পল্টুনেই ঘর-সংসার সর্বশান্ত বেগমীর
ডেস্ক রিপোর্ট: পল্টুনেই ঘর-সংসার সর্বশান্ত বেগমীর
ছবিঃ বার্তা২৪.কম
ভিক্ষার উপর জীবন জীবিকা নির্ভর করা ভাসমান অসহায় মানুষের ক্রমশ ভিড় বাড়ছে বরিশাল নৌ বন্দরে। পল্টুনেই ঘর-সংসার বাঁধা এমন একজন হলেন পেয়ারা বেগম (৫৫)। তিন সন্তান নিয়ে এভাবেই বসবাস করেন তিনি।
এই পল্টুন এলাকায় পেয়ারা বেগম বেগমী বা হালিমার মা বলে পরিচিত । একসময় মোটামুটি স্বচ্ছল পরিবার থেকে আজকের এই পরিস্থিতি তার। বরিশাল জেলার মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার জাঙ্গালিয়া গ্রামে স্বামী নুরু মাঝির সাথে বসবাস করতেন তিনি। স্বামী নুরু মাঝি মারা যাওয়ার পর কপাল পোড়ে তার। পরপর সাতবার নদী ভাঙনের শিকার হয়ে সর্বশান্ত হন তিনি।
বড়মেয়ে হালিমা ও মেজো মেয়ে ফজির হাত ধরে এই বরিশাল নগরীতে আসেন। শহরে এসে কি করবেন, কি খাবেন? লঞ্চঘাটের পল্টুনে আশ্রয় নিয়ে, ভিক্ষা করে আজ প্রায় ৩০ বছর কাটিয়ে দিয়েছেন বেগমী। তার চারপাশে এরকম আরো অনেক বেগমী, সাথী বেগম, ইভা ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এদের গর্ভের সন্তানদের ও একই পরিচয়। ভাসমান উদ্ভাস্ত কিংবা টোকাই।
১৬ বছরের যুবতী ইভা এই বয়সেই এক সন্তানের মা। বেগমীর মেয়ে হালিমারও রয়েছে এক সন্তান। ছোটমেয়ে চাঁদনী হোটেল রেস্টুরেন্ট ঘুরে হাতে পায়ে ধরে একটু ভাতও সবজি জোগাড় করে এনেছে।
গতকাল সেই খাবার চারজনের ভাগাভাগি করে খাওয়ার দৃশ্য চোখে জল এনে দেয়। অনেক সামাজিক সংগঠনের দাবি তারা নাকি বরিশালে ভাসমান মানুষের মধ্যে দুপুর ও রাতে খাবার বিতরণ করেন প্রতিদিন। গতকাল সারাদিনে তাদের কাউকেই দেখা যায়নি এই লঞ্চঘাট বা বরিশাল নৌ বন্দর এলাকায়।
ছোট মেয়ে চাঁদনি বলেন, ‘কখনও কখনও তরঙ্গ পাঠশালা এখানে আমাদের খাবার দিত। আমি পড়তে পছন্দ করি তাই শুক্রবার তাদের কাছে পড়তে যাই। আমি চাই সকলের সাথে আরো বড় কোন স্কুলে পড়তে। আমাদের তো সমার্থ্য নেই ঘর বাড়ি নাই খাওযার মতো কিছু নাই ভিক্ষা করে খেতে হয়।‘ অনেক সপ্ন থাকলেও কখনো সত্যি হবে না তা আমি জানি। আমার এই বয়সেই উপার্জন করতে হচ্ছে। যে পরিবেশে ও বেড়ে উঠেছি তাই শিখতেছি আমি মা বোন ও বোনের সন্তান নিয়ে ভাবতে হচ্ছে আমরা আয় না করলে সকলে মিলে খাব কী‘ ।
হাজারও কস্ট নিয়ে মা বেগমী বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘আমি গত ৩০ বছর ধরে এই পল্টুনে পরে আছি। কত যে লাথি ঝাটা সইতে হয়েছে তা শুধু উপরওয়ালা জানেন। এখন মেয়েও নাতিদের নিয়ে ভিক্ষা করে চলি তারা তো অনেক কিছু চায় আমার তো সাধ্য নাই কী ভাবে দিমু। এত বছরেও একটু মাথা গোজার ঠাঁই পেলাম না । সরকার যদি একটু সাহায্য করে আশ্রয়কেন্দ্র ঘর দিতো তাহলে শেষ জীবনে একটু শান্তি পেতাম। সরকার যেখানে একটা ঘর দিবে সেখানেই যামু ‘।
বরিশাল সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অবহেলিত ও নদী ভাঙ্গলের মানুষদের কথা চিন্তা করেই সারাদেশে আশ্রয়ণ প্রকল্প তৈরি করে প্রত্যেকে একটি করে জমিসহ ঘর উপহার দিয়েছেন। তাই বরিশালেও হাজারও মানুষ এখন মাথা গোজার ঠাঁই পেয়েছে ।
তিনি আরও বলেন, ‘বেগমীর কথা বার্তা২৪.কমের প্রতিবেদকের মাধ্যমে জানতে পেরে বরিশাল লঞ্চঘাটে মুহুর্তেই ছুটে এসে খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারি তাদের কারোরই ভোটার আইডি বা পরিচয়পত্র নেই। তাই নির্বাচন কমিশন অফিস থেকে পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে বলেছি। তাদের সকল বিষয়ে সাহায্য করার জন্য আমার ফোন নম্বর লিখে দিয়েছি । একটু সময় লাগবে হয়তো, তবে এদের নির্দিষ্ট কোনো আশ্রয় স্থানে নেয়ার ব্যবস্থা করা হবে।’
নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ যুবকের মৃত্যু
ছবিঃ বার্তা২৪.কম
নোয়াখালীতে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। নিহতরা হলেন মোটরসাইকেল চালক মো. রাব্বি হোসেন (২৭) ও পথচারী মো.মিলন (৩৫)।
বুধবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে দিকে জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলার গ্লোব কোম্পানীর সামনের সড়কে ও সদর উপজেলার হোয়াইটল মার্কেটের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
রাব্বি নোয়াখালী পৌরসভার গোফাই এলাকার মো.বিল্লাল হোসেনের ছেলে এবং মিলন বেগমগঞ্জ উপজেলার আলাইয়াপুর ইউনিয়নের মিয়াপুর গ্রামের চাঁন মিয়া হাজী বাড়ির আবু তাহেরের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সন্ধ্যা ৭টার দিকে নোয়াখালী পৌরসভার হোয়াইটল মার্কেটের সামনে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গুরুতর আহত হয় রাব্বি। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
অপরদিকে, একই দিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে বেগমগঞ্জ উপজেলার গ্লোব কোম্পানীর সামনে রাস্তা পারাপারের সময় প্রাইভেটকারের সাথে ধাক্কা লেগে গুরুতর আহত হন পথচারী মিলন। তাৎক্ষণিক স্থানীয় লোকজন নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুধারম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি বলেন, দুর্ঘটনার বিষয় গুলো বেশি হাইওয়ে পুলিশ দেখে। এ জন্য অনেক সময় আমাদের জানানো হয়না।
বেগমগঞ্জ থানার ওসি আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে কেউ থানায় কোনো অভিযোগ করেনি।
;
ছেলের হত্যাকারীর ফাঁসি চান বাবা
ছবিঃ বার্তা২৪.কম
কলেজপড়ুয়া ছেলে ইয়াসিন আহমেদ শরীফকে (১৭) হারিয়ে মা শরীফা খাতুনের কান্না কিছুুতেই থামছে না। ছেলেহারা মায়ের আর্তনাদ দেখে স্বজন ও প্রতিবেশীদের চোখের জল যেন বাঁধ মানছে না। আর বাবা সবুজ মিয়া ছেলে হারানোর শোকে আহাজারি করতে করতে ছেলের হত্যাকারীর ফাঁসি চাইছেন।
ইয়াসিন আহমেদ শরীফের বাড়ি ময়মনসিংহের গৌরীপুরের সিধলা ইউনিয়নের মনাটি গ্রামে। তিনি নেত্রকোনার পূর্বধলা থানার হাফেজ জিয়াউর রহমান কলেজের উচ্চ মাধ্যমিকের প্রথম বর্ষের ছাত্র। বুধবার সকালে পরিবারের সাথে খাবার খাওয়ার পর শরীফ বাড়ি থেকে বের হলে এরশাদ মিয়া নামে এক যুবক শরীফকে ছুরিকাঘাত করে আহত করে।
পরিবারের লোকজন দ্রুত উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর সেখানে তার মৃত্যু হয়। এরশাদ মনাটি গ্রামের মৃত আবুল হাসেমের ছেলে। তাদের সাথে শরীফের পরিবারের বিরোধ চলছিল।
স্থানীয়রা জানান এরশাদের সাথে শরীফদের পরিবারের বিরোধ ছিল। বিরোধ নিয়ে শরীফদের বাড়িতে হামলাও হয়েছে। এদিকে ঘটনার পরপরই গৌরীপুর থানার পুলিশ মনাটি গ্রামে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত শরীফকে গ্রেফতার করে।
এদিকে ময়নাতদন্ত শেষে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে থেকে বুধবার সন্ধ্যায় শরীফের মরদেহ মনাটি নিজ গ্রামে আনা হয়। এসময় স্বজনদের আহাজারিতে ভারি হয়ে উঠে আশেপাশের পরিবেশ। নাড়ি ছেড়া ধন শরীফের মৃত্যু কোনভাবেই মেনে নিতে পারছেন না তার মা-বাবা।
আশপাশের লোকজনকে দেখে বিলাপ করে শরীফের মা শরীফা খাতুন চিৎকার করে কাঁদতে কাঁদতে কাঁদতে বলছিলেন ‘আমার ছেলেকে এনে দাও, আমার ছেলেকে এনে দাও।’ আর বাবা সবুজ মিয়া আহাজারি করতে করতে ছেলের হত্যাকারীর ফাঁসি চাইছিলেন।
শরীফের মা শরীফা খাতুন বলেন, ‘আমি পরের বাড়িতে কাজ করে ছেলেকে পড়াশোনা খরচ যোগাচ্ছিলাম। স্বপ্ন ছিল ছেলে পড়াশোনা শেষ করে ছেলে ভালো চাকরি করবে। এর আগেই ওরা আমার ছেলেকে শেষ করে দিল।’
শরীফের বাবা সবুজ মিয়া বলেন, আমি রিকশাচালক মানুষ। অনেক কষ্ট করে ছেলেকে মানুষ করছিলাম। কিন্ত আজ সকালে শরীফ খাবার খেয়ে আমার কাছ থেকে টাকা নিয়ে চুল কাটার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়। পথে এরশাদ ছুরিকাঘাত করে আমার ছেলেকে হত্যা করে। আমি ছেলের হত্যাকারীর ফাঁসি চাই। কিছুদিন আগেও এরশাদ আমার বাড়িতে হামলা করে।
গৌরীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহমুদুল হাসান বলেন, ঘটনার পরপরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত এরশাদ মিয়াকে গ্রেফতার করা করেছে। ঘটনার তদন্তের পাশাপাশি মামলা দায়েরর প্রস্ততি চলছে। অপ্রীতিকর পরিস্থিতিতে নিয়ন্ত্রণে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
;
নিখোঁজ ভোক্তার নারী কর্মচারী, ৮ দিনেও মেলেনি হদিস
ছবিঃ বার্তা২৪.কম
গত আট দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন ভোক্তা অধিদপ্তরের লক্ষীপুর জেলা কার্যালয়ের কর্মচারী তামান্না বেবী (২৬)। নিখোঁজের দিন থেকে তার ব্যবহৃত মুঠোফোনটিও বন্ধ রয়েছে।
পরিবার বলছে, গত বুধবার বাসা থেকে অফিসে যায় তামান্না, অফিস ডিউটি শেষ করে বের হলেও আট দিনে বাসায় ফেরেননি তিনি। এ ঘটনায় লক্ষীপুর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছেন তামান্নার বাবা হাবিবুর রহমান। ডায়েরী নম্বর ১১১৪। যদিও এখন পর্যন্ত তার সন্ধান পায়নি পুলিশও।
এদিকে চরম উৎকণ্ঠার মধ্য দিয়ে দিন কাটাচ্ছে তার পরিবার। পরিবার জানায়, সম্ভাব্য সবস্থানে এবং আত্মীয় স্বজনদের বাড়ি বাড়ি খোঁজ নিয়েও তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। তার ব্যবহৃত মুঠোফোনটিও সেদিন থেকে বন্ধ রয়েছে।
নিখোঁজ তামান্নার ভাই মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা তার অফিসের আশপাশের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখেছি। কিন্তু তাতেও তেমন কিছু পাওয়া যায়নি। আমার বোনের কারও সঙ্গে কোনো ঝামেলার কথা কখনো শুনিনি। পুলিশও চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো খবরই পাইনি। বুঝে উঠতে পারছি না তার সঙ্গে কী ঘটেছে। অফিসে সে একাই কাজ করতো। অন্য এমন কেউ নেই, যারা নিখোঁজের দিন তার বিষয়ে তথ্য দিতে পারবে।
এ বিষয়ে ভোক্তা অধিদপ্তরের লক্ষীপুর জেলা কার্যালয়ের দায়িত্বে থাকা সহকারী পরিচালক নুর হোসেন বলেন, আমরা পুলিশের সঙ্গে কথা বলেছি। সিসি ক্যামেরা দেখা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত কোনো তথ্য জানা যায়নি।
তিনি আরও বলেন, তার ব্যক্তিগত বিষয়ে কোনো সমস্যার কথাও কখনো বলেনি। অত্যন্ত বিনয়ী এবং ভদ্র। কাজের বাইরে কোনো কথাও বলতে চাইতো না। ওর সাথে কী ঘটেছে আমরাও বুঝে উঠতে পারছি না। পুলিশও চেষ্টা করতেছে বলেছে। আমি অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন। এছাড়া আমাদের বিভাগীয় কার্যালয়সহ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স্যারকেও জানিয়েছি।
ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান বলেন, ঘটনাটি আমরা জেনেছি। তার পরিবার থানায় জিডিও করেছে। পুলিশ তার সন্ধানে কাজ করছে। আমি কথা বলেছি। আমাদের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের কর্মকর্তার সঙ্গে আবার কথা বলবো। পুলিশের সঙ্গেও কথা বলবো।
লক্ষীপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোসলেহ উদ্দিন বলেন, চেষ্টার কমতি নেই। কিন্তু তার নিখোঁজের বিষয়ে কিছুই জানা যাচ্ছে না। আমরাও বুঝে উঠে পারছি না কোথায় গেল? তার অফিস জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ভেতরে, সেখানকার সিসি ক্যমারোয় তার প্রবেশ এবং বাহিরের দৃশ্য দেখা গেছে। আর কিছুই জানা যাচ্ছে না। তবুও আমাদের চেষ্টা চলছে।
;
এনআইডি সেবা বন্ধ থাকবে ৬৪ ঘণ্টা
ছবি: সংগৃহীত
সার্ভার কক্ষ স্থানান্তরের কাজে ২৬ অক্টোবর বিকেল ৫টা থেকে পরবর্তী ৬৪ ঘণ্টা জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সেবা বন্ধ থাকবে।
বুধবার (২৫ অক্টোবর) নির্বাচন কমিশনের সিস্টেম এনালিস্ট মামুনুর হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, সার্ভার কক্ষ স্থানান্তরের কাজ চলাকালীন আগামী ২৬ অক্টোবর বিকেল ৫টা থেকে ২৮ অক্টোবর রাত পর্যন্ত সার্ভার, নেটওয়ার্কিং ডিভাইস, স্টোরেজসহ সকল ইকুইপমেন্ট মূল কক্ষে স্থানান্তর করার জন্য সার্ভার (নেটওয়ার্ক) সংক্রান্ত সব সার্ভিস বন্ধ থাকবে।
২৯ অক্টোবর সকাল ৯টায় যথারীতি সার্ভিসসমূহ চালু থাকবে।
এনআইডি সার্ভার থেকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, মোবাইল অপারেটর, আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ ১৭৫টি সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নাগরিকদের পরিচয় যাচাইয়ের সেবা গ্রহণ করে থাকে।
;
সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।