সারাদেশ

জুলাই থেকে ভাড়া বাড়বে মেট্রোরেলের

ডেস্ক রিপোর্ট: জুলাই থেকে ভাড়া বাড়বে মেট্রোরেলের

ছবি: বার্তা২৪.কম

জুলাই থেকে মেট্রোরেলের ভাড়ায় ভ্যাট দিতে হবে। ভ্যাটের হার হবে ১৫ শতাংশ। ঢাকা ম্যাস র‍্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি ডিএমটিসিএলকে চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) এনবিআর কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

যাত্রীদের কথা চিন্তা করে ২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর থেকে মেট্রোরেলের ভাড়ায় ভ্যাট অব্যাহতি দেয় এনবিআর। আগামী জুন পর্যন্ত বহাল থাকবে এ সুবিধা। ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদ বাড়াতে সম্প্রতি এনবিআরকে চিঠি দেয় ডিএমটিসিএল। কিন্তু এ আবেদন নাকচ করল এনবিআর।

সংস্থাটি জানিয়েছে, উন্নয়নের চাহিদা অনুযায়ী রাজস্ব আয় বাড়াতে সব খাতেই কর ছাড় কমানো হচ্ছে। তাই এ খাতের ভ্যাট অব্যাহতি বাড়ানো হবে না। ফলে জুলাই থেকে ১০০ টাকা ভাড়ায় ১৫ টাকা ভ্যাট দিতে হবে মেট্রোরেল যাত্রীদের।

সাভারে তেলের লরিতে আগুন, সওজের দায় নিয়ে তদন্ত করবে পুলিশ

ছবি: বার্তা ২৪.কম

ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে তেলের লড়ি উল্টে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় প্রত্যক্ষদর্শী ও সংশ্লিষ্টরা সড়ক ও জনপথ কর্তৃপক্ষের ওপর দায় চাপাচ্ছে। এবার সওজের দায় নিয়ে হাইওয়ে পুলিশ প্রধান শাহাবুদ্দিন খানকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, সামগ্রিকভাবে তদন্ত করে দেখা হবে এখানে কার দায় কতটুকু ছিল।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে সাভারের বাইপাইল ত্রিমোড় এলাকা পর্যবেক্ষণ করেন হাইওয়ে পুলিশ প্রধান। এ সময় সাভারের সাম্প্রতিক ভয়াবহ দুর্ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন তুলেন উপস্থিত সংবাদ কর্মীরা।

দুর্ঘটনা স্থলে কোনো সাইন ও মার্কিং না থাকা প্রসঙ্গে সমন্বয়হীনতা আছে কিনা এবং তাদের কোনো গাফলতি দেখছেন কিনা জানতে চাইলে হাইওয়ে পুলিশ প্রধান বলেন, আমাদের সাথে ভালো সমন্বয় আছে। আমরা যারা সরকারি কর্মচারী আমরা বিভিন্ন ডিপার্টেমেন্টে কাজ করি, আমরা একযোগেই কাজ করি। সড়ক নিরাপত্তা, মানুষের নিরাপত্তার জন্য কাজ করি। তবে দুর্ঘটনা যে কোনো মুহুর্তে হতেই পারে। তার অনেকগুলো কারণ থাকে। সেক্ষেত্রে আমরা বলবো, যিনি চালক, যার হাতে স্টিয়ারিং থাকে, রাস্তার একটা পরিস্থিতি থাকে, অনেক কিছু থাকে। সেগুলো মাথায় রেখেই আমাদের যান চলাচল করতে হবে। যে সড়কে নির্মাণকাজ চলছে, সেখানে কিছু প্রতিবন্ধকতা থাকবে, নির্মাণ সামগ্রী থাকবে, সেগুলো মাথায় রেখেই কিন্তু আমাদের গাড়ি পরিচালনা করতে হবে। যেখানে নির্মাণকাজ চলে, তার জন্য কিন্তু একটা নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা থাকে। সেটা আমরা দপ্তর থেকে ব্যবস্থা নেই। সেই বিষয়গুলো আমরা সমন্বয় করার চেষ্টা করছি। এগুলো সংশ্লিষ্ট বিভাগকে আমরা বলবো। ভবিষ্যতে যাতে এই জিনিসগুলো আরও উন্নত হয়।

সওজ কি দায় এড়াতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটি তদন্তের বিষয়। তদন্ত না করে যে কোনো এক পক্ষের ওপর হঠাৎ করে দায় দিতে পারি না। সামগ্রিক ভাবে আমি বিষয়টি যখন তদন্ত করে অনুসন্ধান করে দেখব, এখানে কার দায় কতটুকু ছিল। এজন্য মামলা হয়েছে। তদন্ত হবে। আমরা তদন্ত শেষ হলে বলতে পারব।

উল্লেখ্য, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভারের জোড়পুল এলাকায় মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) ভোর ৫ টার দিকে সড়কে রাখা বোল্ডারের সাথে ধাক্কা লেগে উল্টে যায় একটি তেলবাহী লরি। পরে লরিটিতে আগুন ধরে গেলে আগুন ছড়িয়ে যায় আশেপাশের আরও ৩টি ট্রাক ও ১টি প্রাইভেটকারে। এ ঘটনায় দগ্ধ হয়ে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৪ জন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন আরও ৬ জন।

;

রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার ঘটনায় আটক ১১

রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার ঘটনায় আটক ১১

বাগেরহাটের রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার ঘটনায় ১১ জনকে আটক করেছে পুলিশ। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত আসামিদের চিহ্নিত করে গ্রেফতারের‌ লক্ষ্যে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে বাগেরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড আপস) রাসেলুর রহমান পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, বুধবার (৩ এপ্রিল) রাতে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেটারিয়াল ইয়ার্ডের ৩ নং টাওয়ারের পাশ থেকে ৩০ থেকে ৪০ সদস্যের একটি দল চুরির উদ্দেশে প্রবেশ করে নিরাপত্তা রক্ষীদের ওপর হামলা চালায়। ঘটনার খবর পেয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রে নিয়োজিত আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্যরা চোরদের ধাওয়া করে। এসময় চক্রের সদস্যরা আনসারদের ওপর হামলা করলে নিরাপত্তার স্বার্থে আনসার সদস্যরা ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এসময় চক্রের সদস্যরা পালিয়ে যায়। চক্রটির হামলায় সেন্ট্রি সিকিউরিটি সুপারভাইজার আকরাম, সাইদুল ইসলাম, মিন্টু বৈরাগী, ব্রজেন মন্ডল ও আনসার সদস্য কামাল পাশা আহত হন। আহতদের বিদ্যুৎকেন্দ্রের নিরাময় হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। ঘটনার পর বিদ্যুৎকেন্দ্রের আশেপাশের এলাকা থেকে মোট ১১ জনকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে এটি কোনো ডাকাতির ঘটনা নয়। চক্রের সদস্যরা মূলত বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিভিন্ন জিনিসপত্র চুরি করতে এসেছিল। ঘটনার পর বিদ্যুৎকেন্দ্রে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত প্রকৃত আসামিদের শনাক্ত করে গ্রেফতারের লক্ষ্যে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপ মহা-ব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম জানান, বুধবার রাত ১১টা থেকে সাড়ে ১১টার দিকে ৫০-৬০ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দল বিদ্যুৎকেন্দ্রের আবাসিক ভবনে প্রবেশের চেষ্টা করে। বাধা দিলে অস্ত্রধারীরা গেটে থাকা নিরাপত্তাকর্মীদের ওপর হামলা করে। নিরাপত্তাকর্মীদের চিৎকারে আনসার সদস্যরা ছুটে গেলে ডাকাতরা আনসার সদস্যদের ওপরও হামলা করে। এর মধ্যে অনেক আনসার সদস্য চলে এলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। এ সময় দুই আনসার সদস্যসহ পাঁচজন আহত হন। তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

রামপাল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সোমেন দাস বলেন, ‘অস্ত্রধারীদের হামলায় পাঁচজন আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’

;

যারা মানুষ পুড়িয়ে মারে তাদের রাজনীতি করার অধিকার নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি: বার্তা২৪.কম

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, যারা রাজনীতির নামে আগুন সন্ত্রাস করে, রাজনীতির নামে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করতে পারে তাদের এই দেশে রাজনীতি করার অধিকার থাকতে পারে না। এরা রাজনৈতিক দুর্বৃত্ত, রাজনীতিবিদ নয়। তাদের যারা আর্থিক সহায়তা দেয়, নেতৃত্ব দেয় তারা দুর্বৃত্তদের নেতা। সুতরাং বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বে বিভিন্ন সময়ে যে আগুন সন্ত্রাস হয়েছে এবং এখনো ওত পেতে বসে আছে তাদের নেতারা হচ্ছে এই দুর্বৃত্তদের নেতা। তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) জাতীয় প্রেস ক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন নেতা এডভোকেট আতাউর রহমান শামীমের মৃত্যুতে আয়োজিত এক স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন। উক্ত স্মরণ সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি।

আগুন সন্ত্রাস যারা চালায় তদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে মন্তব্য করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাজনীতির নামে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করা গত দুই তিন দশকে দুনিয়ার কোথাও আমি দেখি না। শুধু মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করা নয়, আপনারা জানেন গত নির্বাচনের আগে কিভাবে ট্রেনের মধ্যে পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ করা হয়েছে। যাত্রী বেশে ঢুকে সেখানে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে বের হয়ে গিয়েছে। তারা জানে সেখানে নারী-শিশু আছে, আগুনে পুড়ে তারা অঙ্গার হয়ে গেছে। এই যে আগুন সন্ত্রাস, এটা কল্পনারও বাইরে। সুতরাং আজকে যেমন কোন জায়গায় আগুন না লাগে সেদিকে সচেতন হতে হবে তেমনি যারা দেশে রাজনীতির নামে আগুন সন্ত্রাস চালায় তদের বিরুদ্ধেও ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলা দরকার।

মর্মান্তিক অগ্নিকাণ্ডের কোন ঘটনা যাতে আর না ঘটে সে জন্য সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে মন্তব্য করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আসলে বাংলাদেশে অগ্নিনির্বাপণের জন্য ঘর-বাড়িতে এবং বিশেষ করে রেস্টুরেন্টগুলোতে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রাখা হয় না। আপনারা জানেন ঢাকা শহরে যথাযথ অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকার কারণে অনেকগুলো রেস্টুরেন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আমাদের সরকার কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে যাতে এই ধরনের অগ্নিকাণ্ড আর না ঘটে।

মানুষের সচেতনতার অভাব থাকলে সমস্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করেও অগ্ননির্বাপণ করা সম্ভব নয় মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ফায়ার সার্ভিসকে কিন্তু ঢেলে সাজিয়েছেন। আমরা যখন সরকার গঠন করি ২০০৯ সালে, তখন দেশের মাত্র ৪০টা উপজেলায় ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন ছিলো। এখন প্রত্যেকটা উপজেলায় ফায়ার সার্ভিস স্টেশন আছে। এটা একটা বিরাট অগ্রগতি। ফায়ার সার্ভিসে আগে বিশ তালায় উঠতে গিয়ে ফায়ার ফাইটিং করার ব্যবস্থা ছিলো না। বিশ তলা বা আরও উচু ভবনে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ফয়ার ফাইটিং করতে পারে তাদেরকে সেইভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এমনকি ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা যাতে আকাশ থেকেও অগ্নিনির্বাপণ করতে পারে সেজন্য উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। কিন্তু সবশেষে যেটি প্রয়োজন সেটি হলো মানুষের সচেতনতা। মানুষের সচেতনতার যদি অভাব থাকে তাহলে সমস্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করেও অগ্নিনির্বাপণ করা সম্ভব নয়। আমাদের দেশ একটি গরমের দেশ। আমাদের দেশের প্রত্যেকটি ঘরবাড়িতেই অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। 

সাপ্তাহিক গণবাংলার প্রধান উপদেষ্টা এম এ করিমের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। এছাড়াও স্মরণ সভায় আরও বক্তব্য রাখেন প্রয়াত আতাউর রহমানের একমাত্র কন্যা ফারদিন রহমান, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সফিকুল বাহার মজুমদার টিপু, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য উপকমিটির সদস্য মশিউর আহমেদ, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির চেয়ারম্যান মো. সুমন সরদার, মহাসচিব এম এ বাশার প্রমুখ।

;

রাষ্ট্রপতির কাছে পর্তুগাল ও বাহরাইনের রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে নবনিযুক্ত পর্তুগালের রাষ্ট্রদূত জো রিবেইরো ডি আলমেইদা এবং বাহরাইনের রাষ্ট্রদূত আব্দুর রহমান মোহাম্মদ আলগাউদ রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে পরিচয়পত্র পেশ করেছেন।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে রাষ্ট্রদূতরা বঙ্গভবনে গিয়ে পরিচয়পত্র পেশ করেছেন। বঙ্গভবনে পৌঁছালে প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টেরে একটি চৌকস দল রাষ্ট্রদূতদের গার্ড অব অনার দেন।

নতুন রাষ্ট্রদূতদের স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, বিশ্বের সব দেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করছে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের পাশাপাশি বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

রাষ্ট্রপতি বলেন, বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতিতে পারস্পরিক ও বহুপাক্ষিক সহযোগিতার কোনো বিকল্প নেই।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, ওষুধ, সিরামিক, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যসহ বিভিন্ন খাতে বিদ্যমান সম্ভাবনা তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি পারস্পরিক সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে রাষ্ট্রদূতদের উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান।

সাক্ষাৎকালে পর্তুগাল ও বাহরাইনের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করেন। রাষ্ট্রদূতরা তাদের দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় ও দক্ষ কর্মীদের অবদান তুলে ধরেন।

নতুন রাষ্ট্রদূতরা বাংলাদেশে দায়িত্ব পালনকালে রাষ্ট্রপতির সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন। রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিবরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *