সারাদেশ

৯৯৯-এ কল, সাগর থেকে ১৮ জেলেকে উদ্ধার করলো কোস্টগার্ড

ডেস্ক রিপোর্ট: ৯৯৯-এ কল, সাগর থেকে ১৮ জেলেকে উদ্ধার করলো কোস্টগার্ড

ছবি: বার্তা ২৪.কম

জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল পেয়ে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলার থেকে ১৮ জেলেকে উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড। শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) রাত ১টার দিকে প্রায় ১৮ ঘণ্টা ভাসতে থাকা ফিশিং ট্রলার থেকে তাদের জীবিত উদ্ধার করা হয়।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে কোস্টগার্ড কক্সবাজারের স্টেশন কমান্ডার লেফটেনেন্ট কমান্ডার সালমান ছিদ্দিকী স্বাধীন এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, গত সোমবার কক্সবাজার শহরের টেকপাড়া মাঝেরঘট থেকে রহুল আমিন মাঝির নেতৃত্বে এফবি “মায়ের দোয়া” নামের একটি মাছধরার ট্রলার সাগরে মাছ আহরণ করতে যায়। শুক্রবার ঘুর্ণিঝড় মিধিলি আঘাত শুরু করলে ১৮ মাঝি মাল্লা নিয়ে ফিশিং ট্রালারটি কূলের দিকে নিরাপদে ছুটতে থাকে। মাঝপথে সাগরের ২৬ নটিক্যাল মাইল দূরে ট্রলারের ইঞ্জিনের পাখাটি নষ্ট হয়ে যায়।

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারটির মাঝি জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন করলে কোস্টগার্ড উদ্ধারে নামে। শুক্রবার মধ্যরাতে কক্সবাজার ইনানী পয়েন্ট থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়।

তিনি আরো জানান, ১৮ জেলেকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। তাদের ট্রলারের মালিকের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’: লক্ষ্মীপুরে ঘরবাড়ি-আমনের ব্যাপক ক্ষতি

ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’: লক্ষ্মীপুরে ঘরবাড়ি ও আমনের ব্যাপক ক্ষতি

ঘূর্ণিঝড় মিধিলির আঘাতে লক্ষ্মীপুর জেলার ৫টি উপজেলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এরমধ্যে মেঘনা উপকূলীয় রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, জেলার চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন উপজেলায় ক্ষেতে থাকা কাঁচাপাকা আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সূ্ত্রমতে প্রায় ৭০ হাজার হেক্টর ধান ক্ষতির কবলে পড়েছে।

এছাড়া জেলার বিভিন্ন স্থানে ৩ শতাধিক বসতঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে ১৬১টি ঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত এবং বাকি ঘরগুলো পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে গাছ উপড়ে পড়ে বিধ্বস্ত হয়েছে শতাধিক বিদ্যুতের খুঁটি।

চরকাদিরা এলাকার বাসিন্দা আবদুল্লা আল হাদী বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে শুক্রবার দুপুরের পর ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়। সাথে ঝড়ো বাতাস ছিল। এতে বিভিন্নস্থানে গাছাপালা ভেঙে পড়েছে। তলিয়ে গেছে নিন্মাঞ্চলসহ চলাচলের পথঘাট।

কমলমনগর উপজেলার তোরাবগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা সানা উল্যা বলেন, এমন বৃষ্টি এ মৌসুমে আর হয়নি। বৃষ্টি এবং বাতাসে ফসলের অনেক ক্ষতি হয়েছে। 

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা ইউনুস মিয়া শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুরে বলেন, ঝড়ে ১৬১টি বসতঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ১৪০টি কাঁচাঘর পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে ফসলেরও ক্ষতি হয়েছে।

জেলা কৃষি সম্প্রাসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক ড. জাকির হোসেন বলেন, কয়েকটিস্থানে ক্ষেতে থাকা আমন ও সবজি ক্ষেতে পানি জমে আছে। পানি দ্রুত নেমে গেলে ধানসহ ফসলের ক্ষতি কম হবে।

তিনি জানান, জেলাতে ৮৩ হাজার ৫০৯ হেক্টর জমিতে আমনের আবাদ হয়েছে। শীতের সবজির আবাদ হয়েছে তুন হাজার হেক্টর জমিতে। ক্ষেতের আমন ধান এখনো কাঁচা। এ পর্যন্ত ৬ শতাংশ জমির ধান কাটা হয়েছে।

লক্ষ্মীপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার জাকির হোসেন বলেন, ঝড়ে জেলার বিভিন্নস্থানে আমাদের একশোটির বেশি খুঁটি পড়ে গেছে। গাছপালা পড়ে তিনশোর বেশি স্পটে তার ছিঁড়ে পড়েছে। বিভিন্ন স্থানে ট্রান্সফরমারে সমস্যা দেখা দিয়েছে। বিদ্যুৎ সরবরাহ সচল করতে আমাদের কর্মীরা কাজ করে যাচ্ছে।

;

বিএনপির মনোনয়নে খালেদা নাকি ফখরুলের সই, জানতে চায় ইসি

ছবি: সংগৃহীত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পত্র কার স্বাক্ষরে জমা দেওয়া হবে তা জানতে বিএনপিসহ নিবন্ধনকৃত ৪৪ দলকে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

তবে এনিয়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে। কারণ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দুর্নীতি মামলায় সাজা ভোগ করছেন। আর দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কারাবন্দি।

এর আগেও গত ৪ নভেম্বর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসতে বিএনপিকে চিঠি দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। তখনও মির্জা ফখরুল কারাগারে। তাই বিএনপি মহাসচিব বরাবর পাঠানো ওই চিঠি নয়াপল্টনে তালাবদ্ধ দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের গেটে চিঠি রেখে আসে ইসি। যা নিয়ে পরে ব্যাপক সমালোচনা তৈরি হয়। এবারও একই কাজ করেছে নির্বাচন কমিশন।

জানা গেছে, বিএনপিকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ এর ১২(৩ক) দফা(২) এর অধীন প্রত্যেক মনোনয়নপত্রের সঙ্গে দলিলাদি সংযুক্ত করতে হবে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের পক্ষে সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক বা সমপর্যায়ের পদাধিকারী মাধ্যমে স্বাক্ষরিত এই মর্মে একটি প্রত্যয়নপত্র দিতে হবে যে, প্রার্থীকে ওই দলের পক্ষ থেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। তবে শর্ত থাকে, কোনো নিবন্ধিত দলের পক্ষ থেকে প্রাথমিকভাবে একাধিক প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া যাবে। একের অধিক প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হলে তাদের প্রার্থিতা অনুচ্ছেদ ১৬ এর দফা (২) সাপেক্ষ হবে।’

‘১৬(২) যেক্ষেত্রে কোনো নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে একাধিক প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়, সেক্ষেত্রে দলের সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক এ ধরনের পদধারী কোনো ব্যক্তি থেকে স্বাক্ষরিত একটি লিখিত নোটিশ দিতে হয়। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের তারিখে বা এর পূর্বে তিনি স্বয়ং বা ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তির মাধ্যমে রিটার্নিং অফিসারকে কোনো প্রার্থীর চূড়ান্ত মনোনয়ন সম্পর্কে অবহিত করবেন। ওই দলের অন্যান্য প্রার্থীর প্রার্থিতা স্থগিত হবে।

চিঠিতে ইসি জানায়, আপনার দলের যে পদধারীর স্বাক্ষরে কোন প্রার্থীকে আপনার দলের প্রতীকে কোন আসনে মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষেত্রে আরপিওর আর্টিকেল ১২(৩এ)বি) এবং ১৬(২)(৩) অনুযায়ী মনোনয়ন প্রদান করা হবে, সে পদধারীর নাম, পদবী ও সত্যায়িত নমুনা স্বাক্ষর সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের কাছে পাঠাতে অনুরোধ করা হলো। নির্বাচন কমিশন সচিবালয়কে এগুলোর অনুলিপি পাঠাতে অনুরোধ করা হলো।

;

টরন্টোতে সিবিসি টিভির ক্যামেরায় বঙ্গবন্ধুর খুনি নূর চৌধুরী

ছবি: সংগৃহীত

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃত খুনি নূর চৌধুরীর দেখা মিলিছে কানাডিয়ান রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন সিবিসি’র একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে।

সিবিসি টেলিভিশনের জনপ্রিয় অনুসন্ধানী বিভাগ ‘দ্য ফিফথ স্টেট’ এ ‘দ্য এসাসিন নেক্সট ডোর’ শিরোনামের ৪২ মিনিটের এই প্রতিবেদনটি প্রচারিত হয় শনিবার (বাংলাদেশ সময়) সকাল ৮টায়। ভিডিও ওই প্রতিবেদনে, পলাতক আসামি নূর চৌধুরীকে টরন্টোর এক রাস্তায় গাড়ি চালাতে দেখা যায়।

প্রতিবেদনে নূর চৌধুরীর কানাডায় পালিয়ে যাওয়া, ২৭ বছর সেখানে থেকে যাওয়া এবং খুনের অভিযোগে হওয়া শাস্তি বাস্তবায়নে তাকে বাংলাদেশের ফেরত চাওয়া বিষয়গুলো উঠে এসেছে।

এ বিষয়ে কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাই কমিশনার বলেছেন, এই একটি ইস্যু বাদে কানাডার সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ। কেবল বাংলাদেশি হাই কমিশনার হিসেবে নয় বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ হিসেবে আমি চাই তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হোক।

প্রতিবেদনে দেখা যায়, টরন্টোর নিজ ফ্লাটের বেলকনিতে দাঁড়িয়ে আছেন নূর চৌধুরী। গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময় আত্মগোপনে থাকা নূর চৌধুরীকে ড্রাইভিং সিটে বসে থাকা অবস্থাতে ধরতে পারেন প্রতিবেদক। কিন্তু কথা না বলে দ্রুত গাড়ি চালিয়ে কেটে পড়েন তিনি। দীর্ঘদিন অনুসরণ করে খুঁজে বের করেছে ফিফথ স্টেটের অনুসন্ধানী দলটি।

তবে এবিষয়ে ইমিগ্রেশন, রিফিউজিস অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) সহ কানাডিয়ান সরকার মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।

নূর চৌধুরী কোথায় আছেন এবং তিনি কী করছেন তা জানা গেলেও কোনো তথ্য সামনে আসেনি।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তৎকালীন রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারকে একদল সেনা সদস্য গুলি করে হত্যা করে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা ওই সময় বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান।

দীর্ঘ বিরতির পর শুরু হওয়া একটি বিচারের পর, হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত পাঁচজনকে ২০১০ সালে ফাঁসি দেওয়া হয়।জিম্বাবুয়েতে একজন মারা গেছেন এবং ছয়জন পলাতক রয়েছে।

পলাতক আসামিরা হলেন- আবদুর রশিদ, শরিফুল হক ডালিম, এম রাশেদ চৌধুরী, এসএইচএমবি নূর চৌধুরী, আবদুল মাজেদ ও রিসালদার মোসলেমউদ্দিন। তাদের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করা হয়।

এদের মধ্যে নূর চৌধুরী কানাডায় এবং এম রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে জাতীয় কেন্দ্রীয় ব্যুরো (এনসিবি)।

;

নাশকতা রোধে বাসের যাত্রীবেশে কাজ করছে র‍্যাব

নাশকতা রোধে বাসের যাত্রীবেশে কাজ করছে র‍্যাব

সড়কে যানবাহনে অগ্নিসংযোগসহ নাশকতা প্রতিরোধে বিভিন্ন স্থানে ছদ্মবেশে ও যাত্রীবেশে গণপরিবহনে অবস্থান করছেন র‌্যাব সদস্যরা। আগামীতেও হরতাল-অবরোধে নাশকতা প্রতিরোধে র‌্যাবের এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ানবাজার র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।

তিনি বলেন, অবরোধ চলাকালীন শুরুর সময় থেকে পরবর্তী সময় থেকে যাত্রীবাহী, পণ্যবাহী যানবাহান ও তেলবাহী লড়ি মিলিয়ে ১৭ হাজারের বেশি গাড়িকে স্কট প্রদান করেছে র‌্যাব। ২০০ এর বেশি কনভয়কে স্কট প্রদান করে নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছে দিয়েছে। আমরা এটা করছি যাতে অর্থনৈতিক চেইনটা ঠিক থাকে।

আমাদের এই স্কট চলমান রয়েছে। র‌্যাবের চার শতাধিক টহল টিম স্কটিংয়ে ব্যবহৃত হচ্ছে। অবরোধে ৫০টির বেশি তেলবাহী লড়িকে স্কট দিয়ে নিরাপদে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। আমাদের এ কার্যক্রম চলমান থাকবে।

র‌্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, নাশকতাকারীরা স্থান কাল পাত্র ভেদে কিছু চোরাগুপ্তা হামলা করছে। এসব হামলা প্রতিরোধে র‌্যাব সদস্যরা বিভিন্ন যায়গায় ছদ্মবেশে অবস্থান করছে, গণপরিবহনে যাত্রীবেশে অবস্থান করছে। এক্ষেত্রে আমাদের সফলতা রয়েছে, আমরা বেশ কয়েকজনকে নাশকতার সময় হাতেনাতে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি।

ছদ্মবেশে বিভিন্ন স্থানে অবস্থান, সাদাপোশাকে ও যাত্রীবেশে গণপরিবহনে অবস্থানে র‌্যাবের এই কার্যক্রম চলমান থাকবে। এছাড়া, আমরা হামলার জায়গাগুলো শনাক্ত করছি, বাস মালিকদের সঙ্গে বসছি, যারা যে সহায়তা চায় দিচ্ছি। এরফলে চলন্ত গাড়িতে কিন্তু অগ্নিসংযোগ কমেছে। বাস মালিকদের অনুরোধ করব যাতে নির্জন স্থানে যানবাহন না রাখে, তাহলে গাড়িতে অগ্নিসংযোগ দূর হবে।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে র‌্যাবের মুখপাত্র বলেন, তফসিল ঘোষণা হয়েছে, সংবিধানের ১২৬ ধারা অনুযায়ী সকল নির্বাহী বিভাগ নির্বাচন সহায়তা করছে। নির্বাচন কমিশন থেকে জারিকৃত বিভিন্ন নির্দেশনা আমরা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। এ সময়টাতে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চলমান রয়েছে, যারা চিহ্নিত অপরাধী তাদের আইনের আওতায় আনতে কাজ করছি। আমাদের এ কার্যক্রম চলমান থাকবে।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *