সারাদেশ

চিপসের প্যাকেট-অব্যবহৃত পলিথিন কিনবে ডিএনসিসি: মেয়র আতিকুল

ডেস্ক রিপোর্ট: চিপসের প্যাকেট-অব্যবহৃত পলিথিন কিনবে ডিএনসিসি: মেয়র আতিকুল

ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে প্রতিটি ওয়ার্ডকে পরিচ্ছন্ন রাখতে চিপসের প্যাকেট, আইসক্রিমের কাপ, অব্যবহৃত পলিথিন, ডাবের খোসাসহ বেশ কিছু পরিত্যক্ত দ্রব্যাদি নগদ অর্থে জনগণের কাছ থেকে কেনার কথা জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। 

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) রাজধানীর গুলশান-২ নগর ভবনের হলরুমে ২য় পরিষদের ২৬ তম কর্পোরেশন সভার আলোচনায় একথা জানান তিনি। 

তিনি বলেন, এ ঘোষণার পর আশা করি জনগণ অব্যবহৃত দ্রব্যাদি যত্রতত্র ফেলা বন্ধ করবে এবং ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পরিত্যক্ত দ্রব্যাদি সংগ্রহ করে সিটি কর্পোরেশনে জমা দিবে। 

উল্লেখ্য, সভায় কাউন্সিলরদের সম্মতিক্রমে পরিত্যক্ত দ্রব্যাদি ও সেগুলো সংগ্রহের জন্য মূল্য নির্ধারণ করা হয়। চিপসের প্যাকেট/সমজাতীয় প্যাকেট (১০০টি) ১০০ টাকা, আইসক্রিমের কাপ, ডিসপোজেবলব গ্লাস/কাপ (১০০টি) ১০০ টাকা, অব্যবহৃত পলিথিন (প্রতি কেজি) ৫০ টাকা, ডাবের খোসা (প্রতিটি) ০২ টাকা, মাটি/প্লাস্টিক/মেলামাইন/সিরামিক ইত্যাদির পাত্র (প্রতিটি) ০৩ টাকা, পরিত্যক্ত টায়ার (প্রতিটি) ৫০ টাকা, কনডেন্সড মিল্কের কৌটা (প্রতিটি), পরিত্যক্ত কমোড/বেসিন ইত্যাদি (প্রতিটি) ১০০ টাকা, অন্যান্য পরিত্যক্ত প্লাস্টিকের দ্রব্যাদি (প্রতি কেজি) ১০ টাকায় কেনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

ঈদের পরে কাউন্সিলরের কার্যালয় থেকে এটি বাস্তবায়ন করা হবে বলেও জানান তিনি।

নীলফামারীতে ভ্যানের চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে নারীর মৃত্যু

ছবি: বার্তা ২৪.কম

নীলফামারীর জলঢাকায় ব্যাটারিচালিত অটোভ্যানের চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে রাবেয়া বেগম (২৫) নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার শিমুলবাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ বেরুবন্ধ ময়দানের পাড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

মৃত রাবেয়া বেগম উপজেলার শিমুলবাড়ী ইউনিয়নের তেলিপাড়া গ্রামের মো. সবুজ ইসলামের স্ত্রী।

স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, মীরগঞ্জ বাজার থেকে ব্যাটারিচালিত অটোভ্যানে করে বাড়ি ফেরার পথে দক্ষিণ বেরুবন্ধ ময়দানের পাড় এলাকায় পৌঁছালে অসাবধানতায় ওড়না চাকায় জড়িয়ে রাস্তায় পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়রা আহত অবস্থায় নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানকার দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ বিষয়ে জলঢাকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোক্তারুল আলম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আমাদের পুলিশ পাঠিয়েছি। বর্তমানে মরদেহ নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে রয়েছে। এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

;

খুলনায় সার্কিট হাউস ময়দানে সকাল আটটায় ঈদের প্রধান জামাত

ছবি: সংগৃহীত

খুলনায় ঈদ-উল-ফিতরের প্রধান জামাত সকাল আটটায় সার্কিট হাউস ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে। আবহাওয়া প্রতিকূল থাকলে প্রথম ও প্রধান জামাত সকাল আটটায় খুলনা টাউন জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) সকালে জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীনের সভাপতিত্বে খুলনা সার্কিট হাউজ সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

সভায় জানানো হয়, খুলনায় ঈদ-উল-ফিতরের প্রধান জামাত সকাল আটটায় সার্কিট হাউস ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে। আবহাওয়া প্রতিকূল থাকলে প্রথম ও প্রধান জামাত সকাল আটটায় খুলনা টাউন জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া খুলনা আলিয়া মাদ্রাসার মডেল মসজিদে সকাল সাড়ে আটটায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। খুলনা সিটি কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনায় ও ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের তত্ত্বাবধানে নগরীর প্রতিটি ওয়ার্ডে পৃথক ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

ঈদ উপলক্ষে নগরীর মার্কেট, রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল ও জনবহুলস্থানে পুলিশের নজরদারি বৃদ্ধি করা হবে। নগরীর যানজট নিয়ন্ত্রণ, যানবাহনে অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন ও বেপরোয়া মোটরসাইকেল চালনা বন্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তৎপর থাকবে।

ঈদের দিন সকল সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে সঠিক রঙ ও মাপের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে হবে। নগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থান ও সড়কদ্বীপ জাতীয় পতাকা ও ঈদ মোবারক রচিত পতাকা দ্বারা সজ্জিত করা হবে। সড়ক ও নৌপথে ঈদে ঘরে ফেরা মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে এবং মার্কেট এলাকার নিরাপত্তারক্ষায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের টহল কার্যক্রম বৃদ্ধি করবে। ঈদের দিন সকল সরকারি হাসপাতাল, কারাগার, এতিমখানা, শিশু পরিবারসমূহে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হবে। বাংলাদেশ বেতারের খুলনা কেন্দ্র ঈদ উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার ও স্থানীয় পত্রিকাগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে।

সভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. নাজমুল হুসেইন খাঁন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মীর আলিফ রেজা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুশান্ত সরকার, খুলনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এসএম নজরুল ইসলাম, মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক মো. আলমগীর কবিরসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, ঈমাম-ওলামা পরিষদের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

;

ব্যাংক ম্যানেজারকে অপহরণ: ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

বান্দরবানে অপহৃত সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নিজাম উদ্দিন

বান্দরবানে সোনালী ব্যাংকের অপহৃত ম্যানেজারকে ছাড়াতে ন্যাশনাল কুকি-চিন (কেএনএফ) ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছে বলে জানিয়েছেন র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান। 

খন্দকার আল মঈন বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও যৌথ বাহিনীর সহযোগিতায় আমাদের প্রথম কাজ হচ্ছে ব্যাংক ম্যানেজারকে অক্ষত ও নিরাপদে ফিরিয়ে দেওয়া। এজন্য নানা কৌশলে কাজ করছে র‍্যাব। ব্যাংক ম্যানেজারের সঙ্গে বিভিন্ন সোর্সের মাধ্যমে তার পরিবারের কথা হয়েছে। এখন পর্যন্ত তিনি সুস্থ আছেন। তার অবস্থান শনাক্তে কাজ করছে র‌্যাব। একই সঙ্গে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করছি কীভাবে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার ও সন্ত্রাসী সংগঠনের সদস্যদের গ্রেফতার করা যায়। পাশাপাশি স্থানীয়দের সিসিটিভি ফুটেজ দেখিয়ে ও গণমাধ্যমে প্রকাশ করে জড়িতদের পরিচয় শনাক্ত করার চেষ্টা করছি।

প্রাথমিকভাবে পাওয়া তথ্য অনুসারে এই হামলা পূর্বপরিকল্পিত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ব্যাংক ও তার আশেপাশে এলাকায় তারা বেশ কিছুদিন ধরে ছদ্মবেশে অবস্থান করে আসছিলো। আমাদের পূর্ব অভিজ্ঞতা অনুযায়ী বলতে গেলে তারা টাকার জন্য এই কাজটি করেছে। টাকাটা তাদের মূল টার্গেট ছিলো। উপজেলা চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে ১৮ সদস্যের একটি শান্তি কমিটির মাধ্যমে শান্তি আলোচনা চলছিল। এই সময়ে তাদের অবস্থান ও আধিপত্য জানান দেওয়ার চেষ্টাই এই হামলা।

এই হামলায় অন্য কারো ইন্ধন রয়েছে কি না বা কোনো কারণ রয়েছে কি না সে বিষয় র‍্যাবের গোয়েন্দারা কাজ করছে বলেও জানান তিনি।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে র‍্যাব-১৫ থেকে বান্দরবান ক্যাম্পে জনবল বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি র‍্যাব সদরদফতর থেকে পাহাড়ে অভিযানে দক্ষ র‍্যাব সদস্যদের বান্দরবান পাঠানো হয়েছে। আপনারা জানেন ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে পার্বত্য এলাকায় অভিযান চালানো অত্যন্ত কঠিন। তাই অভিজ্ঞদের ছাড়া পাহাড়ে অভিযান চালানো দুরুহ। সব কিছু বিবেচনায় নিয়ে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় র‍্যাব অপহৃত ব্যাংক কর্মকর্তাকে ও অস্ত্র উদ্ধারে কাজ করছি।

শতাধিক লোক মিলে এমন হামলার ঘটনায় গোয়েন্দাদের ব্যর্থতা দেখছেন কি জানতে চাইলে র‍্যাবের এই মুখপাত্র বলেন, ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে অভিযান বা গোয়েন্দা কার্যক্রম চালানো কঠিন। আর শান্তি আলোচনা চলমান থাকার কারণে শান্তিপূর্ণ আলোচনার প্রক্রিয়াটা চলমান ছিলো। আরেকটা বিষয় জঙ্গি অভিযান চলার সময় অনেকের বিষয়ে তথ্য ছিলো বিভিন্নভাবে তাদের সহযোগিতার অভিযোগ ছিলো। কিন্তু শান্তি আলোচনা চলমান থাকায় আমরা চাচ্ছিলাম তারা সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরবেন। কিন্তু তারা সেটি করেনি। আমাদেত কাছে ব্যাংকে হামলার তথ্য ছিলো না। কিন্তু তাদের টাকার প্রয়োজনের তথ্য ছিলো। এই তথ্য বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে সরবরাহ করেছি। জঙ্গি অভিযানেও আমরা বলেছি টাকার জন্য তারা জঙ্গিদের প্রশিক্ষণসহ নানা সহযোগিতা করেছে। 

ব্যাংকে হামলার পাশাপাশি তারা পুলিশ ও আনসারদের ওপর হামলা চালিয়ে অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়েছে। এছাড়া মসজিদ ও আশেপাশের বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে। এই ঘটনার পরে শান্তি আলোচনার পথ বন্ধ হয়ে গেছে। যা ইতোমধ্যে শান্তি কমিটি ঘোষণা করেছে।

;

লালমনিরহাট জেলা ছাত্রলীগ সভাপতিসহ চারজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ছবি: সংগৃহীত

লালমনিরহাট জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতির দায়ের করা চাঁদাবাজির মামলায় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সহ চারজনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শান্তা আক্তারের আদালত পুলিশের প্রতিবেদন আমলে গ্রহণ করে আসামিদের বিরুদ্ধে এ আদেশ প্রদান করেন।

ওই আদালতের পেশকার রুহুল আমিন এ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, তাদের বিরুদ্ধে সমন জারি হলেও তারা আদালতে হাজিরা না দেয়ার কারণে আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন।

এর আগে গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর লালমনিরহাট জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি হুমায়ুন কবির হিরু বাদী হয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে এ মামলাটি করেন।

জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রাশেদ জামান বিলাশ ও সাধারণ সম্পাদক আরিফ হোসেনসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা অন্যরা হলেন তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি হোসাইন তূর্য ও লালমনিরহাট পৌর শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মানিক।

জানা যায়, গত ১৯ আগস্ট রাতে লালমনিরহাট যাওয়ার জন্য কমলাপুর রেলস্টেশনে যান হুমায়ুন কবির হিরু। আসামিরা আগে থেকেই সেখানে ওত পেতে ছিলেন। সাঈদীর ইস্যু নিয়ে তারা হিরুর ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন। তাই তাকে শায়েস্তা করতে সেখানে যান তারা। হিরুকে একা পেয়ে সভাপতি-সম্পাদকসহ অন্যরা ঘিরে ধরেন এবং ২০ লাখ টাকা চাঁদা চান। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে আসামিদের হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে হুমায়ুন কবির হিরুর মাথায় আঘাত করার চেষ্টা করে। রডটি তার ঘাড়ে গিয়ে লাগে। এরপর আসামিরা তাকে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি ও লাথি মারতে থাকে। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে আসামিরা পালিয়ে যায়।

ওই ঘটনার একটি সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, বাদীকে আসামিরা ঘিরে ধরে মারধর করছেন। হুমায়ুন কবির হিরু পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও তাকে জোর করে ধরে পেটানো হয়। সে সময় আশপাশের লোকজন এসে তাকে রক্ষা করেন। পরে উল্টো জেলা ছাত্রলীগ সহ-সভাপতি পদ থেকে হুমায়ুন কবিরকে বহিস্কারও করা হয়। অবশ্য গত ১ এপ্রিল ওই বহিস্কার আদেশ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নির্দেশে প্রত্যাহারও করেন জেলা ছাত্রলীগ।

ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আইনজীবি ওয়াহিদুজ্জামান (ওয়াহিদ) ভূইয়া জানান, হুমায়ুন কবির হিরুর দায়ের করা মামলায় লালমনিরহাট জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতির দায়ের করা চাঁদাবাজির মামলায় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ চারজনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *