সারাদেশ

নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে, প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা: ইসি সচিব

ডেস্ক রিপোর্ট: নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে, প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা: ইসি সচিব

ছবি: বার্তা ২৪

নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী যে কোনো কার্যক্রম অবশ্যই নির্বাচনী পরিপন্থি হিসেবে গণ্য হবে। সেক্ষেত্রে যে প্রচলিত বিধি-বিধান ও আইন আছে, তা সবার জন্য প্রযোজ্য হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

শনিবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই কথা বলেন।

আগামী ২৯ ডিসেম্বর হেফাজতে ইসলাম সমাবেশের ডাক দিয়েছে, তারা অরাজনৈতিক সংগঠন- এ বিষয়ে ইসির করণীয় জানতে চাইলে মো. জাহাংগীর আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমার পত্রিকার মাধ্যমে জেনেছি। বিষয়টি আমরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অবহিত করবো। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। কমিশন যদি মনে আরও কোনো পরামর্শ দেওয়ার প্রয়োজন আছে, তাহলে কমিশন সেটা করবে।’ 

আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুকে নির্বাচনী আচরণ বিধি ভঙ্গের জন্য নির্বাচন কমিশন তবল করেছে, ‘বিষয়টি সামনে আনা হলে ইসি সচিব বলেন, ঝালকাঠি-২ আসনের একজন প্রার্থী আচরণ বিধি লঙ্ঘন করেছেন বিধায় রিটার্নিং অফিসার রিপোর্ট করেছেন, সেই ভিত্তিতে তাকে আগামী ১৫ ডিসেম্বর বিকেল ৩ টায় মাননীয় কমিশন তাকে স্বশরীরে হাজির হয়ে বক্তব্য প্রদানের জন্য বলেছেন।’ 

বিএনপি মানবন্ধনের কর্মসূচি দিয়েছে, বিষয়টিতে ইসি কিছু করণীয় আছে কি-না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম দেখভাল করছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে তা সেখান থেকেই গণমাধ্যমকে জানতে হবে।’ 

প্রার্থিতা ফিরে পেতে ৫৬১ জনের আবেদন

ছবি: বার্তা২৪.কম

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং অফিসে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে বাতিল হওয়া প্রার্থিতা ফিরে পেতে এবং বৈধ প্রার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে ৫৬১ জন নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপিল আবেদন করেছেন।

আপিল আবেদনের শেষদিন শনিবার (৯ ডিসেম্বর) স্বতন্ত্র ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ১৩০ জন প্রার্থী আপিল করেছেন। এর আগে, প্রথম দিনে (৪ ডিসেম্বর) ৪২ জন, দ্বিতীয় দিনে ১৪১, তৃতীয় দিন ১৫৫, চতুর্থ দিনে ৯৩ জন আপিল করেন।

শনিবার (৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম এই তথ্য জানান।

ইসির অস্থায়ী বুথের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানান, রংপুর অঞ্চলের ৫৪ জন, খুলনার ৬৯ জন, বরিশালের ২৪ জন, ময়মনসিংহের ৬৬ জন, ফরিদপুর অঞ্চলের ২৩ জন, চট্টগ্রামের ৪৭ জন, ঢাকার ৮৮ জন, কুমিল্লার ৩৩ জন, সিলেটের ২৩ জন ও রাজশাহী অঞ্চলের ৭৪ জন প্রার্থী মনোনয়ন ফিরে পেতে আবেদন করেছেন।

এবারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল হয়েছিল দুই হাজার ৭১৬টি। এর মধ্যে বাছাইয়ের সময় রিটার্নিং কর্মকর্তারা বাতিল করেছেন ৭৩১ জনের।

আগামীকাল রোববার (১০ ডিসেম্বর) থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত আপিল নিষ্পত্তি করবে নির্বাচন কমিশন।

কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী- প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনি প্রচার চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি (রোববার)।

;

নির্বাচনের ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে, চলছে: লিটন

ছবি: বার্তা ২৪.কম

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, আসন্ন ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে নানা চক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিদিন প্রতি মূহুর্তে নানা রকম গুজব ছাড়ানো হচ্ছে। এরমধ্যে নির্বাচনের ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে, ট্রেন চলছে।

শনিবার (৯ ডিসম্বের) দুপুরে নগরীর সিটি বাইপাস রোড সংলগ্ন জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে এই মতবিনিময় সভায় একথা বলেন তিনি।

লিটন বলেন, আমরা শারীরিক, মানসিক, আর্থিক, অবকাঠামোগত, বুদ্ধি বিচারে এখন সব দিক দিয়ে শক্তিশালী। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চাচ্ছে বলেই ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে দলে দলে ভোটারকে আনতে হবে, নো, এই দায় আমাদের পড়েনি। আমরা নির্বাচনকে বাংলাদেশের প্রচলিত ধারায় মানুষ যেটা মনে করেন, ভোট মানে আনন্দ, ভোট মানে উৎসব, ভোট মানে শীতের দিনে গরম চা কে ঘিরে আড্ডা ইত্যাদি, সেই কারণে নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ আনন্দ-উল্লাস করতে করতে যাবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে খুশি করার জন্য নয়, ইউরোপীয় ইউনিয়নকে খুশি করার জন্য নয়। নির্বাচনে আমাদের প্রমাণ করতে হবে বিশ্ববাসী দেখুক বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচনকে কতটা আনন্দের সঙ্গে নেয়।

এ সময় পবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইয়াসিন আলীর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান বেগম আখতার জাহান, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মানজাল, সদস্য মো. ফারুক হোসেন ডাবলু, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ, নওহাটা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আজিজুল ঘশ, কাটাখালী পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু সামাসহ উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

;

দ্বৈত নাগরিকত্বের অভিযোগ, স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল চায় নৌকার প্রার্থী

ছবি: বার্তা২৪

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদের বিরুদ্ধে দ্বৈত নাগরিকত্বের অভিযোগ তুলে তার প্রার্থিতা বাতিলের জন্য আবেদন করেছেন আওয়ামী লীগের মনোনিত প্রার্থী শামীম হক।

শনিবার (৯ ডিসেম্বর) বিকেলে নির্বাচন কমিশনে এই আপিল আবেদন করেন।

এর আগে গতকাল এ কে আজাদ শামীম হকের বিরুদ্ধে দ্বৈত নাগরিকত্বের অভিযোগ এনে কমিশনে আপিল করেন।

;

মেহেরপুর-২: সম্পদে এগিয়ে আ.লীগ প্রার্থী, সাবেক এমপির বার্ষিক আয় শূন্য

ছবি: সংগৃহীত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনে প্রতিদ্বন্দী ১০ প্রার্থীর মধ্যে সম্পদে এগিয়ে রয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী ডা. নাজমুল হক সাগর। অন্যদিকে মূল প্রতিদ্বন্দী প্রার্থীদের মধ্যে সাবেক এমপি মকবুল হোসেনের সম্পদ কম এবং বার্ষিক আয় শূন্য।

নির্বাচনের মনোনয়নপত্রের সাথে দেওয়া প্রার্থীদের হলফনামা বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য জানা গেছে, আওয়ামী লীগ প্রার্থী ডা. আবু সালেহ মো. নাজমুল হক সাগরের বার্ষিক আয় ২৩ লাখ ১৪ হাজার টাকা। তার অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ১ কোটি ৫৯ লাখ টাকার এবং তার স্ত্রীর সম্পদের পরিমাণ ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার।

এ আসনটির মোট প্রার্থী এখন ১০ জন। ১৫ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করলেও ৫ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয় যাচাই-বাছাইয়ে। ৫ জনই আওয়ামী লীগ সমর্থীত স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন। মোট ভোটারের ১ ভাগ ভোটারের নাম, ঠিকানা, ভোটার নম্বরযুক্ত ভোটারের স্বাক্ষর যাচাই করে সঠিক না হওয়ায় তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন রির্টার্নিং অফিসার। বাতিল হওয়া প্রার্থীদের মধ্যে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোখলেছুর রহমান মুকুল আপিল করেছেন বলে জানা গেছে।

প্রার্থীদের মধ্যে সাবেক এমপি মকবুল হোসেন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি। মেহেরপুর-২ আসন থেকে ১৯৯৬ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনে এমপি নির্বাচিত হন তিনি। দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেই ভোট যুদ্ধে নামেন তিনি। ২০০৯ সালে নৌকা প্রতীক পেয়েও বিএনপি প্রার্থীর কাছে প্রায় আড়াই হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন।

২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের মনোনয়নপত্রের সাথে দাখিলকৃত হলফনামা অনুযায়ী তার বার্ষিক আয় শূন্য। নেই স্থাবর কোন সম্পদ-সম্পত্তি। অস্থাবর সম্পদ রয়েছে ২৯ লাখ ৫০ টাকার টাকার এবং স্বর্ণ রয়েছে ৪০ ভরি। তাঁর স্ত্রীর নামে অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৯০ হাজার টাকার এবং স্বর্ণ রয়েছে ১০ ভরি।

জানা গেছে, বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেনের দৃশ্যমান সম্পদের মধ্যে গাংনী শহরের উত্তরপাড়ায় জায়গাসহ দুই কক্ষ বিশিষ্ট একটি বাড়ি রয়েছে। তবে তা সন্তানদের নামে রয়েছে বলে জানা যায়।

এ আসনটির বর্তমান এমপি গাংনী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ সাহিদুজ্জামান খোকন। তিনি ২০১৮ সালে নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়লাভ করেন। মনোনয়ন না পেলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তিনি মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। হলফনামায় দেওয়া তথ্যানুযায়ী তার অস্থাবর সম্পদ ৫১ লাখ ৬৪ হাজার টাকার। তার বার্ষিক আয় ৯ লাখ ৫০ হাজার টাকায়। স্থাবর সম্পদ হিসেবে তার সম্পত্তি রয়েছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগের বার্ষিক আয় ও সম্পদ-সম্পত্তি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে গাড়ি বাবদ তার দায়-দেনা রয়েছে ১৩ লাখ ৩১ হাজার ৫৭৪ টাকা।

মেহেরপুর-২ আসনে তৃণমূল বিএনপি থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বিএনপির সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল গণি। ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে তিনি এমপি নির্বাচিত হন। হলফনা অনুযায়ী তার বার্ষিক আয় ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। অস্থাবর সম্পদ ৭৫ হাজার টাকার এবং স্থাবর সম্পদের তালিকায় রয়েছে একটি দ্বিতল বাড়ি।

ওয়ার্কার্স পার্টির পলিট ব্যুরো সদস্য কুষ্টিয়ার নুর আহম্মেদ বকুল এ আসনটিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তার বার্ষিক আয় ৬ লাখ টাকা। অস্থাবর সম্পদ ৪২ লাখ ৯০ হাজার টাকার এবং স্থাবর সম্পদ ১ বিঘা জমি ও ৮ লাখ টাকা মূল্যের একটি এপার্টমেন্ট। তার ঋণ রয়েছে ৯৮ লাখ টাকার।

জাতীয় পার্টি (জাপা) প্রার্থী কেতাব আলীর বার্ষিক আয় ৩ লাখ টাকা। অস্থাবর সম্পদ ৪ লাখ ২০ হাজার টাকার এবং স্থাবর সম্পদ ৫ বিঘা জমি ও জমিসহ একটি বসতবাড়ি।

বাংলাদেশ কংগ্রেস প্রার্থী আল ফারুকের বার্ষিক আয় ১ লাখ টাকা। অস্থাবর সম্পদ আড়াই লাখ টাকা এবং বাড়ির আসবাবপত্র ও ইলেকট্রনিক্স সরঞ্জামাদি।
জাকের পার্টি প্রার্থী সামসুজ্জোহা সোহেলের অস্থাবর সম্পদ ২ লাখ ৭০ হাজার টাকার এবং স্থাবর সম্পদ নেই। তার বার্ষিক আয় ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা।

এ আসনটিতে এবার নতুন মুখ হিসেবে নৌকা প্রতীকের মুকুট পড়েছেন সাবেক ডা. আবু সালেহ মো. নাজমুল হক সাগর। গাংনীর রাজনীতিতেও তিনি নতুন মুখ। এ আসনটির সাবেক এমপি প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল হকের পুত্র তিনি।

জানা গেছে, ২৩ তম বিসিএস কমকর্তা (স্বাস্থ্য) হিসেবে সরকারি চাকুরীতে যোগদান করেন ডা. নাজমুল হক সাগর। কর্মজীবনের বেশিরভাগ সময় কর্মরত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে। বেশ কয়েকটি প্রকল্প বাস্তবায়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন তিনি। পারিবারিক রাজনীতির সূত্র ধরেই তিনি ছাত্রজীবন থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে আসেন। ২০২২ সালের অনুষ্ঠিত মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের কাউন্সিলের পর যে পুর্ণাঙ্গ কমিটি হয় তাতে তিনি স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক পদ পান। রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার লক্ষ্যেই বছর তিনেক আগে তিনি চাকুরী ছেড়ে দেন বলে জানা গেছে।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *