সারাদেশ

ইসরায়েলের ফ্লাইট ঢাকায় অবতরণ রহস্যজনক: রিজভী

ডেস্ক রিপোর্ট: ইসরায়েলের ফ্লাইট ঢাকায় অবতরণ রহস্যজনক: রিজভী

ইসরায়েলের ফ্লাইট ঢাকায় অবতরণ রহস্যজনক: রিজভী

ইসরায়েলের সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো কূটনীতিক সম্পর্ক নেই। তারপরও সেখান থেকে সরাসরি বাংলাদেশে ফ্লাইট অবতরণ করার বিষয়টি ‘রহস্যজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

রিজভী বলেন, ইসরায়েলের একটি ফ্লাইট বাংলাদেশে অবতরণ করার কথা শুনেছি। তবে বিস্তারিত এখনো জানি না। এখন পর্যন্ত যতটুকু শুনেছি তাতে বিষয়টিকে খুবই রহস্যজনক মনে হচ্ছে।

বিশ্বের শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্ত তালিকায় এখন বাংলাদেশের নাম রয়েছে বলেও মন্তব্য করেছেন রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন ব্যাপকভাবে দুর্নীতি চাষের উর্বর ভূমি। বাংলাদেশ দুর্নীতির এমন একটি পাহাড় রচিত হয়েছে, সেই পাহাড়ের চূড়ায় এখন ক্ষমতাসীন শাসক গোষ্ঠীর লোকেরা অবস্থান করছে।

বিএনপির মুখপাত্র বলেন, আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থার মতে, বর্তমানে দুর্নীতির শীর্ষ দশের মাঝামাঝি অবস্থায় বাংলাদেশ অবস্থান করেছে। এমনকি দুর্নীতির মাধ্যমে, লুটপাট করে টাকা পাচার করে বিশ্বের উন্নত দেশের শীর্ষ ধনীদের মাঝেও নাম লেখাতে সক্ষম হয়েছেন ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী এবং তাদের আত্মীয়স্বজনরা।

দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি আরও বলেন, সমস্ত জরাজীর্ণতা ও সমস্ত গ্লানি মুছে নতুনভাবে দেশটাকে গড়ে তুলা, আমাদের যে লক্ষ্য গণতন্ত্রকে ফেরানো, সে আন্দোলনকে আরও বেশি তরান্বিত করবো, মানুষের হারানো অধিকার ফিরিয়ে আনবো সেটাই হোক আমাদের প্রত্যাশা।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম।

উল্লেখ্য, গত ১১ এপ্রিল ইসরায়েলের তেল আবিব থেকে স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ১০টায় রওনা হয়ে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ঢাকায় অবতরণ করে ফ্লাইটটি। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের এনসিআর-৮০৬ নম্বর ফ্লাইটটি বোয়িং ৭৪৭-৪০০ মডেলের এয়ারক্রাফট দিয়ে পরিচালিত হচ্ছিল।

পহেলা বৈশাখে আলোচনা সভা ও র‍্যালী করবে আওয়ামী লীগ

ছবি: বার্তা২৪.কম

বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে পুরান ঢাকা বাহাদুর শাহ পার্কের সামনে থেকে আলোচনা সভা ও বর্ণাঢ্য র‍্যালি অনুষ্ঠিত হবে।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মোঃ রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়েছে। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ১৪ এপ্রিল রোজ রোববার সকাল ৭টায় পুরান ঢাকা বাহাদুর শাহ পার্কের সামনে (সদরঘাট) শুভ নববর্ষ ১৪৩১ উপলক্ষে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভা ও বর্ণাঢ্য র‍্যালি অনুষ্ঠিত হবে।

র‍্যালিটি বাহাদুর শাহ পার্ক থেকে শুরু হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ গুলিস্তান এসে সমাপ্ত হবে।

আলোচনা সভা ও র‍্যালি উদ্বোধন করবেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সভায় সভাপতিত্ব করবেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী ও সভা সঞ্চালনা করবেন সাধারণ সম্পাদক মোঃ হুমায়ুন কবির।

;

দেশে এখন আ.লীগ নাই, সব পুলিশ লীগ: মির্জা ফখরুল

ছবি: বার্তা২৪.কম

আওয়ামী লীগ সরকার কোনদিন জনগনের ভোটে নির্বাচিত হতে পারেনি অভিযোগ করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, তারা ভয় দেখিয়ে, প্রতারণা করে, ভুল বুঝিয়ে জোর করে ক্ষমতা দখল করে থাকতে চায়৷ এই রাষ্ট্রকে তারা সত্যিকার অর্থে গভীর পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করেছে৷ দেশে এখন আওয়ামীলীগ নাই সব পুলিশ লীগ।

শুক্রবার (১২ এপ্রিল) বিকালে জেলার হরিপুর উপজেলার পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুবরণকারী উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব আকরাম হোসেন এর কবর জিয়ারত ও পরিবারের সাথে সৌজন্যে সাক্ষাৎ শেষ এসব কথা বলেন৷

তিনি বলেন, শুধু আকরামের ঘটনা নতুন নয়। আমাদের আন্দোলন চলাকালে ৩০ জন নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছে। আমাদের বিরুদ্ধে প্রায় ৬০ লাখ মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। ৭০০ থেকে ৮০০ জন নেতা-কর্মীকে গুম করা হয়েছে৷ গত কয়েকদিনের মধ্যে তারা ২৭ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে৷ তারা সারা দেশকে নির্যাতনের কারখানায় পরিণত করেছ।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এবারে আপনাদের ঈদ আনন্দের হয় নাই। এই দানবীয় সরকারের আপনার সন্তানকে পুলিশ বাহিনী দিয়ে হত্যা করেছে। আমাদের ছেলে-মেয়েরা অধিকার সংগ্রামের জন্য লড়াই করছে। ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার আর বেঁচে থাকার অধিকারের জন্য৷ অথচ এই দানবীয় সরকার জোরদখল করে আছে৷

তিনি বলেন, আমরা নির্বাচন চাই। সবাই যেন অবাধে, বিনা ভয়ে ভোট দিতে পারে এমন একটা নির্বাচন চাই। গোটা দেশকে তারা ভয়ের রাজত্বে পরিণত করেছে। তারা কাউকে সম্মান করেনা। দেশের আলেম-ওলামা, অধ্যাপক, বিখ্যাত কাউকে তারা সম্মান করেনা। পৃথিবী যাকে চিনে নোবেল বিজয়ী তাকেও তারা শাস্তি দিয়েছে।

এসময় জেলা-উপজেলার বিএনপির নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে মৃত্যুবরণকারী উপজেলা যুবদল নেতার কবর জিয়ারত ও তার পরিবারের সদস্যদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিনি।

;

বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি ও শিক্ষার পরিবেশ দু’টিই থাকা উচিত: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বুয়েটে যেমন অবশ্যই ছাত্র রাজনীতি থাকা উচিত তেমনই শিক্ষার পরিবেশ যেন বজায় থাকে সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে ঈদ উপহার বিতরণে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন।

বাংলাদেশের সমস্ত অর্জনের সঙ্গে ছাত্র রাজনীতি এবং ছাত্রলীগ যুক্ত উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান বলেন, আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে, স্বাধীনতা যুদ্ধে, স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে দেশ গঠনে এবং এরশাদ এবং জিয়া যখন আমাদের গণতন্ত্রকে শিকল পরিয়েছিল, গণতন্ত্রকে বন্দী করেছিল সেই গণতন্ত্রকে মুক্ত করার লক্ষ্যে ছাত্রলীগ ভূমিকা রেখেছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বুয়েটে ছাত্র রাজনীতিই অবদান রেখেছে, সেই ছাত্র রাজনীতি থেকে অনেক দেশ বরেণ্য রাজনীতিবিদের জন্ম হয়েছে যারা দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছে, দিচ্ছে। কিন্তু আমি অবাক সেখানে একটি দুঃখজনক ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা হয় এবং ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করার জন্য আবার সেখানে আন্দোলনও হয়। এটা কোনোভাবেই গণতান্ত্রিক নয় এবং হঠকারী সিদ্ধান্ত বলেই আদালত বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই আদেশ বাতিল করেছে এবং সেখানে ছাত্র রাজনীতি দুয়ার খুলেছে।

ছাত্রলীগের উদ্দেশে তিনি বলেন, ছাত্রলীগকে বলবো সেখানে যেন নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতি হয়, হিংসা-বিদ্বেষের রাজনীতি যেন না ঢোকে। সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতি থাকা প্রয়োজন, এর মাধ্যমে ভবিষ্যতের নেতা তৈরি হয়।

এ সময় নিজের জীবনের উদাহরণ দিয়ে হাছান বলেন, আমি ১৫ বছর বয়সে ক্লাস টেনে পড়ার সময় থেকে ছাত্রলীগের কর্মী, ১৬ বছর বয়সে ছাত্রলীগের কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক হয়েছি।

মন্ত্রী হাছান বলেন, রাজনীতি যে দেশ ও মানুষের সেবা এবং সমাজ পরিবর্তনের একটি ব্রত, সেটি অনেক রাজনীতিবিদরা ভুলে গেছে, প্রকৃতপক্ষে রাজনীতি কারো পেশা হওয়া উচিত নয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা বস্তুগত উন্নয়নের সাথে একটি মানবিক ও সামাজিক কল্যাণ রাষ্ট্র গঠন করতে চাই। সেই লক্ষ্যেই বঙ্গবন্ধুকন্যা বহু কল্যাণ ভাতা চালু করেছেন। সেই ব্রত ধারণ করেই আজকে ছাত্রলীগ দুস্থ অসহায় মানুষের মধ্যে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করার উদ্যোগ নিয়েছে এজন্য তাদেরকে অভিনন্দন।

সভাশেষে সামগ্রী নিতে সমবেত মানুষের মাঝে উপহার বিতরণ করেন মন্ত্রী।

;

‘ব্যর্থ বিএনপির নেতাকর্মীরা মানুষের মধ্যে হতাশার বীজ বপনের চেষ্টা করছে’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

ব্যর্থ বিএনপির উদভ্রান্ত নেতাকর্মীরা জনগণের মধ্যে হতাশার বীজ বপনের অপচেষ্টা করছে। তাদের এ ধরনের কর্মকাণ্ড দেশ ও জনগণের স্বার্থবিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, বিএনপির নেতাকর্মীদের সামনে কোন স্বপ্ন নেই। তারা ইতিবাচক কিছুই দেখতে পায় না। সর্বদা নেতিবাচক বিষয় নিয়ে থাকে এবং দেশের মানুষকে তা বুঝিয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

মঙ্গলবার (৯ মার্চ) দুপুরে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ভুলনীতি ও ভুল কর্মসূচি নেওয়ার মাধ্যমে বিএনপি ভুলের চোরাবালিতে নিমজ্জিত। এখান থেকে উত্তরণের জন্য তাদের স্বভাবজাত পদক্ষেপ গ্রহণের মধ্য দিয়ে তারা আরো গভীরে পড়ে যায়। বিএনপির রাজনীতি চরমভাবে দুর্দশাগ্রস্ত। ভুল রাজনীতির কারণে তাদের নেতাকর্মীরা হতাশাগ্রস্ত।

বিএনপি এদেশের গণতন্ত্রের শত্রু ও আন্তর্জাতিকভাবে চিহ্নিত একটি সন্ত্রাসী দল উল্লেখ করে বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির নীতি, আদর্শ ও কর্মপন্থা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের পরিপন্থি। রাজনীতিতে বিএনপির অবস্থান গণতন্ত্রের বিপরীত মেরুতে। সামরিক স্বৈরাচারের হাতে প্রতিষ্ঠিত বিএনপি গায়ে গণতন্ত্রের আলখেল্লা জড়ালেও ভেতরে অগণতান্ত্রিক প্রেতাত্মাকে ধারণ করে। তাই সাংবিধানিক ও নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতির প্রতি তাদের কোনো শ্রদ্ধাবোধ নেই। অগণতান্ত্রিক শক্তির প্রতিভূ বিএনপি সর্বদাই গণতান্ত্রিক ও স্থিতিশীল পরিবেশ বিনষ্ট করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।

তিনি বলেন, নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে তারা নির্বাচন বানচালের উদ্দেশ্যে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছিল। বিএনপি তাদের মজ্জাগত সন্ত্রাসকে রাজনৈতিক কর্মসূচির মাধ্যমে আড়াল করার অপচেষ্টা করে। কিন্তু তাদের স্বরূপ আজ জাতির কাছে এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে স্বীকৃত। কানাডার ফেডারেল আদালত কর্তৃক বিএনপি একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে অভিহিত হয়েছে।

বিবৃতিতে তিনি আরও উল্লেখ করে বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এ দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সব প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে আমরা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব। আগামীর বাংলাদেশ হবে উন্নত, সমৃদ্ধ ও নিরাপদ স্মার্ট বাংলাদেশ।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *