সারাদেশ

দোকানের কর্মচারীই চুরি করেছিলেন ২২ লাখ টাকা, মিলল কবরস্থানে

ডেস্ক রিপোর্ট: দোকানের কর্মচারীই চুরি করেছিলেন ২২ লাখ টাকা, মিলল কবরস্থানে

দোকানের কর্মচারীই চুরি করেছিলেন ২২ লাখ টাকা, মিলল কবরস্থানে

অন্য কেউ নয়, দোকানের কর্মচারীই চুরি করেছিলেন চট্টগ্রামের টেরিবাজারের এক কাপড়ের দোকানের ২১ লাখ ৭৮ হাজার টাকা। আর সেই টাকা মিলল সাতকানিয়ার আফজলনগরের এক কবরস্থানে। ওই দোকানের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মিরাজ উদ্দিন প্রকাশ হাসানকে গ্রেফতারের পর এই তথ্য জানিয়েছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ।

কোতোয়ালী থানা সূত্র জানায়, গত ২৮ মে টেরিবাজার এলাকার একটি কাপড়ের দোকানের দুইজন কর্মচারী যথানিয়মে দোকান বন্ধ করে বাসায় চলে যান। কিন্তু পরের দিন সকাল সাড়ে নয়টার সময় দোকান খোলার পর দেখতে পান, দোকানের শার্টার এবং ক্যাশবাক্সের তালা ভাঙা অবস্থায় আছে। ক্যাশবাক্সে রক্ষিত ২১ লাখ ৭৮ হাজার টাকাও নাই।

পরে দোকানের মালিক মনজুরুল আলম থানায় হাজির হয়ে লিখিত এজাহার দায়ের করলে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান চৌধুরী তথ্যপ্রযুক্তির সাহায্যে দোকানের কর্মচারী, ভবনের দারোয়ান এবং আশেপাশের বিভিন্ন ব্যবসায়ীকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করে মামলা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করেন।

কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম ওবায়দুল হক বলেন, ‘জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে দোকানের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মিরাজ উদ্দিন প্রকাশ হাসান লোভের বশবর্তী হয়ে চুরি করার কথা স্বীকার করেন। পরে স্বীকারোক্তি অনুযায়ী সাতকানিয়ার আফজলনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে আসামির নিজ গ্রামের মসজিদের কবরস্থানের জঙ্গলে পলিথিন দিয়ে পেঁচিয়ে লুকিয়ে রাখা অবস্থায় ২১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।’

মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণ সংকটে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: প্রতিমন্ত্রী

ছবি: বার্তা২৪.কম

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণে সংকটের জন্য যে বা যারা দায়ী তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কর্মী প্রেরণ করতে না পারার কারণ জানতে অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।

শনিবার (১ জুন) সিলেটে সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা পরিদর্শন ও মতবিনিময়সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়ায় ৫ লাখের উপরে কর্মী প্রেরণের জন্য মালয়েশিয়া সরকার কোটা দিয়েছিল। সেই কোটা পূরণে কাজ করেছিল বাংলাদেশ। এর প্রেক্ষিতে রিক্রুটিং এজেন্টদের সংগঠন বায়রার সাথে কথা বলে কাদের ভিসা হয়েছে আর কাদের ভিসা হয়নি সেই তথ্য চাওয়া হয়েছিল।

কিন্তু বায়রা সেই তালিকা দিতে পারেনি। ফলে ফ্লাইটের সমস্যা হয়েছে। পরবর্তীতে কর্মী পাঠানোর জন্য ২২টি বিশেষ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা হয়। একইসঙ্গে মালয়েশিয়া সরকারকে সময় বাড়ানোর জন্যও চিঠি প্রেরণ করা হয়েছে। তবে এখনো সেই চিঠির উত্তর আসেনি বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।

তিনি আরও বলেন, এ সমস্যা সমাধানে অ্যাম্বেসি ও মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে। সরকার চায় বৈধপথে শ্রমিক বিদেশে যাবে, বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাবে। আমাদের উদ্দেশ্য হয়রানি করা না, যারা হয়রানি করছে তাদের ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এর আগে আলিয়া মাদরাসা পরিদর্শন করেন প্রতিমন্ত্রী। পরে এক মতবিনিময় সভায় অংশ নেন। মাদরাসার অধ্যক্ষ মাহমুদুল হাসানের সভাপতিত্বে অন্যান্য অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিলেট ৫ আসনের সাংসদ হুছামুদ্দিন চৌধুরী, সিলেট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খান ও মাদরাসার বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।

;

মানিকগঞ্জে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ১০০ ভরি সোনা লুট, আটক ৫

ছবি: বার্তা২৪.কম

র‌্যাব পরিচয় দিয়ে মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার জামশা বাজার এলাকা থেকে এক সোনা ব্যবসায়ীকে তাদের ব্যবহৃত হায়েসে উঠিয়ে নেয় কয়েকজন দুর্বৃত্ত। পরে জামশা বাজারে হায়েস গাড়িটি যানজটে পড়লে হায়েসে থাকা ওই ব্যবসায়ীর চিৎকারে গাড়িটি আটক করে স্থানীয়রা। এর মধ্যেই দুই-তিনজন ওই ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ১০০ ভরি সোনা নিয়ে সটকে যায় ২/৩ জন দুর্বৃত্ত।

শনিবার (১ জুন) সকাল ১০টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। পরে ঘটনাস্থল থেকে ৫ দুর্বৃত্তকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় সিংগাইর থানা পুলিশ।

আটক ব্যক্তিরা হলেন, ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা থানার মিরাজুল শেখ (২৮), মো. সম্রাট (২৮), পাবনার আটঘরিয়ার আমিজুদ্দিন (৫০), হায়েসের চালক জানিব (৬২) ও নগরকান্দার তালমা এলাকার মো. শামিম (৪৪)।

জানা যায়, ঢাকা জেলার দোহার থেকে ১০০ ভরি সোনা নিয়ে দোহারের জয়পাড়া বাজারের ‘নির্ঝর অলংকার নিকেতন’-এর মালিক সুমন বৈদ্য একটি অটোরিকশায় মানিকগঞ্জে যাচ্ছিলেন। পথে নবাবগঞ্জের নয়নশ্রী এলাকা থেকে একটি মাইক্রোবাস তার পিছু নেয়। সুমনের অটোরিকশাটি সিংগাইয়ের জামশা বাজারের কাছে গেলে ওই গাড়ি থেকে পাঁচ থেকে ছয়জন নেমে র‍্যাবের সদস্য পরিচয় দিয়ে সুমনকে গাড়িতে তুলে।

এরপর সুমনকে বেঁধে দুর্বৃত্তরা তার কাছ থেকে স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নেয়। গাড়িটি জামশা বাজার অতিক্রমের সময় যানজটে পড়ে। চলন্ত গাড়িতে চিৎকারের শব্দ শুনে স্থানীয় জনতা গাড়িটি ঘিরে ফেলে। এ সময় পরিস্থিতি বুঝে দুই-তিনজন সোনা নিয়ে পালিয়ে যান। বাকি পাঁচজনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে জনতা।

সিংগাইর থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক এসআই মোতালেব হোসেন বলেন, আটক ব্যক্তিদেরকে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে। এর বেশি কিছু তিনি জানেন না বলে মন্তব্য করেন।

সিংগাইর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়ারুল বলেন, ছিনতাই হওয়া সোনা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। এ ঘটনায় আটক ব্যক্তিদের বিষয়ে অধিকতর খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি।

;

রংপুরে সবজি সংরক্ষণে হিমাগার ও কৃষিভিত্তিক শিল্প-কলকারখানা নির্মাণের দাবি

ছবি: বার্তা২৪.কম

আসন্ন জাতীয় বাজেটে রংপুর অঞ্চলে আলুসহ সবজি সংরক্ষণে হিমাগার ও কৃষিভিত্তিক শিল্প-কলকারখানা নির্মাণে বিশেষ বরাদ্দের দাবি জানিয়েছে কৃষক সংগ্রাম পরিষদ। হিমাগার না থাকায় প্রতিবছর সবজি পচে ১০ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হচ্ছে।

শনিবার (১ জুন) দুপুরে রংপুর প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধন সমাবেশ থেকে এ দাবি জানানো হয়।

কৃষক সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট পলাশ কান্তি নাগের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তৃতা করেন- সংগঠনের সদস্য সবুজ রায়, আতোয়ার রহমান বাবু, স্বপন রায়, রেদোয়ান ফেরদৌস, মজিবার রহমান প্রমুখ।

মানববন্ধনে নেতৃবৃন্দ বলেন, উত্তরাঞ্চল দেশের শস্য ভান্ডার বলে খ্যাত। এই অঞ্চলে শুধুমাত্র সবজি সংরক্ষণের জন্য হিমাগার না থাকায় প্রতিবছর উৎপাদিত সবজির ৩০ শতাংশ পচে নষ্ট হয়ে যায়। যার ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। দেশে প্রতিবছর সবজির চাহিদা ১ কোটি ৫২ লাখ টন। সরকারি হিমাগার না থাকায় পচে যাওয়ার আশঙ্কায় কৃষক পানির দরে সবজি বিক্রি করতে বাধ্য হয়।

কৃষক নেতারা বলেন, একদিকে সার, ডিজেল, কীটনাশকসহ উৎপাদনের উপকরণের মূল্যবৃদ্ধি অন্যদিকে উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য না পেয়ে কৃষক ধারাবাহিকভাবে লোকসানের সম্মুখীন হচ্ছে। প্রতিবছর বাজেটে কৃষি খাতে বরাদ্দ ও ভর্তূকির পরিমাণ বৃদ্ধির পরিবর্তে কমানো হচ্ছে। কৃষকের উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা এবং সহজ শর্তে বিনাসুদে ঋণের ব্যবস্থা করা খুব জরুরি। এটা এখন সময়ের দাবি।

নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, দারিদ্র্যপীড়িত রংপুর অঞ্চলে কর্মসংস্থান সৃষ্টি তথা অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে কৃষিভিত্তিক শিল্প কলকারখানা স্থাপনের বিকল্প নেই। অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয় বরাদ্দ কমিয়ে উন্নয়ন বাজেটের ৪০ শতাংশ কৃষি খাতে বরাদ্দ করা প্রয়োজন। এসময় রংপুর অঞ্চলে আলুসহ সবজি সংরক্ষণের জন্য হিমাগার এবং কৃষিভিত্তিক শিল্প-কলকারখানা নির্মাণে বিশেষ বরাদ্দের জন্য সরকারের নিকট জোর দাবি জানান নেতারা।

সমাবেশ শেষে একটি মিছিল নগরীর প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এতে রংপুর নগরীর বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকরা অংশ নেন।

;

‘আমার ৪৫০ সন্তান আপনাদের কাছে রেখে যাচ্ছি’

শিক্ষক হাফিজ কাজী মশহুদ আহমদ

‘এই মাদরাসায় শিক্ষক হিসেবে যুক্ত হয়েছিলাম তরুণ বয়সে আর আজ বিদায় নিচ্ছি পরিণত বয়সে। মাঝখানের এই দীর্ঘ জার্নিতে হাজারো স্মৃতি মনে পড়ে যায়। এই মাদরাসায় শিক্ষক হিসেবে আমি আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় কাটিয়েছি। এখান থেকে অবসরের মাধ্যমে জীবনের সবচেয়ে প্রিয় জায়গা থেকে বিদায় নিচ্ছি। গত ৩৭ বছর আমার জীবনের রুটিন ছিল রাতে ঘুমাতে যাওয়ার সময় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করা, পরের দিন কী পড়াবো সেই চিন্তা করতে করতে ঘুমিয়ে পড়া। ঘুম থেকে উঠে কাদা পানি, মেঘ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে আমার সন্তানদের পাঠদান করাতে আসা। মাদরাসায় আমি এত এত সন্তান পেয়েছিলাম যে আমার নিজের সন্তানদের সময় দিতে পারিনি’- বিদায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে এভাবেই বলছিলেন শিক্ষক হাফিজ কাজী মশহুদ আহমদ। শিক্ষার্থীদের কাছে তিনি কাজী হুজুর নামেই সমাদৃত।

সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার ধারণ নূতন বাজার দাখিল মাদরাসায় দীর্ঘ ২৯ বছর ১১ মাস শিক্ষক হিসেবে কাটিয়ে তিনি অবসরে গিয়েছেন। এই মাদরাসায় যোগদানের আগে তিনি পিএমসি একাডেমি স্কুলের শিক্ষক ছিলেন।

শনিবার (১ জুন) মাদরাসার হল রুমে তার বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সুনামগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য মহিবুর রহমান মানিক।

শিক্ষক কাজী মশহুদ আহমদ বলেন, আজকের এই বিদায় অনুষ্ঠানে আমি সবার কাছে করজোড়ে ক্ষমাপ্রার্থী। এই মাদরাসা ও শিক্ষার্থীদের আরও অনেক কিছু দেওয়ার ছিল যা দিতে পারিনি। মাদরাসার জন্য কতটুকু করতে পেরেছি তার মূল্যায়ন আপনাদের, কতটুকু প্রচেষ্টা ছিল তা আমি জানি। সবার সব চেষ্টা সফল হয় না। সেভাবে আমারও কিছু চেষ্টা সফল হয়েছে, কিছু ব্যর্থ। আপনারা জানেন শিক্ষকদের কোনো সম্পদ থাকে না, আপনাদের দোয়াই আমার ভরসা, আমার জন্য, আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন। আর এই মাদরাসায় আমার ৪৫০ সন্তানকে আপনাদের হাতে রেখে যাচ্ছি আপনারা তাদের আগলে রাখবেন।

কিনি আরও বলেন, অনাগত দিনেও এই মাদরাসায় যারা ভর্তি হবে তারাও আমার সন্তান। আমি আমার এই বাচ্চাদের কাছে কাজী হুজুর হয়েই থাকতে চাই বাকিটা জীবন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংসদ সদস্য মহিবুর রহমান মানিক বলেন, আজকে যার বিদায় সংবর্ধনায় এসেছি তিনি এ মাদরাসার একজন অত্যন্ত স্বনামধন্য শিক্ষক। তিনি আমার ভাই। আমার ভাই বলে প্রশংসা করছি না। তিনি আসলেই একজন ভাল মানুষ। মশহুদ আহমদ নিজের কাজের জন্য কখনও আমাকে কিছু বলেননি। তবে মাদরাসার উন্নয়নের জন্য তিনি বারবার আমার কাছে যেতেন। ওনার (মশহুদ আহমদ) সন্তানরা দেশ ও বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে এখন চাকরি করছে। তিনি এখন অবসরে যাচ্ছেন কিন্তু তিনি এই এলাকারই সন্তান। আশাকরি সুবিধাজনক সময়ে এখনও তিনি মাদরাসার জন্য কাজ করবেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ছাতক উপজেলার চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম কিরণ, ভাইস চেয়ারম্যান কাজী মাও. আব্দুস সামাদ, উত্তর খুরমা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিল্লাল হোসেন, অ্যাভোকেট শামসুর রহমান, মাওলানা মাহবুবুর রহমান তাজুল প্রমুখ।

মাদরাসার শিক্ষক ইমাদ উদ্দিনের সঞ্চালনায় ও গভনিং বডির সভাপতি আরশ আলী খান ভাসানের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আবু তৈয়ব মোহাম্মদ শামসুন নূর। এ সময় মাদরাসার শিক্ষক, এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তি ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। পরে মাদরাসার ২০২৪ সালের দাখিল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কৃতি শিক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *