সারাদেশ

জঙ্গি আস্তানায় অভিযান, পিস্তল-গুলিসহ প্রশিক্ষণ সামগ্রী উদ্ধার

ডেস্ক রিপোর্ট: জঙ্গি আস্তানায় অভিযান, পিস্তল-গুলিসহ প্রশিক্ষণ সামগ্রী উদ্ধার

ছবি: বার্তা২৪.কম

জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে নেত্রকোনায় প্রফেসর আব্দুল মান্নান নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে অভিযান চালিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তবে বাড়ির মালিক প্রফেসর আব্দুল মান্নান ঢাকায় বসবাস করেন বলে জানায় পুলিশ।

শনিবার (৮ জুন) দুপুর থেকে সদর উপজেলার কাইলাটি ইউনিয়নের ভাসাপাড়া গ্রামের ওই বাড়ির চারপাশে অবস্থান নেন পুলিশ সদস্যরা।

নেত্রকোনার পুলিশ সুপার ফয়েজ আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, আমরা বেশ কিছুদিন আগেই বিভিন্ন সোর্স ও গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে জানতে পারি যে, নেত্রকোনা সদরে কোথাও একটা জঙ্গি আস্তানা রয়েছে। বিষয়টি জানার পর থেকেই কাজ করে আসছিল পুলিশ। গত শুক্রবার আমরা নিশ্চিত হই, সদর উপজেলার কাইলাটি ইউনিয়নের ভাসাপাড়া এলাকায় প্রফেসর আব্দুল মান্নান নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে এই আস্তানাটি রয়েছে।

পুলিশ সুপার বলেন, যে ঘরটিতে অভিযান চালানো হয়, সেটি সাউন্ড প্রুফ ছিল। দেখেই বোঝা যায় যে, এখানে জঙ্গিদের প্রশিক্ষণ করানো হতো। অভিযান চালিয়ে একটি বিদেশি পিস্তল, ১৭ রাউন্ড তাজা গুলি, খেলনা পিস্তল, হ্যান্ডকাপ, জিহাদি বই ও ওয়াকিটকিসহ বিভিন্ন প্রশিক্ষণ সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে। তবে বাড়ি থেকে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।

এদিকে, বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ময়মনসিংহ থেকে এন্টি টেরোরিজম ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে বাড়ির ভেতরে ঢুকে অভিযান শুরু করে। অভিযান শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানিয়েছে জেলা পুলিশ।

স্থানীয় ইউপি সদস্য আনোয়ার হোসেন জানান, বাড়ির মালিক প্রফেসর আব্দুল মান্নান। তার বাড়ি জেলার আটপাড়া উপজেলায়। দুই তিন বছর আগে বর্তমান বাসিন্দাদের কাছে বাড়িটি ভাড়া দেওয়া হয়। তবে ভাড়া নেওয়া ব্যক্তিদের এলাকার লোকজন কখনো দেখেননি। পুরো বাড়িটি সিসি ক্যামেরার আওতায় রয়েছে।

সংসদীয় শাসনব্যবস্থা হলো গণতন্ত্রের সর্বোচ্চ প্রতীক: স্পিকার

ছবি: সংগৃহীত

সংসদীয় শাসনব্যবস্থা হলো গণতন্ত্রের সর্বোচ্চ প্রতীক বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

শনিবার (৮ জুন) বিকেলে রাজধানীর সুপ্রিমকোর্ট অডিটোরিয়ামে ‘ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন জুডিশিয়ারি এক্রোস দ্য বর্ডারস’ অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।

স্পিকার বলেন, সংবিধান হচ্ছে রাষ্ট্র পরিচালনার নিমিত্তে সর্বোচ্চ আইন। বাংলাদেশের সংবিধান লাখো শহীদের রক্তে ভেজা দলিল। সাংবিধানিকভাবে গণতন্ত্র রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য আদর্শ শাসনব্যবস্থা।

ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়েছে। রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় মানবাধিকার চর্চার মাধ্যমে সাংবিধানিক কাঠামো দৃঢ় হয়ে থাকে।

তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি লাভের পরপরই স্বাধীন দেশের জন্য একটি সংবিধান রচনায় নিজেকে ব্যাপৃত করেন। মাত্র ৯ মাসের মধ্যেই একটি পূর্ণাঙ্গ সংবিধান রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য প্রণয়ন করেন যেটি ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হয়। তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর সম্মোহনী নেতৃত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পুনঃপ্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়।

তিনি বলেন, রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের মধ্যে অন্যতম একটি অঙ্গ হল বিচারবিভাগ। নিরবচ্ছিন্ন গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও বিচার বিভাগের জবাবদিহিতার মধ্যকার ভারসাম্য রক্ষা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হোসেনের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. এনায়েতুর রহিম। সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন নেপালের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি বিশ্বম্ভর পিডি শ্রেষ্ঠ।

;

চারিদিকে পানি, একফোঁটাও নেই পানের জন্য

চারিদিকে পানি আর পানি

চারিদিকে পানি আর পানি, তবে একফোঁটাও নেই পানের জন্য! এমন অবস্থায় সাতক্ষীরার শ্যামনগরে সুপেয় পানির সংকট নিরসনের দাবিতে খালি কলস মাটিতে উপুড় করে মানববন্ধন করেছেন স্থানীয় নারীরা।

শনিবার (৮ জুন) বিকেলে উপজেলার মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের মথুরাপুর গ্রামের জেলেপাড়ায় পার্টিসিপেটারি রিসার্চ আ্যান্ড আ্যাকশন নেটওয়ার্ক (প্রাণ) ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা অ্যাকশন এইডের সহযোগিতায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘শরুব ইয়ুথ টিম’ বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে এক মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করে।

মানববন্ধনে শরুব ইয়ুথ টিমের নির্বাহী পরিচালক এস এম জান্নাতুল নাঈম বলেন, উপকূলীয় এলাকায় অঞ্চলভিত্তিক পানি সংকটের ধরন চিহ্নিত করে সুপেয় পানিতে সর্বজনীন ন্যায্য ও টেকসই প্রবেশগম্যতা নিশ্চিত করতে সরকারি বরাদ্দ এবং বিনিয়োগ বৃদ্ধি করতে হবে। পানি পরিসেবাকে আরও সাশ্রয়ী করার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।

শরুবের সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা বলেন, চারিদিকে শুধু পানি, নেই শুধু সুপেয় পানি। বার বার নদী ভাঙনের ফলে উপকূলের মিষ্টি পানির আধারগুলো লবণ পানিতে ডুবে যায়। খাওয়ার পানি সংগ্রহে উপকূলের নারীদের সবসময় সংগ্রাম করতে হয়। বাধ্য হয়ে পানি কিনে খেতে হয়। এর সমাধান হওয়া দরকার।

উপকূল কন্যা তনুশ্রী মন্ডল বলেন, উপকূলীয় এলাকায় ভূ-গর্ভস্থ পানির ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। এলাকাভিত্তিক বড় বড় পুকুর, খাল, জলাশয় খনন করে তাতে বৃষ্টির পানি ধরে রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। সরকারি পুকুরের ইজারা বাতিল করে সবার জন্য সুপেয় পানি ব্যবহারের উদ্যোগ নিতে হবে।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, জলবায়ু যোদ্ধা ও শরুব ইয়ুথ টিমের মুন্সিগঞ্জ ইউনিটের কো-ফ্যাসিলেটর বিশ্বজিত মন্ডল, বুড়িগোয়ালিনী ইউনিটের হৈমি মন্ডল, বিক্রম মণ্ডল, ঈশ্বরীপুর ইউনিটের আব্দুস সালাম, স্বপ্না পারভীন, সবুজ মন্ডল, আকাশ সানা, রুপালী খাতুন প্রমুখ।

;

৬ কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল করে পুনঃনির্বাচনের দাবি পরাজিত প্রার্থীর

ছবি: সংগৃহীত

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত ভোটে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার ছয়টি কেন্দ্রে স্থানীয় সংসদ সদস্যের প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ তুলে পুনঃনির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন উপজেলা পরিষদের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম রব্বানী সরকার। এ নিয়ে তিনি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোতে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম রব্বানী সরকার নিজেই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তার দেওয়া অভিযোগপত্রের কপি এই প্রতিবেদকের হাতে এসেছে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বরাবর দেওয়া অভিযোগের অনুলিপি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ।

প্রসঙ্গত, গত ২৯ মে উপজেলা পরিষদের তৃতীয় ধাপের নির্বাচন কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলার শিমুলবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এজাহার আলী ঘোড়া প্রতীক নিয়ে জয়লাভ করেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিলেন সদ্য সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গোলাম রব্বানী সরকার। তার প্রতীক ছিল মোটরসাইকেল।

অভিযোগপত্রে সদ্য সাবেক এই উপজেলা চেয়ারম্যান উল্লেখ করেছেন, কুড়িগ্রাম-২ আসনের (সদর, ফুলবাড়ী ও রাজারহাট উপজেলা) সংসদ সদস্য মো. হামিদুল হক খন্দকার প্রতিপক্ষের প্রার্থীকে বিজয়ী করার জন্য ভোটের দিন ফুলবাড়ী উপজেলায় অবস্থান করে তার লোকজনসহ ভোটকেন্দ্র দখল করেন। এ সময় গোলাম রব্বানীর এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়। সংসদ সদস্যের দুই ছেলে ও ব্যক্তিগত সহকারীসহ তার লোকজন ওতপ্রোতভাবে জড়িত থেকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পক্ষ নিয়ে ব্যালট ছিনতাই করে এবং নির্বাচনকে কলুষিত করেন।

অভিযোগপত্রে গোলাম রব্বানী সরকার দাবি করেছেন, ভোটের দিন উপজেলার গোরকমন্ডপ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মিয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সংসদ সদস্য ও তার ছেলে উপস্থিত ছিলেন। বালারহাট আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজ কেন্দ্রে সংসদ সদস্যের ছেলে উপস্থিত ছিলেন। ফুলমতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত সহকারী এবং ফুলবাড়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও ফুলবাড়ী জছিমিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে সংসদ সদস্যের সন্ত্রাসী বাহিনী উপস্থিত থেকে নির্বাচনকে প্রভাবিত করেছেন। অভিযোগ তদন্ত করে এসব কেন্দ্রে পুনঃনির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন এই মুক্তিযোদ্ধা ও রাজনীতিক।

জানতে চাইলে অভিযোগকারী গোলাম রব্বানী সরকার বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমি মহজোটের প্রার্থী পনির উদ্দিন আহমেদের সমর্থনে কাজ করেছি। স্বতন্ত্র প্রার্থী হামিদুল হক খন্দকার বিজয়ী হন। তার পক্ষে কাজ না করায় তিনি আমার ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন। এজন্য উপজেলা নির্বাচনে তিনি আমার বিরুদ্ধে কাজ করেছেন। আমি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারকে একাধিকবার অভিযোগ করেও কোনো সুরাহা পাইনি। নির্বাচনের দিনেও সংসদ সদস্য এলাকায় থেকে তার লোকজনসহ ছয়টি কেন্দ্রে ভোটে কারচুপি করেছেন। আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোতে লিখিত অভিযোগ দিয়ে ওই ছয়টি কেন্দ্রে পুনরায় ভোট গ্রহণের দাবি জানিয়েছি। আমি আশা করবো তারা আমার অভিযোগের তদন্ত করে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবেন।

নির্বাচনে সংসদ সদস্যের প্রভাব বিস্তার নিয়ে সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ দেওয়ার প্রশ্নে পরাজিত এই সাবেক চেয়ারম্যান বলেন, দফায় দফায় অভিযোগ দিয়েছি। কোনও কাজে আসেনি।

নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার নিয়ে সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে গোলাম রব্বানী সরকারের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সহকারী রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্বে থাকা ফুলবাড়ী ইউএনও রেহেনুমা তারান্নুম বলেন, তিনি মৌখিক অভিযোগ দিয়েছিলেন। বিষয়টি নিয়ে সংসদ সদস্যকে জানানোর পর তিনি আর আসেননি।

নির্বাচনে সংসদ সদস্য কোনও প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় অংশ নেওয়া প্রশ্নে ইউএনও বলেন, এ বিষয়ে আপনারা এলাকায় খোঁজ নিলেই জানতে পারবেন।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে সংসদ সদস্য মো. হামিদুল হক খন্দকারের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। খুদে বার্তা দিয়ে তার সাথে কথা বলতে চাইলে তাতেও সাড়া দেননি।

;

‘দেশের উন্নয়নের স্বার্থেই শিক্ষায় বৈষম্য দূর করতে হবে’

দেশের উন্নয়নের স্বার্থেই শিক্ষায় বৈষম্য দূর করতে হবে

দেশের উন্নয়নের স্বার্থেই শিক্ষায় বৈষম্য দূর করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন রাজশাহী-২ আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতি বাকশিস কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ মো. শফিকুর রহমান বাদশা।

শনিবার (৮ জুন) বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতি (বাকশিস) চট্টগ্রাম জেলা ও মহানগর শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে উদ্বোধকের বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, বেসরকারি ও সরকারির মধ্যে বৈষম্য দূর করা প্রয়োজন। এছাড়া শিক্ষা ব্যবস্থাকে জাতীয়করণ ও শিক্ষানীতি শিক্ষক সমাজের প্রাণের দাবি। এবিষয়গুলো নিয়ে আমি মহান সংসদে সোচ্চার রয়েছি। আগামী দিনেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে।

এমপি বাদশা বলেন, আমরা বাংলাদেশকে আগামী দিনে কেমনভাবে দেখতে চাচ্ছি, তা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আগে বাস্তবায়ন করতে হবে। অর্থাৎ মানসম্মত শিক্ষা ছাড়া দেশের কাঙ্খিত উন্নয়ন সম্ভব নয়। আর শিক্ষার উন্নয়নে দক্ষ ও যোগ্য শিক্ষক প্রয়োজন। এক্ষেত্রে শিক্ষকদের সুযোগ-সুবিধাগুলো বাড়ানো প্রয়োজন।

বাকশিস চট্টগ্রাম জেলা শাখার অধ্যক্ষ দবির উদ্দিন খানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এমপি।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *