সারাদেশ

জয়িতা ফাউন্ডেশন ও এবি ব্যাংক পিএলসি’র সমঝোতা চুক্তি

ডেস্ক রিপোর্ট: জয়িতা ফাউন্ডেশন ও এবি ব্যাংক পিএলসি’র সমঝোতা চুক্তি

ছবি: বার্তা২৪.কম

দেশে নারীর ক্ষমতায়ন, জীবনমান উন্নয়ন ও তাদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করে তোলার লক্ষে জয়িতা ফাউন্ডেশন এবং এবি ব্যাংক পিএলসি’র মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।

চুক্তির মাধ্যমে জয়িতা ফাউন্ডেশনে নিবন্ধিত নারী উদ্যোক্তা ও উদ্যোক্তা সমিতি জয়িতা ফাউন্ডেশনের রিভলভিং ক্যাপিটাল সাপোর্ট ফান্ড এর আওতায় এবি ব্যাংক পিএলসি ঋণ প্রদান করবে।

জয়িতা ফাউন্ডেশন এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব আফরোজা খান এবং এবি ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব তারিক আফজাল নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন উভয় প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাবৃন্দ।

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৩-এ ‘এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড প্রিপেইড বিজনেস (ডমেস্টিক) ২০২২-২০২৩’ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।

সম্প্রতি রাজধানীর রেডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ইসলামী ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর আবুল ফায়েজ মুহাম্মদ কামালউদ্দীন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান-এর নিকট থেকে এ পুরস্কার গ্রহণ করেন।

এসময় বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স হেলেন লাফেইভ, মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল, বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেম ডিপার্টমেন্টের পরিচালক মোঃ শরাফত উল্লাহ্ খান, ইসলামী ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নাজিম উদ্দীন তালুকদার ও মোহাম্মদ মানজুরুল হক, অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ ওসমান গণি ও আ ন ম তাওহীদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

;

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ‘বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ক্যাম্পেইন’ উদ্বোধন

ছবি: বার্তা২৪.কম

এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটগুলোতে ব্যবসা সম্প্রসারণ, গণমানুষের কাছে ব্যাংকের কল্যাণমুখী সঞ্চয় স্কিমগুলোর প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব তুলে ধরার লক্ষ্যে
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক-এর এজেন্ট আউটলেটগুলোতে “বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ক্যাম্পেইন-২০২৩” শীর্ষক মাসব্যাপী একটি বিশেষ ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, ব্যাংকের উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহ।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ব্যাংকের উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ হাবীবুর রহমান এবং এজেন্ট ব্যাংকিং ডিভিশনের প্রধান মোঃ মশিউর রহমান।
ব্যাংকের বিভিন্ন বিভাগের প্রধানগণসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও অনুষ্ঠানে ব্যাংকের আঞ্চলিক প্রধানগণ, শাখা ব্যবস্থাপকবৃন্দ ও এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের এজেন্টবৃন্দ ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।

২ ডিসেম্বর থেকে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিশেষ এই ক্যাম্পেইন চলবে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাফর আলম বলেন, এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটগুলোতে ব্যবসা উন্নয়নে, নতুন নতুন সেবা পণ্যের ব্যাপারে মানুষকে অবহিত করতে বিশেষ এই ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়েছে। তিনি বলেন, এজেন্ট ব্যাংকিং ইতোমধ্যেই বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এই জনপ্রিয়তাকে ধরে রাখতে যথাযথ ও দ্রুত সেবা প্রদানের দিকে বিশেষভাবে নজর দেয়ার পরামর্শ দেন তিনি।

;

সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে শেয়ারবাজারে

ছবি: বার্তা২৪.কম

মূল্য সূচকের উত্থানে সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস পার করেছে দেশের শেয়ারবাজার। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সব সূচকই এদিন ঊর্ধ্বমুখী ছিল। একইসঙ্গে এক্সচেঞ্জটিতে শেয়ার লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ‘ডিএসই এক্স’ ৪ দশমিক ৪৯ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। লেনদেন শেষে সূচকটি অবস্থান নিয়েছে ৬ হাজার ২২৩ পয়েন্টে।

প্রধান সূচকের সঙ্গে ডিএসইর অপর দুই সূচকও আজ ঊর্ধ্বমুখী ছিল। বাছাই করা কোম্পানিগুলোর সূচক ‘ডিএস ৩০’ এদিন ৪ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট বেড়েছে। আর শরীয়াহভিত্তিক কোম্পানিগুলোর ‘ডিএসই এস’ সূচকে যোগ হয়েছে ১ দশমিক ৯১ পয়েন্ট।

বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ার লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে। এদিন এক্সচেঞ্জটিতে ২০৯ প্রতিষ্ঠানের ১০ কোটি ৬১ লাখ ৪২ হাজার ৬৮২টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এসব শেয়ারের বাজারমূল্য ছিল ৩৮৮ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। যা আগের কার্যদিবসের (বুধবার) তুলনায় ৮৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকা বেশি। গতকাল ডিএসইতে ৩০২ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।

আজ ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৭০টির শেয়ারদরই ছিল অপরিবর্তিত। দর কমেছে ৭০টির। বিপরীতে মাত্র ৬৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সবচেয়ে বেশি মূল্যের শেয়ার লেনদেন হয়েছে খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের। একদিনে কোম্পানিটির ২৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা মূল্যের ৯৯ লাখ ৭৫ হাজার ৩০৪টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

আয়ে ফেরার খবরে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সমতা লেদার কমপ্লেক্স লিমিটেডের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ সবচেয়ে বেশি ছিল। ফলে কোম্পানিটি আজ ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে। আজ প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারদর ১০ টাকা ৬০ পয়সা বা ১৭ দশমিক ৫২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। অপরদিকে সর্বোচ্চ দর হারানো প্যাসিফিক ডেনিমস লিমিটেডের শেয়ারের দাম কমেছে ১ টাকা ১০ পয়সা বা ৮ দশমিক ৫৩ শতাংশ।

এদিকে, দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক ‘সিএএসপিআই’ আজ ৫৫ দশমিক ৪০ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। দিনভর এক্সচেঞ্জটিতে ১৮৩ প্রতিষ্ঠানের ৭ কোটি ৯৭ লাখ ৯৭ হাজার ৭৫৯ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে। বৃহস্পতিবার সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১০৩ টির শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। দর বেড়েছে ৫১ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের। বিপরীতে ২৯ কোম্পানির শেয়ারদর আজ কমেছে।

;

বিদ্যুতের সংযোগ পেতে ঘুষ দিয়েছেন ৭.৬৪ শতাংশ গ্রাহক

ছবি: সংগৃহীত

বিদ্যুতের নতুন সংযোগে ঘুষ দিতে হয় বলে জানিয়েছেন ৭.৬৪ শতাংশ গ্রাহক। আর ৬৫ শতাংশ গ্রাহক নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ পেয়েছে বলে জরিপে উঠে এসেছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) বিদ্যুৎ ভবনে গ্রাহক সন্তুষ্টি জরিপের রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়।

৬টি বিতরণ কোম্পানির ১৫ হাজার ২৪৫ গ্রাহকের সার্ভে পরিচালনা করা হয়। এর মধ্যে আবাসিক ৯০.৯৩ শতাংশ, শিল্প দশমিক ৮৯ শতাংশ, বাণিজ্যিক ৮ শতাংশ এবং সেচ দশমিক ১৮ শতাংশ। সার্ভেতে অংশ নেওয়া গ্রাহকদের মধ্যে ৫২.০১ শতাংশ প্রিপেইড মিটার ব্যবহারকারী।

সারাদেশে মাত্র ৫ শতাংশ গ্রাহক প্রিপেইড মিটার ব্যবহার করেন। সেখানে ৫২ শতাংশ বাছাই করায় সার্ভের নিরপেক্ষতা ও যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মো: সেলিম উদ্দিন।

বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ হাবিবুর রহমান সভাপতিত্ব করেন। তিনি বলেন, ২০০৮ সালে যখন ২০২১ সালের মধ্যে শতভাগ বিদ্যুতায়নের কথা বলা হয়েছিল। তখন অনেকেই ব্যঙ্গ করেছিলেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতা দারুণভাবে বাস্তবায়ন হয়েছে।

সিনিয়র সচিব বলেন, আপনারা যে সময়ে (মার্চ-মে) সার্ভে করেছেন তখন লোডশেডিং কম ছিল। জুলাই আগস্টে বেশি লোডশেডিং হয়েছে। মূলত জ্বালানি সংকটের কারণে লোডশেডিং হয়েছে তখন। আমার বাসায় ১৫ মিনিট বিদ্যুৎ না থাকলে অস্থির হয়ে যাই, বিদ্যুৎ থাকবে না কেনো। গ্রাহকরা নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ চাইবে এটা তাদের ন্যায্য চাওয়া। আমরা ভবিষ্যতে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দিতে পারবো।

তিনি বলেন, বিল বেশি মিটার রিডারদের ভুলের কারণে আমরা স্মার্ট প্রিপেইড মিটারের দিকে যাচ্ছি। ২০২৫ সালের মধ্যে শেষ হবে। তখন আর এই অভিযোগ থাকবে না।

প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত আচরণগত সন্তুষ্টি। আচরণগত সমস্যা দূর করতে, যত আধুনিকায়ন হবে তত মিডলম্যান থাকবে না। তখন সেবার মান বেড়ে যাবে।

বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ মাহবুবুর রহমান, পাওয়ার সেল এর মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন বলেন, ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিকাশ দেওয়ান, ঢাকা ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাওসার আমীর আলীসহ সিনিয়র নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *