সারাদেশ

নির্বাচনী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জেলার বাইরে বদলির আদেশ স্থগিত

ডেস্ক রিপোর্ট: নির্বাচনী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জেলার বাইরে বদলির আদেশ স্থগিত

নির্বাচনী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জেলার বাইরে বদলির আদেশ স্থগিত

সংসদ নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন ইসি। ইসির ঘোষণা অনুযায়ী ভোট অনুষ্ঠিত হবে ৭ জানুয়ারি। নির্বাচনের কাজ নির্বিঘ্নে করতে নির্বাচনী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জেলার বাহিরে বদলির আদেশ পূর্বালোচনা ব্যতীত, বদলি করা যাবে না বলে পরিপত্র জারি নির্বাচন কমিশন।

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সহকারী সচিব মোহাম্মদ মোরশেদ আলমের স্বাক্ষরিত পরিপত্রে তা জানানো হয়।

সেখানে জানানো হয়, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ এর ৪৪৬ অনুচ্ছেদের বিধান অনুসারে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণার পর হতে নির্বাচনি ফলাফল ঘোষণার পরবর্তী ১৫ দিনের মধ্যে নির্বাচন কমিশনের পূর্বানুমতি ব্যতিরেকে নিম্নোক্ত কর্মকর্তাবৃন্দকে স্ব স্ব কর্মস্থল হতে বদলী না করার বিধান রয়েছে:

(ক) বিভাগীয় কমিশনার;
(খ) মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার;
(গ) ডেপুটি কমিশনার;
(ঘ) সুপারিনটেন্ডেন্ট অব পুলিশ; বা
(ঙ) সংশ্লিষ্ট (বিভাগ, জেলা বা মেট্রোপলিটন এলাকায়) কর্মরত তাঁদের অধস্তন কর্মকর্তাকে কমিশনের সাথে পূর্বালোচনা ব্যতীত, বদলি করা যাবে না।

সংরক্ষিত বনাঞ্চল গিলে খাচ্ছে অবৈধ করাতকল

ছবি: বার্তা২৪.কম

সংঘবদ্ধ কাঠ পাচারকারি সিন্ডিকেট চক্র কর্তৃক প্রতিনিয়তই অবৈধভাবে গাছ কেটে পাচারের ফলে বৃক্ষশূন্য হয়ে পড়ছে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সংরক্ষিত পাবলাখালী বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ও সংরক্ষিত বনাঞ্চল। সাম্প্রতিক সময়ে কাপ্তাই হ্রদ বেষ্টিত পাবলাখালি রেঞ্জের হ্রদ লাগোয়া পাহাড়গুলো থেকে একের পর এক মূল্যবান সেগুন কাঠ কেটে নিয়ে যাচ্ছে পাচারকারীরা।

পাবলাখালির স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, গত এক সপ্তাহে ৫০ বছরেরও অধিক বয়সী অন্তত ২০টি সেগুন কাছ কেটে নিয়ে গেছে কাঠচোর সিন্ডিকেট চক্র। কেটে নেওয়া এসব গাছ চিরাই করে বাজারজাত করার কাজে পাবলাখালী রেঞ্জের নিকটেই স্থাপন করা হয়েছে অন্তত ১০/১২টি অবৈধ করাত কল। অনুমোদনবিহীন এসব করাত কলেই চিড়াই করা হয় সংরক্ষিত বনাঞ্চল থেকে চুরি করে আনা সেগুন, আকাশমনি থেকে শুরু করে শতবর্ষী বিভিন্ন প্রজাতির মূল্যবান গাছ। এসব বিষয়ের তথ্যাদি সত্যতাও নিশ্চিত করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বনবিভাগের দায়িত্বশীল সূত্র।

এদিকে, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে বুধবার (১৫ নভেম্বর) সারাদিন পাবলাখালীতে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগ কর্তৃপক্ষ।

লংগদুস্থ রাজনগর বিজিবি জোনের সহায়তা নিয়ে পরিচালিত এই অভিযানে পাবলাখালির সংরক্ষিত বনাঞ্চল থেকে দুইটি অবৈধ করাতকল উচ্ছেদ ও ৫০ ঘনফুট কাঠ জব্দ করা হয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উত্তর বন বিভাগের সহকারি বন সংরক্ষক শ্যামল কুমার মিত্র, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ(বিজিবি) ৩৭ ব্যাটালিয়নের সহকারি পরিচালক মোহাম্মদ হাফিজুর রহমানের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।

রাঙামাটি উত্তর বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ রেজাউল করিম জানিয়েছেন, বেআইনীভাবে পাবলাখালি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ও সংরক্ষিত বন ঘেষে করাতকল স্থাপন ও পরিচালনার অভিযোগে ২টি অবৈধ করাতকল উচ্ছেদ করা হয়।

বনবিভাগ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, করাতকল বিধিমালা-২০১২ এর সেকশন ৭(ক) অনুযায়ী সংরক্ষিত বনের ৩ কিলোমিটারের মধ্যে করাতকল স্থাপন অবৈধ হলেও উমাচরণ চাকমা ও পলিন বিকাশ চাকমা নামে দুই ব্যবসায়ী করাতকল স্থাপন ও পরিচালনা করে আসছে। এসময় করাত কল উচ্ছেদের পাশাপাশি ৫০ঘন ফুট কাঠও জব্দ করা হয়।

এই ঘটনায় সংশ্লিষ্ট্যদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে বলেও জানিয়েছেন উত্তর বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা রেজাউল করিম।

এদিকে, সাম্প্রতিক সময়ে পাবলাখালীর সংরক্ষিত বনাঞ্চল থেকে দিনে-দুপুরে সেগুনসহ মূল্যবান গাছ কেটে নেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধান বন সংরক্ষকের কাছে লিখিত অভিযোগ জানানো হয়। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে বন মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা ইউনিটের সহকারী প্রধান বন সংরক্ষক মোঃ মাহমুদুল হাসান কর্তৃক স্বাক্ষরিত এক পত্রের মাধ্যমে স্মারক নাম্বার-২২.০১.০০০০.০১.০১১.১৬৭.(পার্ট-৬)২০১৭.৪৮৫ মূলে বিষয়টি তদন্ত করে রাঙামাটি অঞ্চলের বন সংরক্ষকের মাধ্যমে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠানোর জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম উত্তর বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তাকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।

;

চট্টগ্রামে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার ২

ছবি: বার্তা২৪

চট্টগ্রাম নগরীর বন্দর এলাকায় প্রাইভেট শেষে বাসায় যাওয়ার পথে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে ৯ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে দু’জনকে পিটিয়ে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে স্থানীয়রা।

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) শিশুর মায়ের করা মামলায় দু’জনকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।

এর আগে, বুধবার (১৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় নগরের বন্দর থানাধীন সল্টগোলা ক্রসিং মসজিদের মার্কেটের সামনে থেকে দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়। তারা হলেন- ফেনী জেলার দাগনভূঁইয়া লাতু মিয়ার মাজার বাড়ির মৃত আ. রাজ্জাকের ছেলে মো. মোবারক (৩০) ও ভোলা জেলা সদরের রজব আলী সরদার বাড়ির শাহজাহান সরদারের ছেলে মো. মিরাজ (৩৬)। তবে তারা দুইজনেই নগরের বন্দর থানাধানী সল্টগোলা ক্রসিং এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন।

পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী শিশু স্থানীয় এক শিক্ষকের কাছে প্রাইভেট পড়তে যায়। পথে মোবারক ওই শিশুকে ডেকে কথা বলতো এবং কিছু কিনে খাওয়ার জন্য হাতে টাকা দিত। একইসঙ্গে আরেক আসামি মিরাজও ওই শিশুটির সঙ্গে কথা বলতো। গত ২৬ অক্টোবর ভুক্তভোগী শিশুটি প্রাইভেট শেষ করে সন্ধ্যার দিকে বাসায় এলে তার মন খারাপ দেখে পরিবার। একইসঙ্গে তার হাতে কিছু টাকাও দেখতে পান তারা। এসময় মা-বাবা টাকাগুলো তাকে কে দিয়েছে জিজ্ঞেস করলেও শিশুটি কোনো উত্তর দেয়নি।

পরেরদিন শিশুটির আরেক চাচাতো ভাই তার (শিশু) মাকে জানায় যে, দুইদিন আগে ওই শিশুকে একজন লোকের সঙ্গে সল্টগোলা ক্রসিং মসজিদ মার্কেট থেকে নিচে নামতে দেখেছে। সেই বিষয়ে পরিবার শিশুটির কাছ থেকে জানতে চাইলে তখন শিশুটি জানায়, গত ২০ অক্টোবর বিকেলে প্রাইভেট পড়ে বাসায় আসার পথে বিকেল ৫টার দিকে মোবারক তার হাতে টাকা দিয়ে তাকে ওই মার্কেটের বিল্ডিংয়ের ৩য় তলায় নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এসময় সে কান্না করলে কাউকে না বলার জন্য ভয়ভীতি দেখায়। পরে শিশুটির পরিবার তাদের শনাক্ত করতে বিভিন্নভাবে খোঁজাখুঁজি করে।

এক পর্যায়ে গতকাল বুধবার (১৫ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে আসামি মোবারক ও মিরাজকে শনাক্ত করে স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় আটক করা হয়। পরে স্থানীয়রা পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।

বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সঞ্জয় সিনহা জানান, বিষয়টি জানতে পেরে শিশুটির বাবা তাদের খোঁজ নেওয়া শুরু করলেও তাদের পাননি। পরে বুধবার রাতে সল্ট গোলা মসজিদ মার্কেট এলাকায় দুজনকে দেখতে পেয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় তাদেরকে আটক করেন। এ সময় তারা ধর্ষণ চেষ্টার বিষয়টি স্বীকার করায় তাদের ধরে মারধর করেন স্থানীয়রা।

তিনি আরও জানান, খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তাদের থানায় নিয়ে আসে। দুই যুবকের বিরুদ্ধে শিশুর মা থানায় মামলা করেছেন। ওই মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

;

ট্রাকের পেছনে মোটরসাইকেলের ধাক্কা: যুবক নিহত

ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের গোপালপুরে বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেল চালাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বালুবাহী ট্রাকের ধাক্কা লেগে মোঃ আশিক নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে গোপালপুর পৌর শহরের ভূঞারপাড়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশনেে সামনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত আশিক (২০) উত্তর গোপালপুরের আমির হোসেনের ছেলে।

জানা যায়, সন্ধ্যার দিকে আশিক মোটরসাইকেল চালিয়ে নবগ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে ফায়ার সার্ভিসের কাছে পৌঁছলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটি হাইড্রোলিক ট্রাকের পেছনে ধাক্কা লেগে ছিটকে পড়ে গুরুতর আঘাত পান। 

স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। পরে ঢাকা নেয়ার পথে আশিকের অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে পথিমধ্যে রোগীর স্বজনরা টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

গোপালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আলিম আল রাজী জানান, মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় গুরুতর অবস্থায় আশিক নামে এক আরোহীকে নিয়ে আসে স্থানীয়রা। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ ও মাথায় গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়।

এ ঘটনায় গোপালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ জিয়াউল মোর্শেদ সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। এ ব্যাপারে কেউ অভিযোগ করেনি।

;

বেনাপোলে ভ্রমণ কর জালিয়াতির ঘটনায় আবারো গ্রেফতার শামীম

ছবি: সংগৃহীত

দেশের বৃহত্তর স্থলবন্দর বেনাপোলে আবারও ট্রাভেল ট্যাক্স জালিয়াতির ঘটনায় দ্বিতীয় বারের মতো আটক হয়েছে আলোচিত শামীম হোসেন। তাকে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

আটক শামীম বেনাপোল পোর্ট থানাধীন সাদীপুর গ্রামের মোমিন হোসেনের ছেলে। শামীমের বাবাও এ অঞ্চলের শীর্ষ স্বর্ণ পাচারকারী। তিনবার গ্রেফতার হয়েছে স্বর্ণবারসহ।

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) বেলা ১২টার সময় বন্দরের নিরাপত্তা বাহিনী তাকে আটক করে। পরে তার অফিস থেকে কম্পিউটার, প্রিন্টার মেশিন ও জালিয়াতির সরঞ্জম জব্দ করে পুলিশ।

স্থানীয় জানান, আটক শামীম দীর্ঘদিন যাবত প্রশাসনের নজর এড়িয়ে ভ্রমণ কর ফাঁকি দিয়ে কালো টাকার পাহাড় গড়েছে। এর আগে ২০২২ সালে ১৫ই জুলাই সে একই কর্মে গ্রেফতার হয়। শামীম ওই মামলায় জামিন পেয়ে থানা থেকে তার জব্দকৃত কম্পিউটার, প্রিন্টারসহ আনুসঙ্গিক জিনিসপত্র ফিরিয়ে এনে আবারও পূর্বের জালিয়াতির ব্যবসা চালু করে।

তারা আরও জানায়, প্রতিদিন মধ্য রাতে দেশের দূর পাল্লার যাত্রীবাহী পরিবহনগুলো বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্টে আসা মাত্র দালাল চক্র নানাভাবে সুবিধার কথা বলে এ সমস্ত পাসপোর্ট যাত্রীদের কাছ থেকে পাসপোর্ট হাতিয়ে নেয়। পরে শামীমের মাধ্যমে জাল ভ্রমণ কর কেটে পাঠিয়ে দেয় ভারতে। জালিয়াতি কারবারে সে বন্দর ও সোনালী ব্যাংকের সিল বানিয়ে নিয়েছিল।

বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভুঁইয়া বলেন, পাসপোর্ট যাত্রীদের ট্যাক্স ফাকির দায়ে শামীম নামে একজন প্রতারককে আটক করা হয়েছে। এর আগেও তার নামে জাল ট্যাক্স কাটার অপরাধে মামলা হয়। সে মামলায় বর্তমানে জামিনে আছে। তাকে আদালতের মাধ্যমে যশোর জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *