সারাদেশ

অনিয়মের অভিযোগে প্রিজাইডিং অফিসারসহ আটক ৪

ডেস্ক রিপোর্ট: ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন, প্রথম ধাপ অনিয়মের অভিযোগে প্রিজাইডিং অফিসারসহ আটক ৪

ছবি: সংগৃহীত

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে সুনামগঞ্জ শাল্লা উপজেলায় ভোটগ্রহণের শুরুতে প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণার অভিযোগে প্রিজাইডিং অফিসারসহ চারজনকে আটক করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন র‍্যাব-৪।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত মনিটরিং সেল। বুধবার (৮ মে) সকাল সাড়ে ১০টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেন তারা।

মনিটরিং সেল থেকে প্রাপ্ত সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ভোট শুরুর আগে সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলায় বিভিন্ন প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। অভিযোগ ওঠে, প্রার্থীর পক্ষে সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারের প্রচারণার। এর পরিপ্রেক্ষিতে ওই সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারসহ ৪ জনকে আটক করে র‍্যাব।

এদিকে, ভোটের ব্যালট পৌঁছানোর পর সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন ময়মনসিংহ ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে।

এর আগে মঙ্গলবার (৭ মে) কুষ্টিয়া সদর উপজেলা চেয়ারম্যানকে মারধর ও পাবনার সুজানগর উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে টাকা দিয়ে ভোট প্রভাবিত করার অভিযোগ ওঠে।

এদিকে, ইসি জানায়, প্রথম ধাপে ১টি ৩৯ উপজেলায় ১১ হাজার ৫শ ৫৬ কেন্দ্রের ৮১ হাজার ৮শ ৪ ভোট কক্ষে ৩ কোটি ১৪ লাখ ৬৮ হাজার ১শ ২ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এর মধ্যে পুরুষ ১ কোটি ৬০ লাখ ২ হাজার ২শ ২৪, নারী ১ কোটি ৫৪ লাখ ৬৫ হাজার ৬শ ৯০ এবং ১শ ৮৮ জন তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন।

অপরদিকে, ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা বিবেচনায় গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র ও সাধারণ কেন্দ্র বিবেচনায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সে হিসাবে সাধারণ কেন্দ্রে ১৭ জন ও গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ১৮ বা ১৯ জন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছেন।

এ ছাড়া দুর্গম এলাকায় সাধারণ কেন্দ্রে ১৯ জন ও গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ২০ বা ২১ জন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। উপজেলার আয়তন, ভোটার সংখ্যা ও ভোটকেন্দ্রের গুরুত্ব বিবেচনায় প্রতি উপজেলায় ২ থেকে ৪ প্লাটুন বিজিবি দায়িত্ব পালন করছেন।

নীলফামারীতে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন, ভোটার উপস্থিত কম

ছবি: বার্তা২৪

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপে নীলফামারীর ডোমার ও ডিমলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ বুধবার সকাল ৮টায় শুরু হয়েছে। চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকায় ভোটাদের উপস্থিতি কম। তবে ভোটগ্রহণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা, সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা, পোলিং এজেন্টরা আগে থেকেই কেন্দ্রে অবস্থান করছেন।

তাদের ধারণা, বেলা বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের উপস্থিতি বাড়বে। বুধবার (৮ মে) সকালে ডোমারের পশ্চিম বোড়াগাড়ী ১ নম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে এমন চিত্র দেখা যায়।

এসময় দেখা যায়, মেঘাচ্ছন্ন আকাশের কারণে সকালে হাতেগোনা কয়েকজন ভোটার কেন্দ্রে ভোট দিতে এসেছেন। কেন্দ্রের লাইনে ভোটার না থাকায় ফাঁকা রয়েছে।

ভোট দিতে আসা আলাউদ্দিন বলেন, সকালে ভোট দিতে এসেছি। এসে দেখি কেন্দ্রে ভোটার নেই। তবে এখানে সুষ্ঠুভাবে ভোট হচ্ছে। সকাল থেকে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন।

আরেক ভোটার হাসনা বেগম বলেন, সকালে ভোট দিয়ে গিয়ে বাড়ির কাজ করবো। সকালে এসে দেখি, আকাশ খারাপ থাকার কারণে ভোটার নেই। আমি ভোট দিয়ে চলে যাচ্ছি।

ডিমলা উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৬৫ হাজার ৮৫ জন। পুরুষ ভোটার ৮২ হাজার ৫শ ৪৪ জন। নারী ভোটার ৮২ হাজার ৫শ ৪১ জন।

ডোমার উপজেলার মোট ভোটার সংখ্যা মোট ১ লাখ ৫৭ হাজার ৫১ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার সংখ্যা ৭৮ হাজার ৯শ ৪০ জন ও নারী ভোটার সংখ্যা ৭৮ হাজার ১শ ১১ জন।

;

রাজবাড়ীতে বৃষ্টি ও ঝড়ের প্রভাবে ভোটার উপস্থিতি কম

ছবি: বার্তা ২৪

সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে ৬ষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। ভোটারদের নিরাপত্তা ও ভোটাধিকার প্রয়োগের নিশ্চয়তার জন্য সব ধরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে কালবৈশাখী ঝড় ও বৃষ্টির প্রভাব পড়েছে ভোট কেন্দ্রগুলোতে। কোন কোন ভোট কেন্দ্র ভোটারদের উপস্থিতি একেবারেই কম।

বুধবার (৮ এপ্রিল) সকাল ৯টা ১০ মিনিটে রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার বাংলাদেশ হাট নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসা ও সকাল ৯টা ৪২ মিনিটে পাংশা উপজেলার ডা. আব্দুল কাদের বালিকা দাখিল মাদ্রাসা গিয়ে এমনই চিত্র দেখা যায়।

ওই কেন্দ্রে সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, ভোট কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ভোটারের অপেক্ষায় বসে রয়েছেন। ভোট কেন্দ্রে দুয়েকজন করে আসছেন।

ভোট দিতে আসা কালিনগর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ারা বেগম ও কামাল হোসেন বার্তা২৪.কমকে জানান, ‘রাতে অনেক বৃষ্টি হয়েছে। সেই সাথে কাল বৈশাখী ঝড়। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। বৃষ্টি হবে আবার। বৃষ্টির কারণে ভোটারদের উপস্থিতি কম। তবে পড়ে ভোটারদের উপস্থিতি বাড়তে পারে।’

বাংলাদেশ হাট নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসা কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা মো. মনির হোসেন বার্তা২৪.কমকে জানান, তার কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ২৬৭৬। সকাল ৮ থেকে ৯টা পর্যন্ত মোট ভোট পড়েছে ৩৭টি। যা এক দশমিক ৩৮ শতাংশ। তবে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে বলে তিনি জানান।

ডা. আব্দুল কাদের বালিকা দাখিল মাদ্রাসা কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা মো. আব্দুস সালাম সিদ্দিকি বার্তা২৪.কমকে জানান, তার কেন্দ্র ভোটার সংখ্যা ৩. হাজার ৬১৬। প্রথম দেড় ঘণ্টায় মোট পড়েছে ৭০টি। বৃষ্টির প্রভাবের কারণে এমনটি বলে তিনি জানান।

পাংশা উপজেলা ১টি পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়ন পরিষদ নিয়ে গঠিত। মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ৭ টি।মোট ভোট কক্ষের সংখ্যা ৫৪৫টি।এর মধ্যে স্থায়ী ৫২২ ও অস্থায়ী ২৩টি।মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ১৬ হাজার ১০০ জন।এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ১০ হাজার ১৮৭ ও মহিলা ১ লাখ ৫ হাজার ৯১১ জন।

কালুখালী উপজেলা ৭টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত।মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ৫০টি। মোট ভোট কক্ষের সংখ্যা ৩২১টি।এর মধ্যে স্থায়ী ৩০৬ ও অস্থায়ী ১৫টি।মোট ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৩৭ হাজার ২০০। এর মধ্যে পুরুষ ৭০ হাজার ২৮৪ ও মহিলা ৬৬ হাজার ৯১৫ জন।

;

সিলেটে ৪ উপজেলায় ভোট যুদ্ধ শুরু

ছবি: সংগৃহীত

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে সিলেটের চারটি উপজেলায় শুরু হয়েছে ভোট যুদ্ধ।

বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টায় শুরু হয় চারটি উপজেলায় ভোটগ্রহণ। চলবে একটানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত। প্রথম ধাপে চারটি উপজেলা হলো সিলেট সদর, দক্ষিণ সুরমা, গোলাপগঞ্জ ও বিশ্বনাথ উপজেলা। এ চার উপজেলায় ভোটার রয়েছেন ৮ লাখ ১৪ হাজার ৫২জন। এখানে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

জানা যায়, সিলেট সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

দক্ষিণ সুরমা উপজেলায় চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন করে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ।

গোলাপগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বী রয়েছেন।

বিশ্বনাথ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ জন ও ৩ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোটে লড়াই করছেন।

এদিকে, বুধবার সকালে চারটি উপজেলার বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র ঘুরে দেখা যায় নারী ভোটারের উপস্থিতি বেশি। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি আরও বাড়বে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, সিলেটের এই চার উপজেলায় ৩০২টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে। এর মধ্যে ১৭৪টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে নিরাপত্তা পরিকল্পনা করেছে সিলেট জেলা ও সিলেট মহানগর পুলিশ (এসএমপি)। এসএমপির আওতাধীন সদরে ৬২টি কেন্দ্রের মধ্যে ৪৫টি ঝুঁকিপূর্ণ ও দক্ষিণ ‍সুরমার ৬৩টি কেন্দ্রের ৩৯টি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আর জেলার দুই উপজেলায় ৯০টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়েছে। এর মধ্যে গোলাপগঞ্জে ১০৩টি কেন্দ্রের মধ্যে ৬৩টি ও বিশ্বনাথে ৭৪টি কেন্দ্রের মধ্যে ২৭টিকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

এব্যাপারে সিলেটের সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও চার উপজেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। ভোটে আড়াই হাজারের বেশি পুলিশ সদস্য, সাড়ে তিন হাজারের বেশি আনসার সদস্য, চারজন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট ও ৩৬ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। এর বাইরে বিজিবি ও এপিবিএন সদস্যরাও মাঠে থাকবেন।

;

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দুই উপজেলায় ভোট গ্রহণ শুরু

ছবি: বার্তা ২৪

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর ও সরাইল উপজেলায় শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। সকালে ভোটকেন্দ্রগুলোতে ভোটারের উপস্থিতি কম থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে ভোটার বাড়বে বলে জানান প্রিজাইডিং অফিসাররা।

বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে একটানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে ভোট গ্রহণ।

নির্বাচনের রিটানিং অফিসার ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম জানান, বুধবার সকাল থেকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ চলছে। ভোট সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

তিনি আরো জানান, প্রথম ধাপে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দুটি উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার (৭ মে) দুপুরে নাসিরনগর ও সরাইল উপজেলায় ১৭৭ টি ভোট কেন্দ্রে নির্বাচনি সরঞ্জাম বিতরণ করা হয়। স্ব স্ব উপজেলার উপজেলা পরিষদ মিলনায়তন থেকে বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। এ সময় সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার উপস্থিতিতে নাসিরনগরের ৯৩টি ও সরাইল উপজেলার ৮৪টি ভোট কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তার কাছে ব্যালট বাক্স, ব্যালট পেপারসহ নির্বাচনি সরঞ্জাম বুঝিয়ে দেয়া হয়। পরে কড়া নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে এসব সরঞ্জাম পৌঁছে দেয়া হয়। নির্বাচনে আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় বিপুল পরিমাণ পুলিশ, র‍্যাব, ৬ প্লাটুন বিজিবি ও আনসার বাহিনীর পাশাপাশি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন।

উল্লেখ্য, দুই উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১১জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *