সারাদেশ

হাইকোর্টেও মির্জা ফখরুলের জামিন নামঞ্জুর

ডেস্ক রিপোর্ট: হাইকোর্টেও মির্জা ফখরুলের জামিন নামঞ্জুর

ছবি: বার্তা২৪.কম

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জামিন দেননি হাইকোর্ট। সেই সাথে নিম্ন আদালতে কেনো জামিন দেয়া হয়নি জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

কেনো মির্জা ফখরুলকে জামিন নয় তা জানাতে সংশ্লিষ্টদের ৭ দিনের মধ্যে রুলের জবাব দাখিল করতে বলা হয়।

গত ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশ চলাকালে বিএনপি নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষের সময় প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় পুলিশের করা মামলায় মির্জা ফখরুল হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেছিলেন গত ৩ ডিসেম্বর। বিএনপির আইনজীবীরা তার পক্ষে এ আবেদন জমা দেন। এর আগে গত ২২ নভেম্বর এ মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন নামঞ্জুর করেন নিম্ন আদালত।

উল্লেখ্য, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে গত ২৯ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে গুলশানের বাসা থেকে আটক করে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। পরদিন জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

সার আত্মসাৎ: সাবেক এমপি পোটনসহ ৫ জনের জামিন

ছবি: সংগৃহীত

৫৮১ কোটি টাকার সার আত্মসাতের মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন নরসিংদী-২ আসনের সাবেক এমপি কামরুল আশরাফ খান পোটনসহ পাঁচ আসামি।

বুধবার (৬ ডিসেম্বর) ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ফয়সল আতিক বিন কাদেরের আদালতে আত্মসমর্পণ করে তারা জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আগামী ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।

অপর আসামিরা হলেন- ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পোটন ট্রেডার্সের মহাব্যবস্থাপক মো. শাহাদত হোসেন নিপু ও মো. নাজমুল আলম বাদল, পোটন ট্রেডার্সের উত্তরবঙ্গ প্রতিনিধি সোহরাব হোসেন এবং খুলনা ও নওয়াপাড়ার প্রতিনিধি মো. আতাউর রহমান।

২০২১ সালের ১ নভেম্বর থেকে ২০২২ সালের ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে সার আত্মসাতের এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গত ২৬ নভেম্বর দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ সংস্থাটির উপ-পরিচালক মো. রফিকুজ্জামান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

;

জামিন হয়নি বিএনপি নেতা আমীর খসরু-স্বপন-প্রিন্সের

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, দলটির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন ও সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্সের জামিন না মঞ্জুর করেছেন আদালত।

পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে হত্যার মামলায় বুধবার (৬ ডিসেম্বর) দায়রা আদালতে জামিন শুনানি ছিল আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, জহির উদ্দিন স্বপন ও এমরান সালেহ প্রিন্সের। শুনানি শেষে ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ফয়সল আতিক বিন কাদেরের আদালত তাদের জামিন না মঞ্জুর করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী তাপস কুমার পাল জামিন না মঞ্জুরের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

আসামি পক্ষ আইনজীবী জয়নাল আবেদীন মেজবাহ, হারুন অর রশীদ ভূঁইয়া, কালাম খান, শাকিল আহমেদ, রিপনসহ প্রমুখ আইনজীবী জামিন চেয়ে শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এই জামিনের বিরোধিতা করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তাদের জামিনের আবেদন না মঞ্জুরের আদেশ দেন।

গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশে পুলিশ সদস্য পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় গত ২ নভেম্বর দিবাগত রাত পৌনে ১টার দিকে গুলশানের বাসা থেকে আমীর খসরুকে, গুলশানের আরেকটি বাসা থেকে বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য জহির উদ্দিন স্বপনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

গত ৪ নভেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে রাজধানীর বাড্ডায় বোনের বাসা থেকে এমরান সালেহ প্রিন্সকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গত ৫ নভেম্বর আসামির তিন দিনের রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করে ঢাকার সিএমএম আদালত। গত ৮ আসামির রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো আদেশ দেন আদালত।

;

আপিলে প্রার্থিতা ফেরত না পেলে হাইকোর্টে যাব: হিরো আলম

আপিলে প্রার্থিতা ফেরত না পেলে হাইকোর্টে যাব: হিরো আলম

বাংলাদেশ কংগ্রেস থেকে বগুড়া-৪ আসন থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী হিরো আলম বলেছেন, আপানার জানেন প্রতিবার কমিশন থেকে বাতিলের পর তা হাইকোর্ট থেকে ফেরত পেয়েছি। এবারও প্রয়োজনে হাইকোর্টে যাব।

এর আগে মনোনয়ন যাছাই-বাছাইয়ে রির্টানিং অফিসারের কার্যালয় থেকে তার মনোনয়ন বাতিল করা হয়। প্রার্থিতা ফেরত পেতে তিনি নির্বাচন কমিশনে আপিল আবেদন করেছেন। বুধবার (৬ ডিসেম্বর) সকালে নির্বাচন কমিশনে আবেদন জমা দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

বগুড়া-৪ (কাহালু ও নন্দীগ্রাম) আসনে নির্বাচন করতে বাংলাদেশ কংগ্রেস ডাব প্রতীকে মনোনয়ন পত্র জমা দেন আলোচিত আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলম।

এ সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের হিরো আলম বলেন, প্রতিবারই আমার সাথে এমন হয়৷ এবার যে ছোট খাটো ভুল তাতে আমি মনে করি কমিশন থেকে আমার মনোনয়ন ফেরত পাবো।

নির্বাচনে কি ধরনের চ্যালেঞ্জ দেখছেন-এ বিষয়ে তিনি বলেন,আমি সবসময় চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে গিয়েছি।এবারও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করব।

;

অভিনেত্রী হিমুর মৃত্যু: প্রতিবেদন ১০ জানুয়ারি

ছবি: সংগৃহীত

ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী হুমায়রা হিমুর আত্মহত্যায় প্ররোচনা মামলার তদন্ত প্রতিবেদনের জন্য আগামী ১০ জানুয়ারি ধার্য করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) মামলাটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছিল। কিন্তু এদিন পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শান্ত ইসলাম মল্লিকের আদালত প্রতিবেদন দাখিলের নতুন এ তারিখ ঠিক করেন।

হিমুর মৃত্যুর ঘটনায় তার খালা নাহিদ আক্তার ২ নভেম্বর রাতে জিয়াউদ্দিন ওরফে রুফিকে আসামি করে মামলাটি করেন। মামলা দায়েরের পর তার বয়ফ্রেন্ড রুফিকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, ঘটনার ৬ মাস আগে থেকে রুফি হিমুর বাসায় নিয়মিত যাতায়াত করতো। মাঝে মধ্যে বাসায় রাত্রী যাপনও করতো।

১ নভেম্বর রুফির মোবাইল নাম্বার ও ভিগো আইডি ব্লক দেয় হিমু। বিষয়টি নিয়ে উভয়ের মধ্যে ঝামেলা হয়। ২ নভেম্বর বিকেল ৩ টার দিকে রুফি বাসায় এসে কলিং বেল দিলে মিহির বাসার মেইন দরজা খুলে দিলে সে বাসার ভিতরে প্রবেশ করে। মিহির তার রুমে চলে যায়। ৫ টার দিকে রুফি মিহিরের রুমে গিয়ে চিৎকার করতে করতে বলে হিমু আত্মহত্যা করেছে।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *