সারাদেশ

জিয়াউর রহমানের নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার প্রশ্নই আসে না: কাদের

ডেস্ক রিপোর্ট: জিয়াউর রহমানের নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার প্রশ্নই আসে না: কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

জিয়াউর রহমানের নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার প্রশ্নই আসে না জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (৪ মে) আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান এর গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি একথা বলেন।

বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বিএনপি নেতৃবৃন্দের অসংলগ্ন ও লাগামহীন বিভ্রান্তিকর বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি নেতৃবৃন্দ ইতিহাস থেকে জিয়াউর রহমানের নাম মুছে ফেলার কথা বলেছেন! বন্দুকের নলের মুখে জোরপূর্বক রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলকারী একজন গণধিকৃত ব্যক্তিকে বিএনপি গণনায়কে রূপান্তরিত করার অপচেষ্টা করছে। বিএনপির এই অপচেষ্টা জনগণ কখনো গ্রহণ করেনি। জিয়াউর রহমানের নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার প্রশ্নই আসে না।

তিনি বলেন, প্রকৃত ইতিহাস তার আপন মহিমায় উদ্ভাসিত হবে। জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী এবং গণতন্ত্র হত্যাকারী একজন স্বৈরশাসক হিসেবে ইতিহাসের পাতায় থেকে যাবে। জিয়াউর রহমান বাঙালি জাতির কাছে একজন সামরিক স্বৈরশাসক হিসেবেই অভিহিত হবেন। আওয়ামী লীগ কখনো ইতিহাস বিকৃতিতে বিশ্বাস করে না।

জিয়াউর রহমান জোরপূর্বক রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, জিয়াউর রহমান জোরপূর্বক রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম মুছে ফেলার অপচেষ্টা করেছে। বিএনপির শাসনামলে রাষ্ট্রীয়ভাবে বিকৃত ও মিথ্যা ইতিহাস প্রচার করা হয়েছে। এমনকি ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ পর্যন্ত বাজাতে দেওয়া হয়নি।

বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতান্ত্রিক যে কোনো বিষয়কে বিএনপি ফাঁদ মনে করে। প্রকৃতপক্ষে বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না বলেই গণতান্ত্রিক রীতিনীতি, প্রথা, বিধি-বিধান ও নির্বাচন তাদের কাছে ফাঁদ বলে মনে হয়। সে কারণে তারা চলমান উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে হালকা হিসেবে জনগণের সামনে তুলে ধরার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।

তিনি বিবৃতিতে আরও বলেন, বিএনপির লক্ষ্যই হলো ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের মাধ্যমে যে কোনো উপায়ে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করা, গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাকে নস্যাৎ করা। সেজন্য তারা লাগাতারভাবে মিথ্যাচার-অপপ্রচার ও গুজব সৃষ্টি করে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপরাজনীতি করে। বিএনপিকে এদেশের মানুষ ভালো করেই চেনে। বিএনপির তথাকথিত আন্দোলন এবং তাদের নেতাদের হাক-ডাকে জনগণের কোনো আগ্রহ নেই। 

স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে চলমান আন্দোলনের সংহতি ছাত্রলীগের

ছবি: সংগৃহীত

স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে সংহতি জানিয়ে এক যৌথ বিবৃতি দিয়েছে ছাত্রলীগ।

শনিবার (৪ মে) ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের স্বাক্ষরে করা এক বিবৃতিতে এ সংহতি প্রকাশ করে ছাত্রলীগ।

বিবৃতিতে বলেন, ন্যায্যতা-ন্যায়-মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে স্বাধীন রাষ্ট্র ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি এবং নিরীহ ফিলিস্তিনিদের উপর পরিচালিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী শিক্ষার্থী সমাজ, শিক্ষক ও সচেতন নাগরিকরা যে আন্দোলনের সূচনা করেছে তার প্রতি সংহতি প্রকাশ করছে বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্বদানকারী শহিদের রক্তস্নাত সংগঠন ছাত্রলীগ।

বিবৃতে দলটি জানায়, পৃথিবী আজ দুই ভাগে বিভক্ত। এক ভাগে শোষক শ্রেণি, আরেক ভাগে শোষিত। আমি শোষিতের দলে। চলার পথে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এই দৃঢ় ঘোষণাকে সদা ধারণ করে আমরা বিশ্বব্যাপী চলমান এই ন্যায্যতার আন্দোলনের প্রতি সংহতি প্রকাশ করি।

এতে আরও বলা হয়, নিরীহ-নিরাপরাধ ফিলিস্তিন নাগরিকদের সাথে পরিচালিত জঘন্য হত্যাকাণ্ড ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা যে আন্দোলন পরিচালনা করছে, আন্দোলন-প্রতিবাদ করতে গিয়ে বাঁধা-নির্যাতনের সম্মুখীন হচ্ছে তা গভীরভাবে অনুধাবন করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। আজ থেকে ৫৩ বছর আগে বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের সময় এবং তৎপরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার স্বার্থে নানা সময় আন্দোলন করতে গিয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এবং এর নেতাকর্মীরা একই রকম প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়েছিলো। কেবলমাত্র স্বাধীনতা সংগ্রামেই ছাত্রলীগের সাড়ে ১৭ হাজার নেতাকর্মীকে নিজেদের প্রাণ বিসর্জন করতে হয়েছিলো।

বাংলাদেশ ফিলিস্তিনিদের জন্য স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য বিশ্ব দরবারে সদা-সর্বদা ক্রিয়াশীল একটি রাষ্ট্র উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পররাষ্ট্র নীতির অন্যতম দিক ছিলো ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা অর্জন। একইভাবে তাঁর কন্যা বাংলাদেশের অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার অবিকল্প সারথি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা বিশ্ব মানচিত্রে যে বলিষ্ঠতার সাথে ফিলিস্তিনিদের অধিকার আদায়ের দাবী উত্থাপন করেছেন, তা অতুলনীয়-অভাবনীয়। তাঁদের পদাঙ্কন অনুসরণ করে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ১৯৪ নং রেজুলেশন এবং নিরাপত্তা পরিষদের ২৪২ ও ৩৩৮ নং রেজুলেশনে বর্ণিত দ্বি-রাষ্ট্র সামাধানের মাধ্যমে ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে শান্তির প্রতি আমাদের অকুণ্ঠ সমর্থন।

ছাত্রলীগের ঘোষিত কর্মসূচি-

আগামী সোমবার (৬ মে) সকাল এগারোটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন হতে সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্য পর্যন্ত ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন, পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশ করবে দলটি।

একইসাথে, ছাত্রলীগের সকল সাংগঠনিক ইউনিটকে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একইসাথে একইসময়ে এই কর্মসূচি পালন করার নির্দেশনা দেয়া হয়।

;

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ: বিএনপির ৬১ নেতাকর্মী বহিষ্কার

ছবি: সংগৃহীত

দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে দ্বিতীয় ধাপে উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেয়ায় ৬১ নেতাকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি।

শনিবার (৪ মে) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২১ মে দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে বিএনপির যেসব নেতা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ ও মহিলা) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, তাদের দলীয় গঠনতন্ত্র মোতাবেক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদসহ সকল পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বহিষ্কার হওয়া ৬১ জনের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ২৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২০ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৬ জন লড়ছেন।

;

সরকার উৎখাতের দায়-দায়িত্ব বিএনপি বহন করে না: মির্জা আব্বাস

ছবি: বার্তা২৪.কম

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, বর্তমান সরকারকে উৎখাত করার বা রাখার দায়-দায়িত্ব বিএনপি বহন করে না। জনগণ যখন মনে করবে , তখন এই সরকারকে লাথি দিয়ে ফেলে দিবে।

শনিবার (৪ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশিদ হাবিব মুক্তি পরিষদের এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।

গ্রেফতার করে পৃথিবীর কোন আন্দোলন, কোন স্বৈরশাসক থামাতে পেরেছে বলে আমার মনে হয় না এমন মন্তব্য করে মির্জা আব্বাস বলেন, একদিন না একদিন এই স্বৈরশাসকের পতন ঘটবেই জনরোষের মুখে। এটাকে কেউ ঠেকাতে পারবে না।

তিনি বলেন, যে নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারবে না, সে নির্বাচন বাংলাদেশের প্রয়োজন নেই। এখন একটি কাজ করতে পারেন রাজতন্ত্র কায়েম করতে পারেন। নির্বাচনের কথা আপনাদের (সরকার) মুখে মানায় না।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, কাদের সাহেব বললেন, জেলে কোন রাজবন্দী নেই। কি সুন্দর কথা বললেন কাদের সাহেব, আমার খুব হাসি পায়। কাদের সাহেব আপনি যখন ওয়ান-ইলেভেনে জেলে ছিলেন। আপনি কি চোর হয়ে সেদিন জেলে গিয়েছিলেন? না, রাজবন্দী হয়ে জেলে গিয়েছিলেন, আমি জানতে চাই। এক – এগারোর সময় আজকের যিনি প্রধানমন্ত্রী উনিও জেলে গিয়েছিলেন। উনি কি হয়ে জেলে গিয়েছিলেন? আমি জানতে চাই।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, বিএনপি’র প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি’র সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনায়েম মুন্না, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী প্রমুখ।

;

প্রতিবাদ আর প্রতিরোধ একসঙ্গে চালাতে হবে: রিজভী

ছবি: বার্তা২৪.কম

দেশে গণতন্ত্র, সুশাসনের আবহাওয়া তৈরি করতে সর্বশেষ লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করতে হবে বলে মন্তব্য করে বিএন‌পির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, প্রতিবাদ আর প্রতিরোধ একসঙ্গে চালাতে হবে।

শনিবার (৪ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশিদ হাবিব মুক্তি পরিষদের এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশে রিজভী বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি করবো। কিন্তু আমাদের গায়ে যদি লাঠির আঘাত আসে তাহলে কতদিন শান্তিপূর্ণ থাকবো। প্রতিবাদ আর প্রতিরোধ একসঙ্গে চালাতে হবে। না হলে আরও অনেককে কারাগার যেতে হবে।

তিনি বলেন, হাইকোর্ট আওয়ামী লীগ, পুলিশ আওয়ামী লীগ, প্রশাসনের ডিসি এসপিরা ছাত্রলীগ। এরকম একটা পরিবেশে মানুষের দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। কোন ন্যায় বিচার নেই। মানুষ আদালতে যায় প্রতিকার পাওয়ার জন্য সেটাও নেই।

রিজভী বলেন, প্রধানমন্ত্রী দুদিন ধরেই বলছেন তাকে নাকি কিছু রাজনৈতিক দল উৎখাতের চেষ্টা করছে। আমার কথা হচ্ছে রাজনৈতিক দল উৎখাতে চেষ্টা করবে কেন? আপনি (শেখ হাসিনা) আপনার সরকার উৎখাত হোক এটা তো জনগণ চাচ্ছে। আর ক্ষমতায় আসা না আসা এটা কোন রাজনৈতিক দলের ওপর নির্ভর করে না। এটা নির্ভর করে জনগণের ওপর। আপনি জনগণের মালিকানা কেড়ে নিয়েছেন, ভোটার অধিকার কেড়ে নিয়েছেন, বাকস্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছেন। আপনার ক্ষমতা চলে যাক এটা জনগণ চায়।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন ১৯৭৮, ৭৯ সাল থেকে গণতন্ত্র নাকি ধ্বংস করা হয়েছে। ওনি নাকি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আমরা গণতন্ত্র, রাষ্ট্র, সরকারের আভিধানিক অর্থ জানি। কিন্তু শেখ হাসিনার যে কথাবার্তা চিন্তা ধারা সেটা জানতে হলে আলাদা একটা ডিকশনারি খুলতে হবে।

তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা উন্নয়নের কথা বলে। একটা প্রবাদ আছে অন্ধের হাতি দর্শন শেখ হাসিনার উন্নয়ন। মানুষ অভুক্ত, খেতে পারছে না তারপরও শেখ হাসিনার উন্নয়নের কথা বলতে হবে। আলু, পেঁয়াজ, বোরো চাষ করার জন্য কৃষকরা ৫০০০ টাকা ঋণ নেয়, সেই ঋণ শোধ করতে না পারলে কৃষকদেরকে জেলে যেতে হয়। আর হাজার হাজার কোটি টাকা যারা ঋণ নিয়েছে তারা হচ্ছে ক্ষমতার ঘনিষ্ঠ। তারা প্রকাশ্য আলোতে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এটা শেখ হাসিনার সুশাসনের নমুনা।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *