সারাদেশ

মির্জা ফখরুলের জামিন শুনানি আজ

ডেস্ক রিপোর্ট: মির্জা ফখরুলের জামিন শুনানি আজ

ছবি: বার্তা২৪.কম

প্রধান বিচারপতির বাসভবনে ভাঙচুরের মামলায় কারাগারে থাকা বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন শুনানি আজ।

সোমবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো: আছাদুজ্জামানের আদালতে এ জামিন শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে গত ২ নভেম্বর তার জামিন চেয়ে আবেদন করেন আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ।

এর আগে গত ২৯ অক্টোবর এ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে মির্জা ফখরুলকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তাকে এ মামলায় কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অন্যদিকে আসামিপক্ষ জামিন চেয়ে আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিনের আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ শুরুর আগে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে বিএনপির নেতাকর্মীরা গাছের ডাল ভেঙে ও হাতের লাঠি দিয়ে নামফলক, গেটে হামলা চালায়। তারা ভেতরে ইটপাটকেল ছুঁড়তে থাকে। এ ঘটনায় মির্জা ফখরুলসহ ৫৯ বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে রমনা থানায় একটি মামলা করা হয়।

এ মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু, আব্দুল আওয়াল মিন্টু, আহমেদ খান, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, নিতাই রায় চৌধুরী, শামসুজ্জামান দুদু, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, ভিপি জয়নাল, মহানগর উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ফরহাদ হালিম ডোনার ও সদস্য সচিব আমিনুল হক।

চট্টগ্রামে যানবাহনে অগ্নিসংযোগের চেষ্টার অভিযোগে আটক ৪

ছবি: বার্তা২৪.কম

চট্টগ্রাম নগরীর ডাবলমুরিং ও চন্দনাইশে যানবাহনে অগ্নিসংযোগের চেষ্টার অভিযোগে পৃথকভাবে বিএনপির নেতাসহ ৪ জনকে আটক করেছে পুলিশ।

রোববার (১৯ নভেম্বর) রাতে নগরীর আগ্রাবাদ জাম্বুরি পার্ক এলাকা বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টাকালে এক বিএনপি নেতাসহ তার সহযোগীকে ধরে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে ছাত্রলীগ। একই রাতে জেলার চন্দনাইশের সোনার বরবাড়ি বটতল চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের নাশকতা চেষ্টাকালে আরও দুইজনকে আটক করা হয়।

আগ্রাবাদ থেকে আটকরা হলেন, চট্টগ্রাম মহানগরের ২৭ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা ও তার সহযোগী বিএনপি কর্মী মো. মাইনুদ্দিন। অন্যদিকে চন্দনাইশ থেকে আটক হয়, সাতকানিয়ার আজিমপুরেএলাকার মনির আহম্মদের ছেলে মো. জায়েদ (২০) ও কেওচিয়া ইউপির তেমুহনীর মোস্তাক আহমদের ছেলে মো. জাকির হোসেন (৪০)। তারা দু’জন বিএনপির সমর্থক বলে জানা গেছে।

আগ্রাবাদে দুজনকে আটকের বিষয়ে ডবলমুরিং থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাকিব হায়দার বলেন, ‘তারা সারা দিন ওই এলাকায় ঘোরাঘুরি করছিল। এতে কয়েকজনের সন্দেহ হয়। একপর্যায়ে সন্ধ্যার পর মশাল, কেরোসিন আর পাউডার নিয়ে জাম্বুরি পার্কের সামনে পার্ক করে রাখা বাসে আগুন দেয়ার চেষ্টা করে। এ সময় স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা সাধারণ মানুষকে নিয়ে তাদের আটক করে পুলিশে খবর দেয়।

তবে বিএনপির অভিযোগ, নগরীর আগ্রাবাদে মশাল মিছিল বের করার সময় দুজনকে আটক করে মারধরের পর পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে ছাত্রলীগ। দলটির চট্টগ্রাম মহানগর দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত ইদ্রিস আলী বলেন, ‘স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীরা হরতাল, অবরোধের সমর্থনে মশাল মিছিল বের করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এ সময় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা তাদের আটক করে বেড়ধক পিটিয়ে পুলিশের হাতে দিয়ে দেয়। আমরা তাদের আটকের তীব্র নিন্দা জানাই।’

ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফজলুল কাদের পাটোয়ারী বলেন, ‘তারা আগ্রাবাদ জাম্বুরি পার্কের সামনে পার্ক করে রাখা বাসে আগুন দেয়ার চেষ্টা করছিল। কিছু মশাল ও কেরোসিনসহ তাদের হাতেনাতে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুসারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’

এদিকে চন্দনাইশ পুলিশ জানায়, রোববার রাত সোয়া ৭টার দিকে ৮-১০ জন সাতকানিয়ার কেরানিহাট থেকে দুটি সিএনজি অটোরিকশা যোগে চন্দনাইশ এসে মহাসড়কে টায়ার জ্বালায়। এরপর মহাসড়কে যানবাহনে অগ্নিসংযোগের চেষ্টা চালায়। তবে পুলিশি তৎপরতায় তারা পিছু হটে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় একটি সিএনজি অটোরিকশাসহ তাদের দুজনকে আটক করা হয়। তাদের থেকে গাছের লাঠি, টায়ার ও পেট্রোল উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় অন্যরা পালিয়ে যায়। দুজন বিএনপির সমর্থক বলে জানা গেছে।

চন্দনাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওবায়দুল বলেন, ‘মহাসড়কে নাশকতা চেষ্টাকালে দুইজনকে পেট্রোল ও টায়ারসহ আটক করা হয়। তারা টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে মহাসড়কে চলন্ত যানবাহনে অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করছিলো। তবে পুলিশি তৎপরতায় ব্যর্থ হয় তারা। এই ঘটনায় মামলা রুজু করা হয়েছে।’

;

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তৃণমূল বিএনপির নেতাদের বৈঠক

ফাইল ছবি

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে গণভবনে দুই ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক করেছেন তৃণমূল বিএনপির নেতারা। রোববার (১৯ নভেম্বর) সন্ধার পর গণভবনে যান তৃণমূল বিএনপির নেতারা। রাত ১০টার কিছুক্ষণ আগে তারা গণভবন থেকে বেরিয়ে আসেন।

বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন দলটির মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার।

আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে চাইলে তৈমুর বলেন, ‘এটা রাষ্ট্রীয় বিষয়। আমি কিছু বলতে পারব না। আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্কে সেখান (প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়) থেকে জেন নিন।’

দলটির নেতারা সাংবাদিকদের জানান, আগামী নির্বাচন নিয়ে তাদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর আলাপ হয়েছে। তৃণমূল বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে।

এদিকে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দলীয় প্রার্থীদের কাছে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করেছে তৃণমূল বিএনপি। গত দুই দিনে দলটি মোট ৭৮টি ফরম বিক্রি করেছে। আগামী ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত দলটির মনোনয়ন ফরম বিক্রি চলমান থাকবে।

;

রংপুরে বাম গণতান্ত্রিক জোটের মিছিলে হামলার অভিযোগ, আহত ১০

ছবি: বার্তা২৪.কম

রংপুরে বাম গণতান্ত্রিক জোটের মিছিলে পুলিশি হামলার অভিযোগ উঠেছে। মিছিল ছত্রভঙ্গ করতে বেধড়ক লাঠিচার্জ করা হয় বলে জানান জোটের নেতারা। এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।

রোববার (১৯ নভেম্বর) সন্ধ্যায় জাহাজ কোম্পানি মোড় এলাকায় মিছিলটি পৌঁছালে লাঠিচার্জের এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল বাতিল, সরকারের পদত্যাগসহ সারাদেশে হরতালে রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে সন্ধ্যায় প্রেসক্লাব চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে বাম গণতান্ত্রিক জোট। মিছিলটি প্রেসক্লাব থেকে জীবন বীমা মোড় হয়ে জাহাজ কোম্পানী মোড়ে পৌঁছলে পুলিশ তাদের উপর চড়াও হন। এ সময় জোট নেতাকর্মীদের সাথে পুলিশের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে।

বাসদ (মার্কসবাদী) নেতা আহসানুল আরেফিন তিতু জানান, রোববার সন্ধ্যায় একটি শান্তিপূর্ণ মিছিল বের করে বাম গণতান্ত্রিক জোট নেতারা। মিছিলটি প্রেসক্লাব চত্বর থেকে জীবন বীমা মোড় হয়ে জাহাজ কোম্পানী মোড় এলাকা পৌঁছালে পুলিশ পেছন থেকে অতর্কিত হামলা করে। এ সময় নেতাকর্মীদের সাথে ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ এলোপাথারি হামলা করে। হামলায় সিপিবি নেতা রাতুজ্জামান রাতুল, কাফি সরকার, ছাত্র ইউনিয়ন নেতা মেহেদী হাসান, নাহিদ হাসান খন্দকার, নীরব সরকার সাম্য, আবীর ইয়ামান, ছাত্রফ্রন্ট নেতা রিনা মুর্মূ, বাসদ নেতা আব্দুল কুদ্দুস, বাসদ (মার্কসবাদী) নেতা আহসানুল আরেফিনসহ অনেক নেতাকর্মী আহত হয়।

জোট নেতারা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত রংপুর নগরীতে হরতালের সমর্থনে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদের কোনো তৎপরতা চোখে পড়েনি।

এদিকে রংপুর জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) ফেরদৌস আলী চৌধুরী বলেন, মানুষের জীবনযাত্রা স্বাভাবিক রয়েছে। এরপরও শহর ও মহাসড়কে পুলিশি টহল জোরদার করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।

;

ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনয়ন নিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার নূর-উস সাদিক

ছবি: সংগৃহীত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঠাকুরগাঁও-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম নিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার নূর-উস সাদিক। রোববার (১৮ নভেম্বর) আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে তিনি মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন।

এর আগে শনিবার সকাল ১০টায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমাদান কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। পরে সারাদেশ থেকে আওয়ামী লীগের মনোয়ন প্রত্যাশীরা মনোয়নপত্র সংগ্রহ শুরু করেন।

ঠাকুরগাঁও-১ আসনে নেতৃত্বে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রত্যয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার নূর-উস সাদিক চৌধুরী। স্মার্ট ও আধুনিক ঠাকুরগাঁও বিনির্মাণে তিনি ২০১৩ সাল থেকে শুরু হওয়া ঠাকুরগাঁও বিশ্ববিদ্যালয় বাস্তবায়ন ঐক্য পরিষদের প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। ঠাকুরগাঁওবাসীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঠাকুরগাঁওয়ে এক জনসভায় ঠাকুরগাঁওয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। এছাড়া তিনি ‘বদলে যাও ঠাকুরগাঁও’ রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন থেকে জনগনকে সচেতন করে এলাকার উন্নয়নে সম্পৃক্ত করে যাচ্ছেন।

ঠাকুরগাঁও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নূর উস সাদিক সুপ্রীম কোর্ট আওয়ামী আইনজীবি পরিষদের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তার বাবা প্রয়াত অ্যাডভোকেট দুলাল চৌধুরী ঠাকুরগাঁও মহকুমা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৭ সালের উপ-নির্বাচনে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে জাতীয় পার্টি থেকে নির্বাচন করেন। এ নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগ প্রার্থী রমেশ চন্দ্র সেনের কাছে চার হাজার ভোটে হেরে যান। পরবর্তীতে ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর আহ্বানে তিনি আবার দলে ফিরে জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।

ব্যারিস্টার নূর উস সাদিক চৌধুরী বলেন, ‘গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এক্সপ্রেসওয়ে, কর্ণফুলী টানেল, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের মতো বড় বড় প্রকল্প মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদেরকেও অনেক কিছু দিতে চান। কিন্তু আমরা আমাদের প্রয়োজন সংসদে উপস্থাপন করতে পারিনি। এর ফলে এ অঞ্চল অনেক পিছিয়ে। চিকিৎসাসেবার জন্য রংপুর মেডিক্যাল কলেজের ওপর নির্ভর করতে হয়। কৃষিনির্ভর এ অঞ্চলের কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ও কৃষকদের ভাগ্য উন্নয়নে ঠাকুরগাঁও একটি কৃষিভিত্তিক ইপিজেড অতি জরুরি। কিন্তু এসব প্রধানমন্ত্রীর নজরে না আসায় বাস্তবায়ন হচ্ছে না।’

স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষিত মেধাবী নেতৃত্ব প্রয়োজন উল্লেখ করে ব্যারিস্টার নূর উস সাদিক চৌধুরী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাতীয় উন্নয়নকে কাজে লাগিয়ে স্মার্ট ঠাকুরগাঁও গড়তে চাই। আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা ধারাবাহিকভাবে ঠাকুরগাঁও-১ আসনের প্রতিটি ইউনিয়ন ও গ্রাম পর্যায়ে পৌঁছে দিয়েছি। আগামী নির্বাচনে নৌকা প্রতীক পেলে আমার বিশ্বাস জাতীয় সংসদের ৩ নম্বর আসনটি শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে পারব বলে আশা করি।’

ঠাকুরগাঁওয়ের তিনটি আসনের মধ্যে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে আওয়ামী লীগ থেকে টানা তিনবার ও চারবারের সংসদ সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন, ঠাকুরগাঁও-২ আসনে টানা সাতবারের সংসদ সদস্য আলহাজ দবিরুল ইসলাম (বীর মুক্তিযোদ্ধা), ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে তিনবারের জাতীয় পার্টি থেকে হাফিজ উদ্দিন আহমেদ নির্বাচিত হয়ে সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

এবারে ঠাকুরগাঁওয়ের তিনটি আসনেই ডজনখানেক তরুণ আওয়ামী লীগের নেতা মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। জেলার প্রতিটি ওয়ার্ড, ইউনিয়ন ও পৌরসভার আওয়ামী লীগ ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের সংগঠিত করতে দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তরুণ প্রার্থীরা। করছেন উঠান বৈঠক।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *