সারাদেশ

আজ মিয়ানমার যাবেন ১৩৪ বিজিপি-সেনা, ফিরবেন ৪৫ বাংলাদেশি 

ডেস্ক রিপোর্ট: আজ মিয়ানমার যাবেন ১৩৪ বিজিপি-সেনা, ফিরবেন ৪৫ বাংলাদেশি 

ছবি: বার্তা২৪.কম

মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ চলাকালে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ১৩৪ বিজিপি ও সেনা সদস্যরা রোববার (৯ জুন) দেশে ফিরে যাবেন। পাশাপাশি তাদের নিতে আসা জাহাজে করে মিয়ানমারে কারাভোগ শেষে বাংলাদেশে ফিরছেন ৪৫ বাংলাদেশি। 

রোববার সকাল ৭ টা ১০ মিনিটে পালিয়ে আসা বিজিপি ও সেনা সদস্যদেরকে যথাযথ নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ৩টি বাসে করে কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়ার বিআইডব্লিউটিএ ঘাটে নিয়ে আসা হয়। এখানেই বাংলাদেশিদের গ্রহণ এবং মিয়ানমারের নাগরিকদের বিদায়ের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। 

পুরো ঘাট এলাকাজুড়ে ভোরবেলা থেকেই পুলিশ, বিজিবি, কোস্ট গার্ড এবং গোয়েন্দা বাহিনী নিরাপত্তা প্রদানে নিয়োজিত রয়েছেন।

নিরাপত্তায় রয়েছে পুলিশ, বিজিবি, কোস্ট গার্ড এবং গোয়েন্দা বাহিনী জানা গেছে, শনিবার (৮ জুন) বিকাল ৫টায় দেশটির রাখাইন রাজ্যের সিতওয়ে থেকে একটি জাহাজে করে তারা বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে রওনা হন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মিয়ানমারের উইংয়ের মহাপরিচালক মিয়া মো. মাঈনুল কবির বলেন, ‘মিয়ানমার নৌবাহিনীর জাহাজ ইউএমএস চিন ডুইন ভোরে ৪৫ বাংলাদেশিকে নিয়ে কক্সবাজারে পৌঁছানোর কথা রয়েছে। এই জাহাজে করেই মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘাতের জের ধরে পালিয়ে আসা দেশটির ১৩৪ জন বিজিপি ও সেনা সদস্য ফেরত যাবেন।

এর আগে, ২৫ এপ্রিল দ্বিতীয় দফায় বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৮ বিজিপি ও সেনা সদস্য মিয়ানমার ফেরত গিয়েছিল। তখন মিয়ানমার থেকে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছিলেন ১৭৩ জন বাংলাদেশি। তারও আগে ১৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ৩৩০ জন মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি, সেনা ও কাস্টমস কর্মকর্তাকে স্বদেশে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ।

পুলিশ কেন পুলিশকে গুলি করেছে জানতে তদন্ত করা হচ্ছে: আইজিপি

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর বারিধারা ডিপ্লোমেটিক জোনে এক পুলিশ সদস্য কী কারণে আরেক পুলিশ সদস্যকে গুলি করে হত্যা করেছে, তা জানতে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন।

শনিবার (৯ জুন) দিবাগত ২টা ৩০ মিনিটে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আইজিপি এ তথ্য জানান।

শনিবার রাত ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে রাজধানীর বারিধারা ডিপ্লোমেটিক জোনে অবস্থিত ফিলিস্তিন দূতাবাসের সামনে পুলিশ কনস্টেবল কাউসার আলী দায়িত্বরত অপর পুলিশ কনস্টেবল মনিরুল ইসলামকে এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে হত্যা করে। হত্যার পর নিহত মনিরের মরদেহ সড়কে পড়েছিল বেশ কিছুক্ষণ। কাউসারকে আটক করে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

আইজিপি বলেন, ‘আজ রাত ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে ফিলিস্তিনি দূতাবাসের সামনে আমাদের দুইজন কনস্টেবল ডিউটিরত ছিল। এদের মধ্যে কনস্টেবল কাউসার আলীর গুলিতে কনস্টেবল মনিরুল ইসলাম ঘটনাস্থলে মারা যান । এ ঘটনায় জাপান দূতাবাসের গাড়ি চালক সাজ্জাদ হোসেন গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন এবং তিনি এখন ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। সাজ্জাদ হোসেনের শরীরে ৩ রাউন্ড গুলি লেগেছে। আক্রমণকারী কনস্টেবল কে থানায় নেওয়া হয়েছে এবং তাকে নিরস্ত্র করা হয়েছে। আমরা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছি। মনিরুল ইসলামের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে আমরা কিছু গুলির খোসা এবং বিশ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছি।’

আমরা এ ঘটনার তদন্ত করছি। তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

প্রাথমিকভাবে হত্যাকাণ্ডের কারণ কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ঘটনার কারণ জানতে আমরা কনস্টেবল কাউসারকে জিজ্ঞাসাবাদ করবো। জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব। জিজ্ঞাসাবাদে আমরা এই ঘটনার মূল রহস্য উদঘাটন করব। আক্রমণকারী কে আমরা ইতোমধ্যে আটক করে ফেলেছি, ঘটনার প্রকৃত রহস্য জানাটা খুব কঠিন হবে না।

দূতাবাস এলাকা খুবই সুরক্ষিত এলাকা, এই ধরনের ঘটনা আইন-শৃঙ্খলার দুর্বলতা প্রকাশ পায় কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ঘটনাস্থলে আমাদের লোক ছিল, ঘটনা যে ঘটিয়েছে সেও আমাদের লোক। আসলে ঘটনাটা কি কারণে ঘটেছে সেটা আমরা জানার চেষ্টা করছি।

কাউসারকে কিভাবে আটক করা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ঘটনার পর কাউসার তার অস্ত্র টা রেখে ঘটনাস্থলের আশেপাশে ঘোরাফেরা করছিল। তখন তাকে সেখান থেকেই আটক করা হয়।

জাপান দূতাবাসের গাড়ি চালক কিভাবে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন জানতে চাইলে পুলিশ প্রধান বলেন, তিনি পথচারী হিসেবে যাচ্ছিলেন এ সময় তিনি গুলিবিদ্ধ হন।

ডিপ্লোমেটিক এলাকায় একজন কনস্টেবল কে দিনের ১৬ ঘন্টা ডিউটি করতে হয়। এই ডিউটি করার কারণে অনেকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হচ্ছেন কিনা, বা কাউসার মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিল কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা তদন্তে সবগুলো বিষয়ে নজর দেবো।’

;

বগুড়ায় ২৯ মামলার আসামিকে ব্রাজিলকে কুপিয়ে হত্যা

ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার ২৩ মামলার আসামি ও যুবদলের সাবেক নেতা ব্রাজিলকে(৪৫) কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

শনিবার( ৮ জুন) রাত সোয়া ১১ টার দিকে কাহালু উপজেলার মুরইল ইউনিয়নের পোড়াপাড়া এলাকায় খুনের ঘটনা ঘটে।

ব্রাজিল বগুড়া শহরের পালশা চৌকির পাড় এলাকার শাজাহান আলীর ছেলে। গত কয়েক বছর ধরে ব্রাজিল কাহালু উপজেলার পোড়াপাড়া গ্রামে শ্বশুরবাড়ি এলাকায় বাড়ি নির্মাণ করে বসবাস করতেন। ব্রাজিলের নামে বগুড়া সদর ও কাহালু থানায় ২৯টি মামলা রয়েছে।

কাহালু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম রেজা এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ওসি জানান, ব্রাজিল শনিবার রাতে মোটরসাইকেল যোগে বাড়ি ফিরছিলেন। পোড়াপাড়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় একদল দুর্বৃত্ত তার উপর হামলা করে। এসময় ব্রাজিল রাস্তায় মোটরসাইকেল ফেলে দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করে। দুর্বৃত্তরা তার পিছু ধাওয়া করে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায়। ব্রাজিলের শরীরে মাথা থেকে পা পর্যন্ত অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ব্রাজিল পোড়াপাড়া এলাকায় বসবাস করাকালে জমি, পুকুর দখল ছাড়াও চাঁদাবাজীতে জড়িত ছিল। কিছুদিন আগে পুকুর দখল করা নিয়ে ব্রাজিলের নামে মামলা হয়। সেই মামলায় কারাগারে থাকা অবস্থায় ব্রাজিলের দখল করা পুকুরে বিষ প্রয়োগ করে ১০ লক্ষাধিক টাকার মাছ নিধন করা হয়।

ব্রাজিল ২০১২ সাল পর্যন্ত যুবদলের রাজনীতির সাথে সক্রিয় ছিলেন। ২০০৬ সালের দিকে ব্রাজিল যুবদল চারমাথা আঞ্চলিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

সম্প্রতি ব্রাজিল আওয়ামী লীগে যোগ দেয়ার চেষ্টা করছিলেন। এজন্য তিনি জেলা আওয়ামী লীগের এক নেতার বাসায় এবং তার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যাতায়াত করতেন।

পুলিশের তথ্যানুযায়ী শীর্ষ সন্ত্রাসী ব্রাজিলের নামে অস্ত্র , মাদক , ছিনতাই,নাশকতা, সন্ত্রাসী, বিস্ফোরক দ্রব্য, বিশেষ ক্ষমতা আইন, চাঁদাবাজি, এবং এসিড নিক্ষেপসহ ২৯টি মামলা রয়েছে।

কাহালু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা( ওসি) সেলিম রেজা বলেন, প্রাথমিক ভাবে হত্যার কারণ জানা যায়নি। হত্যার সাথে জড়িতদের সনাক্ত করতে পুলিশ কাজ করছে।

;

৩ ঘণ্টার ভারী বর্ষণে আবারও পানির নিচে সিলেট

ছবি: বার্তা২৪.কম

৩ ঘণ্টার টানা বৃষ্টিতে আবারও পানিতে ডুবেছে সিলেট নগরী। ভারী বর্ষণের ফলে পানি ঢুকে পড়েছে বাসা-বাড়িতে। এছাড়াও জলমগ্ন হয়েছে সিলেট বিভাগের সবচেয়ে ভালো চিকিৎসালয় সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। এতে গভীর রাতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় নগরবাসীকে।

শনিবার (৮ জুন) দিবাগত রাত সাড়ে আটটা থেকে বৃষ্টি শুরু হলেও রাত সাড়ে নয়টার দিক থেকে টানা ভারী বর্ষণ শুরু হয়। এর ঘণ্টাখানেক পর থেকেই একে একে ডুবতে শুরু করে নগরীর বিভিন্ন এলাকা।

সিলেট আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, রাত ৯টা থেকে ১২টা পর্যন্ত ২২০মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

এদিকে, টানা বৃষ্টির কারণে শাহজালাল উপশহর, দরগা মহল্লা, পায়রা, জালালাবাদ, চৌহাট্টা, মিরবক্সটুলা, জামতলা, মনিপুরী রাজবাড়ি, মিরের ময়দান, সোবহানীঘাট, তেররতন, মেন্দিবাগ বেশিরভাগ এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। জলাবদ্ধতার কারণে বাসা-বাড়ি ও রাস্তাঘাট পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে।

ভারী বর্ষণের ফলে পানি ঢুকে পড়েছে বাসা-বাড়িতে। নগরীর লামাবাজার সরষপুরের বাসিন্দা আরিফুল ইসলাম বলেন, হঠাৎ করে রাত সাড়ে এগারোটার দিকে ঘরে পানি ঢুকতে শুরু করে। কিছুক্ষণের মধ্যে ঘরে হাটু পানিতে ডুবে যায়। আসবাবপত্র কোনো কিছুই রক্ষা করতে পারিনি।

শিবগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা এনামুল হক রেনু জানান, রাত ১০ টার দিকে তার বাসায় পানি ঢুকে যায়। আসবাবপত্র কোনো কিছুই বাঁচাতে পারেননি।

সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক ডা.আসাদুজ্জামান জুয়েল জানান, রাতে হাসপাতালের নিচতলায় পানি ঢুকে পড়েছে বলে জানতে পেরেছি। তাৎক্ষণিকভাবে রোগীদের বিকল্প ওয়ার্ডে একিভূত করে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হচ্ছে।

এদিকে, সিলেট আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজিব হোসেন জানিয়েছেন শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত ৩ মিলিমিটার এবং ৯টা থেকে ১২টা পর্যন্ত ২২০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।

এর আগে গত ২ জুন রাতে ভারি বৃষ্টিতে সিলেট নগরে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। পানিতে তলিয়ে যায় নগরীর বিভিন্ন এলাকা। এতে দুর্ভোগে পড়েন এসব এলাকার বাসিন্দারা।

;

মনিরুলকে গুলি করে কাউসার বলে নাটক করতাছে: প্রত্যক্ষদর্শী

ছবি: বার্তা২৪.কম

রাজধানীর বারিধারার ডিপ্লোমেটিক জোনে অবস্থিত ফিলিস্তিন দূতাবাসের সামনে ডিপ্লোমেটিক সিকিউরিটির দায়িত্ব থাকা পুলিশ কনস্টেবল মনিরুলকে হত্যা করে একই দায়িত্বে থাকা আরেক পুলিশ কনস্টেবল কাউসার। এছাড়া একই ঘটনায় দুইজন পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছে বলে জানা গেছে।

তাদের মধ্যে একজন জাপান দূতাবাসের গাড়ি চালক সাজ্জাদ হোসেন।

শনিবার (৮জুন) রাত ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, কাউসার মনিরুলকে গুলি করে ফিলিস্তিনি দূতাবাসের প্রধান ফটক এসে দাঁড়ায়। তখন প্রধান ফটকে দায়িত্বরত নিরাপত্তা রক্ষীরা ছিল। তারা গুলি শব্দ শুনতে পেলেও ধারণা করতে পারিনি যে কাউসারই কনস্টেবল মনিরুলকে গুলি করে এসেছে। কাউসারের কাছে দূতাবাসের নিরাপত্তা রক্ষীরা গুলি ও ঘটনার বিষয়ে জানতে চায় মনিরুল কেন রাস্তায় পড়ে রয়েছে। তখন কাউসার তাকে উত্তরে বলেন,’ সালা নাটক করতাছে। এমনি রাস্তায় পড়ে আছে।’

এ বিষয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ফিলিস্তিন দূতাবাসের এক নিরাপত্তা রক্ষী বলেন, ঘটনার সময় আমরা দূতাবাসের ভিতরে ছিলাম। হঠাৎ করে ৭ থেকে ৮ রাউন্ড গুলি শব্দ শুনে আমরা বাহিরে আসি। বাহিরে আসার পর কাউসারকে দেখি ফিলিস্তিনি দূতাবাসের প্রধান ফটকের সামনে দাঁড়িয়ে আছে। আর একটু দূরেই পড়ে রয়েছে মনিরুলের মরদেহ। তখন আমরা কাউসারকে জিজ্ঞেস করি কি হয়েছে। তখন সে বলে শালা (মনিরুল) নাটক করতেছে এমনি মাটিতে পড়ে রয়েছে। এই কথা বলে কাউসার দূতাবাসের বিপরীত পাশে রোডে চলে যায় । এরই মধ্যে সবাই বুঝে উঠে যে কাউসার মনিরুলকে গুলি করেছে। এরপর ঘটনাস্থলে থাকা নিরাপত্তা রক্ষীরা কাউসারকে আটক করে।

এ দিকে নিহত মনিরুলের রক্তাক্ত মরদেহ গুলশান থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। থানায় সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত শেষে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হবে। ঘটনার পরে আশেপাশে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *