সারাদেশ

বরগুনায় অদ্ভুত আকৃতির শিশুর জন্ম

ডেস্ক রিপোর্ট: বরগুনায় অদ্ভুত আকৃতির শিশুর জন্ম

ছবি: সংগৃহীত

বরগুনার বেতাগী উপজেলার হোসনাবাদ ইউনিয়নের গোয়ালবাড়ি গ্রামে অদ্ভুত আকৃতির এক পুত্র সন্তানের জন্ম হয়েছে। 

শনিবার (৩০ মার্চ) রাত ২টার দিকে এ সন্তানের জন্ম হয়। এই নবজাতক গোয়ালবাড়ি গ্রামের লামিয়া ও আক্তারুজ্জামান দম্পতির সন্তান।

নবজাতক শিশুর ডান চোখ এবং মুখ ঝুড়ে টিউমার আকৃতিরস অস্বাভাবিক একটি চিহ্ন রয়েছে। অদ্ভুত এই মানব সন্তানটিকে দেখতে লামিয়ার বাবার বাড়িতে গ্রামবাসী ভিড় করছেন।

গৃহবধূ লামিয়া জানান, সে বেতাগী ডিগ্রি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছে। দেড় বছর হয় তার বিয়ে হয় দক্ষিণ বেতাগী গ্রামের সোলায়মানের সাথে। তিনি ঢাকার সাভারে একটি মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেন। এটি তাদের প্রথম সন্তান। এই সন্তান পেয়েই সে খুশী। তার সন্তান সুস্থ আছে, স্বাভাবিক শ্বাস প্রশাস নিচ্ছেন। আল্লাহ যা দিয়েছেন এতে সে তার পরিবার খুশী।

বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ ফাহমিদা বার্তা২৪.কমকে বলেন, ছবিতে বুঝা যাচ্ছে জন্মগত ত্রুটি এটি। তবে কি কারণে হয়েছে তা শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বলতে পারবেন।

গুরুতর অসুস্থ খালেদা জিয়া নেয়া হচ্ছে হাসপাতালে

ফাইল ছবি

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের হঠাৎ অবনতি হওয়ায় হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে। শনিবার (৩০ মার্চ) রাতে স্বাস্থের জরুরি কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসার জন্য রাজধানীর বসুন্ধরাস্থ এভারকেয়ার হাসপাতালে নেয়া হবে।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খা‌লেদা জিয়ার প্রেস উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার বিষয়টি নিশ্চি করে জানান, বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থের জরুরি কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসার জন্য কিছুক্ষণের মধ্যে রাজধানীর বসুন্ধরাস্থ এভারকেয়ার হাসপাতালে নেয়া হবে।

;

স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন পিরোজপুরের পুরাকীর্তি মসজিদ

ছবি: বার্তা২৪.কম

মোগল আমলের স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া পৌর শহরের মিয়াবাড়ির পৌনে ৪শ বছরের প্রাচীন পুরাকীর্তি মসজিদ। উপজেলার পোনানদী পাড় জুড়ে মিয়া বাড়ীর সামনে এ মসজিদটি অবস্থিত। চমৎকার নির্মাণশৈলীর এক গম্বুজ বিশিষ্ট এই মসজিদটি মুঘল আমলের এক বিস্ময়কর সৃষ্টি। প্রতিবছর প্রচুর পর্যটক এই মসজিদটি দেখার জন্য এখানে ছুটে আসেন।

স্থানীয় আবুল কালাম আজাদ নামের এক মুসল্লি জানান, কয়েক বছর আগে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে পুরাকীর্তি মসজিদটি সংস্কার করে। এবং ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া সংরক্ষিত প্রাচীন এ পুরাকীর্তি মিয়াবাড়ি মসজিদ সংস্কার শেষে উদ্বোধন করেন। ৩০ ফুট লম্বা এবং ১৭ ফুট চওড়া। এই মসজিদটি ১৬শ খৃষ্টাব্দের শেষের দিকে নির্মাণ করা হয়েছে। এই মসজিদটি ছাড়াও এ উপজেলায় স্থানীয় কাজী বাড়ি, ভান্ডারিয়ায় থানার পিছনে ও ভেলাই চোপদারের বাড়িসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এ ধরণের আরও ৬টি মসজিদ রয়েছে। যা এখনো সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়নি। ফলে এখনো কালের সাক্ষী হয়ে পড়ে আছে।

সরেজমিন দেখা যায়, মসজিদ গুলোর দেয়ালে লাল ইট আর চুনা পাথরের মিশ্রণের কাজে দিল্লির লাল ইটের স্থাপত্যরীতির প্রভাব রয়েছে। এর দেয়ালগুলোতে রয়েছে ইটের বিন্যাস, পোড়ামাটির ফলকের কাজ। ছাদের গম্বুজ ও খিলানে এক সময় ছিল সোনালি প্রলেপের কাজ। তবে বর্তমানে তা আর চোখে পড়ে না। রেলিং প্রাচীরে ঘেরা ছোট্ট সুন্দর এই মসজিদগুলোতে মিহরাব এবং এক গম্বুজের ভেতরের অংশ পাথরের ফুল, চমৎকার লতাপাতা ও আরব্য নকশায় খোদাইকৃত। মসজিদের ভেতরে ও বাইরে রয়েছে পোড়ামাটির নকশার কাজ, যা মোগল ও স্থানীয় শিল্পরীতির নিপুণ সমন্বয়। ভেতরের চমৎকার ফুলেল নকশায় নির্মিত মসজিদটি নামাজের কাজ ছাড়াও বিচারকার্য এবং সভা পরিচালনার কাজেও ব্যবহৃত হতো ।

স্থানীয় মিয়াবাড়ির বাসিন্দা তমিজ উদ্দিন কাজল জানান, পূর্ব ভান্ডারিয়া গ্রামে একটি প্রাচীন দিঘি রয়েছে। ভেলাই চোকদার নামক একজন ধনাঢ্য জমিদার আনুমানিক পাঁচ একর জমির উপর মোগল আমলে এ দিঘিটি খনন করেন। ভান্ডারিয়া কৃতি সন্তান, সাবেক মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর পারিবারিক উদ্যোগে এ দিঘিটি সংস্কার করে ব্যবহার উপযোগী করেন। এ দিঘির পাড়ে ভেলাই চোকদার নির্মিত একটি মসজিদসহ দটি দালান প্রাচীন কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এসব মসজিদ জমিদার ভেলাই চোকদারের আমলে তার নির্মিত হয়েছে। যদিও এই মসজিদগুলোর নির্মাণকাল বা নির্মাতার নিশ্চিত পরিচয় জানা যায়নি, তারপরেও স্থাপনারীতি এবং এই সম্পর্কিত তথ্য বিশ্লেষণে ধারণা করা হয় যে মোগল আমলের শেষদিকে সম্ভবত এই স্থাপনাগুলি নির্মিত হয়ে ছিলো।

উল্লেখ্য: এই মসজিদের চার পাশ ঘিরে রয়েছে ফুল বাগান ও তার সামনে রয়েছে একটি পুকুর। পুকুরটিও বাধিঁয়ে ও লাইটিং দিয়ে দৃষ্টি নন্দন করা হয়েছে। ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর কর্তৃক ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে মিয়াবাড়ি প্রাচীন মসজিদটির সংস্কার পূর্বক সংরক্ষিত পুরাকীর্তি মসজিদ হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

;

পরকীয়ার জেরে তালাক দিয়েছেন স্বামী, নিচ্ছেনা প্রেমিকও

ছবি: বার্তা২৪.কম

গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় পরকীয়ার জেরে জেমি বেগম (২৪) নামে এক নারীকে তালাক দিয়েছেন স্বামী। যার সাথে পরকীয়ার কারণে সংসার ভেঙেছে সে প্রেমিকও এখন বিয়ে করতে রাজি নন। বাড়ি ঘরে তালা ঝুলিয়েছে প্রেমিক রাসেলের পরিবার, পালিয়েছে প্রেমিক রাসেলও। আর তিনদিন থেকে প্রেমিক রাসেলের বাড়ির দরজার সামনে অনশনে বসেছে জেমি খাতুন।

শনিবার (৩০ মার্চ) বিকেলে মুক্তিনগর ইউনিয়নের পুটিমারি গ্রামে প্রেমিক রাসেলের বাড়ির সামনে অনশনে বসে থাকতে দেখা গেছে জেমি খাতুনকে। এরআগে গেল বৃহস্পতিবার বিকেল থেকেই অনশনে বসেন ওই নারী।

স্থানীয়রা জানান, সাঘাটা ইউনিয়নের বাঁশহাটা গ্রামের আব্দুল গফুরের মেয়ে জেমি বেগমের সাথে গত পাঁচ বছর আগে বিয়ে হয় একই উপজেলার কচুয়া ইউনিয়নের অনন্তপুর গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে নাজের বেপারীর। পাঁচ বছরের সংসারে তাদের ঘরে দুটি সন্তান রয়েছে।

পরে একই উপজেলার মুক্তিনগর ইউনিয়নের পুটিমারি গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে রাসেল সরকারের সাথে পরকীয়ার জড়ায় জেমি। স্বামী নাজের বেপারী বাড়িতে না থাকার সুযোগে তারা বিভিন্ন সময়ে অবৈধ সম্পর্কেও জড়ায়। এর এক পর্যায়ে প্রেমিক রাসেলসহ জেমিকে ধরে ফেলে শ্বশুরবাড়ির লোকজন। পরে তাকে পুলিশে সোপর্দ করেনন তারা। পুলিশ রাসেলকে ১৫১ ধারায় গ্রেফতার করে জেল হাজতে পাঠায়। এ ঘটনার পরেই স্বামী নাজের বেপারী জেমিকে খাতুনকে তালাক দেন।

পরে রাসেল জেল থেকে জামিনে বের হয়ে আসলে জেমির পিতার পরিবারের লোকজন রাসেলকে বিয়ে জন্য চাপ দেয়। কিন্তু রাসেল বিয়ে না করতে তালবাহানা করতে থাকে। পরে বাধ্য হয়ে ২৮ মার্চ বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে বিয়ের দাবিতে রাসেলের বাড়ির ঘরের দরজার সামনে অনশন শুরু করেন। এ অবস্থা দেখে রাসেল সরকার ও তার পরিবারেরর লোকজন বাড়ি ঘরে তালা ঝুঁলিয়ে পালিয়েছে।

ভুক্তভোগী জেমি বেগম বলেন, রাসেলের কারণে আমার স্বামীর সংসার ভেঙেছে। তিনি অভিযোগ করেন, রাসেল বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দীর্ঘদিন থেকে আমাকে ধর্ষণ করে আসছে। বিয়ে না হওয়া পর্যন্ত অনশনে থাকবেন বলে জানায় জেমি।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মুক্তিনগর ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড সদস্য শ্রী পরিমল চন্দ্র বর্মণ। তিনি বলেন, এমন ঘটনার খবর শুনে ওই বাড়িতে গিয়ে রাসেলের পরিবারের কাউকে পাওয়া যায়নি। তারা বাড়িতে তালা ঝুলিয়ে রেখেছেন। মেয়েটি বাড়ির দরজার সামনে অনশন করছিলেন। মেয়েটির নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে বৃহস্পতিবার রাতে জেমিকে রাসেলের চাচার কাছে রাখা হয়। পরে সকাল হলে আবারও রাসেলের দরজার সামনে অনশনে বসেছে জেমি। এ সময় বিষয়টি সমাধানে উভয়পক্ষের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে বলেও জানান ইউপি সদস্য পরিমল।

মুক্তিনগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আহসান হাবীব মুঠোফোনে বলেন, ঘটনাটা খুব খারাপ হয়েছে। ছেলেটির কারণে মেয়েটির সংসার ভেঙেছে। ওই সংসারে তার মাত্র দেড় বছরের একটি সন্তানও ছিল। ছেলের পরিবারের পক্ষ থেকে আমার কাছে আসছিল। আমি বিয়ের পরামর্শ দিয়েছি। এ ঘটনার বিয়েই একমাত্র সমাধান।

;

কিশোরীকে বাসায় আটকে ধর্ষণের অভিযোগ স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতার বিরুদ্ধে

ছবি: সংগৃহীত

সিলেটে এক কিশোরীকে ‘ভালো কাজ’ দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বাসায় আটকে রেখে স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা ও তার সহযোগী কর্তৃক ধর্ষণের অভিযোগে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। অভিযুক্ত স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা হলেন আব্দুস সালাম (৪০)। তিনি সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবকলীগের ১১নং ওয়ার্ড সভাপতি।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) রাতে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী কিশোরীর মা।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) সুমন কুমার চৌধুরী।

মামলায় প্রধান আসামি হিসেবে আব্দুস সালামের নাম রয়েছে। তিনি নগরীর লালাদিঘির পার এলাকার আব্দুর রহিমের পুত্র। এই মামলার অপর আসামি আব্দুল মনাফ (৩৮) একই এলাকার ইশাদ মিয়ার পুত্র। তিনি সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য। এ ছাড়াও অজ্ঞাত কয়েকজনকে এই মামলার আসামি করা হয়েছে।

মামলায় অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, নির্যাতিতা ওই তরুণী নগরীর শেখঘাটের একটি বোতল ফ্যাক্টরিতে কাজ করতো। পরিবারের সদস্যরা ওই তরুণীকে সিলেট শহরের বাসায় রেখে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে যান। এই সুযোগে একই কলোনির বাসিন্দা রেখা বেগম লালদিঘীরপাড়ের আবদুস সালামের সাথে তরুণীকে পরিচয় করিয়ে দেয়। আবদুস সালাম ‘ভালো কাজ’ দেওয়ার প্রলোভন দেখায় তরুণীকে। গত ৭ জানুয়ারি রেখা বেগম ভালো কাজের কথা বলে তরুণীটিকে আবদুস সালামের লালদিঘীরপাড়স্থ বাসায় নিয়ে যায়। পরে বাসার একটি রুমে ২২ দিন আটকে রেখে আবদুস সালাম তাকে ধর্ষণ করে। পরিবারের সদস্যরা সিলেট নগরীস্থ বাসায় ফিরে তরুণীকে না পেয়ে সম্ভাব্য সকল স্থানে খোঁজ নেন। কিন্তু কোথাও না পেয়ে থানায় জিডি করতে চাইলে রেখা বেগম বাধা দিয়ে তাদেরকে আবদুস সালামের কাছে নিয়ে যায়। আবদুস সালাম তরুণীটিকে উদ্ধারের ব্যাপারে আশ্বাস দেয়। কয়েকদিন পর পরিবারের সদস্যরা আবারও আবদুস সালামের কাছে গেলে সে জানায় লন্ডন প্রবাসী একটি পরিবারের কাছ থেকে তরুণীটিকে উদ্ধার করা হয়েছে। ওই সময় লন্ডন প্রবাসী পরিবারের পরিচয় জানতে চাইলে আবদুস সালাম ক্ষেপে যায়। কিন্তু নির্যাতিতা তরুণী আবদুস সালাম কর্তৃক ধর্ষিত হওয়ার ঘটনা খুলে বললে সে প্রাণনাশের হুমকি ও তাকে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দেয়।

এ ঘটনার ৩ দিন পর আবদুস সালাম বিয়ের কথা বলে ওই তরুণীকে তুলে নিয়ে যায়। পরে মামলার আসামি আবদুল মনাফের মাধ্যমে তাকে হবিগঞ্জে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখানে আটকে রেখে তাকে আবদুস সালাম ও আবদুল মনাফসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকজন তরুণীকে ধর্ষণ করে। সেখান থেকে গত ২৬ মার্চ এক আত্মীয়ের মাধ্যমে কৌশলে তরুণীকে উদ্ধার করে আনা হয়।

এ বিষয়ে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) সুমন কুমার চৌধুরী বলেন, ভিকটিম বিজ্ঞ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। মামলাটি আমরা তদন্ত করছি। এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা যায়নি। আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।

এবিষয়ে সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাংশু মিঠু বলেন, বিষয়টির ব্যাপারে আমি অবগত নয়। যদি এই ধরণের ঘটনা ঘটে থাকে এবং অভিযুক্ত দোষী হন তাহলে অবশ্যই সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *