সারাদেশ

প্রাথমিক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন দাবি শিক্ষকদের

ডেস্ক রিপোর্ট: প্রাথমিক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন দাবি শিক্ষকদের

ছবি: সংগৃহীত

নতুন প্রণীত প্রাথমিক নিয়োগ বিধিমালার কিছু নিয়ম ও শর্তে সংশোধনের দাবি জানিয়েছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।

বুধবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) শাহ রেজওয়ান হায়াত বরাবর দেওয়া এক স্মারকলিপিতে এ দাবি জানানো হয়।

প্রাথমিক শিক্ষকদের পক্ষে গাজীপুরের কালিয়াকৈর ৫৭নং উত্তর দাড়িয়াপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক রোমানা ইসলাম রিমু এ স্মারকলিপি জমা দেন। ওই সময় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কার্যালয়ে না থাকায় তার ব্যক্তিগত সহকারী এ স্মারকলিপি গ্রহণ করেন। পরে মহাপরিচালকের একান্ত সচিব (শিক্ষা অফিসার) মো. হাবিবুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাদের দাবি-দাওয়ার বিষয়ে অবগত করেন শিক্ষকরা।

প্রাথমিক শিক্ষকদের দাবিগুলো হলো- ইউআরসি ইন্সট্রাক্টর, সহকারী ইন্সট্রাক্টর, পিটিআই ইন্সট্রাক্টর ও প্রশাসনিক পদে সহকারী শিক্ষকদের বিভাগীয় প্রার্থী হিসেবে আবেদনের সুযোগ দেওয়া, কোনো অভিজ্ঞতা না রেখে ৪৫ বছর পর্যন্ত প্রাথমিক শিক্ষকদের বিভাগীয় প্রার্থী হিসেবে গণ্য করে বিধিমালা সংশোধন করা। এটিইও/এইউইও পদে বিভাগীয় প্রার্থী হিসেবে শুধু প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দিয়ে শতভাগ পূরণযোগ্য আলাদা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা এবং শিক্ষাবান্ধব নিয়োগ বিধিমালা প্রণয়ন করা, যাতে মেধাবীরা এ পেশায় আসতে আগ্রহী হয়।

স্মারকলিপিতে শিক্ষকরা উল্লেখ করেন, গত ১৩ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর নিয়োগ বিধিমালা প্রকাশ করে, যাতে উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার পদে নিয়োগে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা চাওয়া হয়েছে। এটি শিক্ষকদের জন্য হতাশার। যেখানে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীরা ৩-৫ বছরের মধ্যে পদোন্নতি পান এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী দুই বছর হলে বিভাগীয় প্রার্থী হিসেবে বিবেচিত হয়, সেখানে শিক্ষকদের আবেদন যোগ্যতা অর্জনে ১০ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা চাওয়া হয়েছে। এ শর্ত মেধাবী প্রজন্মকে শিক্ষকতার মতো মহৎ পেশায় আসতে নিরুৎসাহিত করার শামিল। ফলে এ নিয়োগ বিধিমালা নিয়ে যে বিতর্ক চলছে, তা হতাশাব্যঞ্জক।

জিপিএস বিভাগীয় প্রার্থিতা সমন্বয় পরিষদের সমন্বায়ক এম এ সালাম বলেন, আমাদের শিক্ষক প্রতিনিধিরা আজকে ডিজি বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে। এর আগে আমাদের সাথে ডিজি মহোদয়ের মিটিং হয়েছে। তিনি আমাদের দাবির ব্যাপারে আশ্বস্ত করেছেন। আমরা তার অংশ হিসেবে আজকে অবহিত করেছি ও স্মারকলিপি দিয়েছি। আমরা আশা করি, দ্রুত এ বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর পদক্ষেপ নিবে।

জানতে চাইলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের একান্ত সচিব (শিক্ষা অফিসার) মো. হাবিবুর রহমান বলেন, কয়েকজন শিক্ষক এসেছিলেন। তারা যে স্মারকলিপি দিয়ে গেছেন, সেটা ডিজি স্যারের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।

যেভাবে জানবেন এইচএসসির ফল  

ছবি: সংগৃহীত

ঘরে বসেই নির্ধারিত ওয়েবসাইটে ও এসএমএসের মাধ্যমে এইচএসসির ফল জানতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। আগামী রোববার (২৬ নভেম্বর) এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে। এদিন সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফল হস্তান্তর করবেন শিক্ষা বোর্ডগুলোর চেয়ারম্যানরা। এরপর বেলা ১১ টায় স্ব স্ব কলেজ ও শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে শিক্ষার্থীরা একযোগে পরীক্ষার ফল জানতে পারবেন। এ নিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো থেকে লিখিত নির্দেশনা কলেজগুলোতে পাঠানো হয়েছে।

ঢাকা বোর্ড নির্দেশনায় জানিয়েছে, ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফল জানতে শিক্ষার্থীকে প্রথমে www.educationboardresults.gov.bd-এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। সেখানে থাকা ফলাফল অপশনে ক্লিক করে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে সাবমিট করলেই শিক্ষার্থী তার রেজাল্ট শিট দেখতে পাবেন। ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে (www.dhakaeducationboard.gov.bd) রেজাল্ট ক্লিক করে প্রতিষ্ঠানের ইআইআইএন এন্ট্রি করে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করা যাবে।

এসএমএসের মাধ্যমে ফল পেতে মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে ইংরেজি অক্ষরে এইচএসসি (HSC) লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে আবার স্পেস দিয়ে পাসের বছর লিখতে হবে। এরপর ১৬২২২ নম্বরে সেন্ড করতে হবে।

যেমন- ঢাকা বোর্ডের একজন পরীক্ষার্থীকে- HSC DHA 123456 2023 লিখে পাঠাতে হবে 16222 নম্বরে। সঙ্গে সঙ্গেই ফিরতি এসএমএসে ফল জানিয়ে দেয়া হবে।

;

স্কুলে ভর্তির লটারি পেছালো

ছবি: সংগৃহীত

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশের কারণে সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তির ডিজিটাল লটারির কার্যক্রম পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। ২৬ নভেম্বরের পরিবর্তে ২৮ নভেম্বর লটারির ফল প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর । 

সম্প্রতি মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে টেলিটকে পাঠানো এক চিঠিতে ২৮ নভেম্বর সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তির লটারি সব প্রস্তুতি নিতে বলা হয়। ওইদিন সেগুনবাগিচার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে প্রথম থেকে নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের ভর্তির লটারির ফল প্রকাশ করা হবে।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে, আগামী মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও বেসরকারি (মহানগরী ও জেলার সদর উপজেলা পর্যায়) মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের অনলাইন লটারি অনুষ্ঠানের দিন ধার্য করা হয়েছে। ধার্যকৃত তারিখ অনুযায়ী লটারি অনুষ্ঠানের ভেন্যু আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট নির্ধারণসহ যাবতীয় আনুষ্ঠানিকতা আয়োজন সংক্রান্ত প্রস্তুতি বিষয়ে অধিদপ্তরকে অবহিত করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

জানা গেছে, আগামী বছর দেশের সরকারি ও সরকারিকৃত মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য আবেদন করেছেন ৫ লাখ ৬৩ হাজার ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী। সারাদেশের ৬৫৮ টি সরকারি ও সরকারিকৃত বিদ্যালয়ে আসন আছে ১ লাখ ১৮ হাজার ১০৬টি।

আর ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে শুধু মহানগরী ও জেলার সদর উপজেলার বেসরকারি স্কুলগুলো মোট ১০ লাখ ৩ হাজার ৯৯৩ টি আসন প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি করতে চাচ্ছে। তবে বেসরকারি স্কুলগুলোতে আড়াই লাখের মতো শিক্ষার্থীরা ভর্তির আবেদন করেছেন। ফলে বেসরকারি স্কুলগুলোতে কয়েক লাখ আসন ফাঁকা থাকবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

;

বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিজিটাল প্রশাসন ব্যবস্থা চালুর পরামর্শ ইউজিসির

ছবি: বার্তা২৪.কম

২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ডিজিটাল প্রশাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলার পরামর্শ দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন।

সোমবার (২০ নভেম্বর) ইউজিসির ২০২৩-২৪ অর্থবছরের ই-গর্ভন্যান্স ও উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবন শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ পরামর্শ দেন। ইউজিসির ইনোভেশন টিম দিনব্যাপী এ কর্মশালার আয়োজন করে।

কমিশনের গবেষণা সহায়তা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক ড. ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞ আলোচক ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ডিন প্রফেসর ড. হাফিজ মো. হাসান বাবু।

প্রফেসর সাজ্জাদ হোসনে বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিজিটাল প্রশাসন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। পেপারলেস অফিস প্রতিষ্ঠা এবং সকল ধরনের লেনদেন ইলেকট্রনিক মাধ্যমে করতে হবে। তাহলে কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা যাবে। এতে করে বিশ্ববিদ্যালয়ে দুর্নীতি দমন এবং দ্রুততার সাথে উচ্চশিক্ষা সেবা নিশ্চিত করা যাবে।

তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং বাজার উপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে। আধুনিক বিজ্ঞান, তথ্য ও প্রযুক্তিবান্ধব সমাজ তৈরিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে গবেষণা ও উদ্ভাবনে গুরুত্ব দিতে হবে। স্মার্ট বিশ্ববিদ্যালয় রূপান্তরে বিশেষ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।

ড. ফখরুল ইসলাম বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা ও জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় দক্ষতার বিকল্প নেই। তিনি দেশকে এগিয়ে নিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে যুগের চাহিদা অনুসারে নতুন জ্ঞান সৃজন এবং অংশীজনদের মধ্যে তা ছড়িতে দেওয়ার আহ্বান জানান। এছাড়া, সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ ঘোষণার বাস্তবায়ন করতে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে সুশাসন, উদ্ভাবন ও গবেষণার ওপর গুরুত্বারোপ করতে হবে বলে জানান।

কর্মশালায় প্রফেসর ড. হাফিজ মো. হাসান বাবু শিক্ষা, উদ্ভাবন ও গবেষণার মাধ্যমে বাংলাদেশকে কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় তার ওপর একটি সেশন পরিচালনা করেন।

ইউজিসির ইনোভেশন টিমের সদস্য এবং গবেষণা সহায়তা ও প্রকাশনা বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. শাহীন সিরাজ অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন ইউজিনি’র ই-গর্ভন্যান্স ও উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের ফোকাল পয়েন্ট ও সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার দ্বিজেন্দ্র চন্দ্র দাস। কর্মশালায় কমিশনের অতিরিক্ত পরিচালক, উপপরিচালক ও সমমান পর্যায়ের ৩৯ জন কর্মকর্তা অংশ নেন।

;

স্কুলে ভর্তিতে আবেদন ৮ লাখ ৭৩ হাজার

ছবি: সংগৃহীত

দেশের সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য মোট ৮ লাখ ৭৩ হাজার শিক্ষার্থী আবেদন করেছে। এর মধ্যে সরকারি স্কুলে ভর্তির জন্য আবেদন করেছে ৫ লাখ ৬৩ হাজারের কিছু বেশি শিক্ষার্থী। আর বেসরকারি স্কুলে ভর্তির আবেদন পড়েছে তিন লাখের বেশি।

রোববার (১৯ নভেম্বর) এমন তথ্য জানিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) উপ-পরিচালক এবং ভর্তি কমিটির সদস্যসচিব মোহাম্মদ আজিজ উদ্দিন।

এর আগে ১৮ নভেম্বর বিকেল ৫টায় আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। রাত ১২টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা ফি জমা দিতে পেরেছেন। আবেদন করা শিক্ষার্থীরা কে, কোন স্কুল পাবে; তা ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে নির্ধারণ করা হবে।

শিক্ষার্থী প্রতি ক্লাস্টারের একই আবেদনে সর্বোচ্চ পাঁচটি বিদ্যালয়ে ভর্তির পছন্দক্রম দিতে পারবে। তবে ডাবল শিফট স্কুলে উভয় শিফট পছন্দ করলে দুটি পছন্দক্রম সম্পাদন হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হবে। সে কারণে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মোট ৮ লাখ ৭৩ হাজার ৭৯২ জন শিক্ষার্থী ১৪ লাখ ৫৫ হাজার ৭৫৩টি আবেদন করেছেন বলে জানিয়েছেন মোহাম্মদ আজিজ উদ্দিন।

তিনি বলেন, আগামী ২৬ নভেম্বর রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে বেলা ১১টায় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি আনুষ্ঠানিকভাবে ডিজিটাল লটারির ফলাফল প্রকাশ করবেন।

সূত্র জানিয়েছে, এবার স্কুলগুলোতে মোট আসন রয়েছে ১১ লাখ ২২ হাজার ৯৪টি। এর মধ্যে সরকারি স্কুলে আসন রয়েছে ১ লাখ ১৮ হাজার ১০১টি। এর বিপরীতে আবেদন করেছেন ৫ লাখ ৬৩ হাজার ১৩ জন। তারা মোট ৮ লাখ ৯২ হাজার ৮১টি আবেদন করেছে। অন্যদিকে, বেসরকারি স্কুলে ১০ লাখ ৩ হাজার ৯৯৩টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৩ লাখ ১০ হাজার ৭৭৯ জন। তারা মোট ৫ লাখ ৬৩ হাজার ৬৭২টি আবেদন করেছেন।

ঢাকা মহানগরীসহ দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হয় গত ২৪ অক্টোবর থেকে। প্রথম দফায় ১৪ নভেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত আবেদনের দিন ধার্য ছিল। এরপর ভর্তির সময় ৪দিন বাড়িয়ে ১৮ নভেম্বর করা হয়। সেদিন বিকেল ৫টা পর্যন্ত আবেদন করতে পেরেছে শিক্ষার্থীরা, ফি ছিল ১১০ টাকা। টেলিটকের মাধ্যমে তা পরিশোধ করার শেষ সময় ছিল রাত ১২ টা পর্যন্ত।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *