সারাদেশ

কটিয়াদীতে বিল থেকে যুবকের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার

ডেস্ক রিপোর্ট: কটিয়াদীতে বিল থেকে যুবকের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার

ছবি: বার্তা২৪.কম

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে বোরহান উদ্দিন (২৩) নামে এক যুবকের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ মার্চ) বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে বনগ্রাম ইউনিয়নের নাগেরগ্রামে একটি বিল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে কটিয়াদী মডেল থানার পুলিশ। নিহত বোরহান পূর্ব নাগের গ্রামের বিল্লাল মিয়ার ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার মুমুরদিয়া ইউনিয়ন দিয়ে প্রবাহিত পুরুষবধিয়া বিল গিয়ে স্পর্শ করেছে বনগ্রাম ইউনিয়নের নাগের গ্রামে। স্থানীয় কৃষকরা দুপুরে জমিতে গেলে একটি ড্রেনে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখতে পায়৷ খবর পেয়ে পুলিশ এসে মরদেহটি উদ্ধার করে। মরদেহের গলায় আঘাতের চিহ্ন ও মাথা মাটিতে পুতা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।

এলাকাবাসী ও স্বজনরা জানায়, নিহত বোরহান ক’বছর ধরেই তার নানার বাড়ি পার্শ্ববর্তী মুমুরদিয়া ইউনিয়নের পিপুলিয়া গ্রামে থাকতো৷ মাঝে মধ্যেই তার নিজ বাড়িতে আসা-যাওয়া ছিল। তার পরিবার জানায়, মঙ্গলবার দুপুরে সর্বশেষ বোরহান উদ্দিনের সাথে কথা হয়। এর পর থেকে যোগাযোগ ছিল না। বুধবার বিকালে বোরহানের নিজ বাড়ি থেকে অর্ধ কিকি দূরত্বে বিল থেকে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে।

কটিয়াদী মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ দাউদ বার্তা২৪.কম-কে বলেন, নিহতের গলায় ও পিঠে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। প্রাথমিক সুরত হালে পরিকল্পিত হত্যা বলে ধারণা করা যায়। তবে বিষয়টি অনুসন্ধান করে প্রকৃত রহস্য উদঘাটন ও দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন আছে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হোসেনপুর সার্কেল) সুজন চন্দ্র সরকার বার্তা২৪.কম-কে বলেন, খবর পেয়ে মরদেহটি পুলিশ উদ্ধার করেছে। মরদেহের শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে এটি হত্যাকাণ্ড বলে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ৫ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

ছবি: বার্তা২৪.কম

পবিত্র রমজান উপলক্ষ্যে বাজার মনিটরিং, নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে বরিশাল জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম এর নির্দেশনায় অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এসময় ৫ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে মোট ৭ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। 

বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে বরিশাল নগরীর কয়েকটি বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়।

মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনা করেন, বরিশাল জেলা প্রশাসকের কার্যালয় এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আবু জাফর মজুমদার, মোঃ রবিউল হাসান ভূঁইয়া ও মোহাম্মদ লুৎফর রহমান।

এ সময় তারা নগরীর চৌমাথা এলাকায় মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনা করে কৃষিপণ্য বিপণন আইন ও ভোক্তা অধিকার আইনে নির্ধারিত মূল্যে পণ্যসামগ্রী বিক্রয়ের বিষয়ে বিক্রেতাদের সতর্ক করা হয়।

এছাড়াও, মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করা, ভাউচার সংরক্ষণ না করা এবং নির্ধারিত মূল্যের অধিক মূলে বিভিন্ন পণ্য বিক্রয়ের অপরাধে ৫টি মামলায় ৫ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে মোট ৭ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। এসময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সহযোগিতা করেন বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ ও র‌্যাব-৮ এর ৩টি টিম।

অভিযান শেষে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জনস্বার্থে এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

;

স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পানি পরিশোধন প্রকল্পে বিনিয়োগসহ বেশকিছু দ্বিপাক্ষিক বিষয় নিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং-সিক।

বুধবার (২৭ মার্চ) দুপুরে মন্ত্রীর দপ্তরে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

এছাড়াও বৈঠকে চট্টগ্রামের মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে পানি সরবরাহ প্রকল্প নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। এ সময় মেঘনা নদী থেকে মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে পানি পরিশোধন করে সরবরাহ করার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

বৈঠকে মেঘনা নদী থেকে সঞ্চালন পাইপের মাধ্যমে মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে পানি সরবরাহ এবং সমুদ্রের পানি লবণাক্ততা দূর করে পরিশোধনের মাধ্যমে সরবরাহের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। এ বিষয়ে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে উপযোগী পদ্ধতি কোনটি হতে পারে তার উপর অধিকতর তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করার উপর গুরুত্বারোপ করা হয় বৈঠকে।

মো. তাজুল ইসলাম দক্ষিণ কোরিয়াকে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বিদেশি বিনিয়োগকারী হিসেবে আখ্যায়িত করে ভবিষ্যতে দুই দেশের সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।

;

দ্বীপ ও চরবাসীদের জলবায়ু সহনশীলতা বৃদ্ধির উদ্যোগ সরকারের: সাবের চৌধুরী

দ্বীপ ও চরবাসীদের জলবায়ু সহনশীলতা বৃদ্ধির উদ্যোগ সরকারের: সাবের চৌধুরী

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশের জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ উপকূলীয় দ্বীপ এবং নদীর চরে বসবাসকারী বিপদাপন্ন জনগোষ্ঠীর জলবায়ু সহনশীলতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে জলবায়ু-জনিত দুর্যোগের প্রস্তুতি এবং জলবায়ু-স্থিতিস্থাপক উন্নয়ন সাধনের লক্ষ্যে স্থানীয় জনসাধারণের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হবে।

তিনি বলেন, এই উদ্যোগের ফলে রংপুর ও ভোলা জেলার চরে বসবাসকারী জনসাধারণ প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে উপকৃত হবে। প্রকল্পের মাধ্যমে ঘূর্ণিঝড়, বৃষ্টি এবং বন্যা মোকাবিলা করার জন্য ৯শ’ টি জলবায়ু-সহনশীল ঘর মেরামত করা হবে। ৫শ’ পরিবারের জন্য রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং সিস্টেম স্থাপন করা হবে। বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য ৩০টি সোলার ন্যানো-গ্রিড এবং ২০টি ক্ষুদ্র দুর্যোগ আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করা হবে।

বুধবার (২৭ মার্চ) পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রণালয়ের ২০২৩-‘২৪ অর্থবছরের এডিপিভুক্ত প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, উপকূলীয় ও নদী চর এলাকার ইকোসিস্টেম-ভিত্তিক অভিযোজন এবং ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামত/রক্ষণাবেক্ষণ ও মজবুত করার উদ্যোগ নেয়া হবে। নির্বাচিত দ্বীপগুলির জন্য জলবায়ু ও দুর্যোগ ঝুঁকি মানচিত্র তৈরি করা হবে। স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশিক্ষণ দেয়া ও ঘূর্ণিঝড়ের আগাম প্রস্তুতির সরঞ্জাম বিতরণ করা হবে। জরুরী উদ্ধার নৌযান বা ভাসমান অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করা হবে। স্থানীয় মানুষের জন্য জলবায়ু সহনশীল বিকল্প জীবিকার ব্যবস্থা করা হবে।

তিনি বলেন, কৃষকদের জলবায়ু-সহনশীল কৃষি অনুশীলনের ওপর প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। সৌরচালিত হিমাগার ও সেচ পাম্প স্থাপন করা হবে। স্থানীয় সরকারি কর্মকর্তাদের তাদের নিজ নিজ কর্মকাণ্ডে জলবায়ু ঝুঁকি অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। ৪টি জলবায়ু অভিযোজন শিক্ষা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হবে। জলবায়ু সচেতনতা প্রচার অভিযানের বাস্তবায়ন করা হবে।

সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) ড. ফাহমিদা খানম, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ এবং বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরীসহ প্রকল্প পরিচালক এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। 

সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়। পরিবেশমন্ত্রী প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন যথাসময়ে এবং লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী সম্পন্ন করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রতি নির্দেশনা প্রদান করেন।

;

ভাষাসৈনিক ফজলুল হক গণপাঠাগারের শিক্ষাবৃত্তি ও উপকরণ বিতরণ

-অতিথিদের সঙ্গে বৃত্তিগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা। ছবি: সংগৃহীত

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ৩৫ জন সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীকে শিক্ষা উপকরণ এবং ১ জন শিক্ষার্থীকে ১ বছরের শিক্ষাবৃত্তি উপহার দিয়েছে ভাষাসৈনিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা এ.কে ফজলুল হক গণপাঠাগার। এ.কে ফজলুল হক চেয়ারম্যানের ৩৬তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বছরব্যাপী গৃহিত ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। বুধবার (২৭ মার্চ ২০২৪) নগরীর বাদুরতলাস্থ জঙ্গি শাহ্ লেনে এ আয়োজনে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন। প্রধান আলোচক ছিলেন চসিক কর্তৃক সদ্য স্বাধীনতা পদক প্রাপ্ত নারী সাংবাদিক কেন্দ্রের বিভাগীয় প্রেসিডেন্ট সাংবাদিক ডেইজি মউদুদ।

এ.কে ফজলুল হক চেয়ারম্যানের পুত্র ও রাষ্ট্রপতি মরহুম মো. জিল্লুর রহমান-এর সাবেক পলিটিক্যাল এপিএস, লেখক-সাংবাদিক শওকত বাঙালির সভাপতিত্বে ও পাঠাগারের জীবন সদস্য দৈনিক পূর্বদেশের বার্তা সম্পাদক আবু মোশাররফ রাসেল-এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শুলকবহর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি আতিকুর রহমান চৌধুরী, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান সৈয়দ আলমগীর সবুজ, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের গ্রন্থাগার সম্পাদক আহমেদ কুতুব, সমাজসেবক বিভু দাশ, স্থানীয় শিকড় ক্লাবের যুগ্ম আহ্বায়ক শহীদুল ইসলাম লিংকন, স্থানীয় ব্যবসায়ী সালাউদ্দিন আহমেদ, মো. বেলাল প্রমুখ।

এ.কে ফজলুল হকের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বলেন, পবিত্র রমজান মাসে এ ধরনের আয়োজনের মধ্য দিয়ে পাঠাগার অসাধারণ মানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এ ধরনের ছোট ছোট আয়োজনের মধ্য দিয়ে বৃহৎ জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন সম্ভব। সাংবাদিক ডেইজী মউদুদ বলেন, ভাষাসৈনিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা এ.কে ফজলুল হক চেয়ারম্যানের পরিবার বছরব্যাপী যে কর্মসূচি পালন করছে তাতে সমাজের সুবিধাবঞ্চিত শ্রেণী যেমন উপকৃত হচ্ছে তেমনিভাবে আমরা সম্মানিত বোধ করছি।

উল্লেখ্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর এবং নিউক্লিয়াস ও স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য এ.কে ফজলুল হক চট্টগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের কীর্তিমান সংগঠক ও রাউজান থানা আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। এছাড়া তিনি পশ্চিম গুজরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান। মুক্তিযুদ্ধকালীন মুজিব বাহিনী প্রধান ফজলুল হক বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনেও সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। তাঁর প্রচেষ্টার কারণেই রাউজানে সমবায় আন্দোলন বিশেষ সাফল্য পায়।-সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *