, নাটক, বিজ্ঞাপনে অভিনয় করা হলেও ওয়েব সিরিজের পর্দায় এখনো দেখা যায়নি শীর্ষ এই তারকাকে। বরাবারই ওটিটি প্লাটফর্মকে অভিনয় প্রতিভা প্রকাশের উত্তম মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করেন নেটিজেনরা। সিনেমা বা নাটকের তুলনায় ওয়েব সিরিজগুলোর গল্প বৈচিত্র্যতা ও চরিত্রের গভীরতা প্রকাশের সুযোগ থাকে বেশি। তাই ভক্তদের আকাঙ্ক্ষা ছিল জয়া আহসানকেও ওটিটিতে দেখার।  

জয়া আহসান অবশেষে ওটিটিতে প্রথমবার কাজ করতে যাচ্ছেন জয়া আহসান। ওপার বাংলার জনপ্রিয় মাধ্যম ‘হইচই’-এর ওয়েব সিরিজে দেখা যাবে তাকে। ‘জিম্মি’ নামের সিরিজে অভিনয় করবেন জয়া। যদিও নাম ছাড়া সিরিজের অন্য কোনো তথ্যই এখনো প্রকাশ করা হয়নি। তবে সিরিজের নির্মাতা কে হবেন তা জানা গেছে। তা নিয়ে রীতিমতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হৈচৈ-ও পড়ে গেছে।

‘জিম্মি’র পরিচালনায় থাকবেন আশফাক নিপুন। নাট্যকার, অভিনয়শিল্পী হওয়ার পাশাপাশি ২০০৫ সাল থেকে তিনি পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটান। মহানগর, মহানগর-২, সাবরিনা- ইত্যাদি তার বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় কিছু নির্মাণ। ইতোমধ্যে তিনি কাজ দিয়ে তরুণ দর্শক সমাজে ব্যাপক জনপ্রিয়তা এবং সম্মান অর্জন করেছেন।

জিম্মি ওয়েব সিরিজটি ভক্তদের মধে্য যেমন উত্তেজনা তৈরি করেছে; সিরিজ সংশ্লিষ্টদের কাছেও যে এটা বিশেষ প্রোজেক্ট, তার প্রমাণ মিললো। বেশ ঘটা করে জিম্মি ‘বানাচ্ছেন আশফাক নিপুন’-এরকম একটি প্রচারণা করেছেন পরিচালক খোদ। দেখতে, শুনতে, ঘুমাতে না পারলেও;  তিনি যে পরিচালনায় থাকছেন, তা জানান দিতে চলে এলেন ক্যামেরার সামনেই। বিজ্ঞাপনটি গতকাল (২৬ মার্চ) প্রকাশ করেছেন নিপুন।  

বিজ্ঞাপনের শেষ ভাগে উপস্থিত হন জয়া আহসান। সিরিজ নিয়ে বেশ রহস্যের আমেজ তৈরি করেন তিনি। ‘টপ সিক্রেট’ আখ্যা দিয়ে বিজ্ঞাপনটি শেয়ার করেছেন তার নিজস্ব সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। ক্যাপশন ‍জুড়ে দিয়েছেন, ‘শুধু এইটুকু বলতে পারি, বানাচ্ছেন আশফাক নিপুন। আর বাকিটা….. ক্রমশ প্রকাশ্য!’   

প্রচারণাচিত্রটি প্রকাশের ঠিক একদিন আগেই গণমাধ্যম গুলো এই সিরিজ তৈরি হওয়ার তথ্য প্রকাশ করেছিলেন। সেখানেও হেঁয়ালি করে পরিচালক বলেন,‘ কই, আমি তো কিছু জানি না!’          

;

স্বাধীনতা দিবসে রফিকুল আলম-আইয়ূব বাচ্চুর উপহার!

ছবি : শিল্পীর সৌজন্যে

প্রখ্যাত গায়ক ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কন্ঠযোদ্ধা রফিকুল আলম। আজ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে নতুন একটি দেশের গান উপহার দিয়েছেন তিনি। ‘স্বাধীনতা’ শিরোনামে গানটি লিখেছেন এবং সুর করেছেন প্রয়াত রক লিজেন্ড আইয়ুব বাচ্চু। সংগীতায়োজন করেছেন রফিকুল আলমের ছেলে ফরশিদ আলম, যিনি নিজেও একজন গায়ক, সুরকার এবং বেইস প্লেয়ার।

গানটি স্বাধীনতাকে মহিমান্বিত করার কথা বলে। এ দেশের মানুষের কাছে রক্তের বিনিময়ে কেনা এই স্বাধীনতার মূল্য কতোখানি? সেই প্রশ্নও উঠে এসেছে এই গানে। ‘স্বাধীনতা’ গানটি রফিকুল আলমের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ হয়েছে আজ ২৬ মার্চ সকালে।

রফিকুল আলম আইয়ুব বাচ্চুকে বাংলাদেশের ‘ভ্যান হ্যালেন’ বলে ডাকতেন। গানটি তৈরীর নেপথ্যের কথা জানতে চাইলে রফিকুল আলম বলেন, ‘২০০৫ সালে আমি আর বাচ্চু অন্য একটি কাজ করছিলাম। কাজের ভেতরেই বার বার একসাথে একটা গান করার কথা ঘুরে ফিরে আসছিল। অনেক আলোচনার পর হঠাৎ বাচ্চু একদিন নিজের গলায় গানটি গেয়ে আমাকে রেকর্ড করার কথা বলে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে গানটা করা হয়নি। এরপর তো বাচ্চুর হঠাৎ চলে যাওয়াটাও অনেক কষ্টের ছিল।’

বাবা রফিকুল আলমের সঙ্গে ফারশিদ বাবার সাথে এই প্রথম কোন গানের কাজ করলেন ফারশিদ। তিনি বলেন, “আইয়ুব বাচ্চুর কম্পোজিশনে ওয়েস্টার্ন এবং ইস্টার্ন গানের স্বাদ সবসময় সমানভাবে বিদ্যমান থাকে। কিন্তু এই গানে উনি তা করেননি। যেহেতু আমার বাবা গানটি গাইছেন, তাই ওয়েস্টার্ন দিকটা উনাকে কম ভাবতে হয়েছে। ফলে
আমার জন্য কাজটা কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ আমিও ওয়েস্টার্ন ধাঁচের মিউজিক নিয়েই বেশি চর্চা করি। তারপরও চেষ্টার ত্রুটি ছিল না। আশা করি গানটির প্রতি সুবিচার করতে পেরেছি। খুব ভালো লাগত যদি একবার যদি আইয়ুব বাচ্চুকে গানটি শোনাতে পারতাম।’

রফিকুল আলম বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত প্লেব্যাক গায়ক। পণ্ডিত হরিপদ দাসের কাছে তার হাতেখড়ি। অনেক বিখ্যাত সঙ্গীতপরিচালকদের সাথে কাজ করেছেন। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র ছিল তার যাত্রাপথের একটি মাইলফলক। সে সময়ে তিনি গণসঙ্গীত ও একক কন্ঠে গেয়েছেন। অনেক কালজয়ী গান গেয়েছেন, যার মধ্যে ‘মোদের গরব মোদের আশা’ ছিল অন্যতম।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *