সারাদেশ

বিসর্জনে বিশেষ নিরাপত্তা দেবে র‍্যাব

ডেস্ক রিপোর্ট: বিসর্জনে বিশেষ নিরাপত্তা দেবে র‍্যাব

র‌্যাবের সংবাদ সম্মেলন

চলমান দুর্গাপূজার শেষ পর্ব অর্থাৎ বিসর্জনে বিশেষ নিরাপত্তা দিবে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। এজন্য যা যা প্রয়োজন সবকিছু করা হবে। পাশাপাশি অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে র‍্যাব বলে জানান তিনি।

সোমবার (২৩ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর গুলশান-বনানী সার্বজনীন পূজামণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নিয়মিত পরিদর্শনের অংশ হিসেবে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, প্রতিটি বিসর্জনসহ এখনো যতটুকু সময় আছে এই সময়ে সারা দেশে স্পেশাল নিরাপত্তা প্রয়োজন হলে র‍্যাব দেবে।

তিনি বলেন, গত ১৬ অক্টোবর থেকে র‍্যাব বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। সারা দেশে ৩২ হাজারের বেশি পূজামণ্ডপে ৪ হাজারের বেশি সাদা পোশাক ও ইউনিফর্মে নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। র‍্যাবের স্পেশাল বাহিনী, ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং কার্যক্রম পরিচালনা করছি।

যেকোনো উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতি মোকাবিলায় র‍্যাবের স্পেশাল ফোর্স ও হেলিকপ্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানান মঈন।

তিনি বলেন, দুর্গাপূজায় এখন পর্যন্ত সফলভাবে র‍্যাব দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হয়েছে। দেশের প্রতিটি এলাকায় কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয়েছে। ব্যাটালিয়নের ইউনিট প্রধানরা পূজার নিরাপত্তা পরিদর্শনে যাচ্ছেন। র‍্যাব সদর দফতর থেকে এলাকাভিত্তিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, এক শ্রেণির স্বার্থান্বেষী মহল গুজব ছড়ানোর চেষ্টা করে। তাদেরকে আইনের আওতায় আনতে র‍্যাবের সাইবার ইউনিট কাজ করছে।

এখন পর্যন্ত জঙ্গি বা নাশকতার হামলার কোনো খবর নেই জানিয়ে র‍্যাবের মুখপাত্র বলেন, সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। যেকোনো ধরনের অপতৎপরা রোধে কাজ চলছে। নারী দর্শনার্থীরা ইভটিজিং কিংবা হেনস্তার শিকার না হয় সেজন্য গোয়েন্দা নজরদারি চলমান।

২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ। বিগত সময়ে দেখেছি বিভিন্ন দল তাদের কর্মসূচি পালন করে আসছে। ‘বাংলাদেশ আমার অহংকার’ এই মূলমন্ত্রকে লালন করে দেশের জনগণ ও রাষ্ট্রের সম্পদের নিরাপত্তার জন্য কাজ করে যাবে র‍্যাব। এ বিষয়ে গোয়েন্দা তৎপর চলমান।

মহানবমীতে গৌরীপুরে জীবন্ত মায়ের পূজা

ছবি: বার্তা২৪.কম

জন্মদাত্রী মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা প্রদর্শনের মধ্য দিয়ে ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জীবন্ত মায়ের পূজা করেছেন সন্তানরা।

সোমবার (২৩ অক্টোবর) বেলা ১১ টায় ‘শুধু প্রতিমাতে নয়, প্রতি ‘মা’ তেই দুর্গা’ এই প্রতিপাদ্যের মাধ্যমে গৌরীপুর পৌর দূর্গাবাড়ি মন্দির কমিটির উদ্যোগে মন্দির প্রাঙ্গণে এই পূজা অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যতিক্রমী পূজায় বিভিন্ন বয়সের অর্ধশত সন্তান তাদের মায়েদের উত্তরীয় পড়িয়ে পায়ে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করে। পরে মায়ের পা পানিতে ধুয়ে মুছে দেয়।

আগরবাতি জ্বালিয়ে আরাধনা ও মন্ত্র পাঠের মধ্য দিয়ে মায়ের পূজা করে। মায়েরা সন্তানের মায়ের হাত বুলিয়ে আর্শীবাদ করেন। এসময় মা ও সন্তানদের অশ্রুজলে আবেগঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

মায়ের পূজাতে অংশ নেয়ে মিথিলা দেবনাথ বলেন, আমার মা কে পৃথিবীর সবচেয়ে ভালোবাসি। আমার মা আমার জন্য সবকিছু করতে পারে এবং করেও। আজকে মায়ের পূজা করতে পেরে আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি।

মায়ের পূজাতে অংশ নেয়া যতীন্দ্র চন্দ্র বর্মণ বলেন, আমার মায়ের বয় শত বছরের বেশি। মায়ের পূজা করতেই মাকে নিয়ে মন্দিরে এসেছি। পূজা করে নিজের ভেতর অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করছে।

মায়ের পূজাতে অংশ ঝরা দত্ত বিশ্বাস বলেন, মায়ের পূজা করতে নিজের ভেতর অন্যরকম ভালোবাসা করছে। সকল সন্তান- তাদের মা-বাকে সম্মান করবে, ভালোবাসবে ও শ্রদ্ধা করবে। পৃথিবীর কোন মা-বাবাকেই যেন বৃদ্ধাশ্রমে না যেত হয় এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

দুর্গাবাড়ি মন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুপক রঞ্জন উকিল বলেন, মায়ের পায়ে নিচে সন্তানের স্বর্গ। মাকে আমরা সবাই প্রচণ্ড ভালোবাসি। কিন্ত সসসময় মায়ের প্রাপ্য সম্মানটুকু দিতে পারি না। শারদীয় দুর্গোসবের মহানবমী উপলক্ষে মন্দিরে ব্যতিক্রমী জীবন্ত মায়ের পূজার আয়োজন করেছি। পৃথিবীর সকল মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও সম্মান জানাতেই আমাদের এই পূজার আয়োজন।

;

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

ছবি: সংগৃহীত

বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও অগ্রসর হয়েছে। সন্ধ্যার মধ্যে গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘হামুন’-এ পরিণত হতে পারে। এমন পরিস্থিতে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

সোমবার (২৩ অক্টোবর) আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। সেই সঙ্গে উপকূলের কাছাকাছি থাকে বলা হয়েছে মাছ ধরার নৌকার ও ট্রলারগুলোকে।

সোমবার (২৩ অক্টোবর) দুপুরে আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে (ক্রমিক নম্বর-৬) জানানো হয়, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি সামান্য উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি সোমবার দুপুর ১২টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৫৫ কিলোমিটার পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৭১০ কিলোমিটার পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে।

এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা সৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা বা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত নামিয়ে এর পরিবর্তে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থাকতে বলা হয়েছে যাতে অতি স্বল্প সময়ের নির্দেশে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হলো।

;

দেশের সর্ববৃহৎ প্রতিমা বিসর্জনে ট্যুরিস্ট পুলিশের বিশেষ নজরদারি

ছবি: বার্তা২৪.কম

কক্মবাজারে দেশের সর্ববৃহৎ প্রতিমা বিসর্জনে বিশেষ নজরদারি ও নিরাপত্তা থাকবে বলে জানিয়েছেন ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের পুলিশ সুপার জিল্লুর রহমান। 

সোমবার (২৩ অক্টোবর) সকালে সৈকতের লাবণী পয়েন্টে প্রতিমা বিসর্জনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) বিজয়া দশমী অর্থাৎ প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে দুর্গাপূজা। কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে ১৯১টি প্রতিমা সুমদ্র সৈকতর লাবণী পয়েন্টে বিসর্জন দেওয়া হবে। যা বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বিসর্জন স্থল বলে বিবেচিত।

তিনি বলেন, বিসর্জন অনুষ্ঠানে সনাতন ধর্মের লোকজনসহ সাধারণ পর্যটক মিলিয়ে প্রায় ৪ থেকে ৫ লক্ষ মানুষের উপস্থিতি ঘটে। প্রতিবারের ন্যায় ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়ন অনুষ্ঠানটিকে সুন্দর ও নিরাপদ করার জন্য কয়েকটি স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সাজিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বিসর্জন অনুষ্ঠান শান্তিপূর্ণ আনন্দমুখর পরিবেশে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে পোশাকধারী পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকে একাধিক গোয়েন্দা টিম এবং সেই সঙ্গে সিসি ক্যামেরা ও ড্রোন ক্যামেরার মাধ্যমে বিসর্জন স্থল ও আশপাশের এলাকা সার্বক্ষণিক নজরদারি ও নিরাপত্তার আওতায় আনা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা পূজা উদযাপন পরিষদের সঙ্গে ইতোমধ্যে মতবিনিময় সভা করেছি। তাদের সূর্যাস্তের আগেই বিসর্জন অনুষ্ঠান শেষ করতে অনুরোধ করা হয়েছে।’

এসময় ট্রাফিক পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসিম উদ্দিন বলেন, যেহেতু দেশের সর্ববৃহৎ প্রতিমা বিসর্জন অনুষ্ঠান লাবণী পয়েন্টে অনুষ্ঠিত হবে সেহেতু ট্রাফিক পুলিশের চাপও বেড়ে যায়। দুইটি পয়েন্ট দিয়ে লাবণী পয়েন্টের দিকে প্রতিমাগুলো এনে একসঙ্গে তিনটি প্রতিমা রেখে গাড়িগুলো পার্কিং করবে। আমরা দুইটি পার্কিং স্পটও ঘোষণা করে দিয়েছি।

;

সংসদ নির্বাচনের তফসিল নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে

ছবি: বার্তা২৪.কম

আগামী নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে।

সোমবার (২৩ অক্টোবর) নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নির্বাচন কমিশনার এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, আগামী নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে। আর ভোট অনুষ্ঠিত হবে ডিসেম্বর শেষ সপ্তাহে বা জানুয়ারি প্রথম সপ্তাহে।

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিপরীতমুখী অবস্থানে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। এমন পরিস্থিতির মধ্যে নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে বলে জানাল নির্বাচন কমিশন।

ভোটের পরিবেশ প্রসঙ্গে ওই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ভোটের পরিবেশ ভালো আছে। আমি কোনো সমস্যা দেখি না। মানুষ জানতে চায় কবে ভোট হবে।

সংসদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় করণীয় ঠিক করতে আগামী ৩০ অক্টোবর বৈঠক বসবে ইসি। বৈঠকে সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, পুলিশের আইজি, র‌্যাব, বিজিবি, আনসার ও ভিডিপি, কোস্টগার্ড, এনএসআই ও ডিজিএফআইয়ের মহাপরিচালক, এসবির অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে। ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত চিঠি সংশ্লিষ্টদের পাঠিয়েছেন বলে জানা গেছে।

দেশে ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন। এদের মধ্যে ৬ কোটি ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৭২৪ জন পুরুষ, ৫ কোটি ৮৭ লাখ ৪ হাজার ৮৭৯ জন নারী এবং ৮৩৭ জন হিজড়া ভোটার রয়েছেন।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *