সারাদেশ

‘সাংবাদিকতা ঝক্কির পেশা, এতে লেগে থাকতে হবে’

ডেস্ক রিপোর্ট: ‘সাংবাদিকতা ঝক্কির পেশা, এতে লেগে থাকতে হবে’

ছবি: সংগৃহীত

নতুনদের অনেকেরই সাংবাদিকতাকে পেশা হিসেবে নিয়ে অনিশ্চয়তা কাজ করে। আমি বলি তোমরা ডিজিটাল মিডিয়া ব্যবহার করো। এর মাধ্যমে তোমরা কমিউনিটির সাথেও যোগাযোগ রাখতে পারবে৷ সাংবাদিকতা ঝক্কির পেশা, এতে লেগে থাকতে হবে৷ তবেই ভালো কিছু করতে পারবে।

সাংবাদিকতায় বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের লক্ষ্যে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাব আয়োজিত একটি কর্মশালায় এ কথা বলেন যমুনা টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিনিধি মোহসীন-উল হাকিম।

মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) কুবি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কাতিব হাসান মুরাদের সঞ্চালনায় ও ইকবাল হাসানের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের কনফারেন্স রুমে সারাদিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

কর্মশালাটির দুটি আলাদা সেশনে প্রশিক্ষক হিসেবে ছিলেন কুবির গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহকারী অধ্যাপক কাজী এম. আনিছুল ইসলাম এবং যমুনা টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিনিধি মোহসীন-উল হাকিম।

কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন। তিনি বলেন, যেকোনো কাজ দুইভাবে করা যায়। একটা হলো কাজ করতে করতে করা। আরেকটা হলো শিক্ষা ও অভিজ্ঞতার সমন্বয়ে। খবরের শব্দ চয়নে আঞ্চলিক ভাষার শব্দ পরিহার করার কথা সবসময়ই বলি আমি। আজকের এই কর্মশালায় প্রশিক্ষকরা যা শেখালেন, সাংবাদিকরা যেন এসব কাজে লাগিয়ে সংবাদের মানোন্নয়ন করে।

তিনি আরো বলেন, ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের প্রথম পরিচয় হচ্ছে তারা ছাত্র এরপরে সাংবাদিক। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা হওয়া উচিত ইতিবাচক। সাংবাদিকরা ইতিবাচক সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে সমাজের পরিবর্তন ঘটাবে।

কর্মশালার প্রশিক্ষক কাজী এম. আনিছুল ইসলাম বলেন, আমি সবসময়ই বলি যাতে সাংবাদিকরা কপি-পেস্ট না করে। সংবাদ বিভিন্নভাবেই লিখা যায়, কাঠামো পরিবর্তন করে স্টোরিকে বিভিন্নভাবে উপস্থাপন করা যায়। পাশাপাশি একজন ভালো মানুষ হতে হবে।

কর্মশালার শেষ পর্যায়ে কুবি প্রেস ক্লাবের সভাপতি ইকবাল হাসান বলেন, আজকের কর্মশালার মাধ্যমে সংগঠনের সদস্যরা ভালো কিছু জানতে পেরেছে, বুঝতে পেরেছে৷ প্রশিক্ষকরা যে বিষয়গুলো উপাস্থাপন করেছেন তা মেনে সাংবাদিকতা করবেন এটাই আশা করছি।

এছাড়া এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, কোষাধক্ষ্য অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান এবং ছাত্র পরামর্শক ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান।

চবিতে মঞ্চায়িত ঐতিহ্যবাহী লোকনাট্য ‘দিদার বাদশার পালা’

ছবি: বার্তা২৪.কম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) নাট্যকলা বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে মঞ্চায়িত হয়েছে ঐতিহ্যবাহী লোকনাট্য ‘দিদার বাদশার পালা’।

মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় চাট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জারুলতলায় নাট্যকলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সুবীর মহাজনের নির্দেশনায় মঞ্চায়ন হয় এই পালানাট্য।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আফসার আহমদের সংগৃহীত গাজীর গানের কাহিনী নিয়ে রচিত এই পালায় দেখানো হয়, বৈরাত নগরের রাজা সেকান্দর বাদশা জানতে পারেন তার জায়গা দোযখে নির্ধারিত। এতে তার মনে অশান্তির ঝড় উঠে। তার মেজোপুত্র জনমতীকে কুরবানী দিলে তার মুক্তি মিলবে। একথা শুনে জনমতী পিতার জন্যে কুরবানী হতে রাজি হয় । কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ায় জনমতী বাদশার স্ত্রী পঞ্চ তোলা সতী। এ নিয়ে জনমতী দ্বিধাগ্রস্থ হয়ে পড়ে সে কী করবে! এখান থেকে গল্পের শুরু এবং নানান বাঁধা বিপত্তির মধ্য দিয়ে গল্প এগোতে থাকে। এক সময় দেখা যায় জনমতী তার বিবির পরামর্শে অন্য রাজ্যে পালিয়ে যায়। সেখানে তার বিবি পঞ্চতোলা স্বামী হারা হয়। সরোবরে জল পান করতে গেলে একটা দৈত্যের সাথে যুদ্ধ হেরে তাকে দৈত্যের পেটে চলে যেতে হয়।

অন্যদিকে স্বামী হারা পঞ্চতোলার সন্তান জন্ম হয়। জনমতীর ভাই দয়াল গাজী তার নাম রাখেন দিদার বাদশা। এখান থেকে নাটকের মোড় ঘুরে ভিন্নরূপ নেয়। মাতৃভক্ত দিদার বুঝতে পারে না দেওরের চক্রান্তে তার মা আজ তারই প্রতিপক্ষ। দেওরের কথা মতে তার সন্তানকে হত্যা করে মা গহন দরিয়ায় ভাসিয়ে দেয়। পরে সাইঝা পরী তাকে খুঁজে পায় এবং মৃত্যুঞ্জয়ী মালা পরিয় পুনরায় জীবিত করে এবং মায়ের কাছে ফিরে আসে।

সর্বশেষে দেখা যায় জনমতীকে দৈত্যের পেট থেকে উদ্ধার করা হয় এবং তার সন্তান ও স্ত্রীর সাথে মিলনের মাধ্যমে নাটকের পরিসমাপ্তি ঘটে। 

নাট্যকলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সুবীর মহাজন বলেন, আমাদের বিভাগের শিক্ষার্থীরা নিয়মিত প্রচুর নাটক নিয়ে কাজ করে। আজকের এই নাটকটি গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী নাটকের একটি। একসময় এরকম নাটক গ্রামে গঞ্জে মঞ্চায়িত হতো আর চারপাশের মানুষ বসে থেকে দেখত। সেই থেকে আমরা আজকে জারুলতলায় এ আয়োজন করেছি। শিক্ষার্থীরাও এ ধরনের কাজের মধ্য দিয়ে বিষয়গুলো আরোও ভালোভাবে বুঝতে পারে। 

বিভাগটির সভাপতি শাকিলা তাসমিন বলেন, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের কঠোর পরিশ্রমের ফসল আজকের এই নাটক। এই জন্য তাদেরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এটি ঐতিহ্যবাহী একটি ফর্ম, নতুন প্রজন্ম যাতে বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পারে এজন্য আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বাইরে নাটকটি মমঞ্চায়নের ব্যবস্থা করেছি।

;

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

ছবি: বার্তা ২৪

বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) উপাচার্যের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়েছে । ঢাকাস্থ চীনা দূতাবাসের কয়েকজন কর্মকর্তা এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন। বৈঠকে অন্যান্যদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদও উপস্থিত ছিলেন।

সাক্ষাৎকালে তারা বহুমুখী গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘দি সেন্টার ফর চায়না স্টাডিজ’ নামে একটি গবেষণাধর্মী সেন্টার প্রতিষ্ঠার বিষয়ে আলোচনা করেন। এছাড়া বৈঠকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং চীনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে চলমান যৌথ সহযোগিতামূলক শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম আরও জোরদার এবং শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষক বিনিময়ের ব্যাপারে তারা মতবিনিময় করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং চীনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে সেমিনার, কর্মশালা, সম্মেলন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের ব্যাপারেও তারা আলোচনা করেন।

উপাচার্য বলেন, বাংলাদেশ এবং চীনের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবৎ চমৎকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিরাজ করছে। দুই দেশের মধ্যে বিরাজমান এই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও জোরদার হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা, গবেষণা ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নে তিনি চীনা রাষ্ট্রদূতের কাছে আরও সহযোগিতা চান।

এছাড়াও ঢাবি উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ে আসা এবং এর শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রমের প্রতি গভীর আগ্রহ প্রকাশের জন্য রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানান ।

;

চবিতে বন্ধের দিনে শাটল ট্রেনের শিডিউল বাড়ানোর দাবি চবিসাসের

ছবি: বার্তা ২৪.কম

দেশে বিএনপি-জামাতের ডাকা চলমান হরতাল-অবরোধ পরিস্থিতিতে থেমে নেই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) বিভিন্ন বিভাগের ক্লাস পরীক্ষা। সেশন জট কমাতে সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও (শুক্র-শনিবার) চলছে পরীক্ষা। কিন্তু শিক্ষার্থীদের একমাত্র পরিবহন ব্যাবস্থা শাটল ট্রেনে ছুটির দিনে শিডিউল কম থাকায় বিপাকে পড়েছেন শিক্ষার্থী। এ অবস্থায় শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে বন্ধের দিন চবির শাটল ট্রেনের শিডিউল বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (চবিসাস)।

মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর বরাবর সাংবাদিক সমিতির দপ্তর, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোহাম্মদ আজহার স্বাক্ষরিত এক স্মারকলিপিতে এ দাবি জানায় সংগঠনটির নেতারা। এ সময় সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক ইমাম ইমু, অর্থ, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি সম্পাদক রোকনুজ্জামানসহ অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, পূর্ণ আবাসন ব্যবস্থা না থাকায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮ হাজার শিক্ষার্থীর প্রায় ৭০ শতাংশই ক্যাম্পাসের বাইরে ও শহরে অবস্থান করেন। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে যাতায়াতের প্রধান বাহন শাটল ট্রেন। দেশের চলমান হরতাল-অবরোধ পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ বিভাগের পরীক্ষা শুক্র-শনিবার অর্থাৎ বন্ধের দিন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সেশনজট নিরসনে বিভাগ কর্তৃপক্ষের এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন তারা।

এতে আরও উল্লেখ করা হয়, চবি সাংবাদিক সমিতি মনে করে, এ পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষেরও করণীয় রয়েছে। পরীক্ষার কারণে বন্ধের দিনগুলোতে বেশ চাপ থাকে শাটল ট্রেনে। তাই পরীক্ষার্থীদের ভোগান্তি লাঘবে বন্ধের দিন সকাল-বিকেল কমপক্ষে আরও দুই জোড়া শাটল ট্রেন চালু করার দাবি জানায় তারা।

চবি সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ইমাম ইমু বলেন, দেশের চলমান পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের যাতায়াত দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে কর্তৃপক্ষকে শাটল ট্রেনের শিডিউল বৃদ্ধির জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কার্যকরী পদক্ষেপ নিয়ে শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ নিরসনে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নেবে।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. নূরুল আজিম সিকদার বলেন, ‘আমরা বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। ইতিমধ্যে আমরা রেলওয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক বরাবর দরখাস্ত দেওয়া হচ্ছে। নভেম্বর-ডিসেম্বর এ দুই মাস যাতে বন্ধের দিনেও স্বাভাবিক শিডিউলে শাটল ট্রেন চলাচল করে, আমরা সেই চেষ্টা করছি।

;

সিকৃবিতে চারটি গবেষণাগার উদ্বোধন

ছবি: বার্তা ২৪.কম

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিকৃবি) বায়োটেকনোলজি ও জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের উদ্যোগে চারটি গবেষণাগার উদ্বোধন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) প্ল্যান্ট ও এনভায়রনমেন্টাল বায়োটেকনোলজি, এনিম্যাল ও ফিশ বায়োটেকনোলজি, ফারমেন্টেশন টেকনোলজি এন্ড বায়োপ্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং, মাইক্রোবিয়াল বায়োটেকনোলজি ল্যাবরেটরি সমূহ উদ্বোধন করেন সিকৃবির ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা ।

মৌসুমী পালের সঞ্চালনায় এবং বায়োটেকনোলজি ও জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মেহেদী হাসান খানের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা বলেন, উচ্চশিক্ষার মানবৃদ্ধিতে শিক্ষার্থীদের গবেষণার সুযোগ তৈরি করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে এ গবেষণাগারগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ছফি উল্লাহ ভূইয়া, পরিচালক ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আতিকুজ্জামান, প্রক্টর প্রফেসর ড. মো. মনিরুল ইসলাম। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্ল্যান্ট ও এনভায়রনমেন্টাল বায়োটেকনোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. সোনিয়া বিন্তে শহীদ, এনিম্যাল ও ফিশ বায়োটেকনোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. কাজী মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, বায়োকেমিস্ট্রি ও কেমিস্ট্রি বিভাগের চেয়ারম্যান মোসাঃ রুবাইয়াৎ নাজনীন আখন্দ, মলিকুলার বায়োলজি ও জেনিটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান মো. শরীফুল ইসলাম, ফার্মাসিউটিক্যালস্ ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল বায়োটেকনোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান মাহমুদ আক্তার মলি।

অনুষ্ঠানে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ, দপ্তরপ্রধান, শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *