সারাদেশ

৪৩তম বিসিএস’র নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তি বাতিল ও পদসংখ্যা বৃদ্ধির দাবি

ডেস্ক রিপোর্ট: ৪৩তম বিসিএস’র নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তি বাতিল ও পদসংখ্যা বৃদ্ধির দাবি

ছবি: বার্তা২৪.কম

বৈষম্যমূলক প্রহসনের নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তি বাতিল করে পদসংখ্যা বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছেন ৪৩তম বিসিএসের ফলপ্রত্যাশী চাকরিপ্রার্থীরা। 

সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ হলে সংবাদ সম্মেলনে তারা এ দাবি জানিয়েছেন।

চাকরি প্রার্থীরা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে বেকার মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন আর অন্যদিকে বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন (বিপিএসসি) তাদের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশে শিক্ষিত বেকার বৃদ্ধির পায়তারা করে যাচ্ছে। এর মাধ্যমে এদেশের শিক্ষিত সমাজ সবচেয়ে স্বচ্ছ নিয়োগ প্রক্রিয়া বিসিএসের প্রতি আস্থা হারাবে। এর ফলে দেশ থেকে মেধা পাচার বেড়ে যাবে, যা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রধান অন্তরায়।

তারা আরও বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে ১৯৭২ সালে গড়া সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন বেকারদের কর্মসংস্থান যোগান দেয়ার অভিভাবক স্বরূপ। বিপিএসসি থেকে ২০২০ সালের ৩০ নভেম্বর ৪৩তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর থেকে ধাপে ধাপে প্রিলিমিনারি, লিখিত ও ভাইভায় অংশগ্রহণের পর আমরা যখন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে একটি ক্যাডার অথবা নন-ক্যাডার থেকে চাকরি পাওয়ার স্বপ্নে বিভোর, ঠিক তখনই জানতে পারি ৪৩তম বিসিএস থেকে ক্যাডার ও নন-ক্যাডারের ফলাফল একসাথে প্রকাশ করতে যাচ্ছে বিপিএসসি। এই অপরিকল্পিত সিদ্ধান্ত ৪৩তম চাকরি প্রার্থীদের ওপর বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো।

ফল প্রত্যাশীরা দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, আমাদেরকে হতাশ করে বিপিএসসি গত ১৪ ডিসেম্বর মধ্যরাতে কতগুলো অকার্যকর পদসহ মাত্র ১৩৪২ টি পদ সংবলিত একটি নন-ক্যাডার পছন্দ তালিকা প্রকাশ করেছে।

পরিশেষে, আমাদের দাবি সদ্য প্রকাশিত ৪৩তম বিসিএসের নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তি বাতিল করে বিধি অনুযায়ী ৪৫তম বিসিএস থেকে ক্যাডার ও নন-ক্যাডার ফলাফল একইসাথে প্রকাশ করা হোক এবং পূর্বের বিসিএস অনুযায়ী ৪৩তম বিসিএসেও অধিক সংখ্যক প্রার্থীকে সুপারিশ করা হোক।

তারা বলেন, আমরা আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবো। আমরা বিপিএসসির সামনে অনশন চালিয়ে যাবো। আমরা বৈষম্যের স্বীকার। আশা করি, আমরা কঠোর পদক্ষেপে যাওয়ার আগেই তারা (বিপিএসসি) আমাদের দাবি মেনে নেবে।

সংবাদ সম্মেলনে নাসির উদ্দীন, মো.আশিকুর রহমান, মুইজ উদ্দীন, কাউসার আহম্মেদ, হাসান আজিজুল, মারফ হোসেন, গোলাম ফারুক, মো.ফারুকুল ইসলাম, মো.আহাদুল ইসলামসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

প্যানেলের মাধ্যমে ৪১তম বিসিএস ননক্যাডারদের নিয়োগ দাবি

ছবি: বার্তা ২৪

৪১ ও ৪৩ তম বিসিএস কাছাকাছি সময়ে অনুষ্ঠিত হওয়ায় অনেক পদ খালি থেকে যাবে। সেসব পদে ৪১তম বিসিএস ননক্যাডার পদবঞ্চিতদের প্যানেলের মাধ্যমে নিয়োগের দাবি জানিয়েছে ৪১তম বিসিএস ননক্যাডার পদবঞ্চিত প্রার্থীরা।

বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের আকরাম খাঁ হলে ৪১তম বিসিএসে প্যানেলে নিয়োগসহ সর্বোচ্চ সংখ্যক নন-ক্যাডারদের চাকুরি নিশ্চিতকরণে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তারা।

সংবাদ সম্মেলনে তারেকুর রহমান বলেন, ‘আমরা ৪১ তম বিসিএসের নন-ক্যাডার পদবঞ্চিত প্রার্থী। ৪১তম বিসিএসে ৯ হাজার ৮২১ জন ননক্যাডারে সুপারিশ প্রাপ্ত হয় তার মধ্যে ৩ হাজার ১৬৪ জনকে সুপারিশ করা হয়। ইতিহাসে অন্যান্য বিসিএসের তুলনায় যা খুবই নগণ্য।’ 

৩৮ ও ৪০তম বিসিএসের প্রায় সবাই চাকরি পেয়েছেন উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘এরপরেও অনেক পদ ফেরত গিয়েছে। তবুও ৪১তম বিসিএসের অনেকেই আমরা খালি হাতে ফিরছি। এই সংখ্যাটা ৬ হাজারের উপরে। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া সত্ত্বেও তারা চাকরি পাচ্ছে না এটা মেনে নেওয়া কঠিন এবং অমানবিক।’ 

৪৩ তম বিসিএসে উত্তীর্ণ অনেকেই চাকরিতে যুক্ত হবেন না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘৪১ ও ৪৩ এর প্রায় হাজারের উপরে পদ ফাঁকা থাকবে। একদিকে পদ ফাঁকা থাকছে অন্যদিকে ৬ হাজার বেকার খালি হাতে ফিরলো। তাই প্যানেল সিস্টেম করে আগের বিসিএসগুলোতে সুপারিশপ্রাপ্তদের মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, পিএসসিসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মানবিকভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’ 

তারেকুর আরও বলেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক কোন প্রতিষ্ঠান নাই, সংগঠন নাই। আমরা পরিবার, সমাজের কাছে অসহায়। যে পদগুলো ৪১ এ ফাকা থাকবে সেই পদগুলোতে প্যানেলের মাধ্যমে আমাদের নিয়োগ প্রদান করা হোক। ইতিমধ্যে প্রাইমারি গণশিক্ষা ও বাংলাদেশ ব্যাংকসহ অনেক জায়গায় যেখানে কখনোই প্যানেল ছিল না সেখানেও মানবিক দিক বিবেচনা করে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।’ 

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে জনপ্রশাসনে দেখা করেছি, তারা বলেছে, পিএসসি চাইলে এটা করতে পারে।’

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়েন ইমরান শিশির। আরও উপস্থিত ছিলেন রেজাউল ইসলাম, সৌরভ দাস, রুহুল আমিন ও তানায়েম তনু প্রমুখ।

;

বিসিএসের ফলাফল আলাদা প্রকাশের দাবি

ছবি: বার্তা ২৪

ক্যাডার ও নন-ক্যাডার ফলাফল পৃথক সময়ে প্রকাশ, নন-ক্যাডার থেকে অধিকসংখ্যক প্রার্থীকে সুপারিশ করাসহ ৪ দফা দাবিতে মানববন্ধন করছে শিক্ষার্থীরা। ৪৩তম বিসিএস ফলাফল প্রত্যাশীবৃন্দ ব্যানারে প্ল্যাকার্ড হাতে ছাত্র-ছাত্রীরা এসব দাবি জানায়।

সোমবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে আগারগাঁও বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন প্রাঙ্গণে এই মানববন্ধন করে।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ৪৩তম বিসিএসে ক্যাডার এবং নন-ক্যাডারের ফলাফল আলাদাভাবে প্রকাশ করতে হবে৷ যাতে নন-ক্যাডারে অধিক সংখ্যক পদে নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হয়৷ গত ৪০ ও ৪১তম বিসিএসে নন-ক্যাডারে অনেক শূন্যপদে নিয়োগে সুপারিশ করা হয়েছে। আলাদাভাবে ফল প্রকাশ করায় এটা সম্ভব হয়েছে। এছাড়া আগের বিসিএস থেকে যাদের সুপারিশ করা হয়েছে, তাদের সম-গ্রেডে পুনরায় সুপারিশ না করারও দাবি জানিয়েছে তারা। 

এর আগে একই দাবিতে পিএসসির চেয়ারম্যান, সদস্য ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রককে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় তারা ৪ দফা দাবি পেশ করেন।

তাদের দাবিগুলো হলো ক্যাডার ও নন-ক্যাডার ফলাফল পৃথক সময়ে প্রকাশ করা, ৪০ ও ৪১তম বিসিএসের মতো নন-ক্যাডার থেকে বেশি সংখ্যক প্রার্থীকে সুপারিশ করা, আগের বিসিএস থেকে এরই মধ্যে সুপারিশকৃতদের সম-গ্রেডে পুনরায় সুপারিশ না করা এবং ক্যাডার ও নন-ক্যাডার নিয়োগে প্যানেলের ব্যবস্থা করা। 

;

রেকর্ড সংখ্যক পদে ৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি

৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

তিন হাজার ১৪০ পদে ৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে এক বিজ্ঞপ্তিতে পিএসসির ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।

গত ১০ বিসিএসের মধ্যে এবারই রেকর্ড সংখ্যক পদে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে পিএসসি। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ৬৯৮টি পদ রয়েছে স্বাস্থ্য ক্যাডারে।

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, প্রার্থীরা আগামী ১০ ডিসেম্বর থেকে আবেদন করতে পারবেন এবং এটি ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত চলমান থাকবে। নির্ধারিত তারিখ ও সময়ের পূর্বে বা পরে কোনো আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে না বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বিভিন্ন ক্যাডারে শূন্য পদসমূহ প্রতিযোগিতামূলক ৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা-২০২৩ এর মাধ্যমে পূরণের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের কাছ থেকে অনলাইনে আবেদনপত্র আহ্বান করা হলো। আগামী ১০ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদন শুরু হবে। এ প্রক্রিয়া চলবে ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।

পিএসসি সূত্র জানিয়েছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ৪৬তম বিসিএসে জনবল চাহিদা পাঠানো হয়। সেখানে ৩ হাজার ১০০ পদের কথা উল্লেখ ছিল। তবে বৃহস্পতিবার সকালে পিএসসির এক সভায় ৪০টি ক্যাডার পদ বাড়িয়ে ৩ হাজার ১৪০টি ক্যাডার পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

পরবর্তীতে নতুন পদ সৃষ্টি, পদবিলুপ্তি, পদোন্নতি, অবসরগ্রহণ, মৃত্যু, পদত্যাগ অথবা অপসারণজনিত কারণে বিজ্ঞাপিত শূন্যপদের সংখ্যা পরিবর্তন হতে পারে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে পিএসসি।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আবেদন সম্পন্ন হওয়ার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে প্রার্থীদের ফি জমাদান সম্পন্ন করতে হবে জানিয়ে জানিয়েছে পিএসসি। ফি জমাদানের পূর্বে আবেদনপত্র সংশোধনের সুযোগ থাকবে প্রার্থীদের। ফি জমাদানের পর আর কোনো সংশোধনের সুযোগ থাকবে না। এছাড়াও আবেদনের জন্য শেষ তারিখ ও সময়ের জন্য অপেক্ষা না করে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে আবেদন করতে প্রার্থীদের পরামর্শ জানিয়েছে দেশের সরকারি চাকরির নিয়োগকারী এই তদারক সংস্থাটি।

;

প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ফের পেছাল

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা দ্বিতীয়বারের মতো পেছানো হলো।

নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১ ডিসেম্বরের পরিবর্তে ৮ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুল রহমান তুহিন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

সভায় জানানো হয় ৮ ডিসেম্বর প্রথম পর্বের রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের ১৮টি জেলার ৫৩৫টি কেন্দ্রে সকাল ১০ থেকে ১ ঘণ্টার এ লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ পর্বে ৩ লাখ ৬০ হাজার ৬৯৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেবে।

চলতি মাসের ২৪ নভেম্বর প্রথম ধাপের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। ৮ নভেম্বর ঘোষণা দেওয়া হয়, এই পরীক্ষা হবে ১ ডিসেম্বর। আজ আবার নতুন তারিখ ঘোষণা করা হলো।

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। দ্বিতীয় ধাপে ২৩ মার্চ ময়মনসিংহ, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের জন্য গত ১৮ জুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

এবারই প্রথম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে বিভাগ ধরে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। গুচ্ছভিত্তিক এ নিয়োগে তিন ধাপে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। পরীক্ষাও আলাদাভাবে নেওয়া হবে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *