মণিপুরে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ, নিহত ১৩
ডেস্ক রিপোর্ট: মণিপুরে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ, নিহত ১৩
ছবিঃ সংগৃহীত
ভারতের মণিপুর রাজ্যে মিয়ানমার ঘেঁষা টেংনুপাল জেলার লেইথু গ্রামে দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে গোলাগুলিতে অন্তত ১৩ জন নিহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার (৪ ডিসেম্বর) দুপুর থেকে বিকেলের মধ্যে এই বন্দুকযুদ্ধ চলে। তখন নিরাপত্তা বাহিনী অন্তত ১০ কিলোমিটার দূরে ছিল বলে মনিপুরের বিভিন্ন প্রচার মাধ্যম জানিয়েছে। রাজ্যটির নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এ খবর প্রকাশ করেছে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনডিটিভি।
গণমাধ্যমটি জানায়, কেন্দ্রীয় ও মণিপুর সরকার রাজ্যের প্রাচীনতম সশস্ত্র সংগঠন ইউনাইটেড ন্যাশনাল লিবারেশন ফোর্সের (ইউএনএলএফ) সঙ্গে শান্তি চুক্তি সই করার চার দিনের মধ্যে দুটি গোষ্ঠীর মধ্যে গতকাল সোমবার (৪ ডিসেম্বর) বন্দুকযুদ্ধে মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। পুলিশ ১৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে। তবে তাদের পরিচয় এখনও নিশ্চিত করা যায়নি।
তবে এই বন্দুকযুদ্ধ দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যেই হয়েছে কি না সে সম্পর্কে এখনো রাজ্য পুলিশ নিশ্চিত নয়। পুলিশ মনে করছে, এই সংঘর্ষের সঙ্গে গত সাত মাস ধরে চলা জাতিগত সংঘাতের কোনো সম্পর্ক নেই।
পর্যবেক্ষকদের একাংশের ধারণা যারা মারা গিয়েছেন তারা অন্য রাজ্য বা দেশ থেকে আসা সশস্ত্র যোদ্ধাও হতে পারে।
প্রাথমিক পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে পুলিশ জানিয়েছে, টেংনুপালের সাইবোল নামক একটি জায়গায় লেইথু গ্রামে দুটি গোষ্ঠীর মধ্যে একটি লড়াইয়ের খবর পাওয়া গেছে। সেই লড়াইয়ের জেরেই ১৩ জন মারা গিয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে।
মণিপুর পুলিশের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেছেন, জায়গাটি ঘিরে ফেলে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। খতিয়ে দেখা হচ্ছে এই ঘটনা কিভাবে ঘটলো।
সোমবার রাতে মণিরপুরের পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণই রয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে জাতিগত সংঘাতের কোনো সম্পর্ক নেই বলেও ওই কর্মকর্তা জানান।
গত রোববার থেকে মণিপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা থেকে মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় রাজ্য সরকার। দীর্ঘ প্রায় সাত মাস পরে এই নিষেধাজ্ঞা প্রায় পুরোপুরি তুলে নেওয়া হয়। তবে পার্বত্য অঞ্চলগুলোতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল ছিল।
চলতি বছরের ৩ মে থেকে লাগাতার জাতিগত সংঘর্ষে মণিপুরে ১৭৫ জনেরও বেশি মানুষের প্রাণহানি হয়েছে। বাড়িঘর হারিয়ে ত্রাণ শিবিরে এখনো রয়েছেন হাজার হাজার মানুষ। সহিংসতা চলাকালীন বাড়িঘর হারিয়েছিলেন অন্তত ৬০ হাজার মানুষ। দীর্ঘ ছয় মাস সংঘাত চলার পরে গত একমাস যাবত মোটামুটি শান্ত ছিল উত্তরপূর্ব ভারতের এই রাজ্য।
স্থানীয় পত্রপত্রিকায় লেখালেখি হচ্ছিল যে, রাজ্যে স্থায়ীভাবে শান্তি ফিরছে। একদিকে সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং অপরদিকে পার্বত্য জাতির মধ্যে আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে। এমন সময়ে হঠাৎ করেই সহিংসতার খবর পাওয়া গেলো।
কলকাতায় শুরু হয়েছে বাংলাদেশ বইমেলা
ছবিঃ সংগৃহীত
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় ১০ দিনব্যাপী বাংলাদেশের একক বইমেলা শুরু হয়েছে। এবার এই বইমেলা ১১ বছরে পা দিচ্ছে। মেলা চলবে ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত। কলকাতার বইপাড়া কলেজ স্ট্রিট এবং কলেজ স্কয়ার জুড়ে মেলা চলবে। এতে যোগ দিচ্ছে বাংলাদেশের ৬৫টি প্রকাশনা সংস্থা।
গতকাল সোমবার (৪ ডিসেম্বর) মেলার উদ্বোধন করেন পশ্চিমবঙ্গের উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু।
সোমবার বিকেলে বাংলাদেশ বই মেলার উদ্বোধন করে পশ্চিমবঙ্গের উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেছেন, বইয়ের চাহিদা যুগযুগ ধরে বেঁচে থাকবে বিশ্বজুড়ে। যতই ডিজিটাল যুগ আসুক না কেন বইয়ের চাহিদা কমবে না। এই বই দেশ–বিদেশের সঙ্গে মৈত্রীর বন্ধন দৃঢ় করে। সেতু বন্ধনের কাজ করে। তাই বইয়ের চাহিদা চিরন্তন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক বলেন, বইয়ের চাহিদা চিরন্তন। সেই চাহিদা চিরদিন জেগে থাকবে আমাদের হৃদয়ে। আর এই বইতো আমাদের দুদেশের মধ্যে এক নতুন সেতু গড়ে তুলেছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন, কলকাতাস্থ বাংলাদেশের উপহাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস, প্রথম সচিব (বাণিজ্যিক) শামছুল আরেফিন, বাংলাদেশের পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সহসভাপতি মাজহারুল ইসলাম, কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলার আয়োজক সংস্থা পাবলিশার্স ও বুকসেলার্স গিল্ডের সভাপতি ত্রিদিব চট্টোপধ্যায়, সম্পাদক সুধাংশু শেখর দে প্রমুখ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন বাংলাদেশের প্রখ্যাত শিল্পী ফরিদা পারভীন। প্রতিদিন দুপুর ১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত মেলা চলবে। প্রতিদিন সন্ধ্যায় বইমেলার মঞ্চে থাকবে নানা অনুষ্ঠান। এর মধ্যে রয়েছে সেমিনার, কবিকন্ঠে আবৃত্তি, সঙ্গীতানুষ্ঠান, নৃত্য, ও নাটক ইত্যাদি। থাকবে লেখক, পাঠক এবং প্রকাশকদের মুখোমুখি অনুষ্ঠান।
বইমেলার আয়োজন করেছে বাংলাদেশের পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি, বাংলাদেশের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো এবং কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপহাইকমিশন।
;
ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম: ভারতের চেন্নাইয়ে ভারী বৃষ্টি, ৫ জনের মৃত্যু
ছবিঃ সংগৃহীত
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’–এর প্রভাবে ভারতের চেন্নাইয়ে প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে। এতে রাজ্যটির অনেক আবাসিক এলাকা এবং দেশটির অন্যতম ব্যস্ত বিমানবন্দরের রানওয়ে তলিয়ে গেছে। ইতোমধ্যে পাঁচজনের মারা যাওয়ার খবর দিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি।
গণমাধ্যমটির প্রতিবেদনে জানানো হয়, মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) ভোরে ঘূর্ণিঝড়টি অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে আঘাত হানার কথা। বৃষ্টিপাতের জেরে চেন্নাইয়ে গতকাল সোমবারই (৪ ডিসেম্বর) পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে।
তাঁদের মধ্যে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছেন দুজন। একজন মারা গেছেন গাছের নিচে চাপা পড়ে। চেন্নাই শহরে আরও দুজনের মরদেহ পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ। তবে ঝড়ে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত নয়।
ক্ষয়ক্ষতি কমাতে দুইটি রাজ্যের কর্তৃপক্ষই আগে থেকেই সতর্কতা অবলম্বন করেছে। এজন্য উপকূলীয় অঞ্চলে বসবাসকারী হাজার হাজার মানুষকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এছাড়া রাজ্যের কর্মকর্তারা বলেছেন, জেলেদের সমুদ্রে না যাওয়ার জন্য সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
একটি সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আবহাওয়ার কারণে চেন্নাইসহ তামিলনাড়ুর অন্তত চারটি জেলায় সোমবার ও মঙ্গলবার স্কুল, কলেজ, অফিস এবং ব্যাংক বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
ভারতের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় অন্ধ্র প্রদেশের কিছু অংশে ২০০ মিলিমিটারের (৮ ইঞ্চি) বেশি বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
;
দুর্নীতির মামলায় নেতানিয়াহুর ফের বিচার শুরু
বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু
ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে করা দুর্নীতি মামলার বিচারকাজ পুনরায় শুরু হচ্ছে।
গাজায় হামাসের সঙ্গে চলমান সংঘাতের কারণে কিছুদিন স্থগিত থাকার পর গতকাল সোমবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে রাজধানী জেরুজালেমের জেলা আদালতে মামলার বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
কার্যক্রম শুরু হলেও অবশ্য এখনই আদালতে হাজিরা দিতে হবে না নেতানিয়াহুকে। তবে কয়েক মাস পর থেকে তাকে হাজিরা দিতে হবে এবং সেই সময় যদি আদালতের তলব পাওয়ার পর যৌক্তিক কারণ প্রদর্শন ব্যতীত উপস্থিত হতে ব্যর্থ হন নেতানিয়াহু, সেক্ষেত্রে আদালত অবমাননার অভিযোগের মুখে পড়বেন তিনি।
ইসরায়েলের বিচার মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে সেখানকার সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল।
গণমাধ্যমটি জানায়, ২০১৯ সালে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে প্রতারণা, ঘুষ লেনদেন ও বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগে তিনটি মামলা হয়। দীর্ঘদিন ধরে এর বিচারকাজ চলছিল। তবে গত ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামাসের হামলার পর বিচার কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছিলেন ইসরাইলের বিচারমন্ত্রী।
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে করা মামলাগুলো কেস–১০০০, কেস–২০০০ ও কেস–৪০০০ নামে পরিচিত।
এর মধ্যে কেস–১০০০ মামলায় নেতানিয়াহু ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মদ, সিগারেটসহ বিভিন্ন ধরনের উপহার নেয়ার অভিযোগ আনা হয়। বলা হয়, রাজনৈতিক সুবিধার বিনিময়ে হলিউডের প্রখ্যাত প্রযোজক আরনন মিলচ্যান ও অস্ট্রেলিয়ার ধনকুবের জেমস প্যাকারের কাছে থেকে উপহারগুলো নিয়েছিলেন তারা।
ইসরাইলের আদালতে ঘুষ আদান–প্রদানের মামলার সত্যতা পাওয়া গেলে নেতানিয়াহুর সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ড বা জরিমানা হতে পারে। আর প্রতারণা ও বিশ্বাসভঙ্গের বিষয়টি প্রমাণিত হলে তার কারাদণ্ড হতে পারে সর্বোচ্চ তিন বছর।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন নেতানিয়াহু। তার দাবি, মামলাগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
;
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমে নিহত ২, তলিয়ে গেছে রানওয়ে
ছবি: সংগৃহীত
ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের প্রভাবে প্রবল বৃষ্টির কারণে দেয়াল ধসে দক্ষিণ ভারতে চেন্নাইয়ে অন্তত দুই জন মারা গেছে এবং ভারতের অন্যতম ব্যস্ত বিমানবন্দরের রানওয়ে ডুবে গেছে। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।
খবরে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম মঙ্গলবার সকালে দক্ষিণ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্যের উপকূলে আঘাত হানতে পারে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এ সময় বাতাসের গতি ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। এমনকি তা সর্বোচ্চ ১১০ কিলোমিটার গতিতেও প্রবাহিত হতে পারে বলে দেশটির আবহাওয়া অফিস বলেছে।
সোমবার (৪ ডিসেম্বর) প্রতিবেশী তামিলনাড়ু রাজ্যের চেঙ্গলপাট্টু জেলায় প্রবল বৃষ্টির কারণে দেয়াল ধসে দুইজন নিহত হয়েছে বলে রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের যুগ্ম পরিচালক সি. মুথুকুমারান রয়টার্সকে জানিয়েছেন।
ভারী বর্ষণে তামিলনাড়ুর রাজধানী চেন্নাইয়ের বন্যার পানিতে রাস্তার গাড়িগুলো ভেসে যেতে দেখা গেছে। এছাড়াও খারাপ আবহাওয়ার জন্য ভারতের অন্যতম প্রধান ব্যস্ত বিমানবন্দর চেন্নাই বিমানবন্দরের সব ধরনের বিমান চলাচল স্থগিত করা হয়েছে।
একজন প্রত্যক্ষদর্শী রয়টার্সকে বলেছেন, ‘শহরের বেশ কয়েকটি এলাকা হাঁটু পানির নিচে তলিয়ে গেছে এবং সোমবার সকাল থেকে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছেন তারা।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই পরিস্থিতি ২০১৫ সালের ডিসেম্বর এর স্মৃতি জাগিয়ে তোলে। ভয়াবহ সেই বন্যায় তামিলনাড়ুতে প্রায় ২৯০ জন মারা গিয়েছিল।’
ক্ষয়ক্ষতি কমাতে দুইটি রাজ্যের কর্তৃপক্ষই আগে থেকেই সতর্কতা অবলম্বন করেছে। এজন্য উপকূলীয় অঞ্চলে বসবাসকারী হাজার হাজার মানুষকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এছাড়া রাজ্যের কর্মকর্তারা বলেছেন, জেলেদের সমুদ্রে না যাওয়ার জন্য সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
একটি সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আবহাওয়ার কারণে চেন্নাইসহ তামিলনাড়ুর অন্তত চারটি জেলায় সোমবার ও মঙ্গলবার স্কুল, কলেজ, অফিস এবং ব্যাংক বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
ভারতের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় অন্ধ্র প্রদেশের কিছু অংশে ২০০ মিলিমিটারের (৮ ইঞ্চি) বেশি বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বলেছেন, অন্ধ্র প্রদেশে কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যেই আটটি উপকূলীয় জেলায় প্রায় ৭ হাজার মানুষকে সরিয়ে নিয়েছে এবং ঘূর্ণিঝড়ের পথ এবং তীব্রতার উপর নির্ভর করে মোট ২৮ হাজার মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
;
সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।