সারাদেশ

সাতদিন পর খুলল সিলেটের সব পর্যটনকেন্দ্র

ডেস্ক রিপোর্ট: সাতদিন পর খুলল সিলেটের সব পর্যটনকেন্দ্র

সাতদিন পর খুলল সিলেটের সব পর্যটনকেন্দ্র

টানা সাতদিন বন্ধ থাকার পর সিলেটের সব পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (৭ জুন) থেকে বিভিন্ন শর্ত সাপেক্ষে পর্যটন কেন্দ্রগুলো দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেটের জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান।

সিলেটের উল্লেখযোগ্য পর্যটনকেন্দ্রগুলো হচ্ছে- গোয়াইনঘাটের জাফলং, রাতারগুল, বিছানাকান্দি ও সংগ্রামপুঞ্জি ঝর্ণা, কোম্পানীগঞ্জের সাদাপাথর এবং জৈন্তাপুরের লালাখাল ও ডিবির হাওর।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পর্যটন উন্নয়ন কমিটির আহ্বায়ক সুনজিত কুমার চন্দ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সাদাপাথর পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয়।

এতে নির্দেশনামা না মানার কারণে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না বলেও উল্লেখ করা হয়।

শর্তগুলো হলো- সব নৌকাতে লাইফ জ্যাকেট থাকতে হবে এবং লাইফ জ্যাকেট পরিয়ে ঘাট থেকে নৌকা ছাড়তে হবে, পর্যটকগণ কিছুতেই পানিতে নামতে পারবেন না বা পানিতে নেমে সাঁতার কাটতে পারবেন না, ভরা বর্ষা মৌসুমে পর্যটকগণ শিশু ও বাচ্চাদের নিয়ে যাতে না আসেন সে বিষয়ে তাদের নিরুৎসাহিত করা হলো, পর্যটকগণ নৌকায় উঠে হই-হুল্লোড় করবেন না, নৌকায় উঠে সুশৃঙ্খলভাবে বসে থাকবেন, মাঝিগণ পর্যটকদের সঙ্গে সর্বদা ভালো আচরণ করবেন ও আবহাওয়া পরিস্থিতি অবনতি হলে পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ থাকবে।

এব্যাপারে সিলেটের জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান বলেন, উপজেলা প্রশাসন পক্ষ থেকে বিভিন্ন শর্ত সাপেক্ষে বন্ধ করা পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেয়া হয়েছে। বিশেষ করে নৌকাতে পর্যটকদের লাইফ জ্যাকেট থাকতে হবে।

এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (৩০ মে) অবিরাম বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের কারণে উপজেলার পিয়াইন ও ধলাই নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সাদা পাথর পর্যটনসহ সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

‘দুর্নীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যর্থ’

দুর্নীতি ও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন

দুর্নীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যর্থ বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ কংগ্রেস’র চেয়ারম্যান অ্যাড. কাজী রেজাউল হোসেন।

শুক্রবার (৭ জুন) রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দুর্নীতি ও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে তিনি এ সব কথা বলেন।

কাজী রেজাউল হোসেন বলেন, দেশের শীর্ষ পর্যায়ের দুই জন যারা দেশের আইন প্রয়োগ ও দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অঙ্গীকারবদ্ধ, তারা আজ দুর্নীতিগ্রস্ত। সাধারণ জনগণ তাদের নিয়ে আজ কটাক্ষ করে, তাদের দুর্নীতির বিষয় দেশ ও জাতির ভাবমূর্তি ম্লান করে দিচ্ছে। অন্যায়কারী অন্যায় করে যদি আশ্রয় না পায় সে অন্যায় করতে সাহস পায় না। তাই অন্যায় কারীদের যারা আশ্রয় দেয় বা দিচ্ছেন জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তাদের মূলোৎপাটন করতে হবে।

তিনি বলেন, দুর্নীতি ও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি প্রতিরোধে সরকারের কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেই। বাজারের নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে সরকারের অসাধু সিন্ডিকেটের কাছে। সরকারের কিছু ব্যক্তি এই সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত। ব্যবসায়ীরা নিজেদের স্বার্থে অধিক মুনাফার আশায় একটার পর একটা জিনিসের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে জিনিসপত্রের দাম অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি করে চলেছে। এক্ষেত্রে সরকারের উপযুক্ত নজরদারি নেই।

বাংলাদেশ কংগ্রেসের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার আহবায়ক লায়ন আল-আমীন বেপারীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন দলের মহাসচিব অ্যাড. মো. ইয়ারুল ইসলাম।

ইয়ারুল ইসলাম বলেন, দুর্নীতি হয় সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় বা উদাসীনতায়। সরকার যদি সব মন্ত্রণালয়, সংস্থা, প্রতিষ্ঠান ও বাহিনীর প্রধানদের দুর্নীতি বন্ধের নির্দেশ দেয় এবং নজর রাখে, তাহলে দুর্নীতি আদৌ সম্ভব নয়।

অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বাংলাদেশ কংগ্রেসের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাড. মো. শফিকুল ইসলাম ও অ্যাড. মো. আব্দুল আওয়াল, যুগ্ম মহাসচিব মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন ও অ্যাড. মো. মিজানুর রহমানসহ প্রমুখ।

;

পদ্মায় ভেসে উঠল শিশুর মরদেহ

ছবি: সংগৃহীত

রাজবাড়ীতে পদ্মায় ডুবে নিখোঁজের একদিন পর নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় আব্দুর রহমান নামে আড়াই বছর বয়সী এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার (৭ জুন) সকাল ৬ টার দিকে সদর উপজেলার মিজানপুর ইউনিয়নের মহাদেবপুর গ্রামে পদ্মা নদী থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে স্থানীয়রা।

এর আগে বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বিকেলে বাড়ির পাশে নদীতে ডুবে নিখোঁজ হয় শিশু আব্দুর রহমান। সে মহাদেবপুর গ্রামের মালয়েশিযা প্রবাসী বিপ্লব মন্ডলের ছেলে।

আব্দুর রহমানের প্রতিবেশী চাচা রাজা আহমেদ জানান, পদ্মা নদীর পাশে বাড়ি হওয়ায় আব্দুর রহমানের বড় ভাই ১০ বছর বয়সী সিমরান বৃহস্পতিবার বিকেল ৩ টার দিকে নদীতে গোসল করতে যায়। তার পেছন পেছন যায় আব্দুর রহমান। এলাকার কয়েকজন সিমরানের পেছনে রহমানকে যেতে দেখে বিষয়টি গুরুত্ব দেননি। ভেবেছেন বড় ভাইয়ের সঙ্গেই তো যাচ্ছে।

তবে রহমানের যাওয়ার বিষয়টি খেয়াল করেনি সিমরান। সিমরান গোসল করে বাড়িতে চলে আসে। এরপর থেকে আব্দুর রহমানের কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে সিমরানের পেছনে রহমানকে যারা নদীর দিকে যেতে দেখেছে তারা বিষয়টি জানালে নদীতে খোঁজাখুঁজি করা হয়। এছাড়া রাত ১২টা পর্যন্ত নদীর পাড়সহ বিভিন্ন জায়গায় খুঁজেও আব্দুর রহমানকে পাওয়া যায় না। পরে শুক্রবার সকাল ৬ টার দিকে বাড়ির পাশে নদীতে তার মরদেহ ভাসতে দেখেন জেলেরা। এরপর মরদেহটি নদী থেকে উদ্ধার করা হয়।

রাজবাড়ী সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কামরুল ইসলাম জানান, পদ্মা নদী থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ফোর্স পাঠানো হচ্ছে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

;

যশোরে যুবলীগ কর্মীকে গুলি করে হত্যা

ছবি: সংগৃহীত

যশোরে মোহাম্মদ আলী নামের এক যুবলীগ কর্মীকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বিত্তরা।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) মধ্যরাতে যশোর সদর উপজেলার বাহাদুরপুর তেতুল তলা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মোহাম্মদ আলী বাহাদুপুর এলাকার আব্দুর রহমানের ছেলে। তিনি গেল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মোটরসাইকেলের প্রার্থী তৌহিদ চাকলাদার ফন্টুর হয়ে কাজ করেছেন। পরিবারের দাবি এর জেরেই প্রতিপক্ষরা তাকে হত্যা করেছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আলী মোটরসাইকেল প্রতীকের বিজয় উপলক্ষে রাতে ওই এলাকায় খাওয়া দাওয়ার আয়োজন করেন। খাওয়া দাওয়া শেষে তিনি বাড়ি ফিরছিলেন। প্রতিমধ্যে ৪/৫ জন যুবক তাকে ধাওয়া করে। এ সময় তাকে ধরে মাথায় একাধিক গুলি করে পালিয়ে যায় দুর্বিত্তরা। পরে স্থানীয়রা আলীকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন।

এ বিষয়ে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ডাক্তার সুজায়েত জানান, ঘটনাস্থলেই আলীর মৃত্যু হয়েছে। তার মাথায় দুইটি ও পায়ে একটি গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল ইমরান বলেন, জড়িতদের ধরতে পুলিশের একাধিক টিম কাজ শুরু করছে। কি কারণে এ হত্যাকাণ্ড এখনি বলা যাচ্ছেনা। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

;

৬ দফা সারাবিশ্বের মুক্তি আন্দোলনের অনুপ্রেরণার উৎস: প্রধানমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘ঐতিহাসিক ৬ দফা’ কেবল বাঙালি জাতির মুক্তিসনদ নয়, সারাবিশ্বের নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তি আন্দোলনের অনুপ্রেরণার উৎস।

৭ জুন ‘ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস’ উপলক্ষে এক বাণীতে এ কথা বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষিত ৬ দফা আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের শুরুটা হয়েছিল ১৯৬৬ সালের ৭ জুন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে এই দিনটি অবিস্মরণীয় ও তাৎপর্যপূর্ণ। ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানি শাসন-শোষণ-বঞ্চনা থেকে মুক্তির লক্ষ্যে স্বৈরাচার আইয়ুব সরকারের বিরুদ্ধে লাহোরে তৎকালীন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের সব বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে ডাকা এক জাতীয় সম্মেলনে পূর্ব বাংলার জনগণের পক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেন। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ১১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় ফিরে ৬ দফার পক্ষে দেশব্যাপী প্রচারাভিযান শুরু করেন এবং বাংলার আনাচে-কানাচে প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে জনগণের সামনে ৬ দফার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। বাংলার সর্বস্তরের জনগণ ৬ দফার প্রতি স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন জানায়। ৬ দফা হয়ে ওঠে পূর্ব বাংলার শোষিত-বঞ্চিত মানুষের মুক্তির সনদ। ৬ দফার প্রতি ব্যাপক জনসমর্থন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জনপ্রিয়তায় ভীত হয়ে সামরিক জান্তা আইয়ুব খানের স্বৈরাচারী সরকার ১৯৬৬ সালের ৮ মে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায়। এর প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ মানুষ রাজপথে নেমে আসে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা ঘোষিত ৬ দফা আন্দোলন ১৯৬৬ সালের ৭ জুন নতুন মাত্রা পায়। বাঙালির মুক্তির সনদ ৬ দফা আদায়ের লক্ষ্যে এদিন আওয়ামী লীগের ডাকে হরতাল চলাকালে নিরস্ত্র জনতার ওপর পুলিশ ও তৎকালীন ইপিআর গুলিবর্ষণ করে। এতে ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জে মনু মিয়া, আবুল হোসেন, সফিক ও শামসুল হকসহ ১১ জন শহিদ হন। তিনি ঐতিহাসিক ৭ জুনসহ স্বাধীনতা সংগ্রামের সকল শহীদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ৬ দফার প্রতি এদেশের জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থনে রচিত হয় স্বাধীনতার রূপরেখা। ৬ দফা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে অঙ্কুরিত হয় স্বাধীনতার স্বপ্নবীজ। ৬ দফা ভিত্তিক আন্দোলন-সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলন স্বাধীনতা সংগ্রামে রূপ নেয়। ৬ দফা ভিত্তিক ১১ দফা আন্দোলনের পথপরিক্রমায় শুরু হয় ১৯৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান, ১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে বাংলার জনগণ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ এবং ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের মধ্য দিয়ে বিশ্বের মানচিত্রে জন্ম হয় স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের। ৬ দফা কেবল বাঙালি জাতির মুক্তিসনদ নয়, সারাবিশ্বের নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তি আন্দোলনের অনুপ্রেরণার উৎস।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার ঐতিহাসিক ৭ জুনসহ সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার অক্ষুণœ রাখতে বদ্ধপরিকর। আমরা মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশকে এগিয়ে নিতে এবং প্রতিটি মানুষের কাছে স্বাধীনতার সুফল পৌঁছে দিতে কাজ করে যাচ্ছি। গত ১৫ বছরে আমরা দেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন করেছি। বাংলাদেশ এখন স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা লাভ করেছে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আসুন, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে যেকোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে দেশের উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা রক্ষা করি এবং ২০৪১ সালের মধ্যে জাতির পিতার আজীবন স্বপ্নের উন্নত, সমৃদ্ধ, আধুনিক স্মার্ট সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলি ।

তিনি ‘ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *