সারাদেশ

ইসলামী ব্যাংক-ইনস্ট্যান্ট ক্যাশ রেমিট্যান্স মেগা বিজয়ীর টোকেন হস্তান্তর

ডেস্ক রিপোর্ট: ইসলামী ব্যাংক-ইনস্ট্যান্ট ক্যাশ রেমিট্যান্স মেগা বিজয়ীর টোকেন হস্তান্তর

ইসলামী ব্যাংক-ইনস্ট্যান্ট ক্যাশ রেমিট্যান্স মেগা বিজয়ীর টোকেন হস্তান্তর

ইসলামী ব্যাংক-ইনস্ট্যান্ট ক্যাশ রেমিট্যান্স উৎসবের মেগা বিজয়ীর নিকট ইন্সট্যান্ট ক্যাশের সৌজন্যে ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা বিমান টিকেট ও লাক্সারি হোটেলে ৩ দিন ২ রাত অবকাশ যাপনের টোকেন হস্তান্তর করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর অ্যান্ড সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা, সৌদি আরব থেকে পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রেক্ষিতে কক্সবাজারের কোটবাজার শাখার গ্রাহক আব্দুর শুক্কুরের নিকট এই পুরস্কার হস্তান্তর করেন।

এ সময় ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর কাজী মো. রেজাউল করিম ও মিফতাহ উদ্দীন, ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিসেস উইংপ্রধান মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম, ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিভিশনপ্রধান সাইফুদ্দিন মোহাম্মদ খালেদ, ইনস্ট্যান্ট ক্যাশের কান্ট্রি ম্যানেজার মোহাম্মদ ফরিদুল ইসলাম এবং বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার ফারহানা ইসলাম খানসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায় পরিশোধ করছে সরকার

ছবি: সংগৃহীত

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণের পরিমাণ কমেছে। তবে এ সময়ে সরকার বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায় পরিশোধ করেছে। ফলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে সরকারের নেওয়া ঋণের পরিমাণ বেড়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত জুন মাস শেষে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সরকারের ঋণ ছিল ১ লাখ ৫৭ হাজার ৬৩৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। আর গত অক্টোবর মাস শেষে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সরকারের ঋণের পরিমাণ কমে দাঁড়ায় ১ লাখ ২৫ হাজার ৫৬৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকায়। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ৩২ হাজার ৭৪ কোটি ৮৫ লাখ টাকা পরিশোধ করেছে।

অপরদিকে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সরকার যে দায় পরিশোধ করেছে তার বেশিরভাগই বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত জুন মাসে বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ ছিল ২ লাখ ৩৬ হাজার ১৩৮ কোটি ২০ লাখ টাকা। আর সদ্য বিদায়ী অক্টোবরে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে নেওয়া সরকারের ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৬৭ হাজার ৮৬৫ কোটি ৪২ লাখ টাকা। এ হিসেবে চার মাসে বাণিজ্যিক ব্যাংকে সরকারের ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ৩১ হাজার ৭২৭ কোটি ৪২ লাখ টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, কেন্দ্রীয় ও বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে গত জুন মাসে সরকারের ঋণ ছিল ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৭৭৮ কোটি ৪ লাখ টাকা। আর অক্টোবর মাসে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৪৩০ কোটি ৪১ লাখ টাকায়। অর্থাৎ ব্যাংক খাতে চার মাসে সরকারের ঋণ কমেছে ৩৪৭ কোটি ৬৩ লাখ টাকা।

;

বিডি ট্যাক্স পোর্টালে আয়কর সেবা নিতে সার্ভিসচার্জ দেওয়া যাবে বিকাশ-এ

বিকাশ

এখন থেকে বিকাশ গ্রাহকরা বিডি ট্যাক্স পোর্টালের মাধ্যমে ঘরে বসে খুব সহজেই আয়কর রিটার্ন ফাইল প্রসেস করতে পারবেন। বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন ট্যাক্স প্রস্তুতি, হিসাব এবং প্রদানের সফটওয়্যার বিডি ট্যাক্সের আয়কর বিষয়ক বিভিন্ন সেবা নিতে প্রয়োজনীয় সার্ভিস চার্জের ফি দেওয়া যাবে বিকাশ-এ। বাড়তি সময় ব্যয় না করে ঝামেলামুক্তভাবে কর পরিশোধের প্রয়োজনীয় ফর্ম পূরণের সুবিধা থাকায়, এ পদ্ধতিতে কর আদায়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পাবে।

বিকাশ অ্যাপ থেকে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে খুব সহজেই এই সেবা নিতে পারবেন গ্রাহকরা। সেবাটি নিতে প্রথমে অ্যাপের হোমস্ক্রিনে ‘অন্যান্য সেবাসমূহ’ সেকশন থেকে বিডি ট্যাক্স আইকনটি সিলেক্ট করুন। শর্তাবলি মেনে সম্মতি দিলে গ্রাহককে বিডি ট্যাক্স -এর পোর্টালে নিয়ে যাবে। সেখানে ‘স্টার্ট মাই ট্যাক্স রিটার্ন’ অপশন সিলেক্ট করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে নিজের প্রোফাইল তৈরি করে নিতে হবে। এরপর সেবার প্যাকেজগুলোর মধ্যে থেকে পছন্দেরটি সিলেক্ট করে সার্ভিস চার্জ পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা বিডি ট্যাক্স-এর সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।

গ্রাহকরা যে ধরনের প্যাকেজ নেবেন সে অনুযায়ী সার্ভিস চার্জ নেওয়া হবে। একবার পেমেন্টের জন্য গ্রাহকরা বিডি ট্যাক্স-এর যেকোনো একটি প্যাকেজ এক বছরের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন। বছর শেষে সেবাগুলো আবার রিনিউ করা যাবে।

আয়কর রিটার্ন ফাইল প্রসেসিং-এর পাশাপাশি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানিসহ সব ধরণের ইউটিলিটি বিল, ল্যান্ড ট্যাক্স, হোল্ডিং ট্যাক্স, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন, রংপুর সিটি করপোরেশন, সিলেট সিটি করপোরেশনসহ সরকারি বিভিন্ন সেবার ফি গ্রাহকরা পরিশোধ করতে পারছেন বিকাশ-এ।

;

শেয়ারবাজারে পতন, কমল লেনদেন

ছবি: বার্তা২৪.কম

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের পুঁজিবাজারে মূল্য সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। একইসঙ্গে কমেছে লেনদেনও। দিনের শুরুতে বিমা খাতের কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ থাকলেও দিনশেষে এ খাতের বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান শেয়ারদর হারিয়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ৩৯ প্রতিষ্ঠানের ১২ কোটি ৯২ লাখ ২৭ হাজার ৪৯৮টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এসব শেয়ারের বাজারমূল্য ছিল ৫৪৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে (সোমবার) ৫৯৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এ হিসেবে একদিনে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে অর্ধশত কোটি টাকা।

আজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ‘ডিএসই এক্স’ দশমিক ৯৭ পয়েন্ট হারিয়ে ৬ হাজার ২৭৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। শরীয়াহভিত্তিক কোম্পানিগুলোর সূচক ‘ডিএসইএস’ কমেছে দশমিক ৩০ পয়েন্ট। আর বাছাই করা কোম্পানিগুলোর সূচক ‘ডিএস ৩০’ এদিন ২ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট কমেছে।

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৬৭টির শেয়ারদরই ছিল অপরিবর্তিত। দর কমেছে ৮৭টির। বিপরীতে মাত্র ৫৫ কোম্পানির শেয়ারদর আজ বৃদ্ধি পেয়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সেচেঞ্জে আজ সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ফু-ওয়াং ফুড লিমিটেডের। একদিনে কোম্পানিটির ৩৫ কোটি ২৫ লাখ টাকা মূল্যের ১ কোটি ৮৯ হাজার ৫৩২টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

দিনের শুরুতে ডিএসইতে বিমা কোম্পানিগুলোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ থাকলেও শেষ মুহুর্তে সেটি টেকেনি। দিনশেষে এ খাতের ৩২টি কোম্পানি শেয়ারদর হারিয়েছে। দর বেড়েছে ১১ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের। এছাড়াও বিমা খাতের ১১ কোম্পানির শেয়ারদর আজ অপরিবর্তিত ছিল।

;

বিমায় ছুটছে বিনিয়োগকারীরা

ছবি: বার্তা২৪.কম

দেশের শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় লেনদেন চলছে। সকাল থেকেই ঢাকা স্টক এক্সেচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ঊর্ধ্বমূখী রয়েছে। দিনের শুরুতে বিমা খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক আগ্রহ লক্ষ্য করা গেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) বেলা ১১ পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সেচেঞ্জের প্রধান সূচক ‘ডিএসই এক্স’ ৯ দশমিক ৩২ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। শরীয়াহভিত্তিক কোম্পানিগুলোর ‘ডিএসই এস’ সূচকেও যোগ হয়েছে দশমিক ৯৮ পয়েন্ট। তবে আরেক সূচক ‘ডিএস ৩০’ ১ দশমিক ২৪ পয়েন্ট হারিয়েছে।

আজ লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ২৪৬ প্রতিষ্ঠানের ৩ কোটি ৮৭ লাখ ৪৪ হাজার ৩৯৯টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এসব শেয়ারের বাজারমূল্য ১৫৭ কোটি ২৭ লাখ টাকা। এখন পর্যন্ত লেনদেনে এগিয়ে আছে ইস্টার্ণ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড। এক ঘণ্টায় কোম্পানিটির ১৩ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

বেলা ১১ টা পর্যন্ত ২৪৬টি প্রতিষ্ঠান ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনে অংশ নিয়েছে। যার মধ্যে ১০৭ কোম্পানির শেয়ার বৃদ্ধি পেয়েছে, কমেছে ২৯টির। বাকি ১১০ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর অপরিবর্তিত রয়েছে। 

এদিকে, দিনের শুরুতেই বিমা খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ দেখা গেছে। এখন পর্যন্ত এ খাতের ৫৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার মধ্যে ৪৬টির শেয়ারের দামই ঊর্ধ্বমূখী। দর কমেছে ১টির। এছাড়াও ৭ বিমা প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর এখনো অপরিবর্তিত।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *