সারাদেশ

শার্শায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

ডেস্ক রিপোর্ট: শার্শায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

ছবি: সংগৃহীত

যশোরের শার্শা উপজেলার লক্ষনপুর ইউনিয়নের হরিনাপোতা গ্রামে মুসা (৩০) নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। সে ওই গ্রামের মৃত আতাল হকের ছেলে।

বৃহস্পতিবার (৩০) রাতে তাকে কুপিয়ে আহত করে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। পরে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। শুক্রবার সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এঘটনায় ৩ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছে মুসার পিতা। আসামিরা হলেন শার্শার হরিনাপোতা গ্রামের নান্নুর ছেলে মিলন, আব্দুল ওহাবের ছেলে রফিকুল ও শান্টুু মিয়ার ছেলে সুমন।

হরিনাপোতা গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য মো. হানিফ জানান, মুসা ও ইছহাকের ছেলে রাসেল মান্দারতলা বাজারের একটি চায়ের দোকান বসেছিল। হঠাৎ দুটি মাইক্রোবাস এসে কয়েকজন মুখোশধারী দুর্বৃত্ত মুসা ও রাসেলকে এলোপাতাড়ি ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপাতে থাকে। পরে মারা গেছে ভেবে তাদের ফেলে চলে যায়। যাওয়ার সময় দুইটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে যশোরে ভর্তি করে। এদের মধ্যে মুসার অবস্থা অবনতি হলে তাকে ঢাকা একটি হাসপাতালে নেওয়া হলে শুক্রবার সন্ধ্যায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

শার্শা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান জানান, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সন্ত্রাসীরা তাকে হত্যা করে। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতেই শার্শা থানায় একটি মামলা হয়েছে। শুক্রবার ঢাকাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা গেছে বলে জেনেছি। জড়িতদের গ্রেফতারে পুলিশি অভিযান চলছে।

পদ্মায় ধরা পড়েছে ২২ কেজি ওজনের পাঙাশ

২২ কেজির পাঙাশ মাছ / ছবি: বার্তা২৪

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া ঘাটে পদ্মা নদীতে আনিস হালদার নামের এক জেলের জালে বিশাল এক পাঙাশ মাছ ধরা পড়েছে। তার জালে ধরা পড়া মাছটির ওজন ২২ কেজি ৬০০ গ্রাম। এই মাছ জেলের কাছ থেকে ৩১ হাজার ৬৪০ টাকা দিয়ে কিনে নিয়েছেন স্থানীয় এক মাছ ব্যবসায়ী।
শনিবার (১ জুন) সকালে দৌলতদিয়া ৫নং ফেরিঘাটের মৎস্য আড়তে মাছটি উন্মুক্ত নিলামে বিক্রি হয়। এর আগে শনিবার ভোর রাতে আরিচা ও গোয়ালন্দের পদ্মা-যমুনা নদীর মোহনার নিচ থেকে জেলে আনিসের জালে মাছটি আটকা পড়ে।
জানা গেছে, জেলে আনিস হালদার দলবল নিয়ে ইঞ্জিন চালিত ট্রলারে রাতে পদ্মা ও যমুনা নদীর মোহনা মাছ ধরতে যায়। তারা ভোর রাতে পদ্মা ও যমুনা নদীর মোহনার জাল ফেলে বসে থাকে। হঠাৎ তাদের জালে জোড়ে একটা ধাক্কা লাগে। পরে তারা দলবল নিয়ে জাল উঠিয়ে দেখতে পায়, বড় একটি পাঙাশ মাছ আটকা পড়েছে। মাছটি নিয়ে তারা ভোরে দৌলতদিয়া ৫নং ফেরিঘাটের মৎস্য আড়তে নিয়ে এসে ওজন দিয়ে দেখে এর ওজন ২২ কেজি ৬০০ গ্রাম। পরে উন্মুক্ত নিলামে স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী চান্দু মোল্লা ১ হাজার ৪শ টাকা কেজি দরে ৩১ হাজার ৬৪০ টাকা দিয়ে কিনে নেয়।
‘চাঁদনী আরিফা মৎস্য আড়ত’- এর মালিক চান্দু মোল্লা বলেন, ‘উন্মুক্ত নিলামে মাছটি ১৪শ টাকা কেজি দরে ৩১ হাজার ৬৪০ টাকা দিয়ে কিনেছি। এখন ১৪৫০ টাকা কেজি দরে মাছটি বিক্রি করবো।’
রাজবাড়ী জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ মশিউর রহমান বলেন, ‘নদীতে পানি ও স্রোত কম থাকায় জেলেদের জালে প্রতিদিন বড় বড় মাছ আটকা পড়ছে। এসব মাছ বিক্রি করে জেলেরা লাভবান হচ্ছে।’

;

চুয়াডাঙ্গায় মাঠ থেকে কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

ছবি: বার্তা ২৪

চুয়াডাঙ্গায় রজব আলী ওরফে রাজা (৫০) নামের এক কৃষকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার (১ জুন) সকাল ৬টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার শংকরচন্দ্র ইউনিয়নের যুগিরহুদা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন মাঠ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার হয়। নিহত রজব আলী ওরফে রাজা একই উপজেলার পদ্মবিলা ইউনিয়নের সুবদিয়া গ্রামের দেথের আলীর ছেলে। এর আগে গত শুক্রবার (৩১ মে) সন্ধ্যা থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন।

স্থানীয়রা জানান, শনিবার সকালে গ্রামের চাষিরা মাঠে যাওয়ার পথে যুগিরহুদা-ভান্ডারদহ সড়কের পাশে ঝোড়ের ভেতর এক ব্যক্তির গলাকাটা মরদেহ দেখতে পান। পরে বিষয়টি পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন চুয়াডাঙ্গা সদর থানার পুলিশ। পরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন পুলিশ সুপার এর এম ফয়জুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আনিসুজ্জামান লালন ও চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সেকেন্দার আলী।

স্থানীয় পদ্মবিলা ইউপি সদস্য ওমর ফারুক সুমন বার্তা২৪.কমকে জানান, শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে নিখোঁজ ছিলেন রাজা। পরিবারের সদস্যরা অনেক খোঁজ করেও তাকে পায়নি। আজ সকালে পাশের যুগিরহুদা গ্রামের মাঠে তার গলাকাটা মরদেহ পাওয়া গেছে। তিনি আরও জানান, নিহত রাজা কৃষিকাজ করতেন। তার দুই ছেলে প্রবাসে থাকেন। তার সাথে কারো তেমন শত্রুতাও নেই।

চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সেলেন্দার আলী বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘আমরা গলাকাটা অবস্থায় এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। আমরা ঘটনার তদন্ত অব্যাহত রেখেছি।’

;

বেনাপোল থেকে ৫৪৯ যাত্রী নিয়ে প্রথম যাত্রা মোংলা কমিউটারের

ছবি: সংগৃহীত

বেনাপোল স্থলবন্দরের গুরুত্বের কারণে যাত্রীদের দাবির মুখে এবার বেনাপোল-মোংলা রেলপথে শনিবার (১ জুন) থেকে যাত্রী সেবা শুরু করেছে রেল কর্তৃপক্ষ। আপাতত দিনে একটি ও সপ্তাহে ৬ দিন রেল চলবে এরুটে। পরবর্তীতে যাত্রীদের চাহিদা অনুপাতে রেলের সংখ্যা বৃদ্ধি ও পণ্য পরিবহনে বাণিজ্য সেবা চালু করবে রেল বিভাগ।

প্রথম যাত্রায় কোন ধরনের আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই ৫৪৯ জন যাত্রী নিয়ে সকাল ১০টায় বেনাপোল-খুলনা-মোংলা রুটে মোংলা কমিউটার ট্রেন ছেড়েছে বেনাপোল থেকে। এসব যাত্রীদের মধ্যে ৩৭ জন মোংলার যাত্রী রয়েছে। নিরাপদ এ যাত্রায় সময় ও অর্থ সাশ্রয়ে এপথে যাতায়াতকারী পাসপোর্টধারী ও ব্যবসায়ীরা উপকৃত হবেন বলে জানিয়েছেন।

জানা যায়, দেশের সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর বেনাপোল। মোংলা সমুদ্র বন্দর ব্যবহারেও বেশ আগ্রহ রয়েছে ব্যবসায়ীদের। এ দুই পথে ভারতের সাথে বাংলাদেশের রেল, সড়ক ও নৌপথে পথে রয়েছে যাত্রী ও বাণিজ্য সেবা। এছাড়া দর্শনীয় স্থান ঘুরতেও অনেকে বেনাপোল-মোংলা রুট ব্যবহার করে থাকে। এরুটে যাত্রী সেবা বাড়াতে ব্যবসায়ী ও পাসপোর্টধারীদের দাবির মুখে রেল কর্তৃপক্ষ বেনাপোল-খুলনা-মোংলা রুটে চালু করেছে যাত্রী সেবা। ট্রেন চলাচলের জন্য চার হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে খুলনা থেকে মোংলা পর্যন্ত নতুন রেলপথ এখন পুরোপুরি প্রস্তুত।

নতুন এই রুটে ‘মোংলা কমিউটার’ নামে একটি ট্রেন চলাচল করবে। খুলনা থেকে যশোর হয়ে বেনাপোল পর্যন্ত চলাচল করে বেতনা এক্সপ্রেস নামে একটি লোকাল ট্রেন। সেই ট্রেনটি ফেরার পথে খুলনার ফুলতলা জংশন থেকে মোংলার দিকে যাত্রা করবে, তখন ফুলতলা থেকে মোংলা পর্যন্ত ট্রেনটি ‘মোংলা কমিউটার’ নাম ধারণ করে চলবে। ভাড়া নির্ধারণ হয়েছে বেনাপোল থেকে মোংলা মাত্র ৮৫ টাকা। ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধের দিন মঙ্গলবার। খুলনা থেকে ভোর ৬টায় বেনাপোলে পৌঁছাবে সকাল সাড়ে ৮টায় । পরে বেনাপোল থেকে ৯টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে মোংলা পৌঁছাবে দুপুর ১২টা ৩৫ মিনিটে। পরে দুপুর ১ টায় মোংলা থেকে ছেড়ে ট্রেনটি বেনাপোল পৌঁছাবে বিকাল সাড়ে ৪টায়। ২০১০ সালে একনেকে অনুমোদনের প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে। উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দীর্ঘ ৯১ কিলোমিটার নতুন এ রেলপথে ৫.১৩ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি রেলসেতু নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়া ১১টি প্লাটফর্ম, ১০৭টি কালভার্ট, ৩১টি ছোট ব্রিজ ও ৯টি আন্ডারপাসের নির্মাণ সম্পন্ন। ভারত সরকারের ঋণ সহায়তা চুক্তির আওতায় খুলনা-মোংলা রেল প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান এলঅ্যান্ডটি এবং ইরকন ইন্টারন্যাশনাল।

পাসপোর্টধারী যাত্রী মিনতি রানি বলেন, আগে বেনাপোল থেকে মোংলা বাসে যেতে ৪ ঘণ্টা সময় লাগতো। ভাড়া গুনতে হতো ৩৫০ টাকা। এখন রেলে বেনাপোল থেকে মাত্র ৮৫ টাকায় যেতে পারবো মোংলা। রেল সেবায় সময় ও অর্থ সাশ্রয় হবে আমাদের।

বেনাপোল বন্দরের ব্যবসায়ী নেতা আমিনুল হক জানান, বাণিজ্যিক কারণে মোংলা বন্দর যেতে হয়। তবে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভাল না থাকায় দ্রুত পণ্য খালাস কাজে বিঘ্ন ঘটতো। এখন রেল সেবা চালুতে দ্রুত পণ্য খালাসে সহায়ক হবে।

বেনাপোল রেল নিরাপত্তা বাহিনীর ইনচার্জ আসাদুজ্জামান রানা জানান, বেনাপোল-মোংলা রেল সেবা চালুতে বেনাপোল আন্তর্জাতিক রেল ষ্টেশনের ব্যস্ততা বাড়বে। এতে যাত্রীদের নিরপত্তা ব্যবস্থাও বাড়ানো হয়েছে।

বেনাপোল আন্তর্জাতিক রেল ষ্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান জানান, বেনাপোল ও মোংলা বন্দরের গুরুত্ব বিবেচনা করে মোংলা কমিউটার চালু হয়েছে। পরবর্তীতে এ পথে বাণিজ্য সেবা দেওয়া হবে।

;

মালয়েশিয়ার ৪৭ নিয়োগদাতার লাইসেন্স স্থগিত

ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়ার ৪৭ নিয়োগদাতার লাইসেন্স স্থগিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়। শুক্রবার (৩১ মে) মন্ত্রণালয়ের  পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বিষয়টি জানানো হয়।

গত কয়েকদিনে যেসব বাংলাদেশি শ্রমিক তাড়াহুড়া করে মালয়েশিয়ায় গেছেন তারাও প্রতারণার শিকার হতে পারেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন অধিকারকর্মীরা।

শনিবার (১ জুন) থেকে আর কোনো শ্রমিক মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে পারবেন না। তাই আগমুহূর্তে শেষ সুযোগ হিসেবে দেশটিতে বিপুল পরিমাণ শ্রমিক নিয়ে গেছে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলো।

অভিযোগ রয়েছে, বিদেশ থেকে শ্রমিক আনার পর তাদের বিমানবন্দর থেকে পুনর্বাসন করছে না নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। ফলে নতুন করে আসা শ্রমিকদের অনেকেই আটকা পড়ে আছেন বিমানবন্দরে। সেখানে এখন তিলধারণের ঠাঁই নেই।

হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট এই তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত কয়েকদিনে মালয়েশিয়ায় আসা হাজার হাজার শ্রমিকের বেশিরভাগই বাংলাদেশি। তাদের যেসব চাকরির লোভ দেখিয়ে মালয়েশিয়ায় নিয়ে আসা হয়েছে অনেক ক্ষেত্রে তা হয়তো ভুয়া। তারা প্রতারণার ফাঁদে পড়তে পারেন।

শ্রমিক অধিকারকর্মীরা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, দালালরা ভুয়া চাকরির লোভ দেখিয়ে বাংলাদেশি শ্রমিকদের মালয়েশিয়ায় নিয়ে আসত। শুধু এ কারণে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়। তবে এই দালাল এবং প্রতারকদের দৌরাত্ম্য বন্ধ হয়নি।

অ্যান্ডি হল নামে এক অধিকারকর্মী বলেছেন, এই শ্রমিকদের বেশিরভাগই আধুনিক দাসত্বের ঝুঁকিতে রয়েছেন। এসব শ্রমিক অবশ্যই ভুয়া চাকরিদাতা এবং ভুয়া চাকরির প্রতারণার ফাঁদে পা দিয়ে এসেছেন। যেগুলোর ব্যবস্থা করেছে দুর্নীতিবাজ সরকারি কর্মকর্তা, এজেন্সি এবং দালালরা।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *