সারাদেশ

আ.লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের চাপে অসুস্থ পুলিশ সদস্য

ডেস্ক রিপোর্ট: আ.লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের চাপে অসুস্থ পুলিশ সদস্য

ছবি: বার্তা ২৪.কম

আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনতে নেতাকর্মীদের ঢল নেমেছে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে। এ সময় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের চাপে অসুস্থ হয়ে পড়েছে এক পুলিশ সদস্য। তবে তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ সদস্যের নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) বেলা ১টার দিকে রাজধানীর গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।

কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, দায়িত্ব পালনের সময় বিশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে উপচে পড়া নেতা কর্মীদের সামলাতে গিয়ে অসুস্থ হিয়ে পড়েন ওই পুলিশ সদস্য। বর্তমানে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে বিশ্রাম নিচ্ছেন তিনি।

এর আগে বিশৃঙ্খলা এড়াতে বেলা ১২ টার দিকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে আসা মনোনয়ন প্রত্যাশীরা আওয়ামী লীগ নির্ধারিত নিয়ম-নীতি না মানার কারণে কার্যালয়ের ভিতর থেকে ফরম বিতরণ সাময়িক বন্ধের ঘোষণা দেয় আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান। এরপর পর নামাজ ও মধ্যাহ্ন বিরতির কথা জানিয়ে দুপুর ৩ টা পর্যন্ত ফরম বিক্রি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

দেড় ঘণ্টায় আ.লীগের ১৮০টি মনোনয়নপত্র বিক্রি

ছবি: বার্তা ২৪.কম

আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা মাত্র দেড় ঘণ্টায় ১৮০টি মনোনয়ন ফরম কিনেছেন।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) সকাল ১১টা থেকে রাজধানীর গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে এ মনোনয়ন ফরম বিক্রি করা হচ্ছে।

এর আগে, সকাল দশটার দিকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি উদ্বোধন করেন দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা। সেখানে দলীয় মনোনয়নপত্র বিক্রির কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। পরে এগারোটার দিকে বঙ্গভবনে গিয়ে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিনি।

জানা যায়, এখন পর্যন্ত ঢাকা বিভাগে ৫১টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ৪০টি, সিলেট বিভাগ ১১টি, ময়মনসিংহ বিভাগ ১৫টি, বরিশাল বিভাগে ১১টি, খুলনা বিভাগে ২২টি, রংপর বিভাগে ১৭টি ও রাজশাহী বিভাগে ২৩টি দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি করেছে আওয়ামী লীগ।

ঢাকা, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রামের বিভাগের মনোনয়ন ফরম বিক্রির জন্য কার্যালয়ের দ্বিতীয় তলা আর রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশালের বিভাগের মনোনয়ন ফরম বিক্রির জন্য তৃতীয় তলা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সকল বিভাগের মনোনয়ন ফরম জমা নেওয়া হচ্ছে নিচ তলায়।

উল্লেখ্য, নির্বাচন নিয়ে প্রধান দুই রাজনৈতিক শিবিরে মতানৈক্যের মধ্যেই গত বুধবার সন্ধ্যায় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। নির্বাচনের জন্য আগামী ৭ জানুয়ারি ভোটের তারিখ ধার্য করা হয়েছে।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, এ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া যাবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত, তা বাছাই হবে ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। তার তিন সপ্তাহ পর হবে ভোটগ্রহণ।

প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পর ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ হবে। সেক্ষেত্রে মনোনয়নপত্র জমার জন্য ১৪ দিন সময় দেওয়া হয়েছে এবং প্রচারের জন্য ১৯ দিন সময় রয়েছে। ভোটের ৪৮ ঘণ্টা আগে প্রচার শেষ করতে হয়। অর্থাৎ ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ভোটের প্রচার চালানোর সুযোগ থাকবে।

;

নির্দেশনা মানছেন না মনোনয়ন প্রত্যাশীরা, বন্ধ ফরম বিক্রি

ছবি: বার্তা ২৪.কম

আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করেছে ক্ষমতাশীন দল আওয়ামী লীগ। মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে নেতাকর্মীদের বহর নিয়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসা মনোনয়ন প্রত্যাশীরা মানছে না আওয়ামী লীগ নির্ধারিত নিয়ম-নীতি। ফলে কার্যালয়ের ভিতর থেকে মাইকের মাধ্যমে ফরম বিতরণ সাময়িক বন্ধের ঘোষণা দেয় আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) সকাল ১২ টা ১০ মিনিটের দিকে এ ঘোষণা দেন তিনি। আগামী ১ ঘণ্টা ফরম বিক্রি বন্ধ থাকবে দলটির।

এর আগে সকাল ১০ টার দিকে গুলিস্তানের দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মনোনয়ন বিক্রির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

উদ্বোধন শেষ হতেই একেক জন মনোনয়ন প্রত্যাশী শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে প্রবেশের চেষ্টা করেন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে। এতে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয় কার্যালয়টিতে। প্রবেশ ও বাহিরের জন্য নির্ধারিত স্থানের বালাই না করে কার্যালয় ভবনের প্রবেশ পথে অবস্থান নেয় দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা নেতা কর্মীরা। ফলে কার্যালয়ে আগেই প্রবেশ করা মনোনয়ন প্রত্যাশীরা বের হতে পারছেন না বলে জানান কেন্দ্রীয় নেতারা।

সরজমিন দেখা গেছে, কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের ভিতর থেকে শুধু মাত্র মনোনয়ন প্রত্যাশীদের প্রবেশের জন্য জানানো হলেও পোস্টার, প্ল্যাকার্ডে, ব্যানার নিয়ে শতাধিক নেতাকর্মী প্রবেশ করছে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে। এমন অবস্থায় পরিস্থিতি সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সেচ্ছাসেবকরা।

অন্যদিকে হাজারো নেতা কর্মীর উপস্থিতির ফলে ফরম কিনতে পারছেনা দূর দুরন্ত থেকে আসা মনোনয়ন প্রত্যাশীরা। ভিতর থেকে মাইকের মাধ্যমে বার বার নির্দেশনা দেওয়া হলেও তার কোন বালাই করছে না মনোনয়ন প্রত্যাশীরা। এক পর্যায়ে ভিতরের থাকা মনোনয়ন প্রত্যাশীদের বের যাওয়ার অনুরোধ জানায় কমিটি সেই সাথে মনোনয়ন প্রত্যাশীর পক্ষে শুধু মাত্র একজনকে প্রবেশের জন্য অনুরোধ জানায় মনোনয়ন ফরম কমিটি।

;

গোপালগঞ্জ-৩ আসনের মনোনয়ন নিলেন শেখ হাসিনা

ছবি: সংগৃহীত

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য নিজ এলাকা গোপালগঞ্জ-৩ আসন থেকে মনোনয়ন ফরম কিনেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার ( ১৮ নভেম্বর ) সকালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগ-এর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে থেকে শেখ হাসিনার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন দলটির উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য কাজী আকরাম উদ্দীন আহমদ। দলের সভাপতি হিসেবে প্রথমে তার মনোনয়ন ফরম কিনার পরে সবার জন্য উম্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব বুথ ঘুরে দেখেন। কোন প্রক্রিয়ায় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের হাতে ফরম তুলে দেওয়া হবে তা তদারকিও করেন বঙ্গবন্ধুকন্যা।

জানা যায়, শনিবার থেকে রোজ সকাল ১০টা থেকে মঙ্গলবার বিকাল ৪টা পর্যন্ত দলীয় মনোনয়নের আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা দেওয়ার তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে আগ্রহী প্রার্থীদের ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে প্রশাসনিক বিভাগ অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট বুথ থেকে দলীয় মনোনয়নের জন্য আবেদনপত্র সংগ্রহ এবং জমা দিতে হবে। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দ্বিতীয় তলায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগ এবং তৃতীয় তলায় রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হবে। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচতলায় সব বিভাগের মনোনয়নপত্র জমা নেওয়া হবে।

আবেদনপত্র সংগ্রহের সময় অবশ্যই প্রার্থীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সঙ্গে আনতে হবে এবং ফটোকপির উপর মোবাইল নম্বর ও বর্তমান সাংগঠনিক পরিচয়সহ ৩টি পদ সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে।

এছাড়াও এবছর অনলাইনেও মনোনয়ন প্রত্যাশীরা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ ও জমা করতে পারবেন বলে জানা যায়।

;

স্মার্ট ঠাকুরগাঁও গড়তে চান ব্যারিস্টার নূর উস সাদিক চৌধুরী

ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের সমঝোতা ছাড়াই বুধবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তফসিল প্রত্যাখান করে বিএনপি ও তাদের সমমনা দলগুলো আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছে। তবে নির্বাচনের তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে সারা দেশে আনন্দ মিছিল করেছে আওয়ামী লীগ ও তাদের মহাজোট সঙ্গীরা।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) সকাল ১০টায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমাদান কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। পরে সারাদেশ থেকে মনোয়ন প্রত্যাশীরা মনোয়নপত্র সংগ্রহ শুরু করেন। এদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ঘিরে তৃণমুল আওয়ামী লীগে আলোচনা শুরু হয়েছে কারা পাচ্ছেন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন। নির্বাচনী এ হাওয়ায় দেশের উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁওয়ে সাধারণ মানুষের প্রশ্ন নির্বাচনের মনোনয়নে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা কি পুরনোতেই আস্থা রাখবেন? নাকি মনোনয়নে চমক থাকবে তারুণ্যে।

ঠাকুরগাঁওয়ের তিনটি আসনের মধ্যে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে আওয়ামী লীগ থেকে টানা তিনবার ও চারবারের সংসদ সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন, ঠাকুরগাঁও-২ আসনে টানা সাতবারের সংসদ সদস্য আলহাজ দবিরুল ইসলাম (বীর মুক্তিযোদ্ধা), ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে তিনবারের জাতীয় পার্টি থেকে হাফিজ উদ্দিন আহমেদ নির্বাচিত হয়ে সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। 

এবারে ঠাকুরগাঁওয়ের তিনটি আসনেই ডজনখানেক তরুণ আওয়ামী লীগের নেতা মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। জেলার প্রতিটি ওয়ার্ড, ইউনিয়ন ও পৌরসভার আওয়ামী লীগ ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের সংগঠিত করতে দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তরুণ প্রার্থীরা। করছেন উঠান বৈঠক।

ঠাকুরগাঁও-১ আসনে নেতৃত্বে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রত্যয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার নূর-উস সাদিক চৌধুরী। স্মার্ট ও আধুনিক ঠাকুরগাঁও বিনির্মাণে তিনি ২০১৩ সাল থেকে শুরু হওয়া ঠাকুরগাঁও বিশ্ববিদ্যালয় বাস্তবায়ন ঐক্য পরিষদের প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। ঠাকুরগাঁওবাসীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঠাকুরগাঁওয়ে এক জনসভায় ঠাকুরগাঁওয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। ঠাকুরগাঁও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নূর উস সাদিকের বাবা প্রয়াত অ্যাডভোকেট দুলাল চৌধুরী ঠাকুরগাঁও মহকুমা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি দায়িত্ব পালন করেন।

ব্যারিস্টার নূর উস সাদিক চৌধুরী বলেন, ‘গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এক্সপ্রেসওয়ে, কর্ণফুলী টানেল, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের মতো বড় বড় প্রকল্প মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদেরকেও অনেক কিছু দিতে চান। কিন্তু আমরা আমাদের প্রয়োজন সংসদে উপস্থাপন করতে পারিনি। এর ফলে এ অঞ্চল অনেক পিছিয়ে। চিকিৎসাসেবার জন্য রংপুর মেডিক্যাল কলেজের ওপর নির্ভর করতে হয়। কৃষিনির্ভর এ অঞ্চলের কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ও কৃষকদের ভাগ্য উন্নয়নে ঠাকুরগাঁও একটি কৃষিভিত্তিক ইপিজেড অতি জরুরি। কিন্তু এসব প্রধানমন্ত্রীর নজরে না আসায় বাস্তবায়ন হচ্ছে না।’

স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষিত মেধাবী নেতৃত্ব প্রয়োজন উল্লেখ করে ব্যারিস্টার নূর উস সাদিক চৌধুরী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাতীয় উন্নয়নকে কাজে লাগিয়ে স্মার্ট ঠাকুরগাঁও গড়তে চাই। আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা ধারাবাহিকভাবে ঠাকুরগাঁও-১ আসনের প্রতিটি ইউনিয়ন ও গ্রাম পর্যায়ে পৌঁছে দিয়েছি। আগামী নির্বাচনে নৌকা প্রতীক পেলে আমার বিশ্বাস জাতীয় সংসদের ৩ নম্বর আসনটি শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে পারব বলে আশা করি।’

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *