সারাদেশ

জবি শিক্ষক সমিতির নির্বাচন মঙ্গলবার

ডেস্ক রিপোর্ট: জবি শিক্ষক সমিতির নির্বাচন মঙ্গলবার

ফাইল ছবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর)। আওয়ামীপন্থী শিক্ষকরা দুইটি প্যানেলে বিভক্ত হয়ে অংশ নিচ্ছেন নির্বাচনে। অপরদিকে বিগত কয়েক বছরের মত এবারও নির্বাচন থেকে বিরত থাকছেন বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা। নির্বাচনে অংশ না নিলেও ভোটে থাকছেন সাদা দলের শিক্ষকরা। আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের দুই প্যানেলের জয়-পরাজয় নির্ধারণে বড় ভূমিকা রাখবে এই ভোটগুলো।

জানা যায়, সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২.৩০টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে। ভোট গণনা শেষে বিকালে ফলাফল ঘোষণা করা হবে।

এবারের নির্বাচনে ছয়টি পদের বিপরীতে মোট ৩০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। এদের মধ্যে সভাপতি পদে একজন, সহ-সভাপতি পদে একজন, সাধারণ সম্পাদক পদে একজন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদে একজন, কোষাধ্যক্ষ পদে একজন এবং সাধারণ সদস্য পদে ১০ জন শিক্ষক নির্বাচিত হবেন। মোট ৬৬৭ জন শিক্ষক তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের দুইটি নীলদল, স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজ এবং জয় বাংলা শিক্ষক সমাজ সহ মোট চারটি সংগঠন রয়েছে।

নির্বাচনে নীলদল (ড. ছিদ্দিকুর-ড. মনিরুজ্জামান কমিটি) এবং স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজ ঐক্যবদ্ধভাবে ‘জাকির-হাফিজুল’ প্যানেল এবং নীলদল (ড. নূরে আলম আব্দুল্লাহ-ড. মমিন উদ্দীন কমিটি) ‘আশরাফ-মাশরিক’ প্যানেল ঘোষণা করেছেন।

‘জাকির-হাফিজুল’ প্যানেল থেকে সভাপতি পদে মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে দর্শন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হাফিজুল ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অপরদিকে ‘আশরাফ-মাশরিক’ প্যানেল থেকে সভাপতি পদে পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আশরাফ-উল-আলম এবং সাধারণ সম্পাদক পদে ফিন্যান্স বিভাগের ড. শেখ মাশরিক হাসান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

এবারের নির্বাচনে সাদা দলের ভোটার সংখ্যা প্রায় দেড়শত বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। শিক্ষক সমিতির নেতৃত্ব নির্ধারণে পরোক্ষ ভূমিকা রাখবেন সাদা দলের শিক্ষকরা। তাই ভোটগুলো আদায়ে সাংগঠনিক আদর্শের জায়গা থেকে বের হয়ে পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তিকে কাজে লাগাচ্ছেন অধিকাংশ প্রার্থী। অনেকে আবার ভোট নিশ্চিত করতে সাদা দলের ভোটারদের নানারকম সুযোগ সুবিধা প্রদানের আশ্বাস দিচ্ছেন।

জবি সাদা দলের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীন বলেন, আমরা প্যানেল না দেওয়া এবং নির্বাচন থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তবে শিক্ষকরা ভোট দিবেন নির্বাচনে। কারণ ভোটদান সবার ব্যক্তিগত বিষয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছগীর হোসেন খন্দকার বলেন, ইতিমধ্যেই সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন আয়োজনের সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। আশা করি ঠিকঠাকভাবেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এখন পর্যন্ত কোন সমস্যা নেই।

রাবির বিজ্ঞান অনুষদে প্রথম নারী ডিন

ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বিজ্ঞান অনুষদে প্রথম নারী ডিন নির্বাচিত হয়েছে গনিত বিভাগের অধ্যাপক নাসিমা আখতার। রোববার (১৭ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের জুবেরী ভবনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত সাদা দলের প্রার্থী অধ্যাপক মতিয়ার রহমানকে হারিয়ে ডিন নির্বাচিত হন তিনি। বিশ্ববিদ্যায়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আব্দুস সালামের ঘোষিত ফলাফল থেকে এ তথ্য জানা যায়।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৯৫৬ সালে বিজ্ঞান অনুষদ প্রতিষ্ঠার পর প্রথম নারী ডিন হলেন গনিত বিভাগের এই অধ্যাপক। চাপাইনবাবগঞ্জের চাটাইডুবী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করা নাসিমা আখতার উচ্চ মাধ্যমিকে পড়েন বগুড়ার সরকারি মুজিবুর রহমান মহিলা কলেজে। পরে তিনি রাবির গনিত বিভাগ থেকে ১৯৮৭ সালে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হয়ে স্নাতক, ১৯৮৮ সালে বিজ্ঞান অনুষদের ফ্যাকাল্টি ফার্স্ট হয়ে স্নাতকোত্তর এবং ১৯৯৫ সালে কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে কানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম এস সি ডিগ্রি অর্জন করেন।

অধ্যাপক নাসিমা আখতার ১৯৯৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। ২০০৭ সালে অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতির পর ২০১১ সালে তাপসী রাবেয়া হলের প্রাধ্যক্ষ হন। ২০১২ সালে তিনি প্রাধ্যক্ষ ক্যাটাগরিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য হন। ২০১৪ সালে সিনেট সদস্য এবং ২০১৬ সালে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে মনোনীত হন। বর্তমানে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধে বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ-এর স্টিয়ারিং কমিটির নির্বাচিত সদস্য। এর আগেও তিনি স্টিয়ারিং কমিটির নির্বাচিত সদস্য ছিলেন।

জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জার্নালে তার লেখা প্রায় ২৫টি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। টপোলজি ও পারসিস্টেন হোমোলজি প্রভৃতি তার গবেষণার বিষয়।

জানতে চাইলে নবনির্বাচিত এই নারী ডিন বলেন, আজকে (রোববার) ডিন হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছি। আমার প্রথম লক্ষ্য হল একাডেমিক বিষয়গুলো দেখা, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গবেষণাকে সমৃদ্ধ করা। কারণ বিজ্ঞান অনুষদ গবেষণায় এগিয়ে গেলে বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকিংয়ে অনেক এগিয়ে যাবে।

তিনি বলেন, নারীরা বর্তমানে প্রত্যেক জায়গায় ভালো করছেন। যোগ্যরা যোগ্য জায়গায় যাবে। একটা ক্যাটাগরিতে ফেলে তাদেরকে দূরে রাখার কোনো সুযোগ নেই। সবাই যাতে আমরা সমান তালে কাজ করতে পারি, সেই বিষয়গুলো মাথায় নিয়ে কাজ করব।

;

রাবিতে বিশ্ব আরবি ভাষা দিবস পালিত 

ছবি: বার্তা ২৪

নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) বিশ্ব আরবি ভাষা দিবস পালিত হয়েছে। সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় দিবসটি উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় শহিদ সুখরঞ্জন সমাদ্দার ছাত্র-শিক্ষক মিলনায়তনে (টিএসসিসি) আরবি বিভাগের উদ্যোগে এক সেমিনারের আয়োজন করা হয়।

এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ অ্যাকাডেমিক ভবনের সামনে থেকে একটি র‌্যালি বের করা হয়। র‍্যালিটি ক্যাম্পাসের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে টিএসসিসির সামনে এসে শেষ হয়। এতে আরবি বিভাগের প্রায় চার শতাধিক শিক্ষক-শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।

এরপরে টিএসসিসিতে ‘অ্যারাবিক – দ্য ল্যাঙ্গুয়েজ অব পয়েট্রি এন্ড ক্রিয়েটিভিটি’ শীর্ষক আয়োজিত সেমিনারে আরবি বিভাগের সভাপতি ড. মোহাম্মাদ ছবিরুল ইসলাম হাওলাদারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন কলা অনুষদের সদ্য নির্বাচিত ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বেলাল হোসেন। অনুষ্ঠানে প্রবন্ধ পাঠ করেন আরবি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. নিজাম উদ্দীন, অধ্যাপক ড. মো. সেতাউর রহমান ও সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. মনিরুজ্জামান।

বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. ছালেকুজ্জামান খানের সঞ্চালনায় সেমিনারে বক্তারা বলেন, আরবি ভাষা বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও সমৃদ্ধশালী একটি ভাষা। ১৮ ডিসেম্বর, ১৯৭৩ সালে জাতিসংঘের সাধারণ সভার ২৮তম অধিবেশনে এ ভাষাকে দাফতরিক ভাষার স্বীকৃতি দেয়া হয়। এ ভাষার সাহিত্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। বিশ্বের ২২টি দেশের রাষ্ট্রীয় ভাষা আরবি। ইউনেস্কো এই ভাষাকে স্মরণীয় করে রাখতে ১৮ ডিসেম্বরকে বিশ্ব আরবি ভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা দেয়।

বক্তারা আরও বলেন, বর্তমান বিশ্বে শিক্ষা-সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে আরবি ভাষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ধর্মীয় বিবেচনা, বৈশ্বিক ও কূটনৈতিক অঙ্গনে এ ভাষার চর্চা অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশের রেমিট্যান্সের বৃহৎ একটি অংশ আরবি ভাষাভাষী মধ্যপ্রাচ্যের দেশ থেকে অর্জন করে। আমাদের শিক্ষার্থীরা যদি আরবি ভাষা শিখতে ও চর্চা করতে পারে তাহলে তারা দেশের উন্নয়নে আরও অবদান রাখতে পারবে।

জাতিসংঘের ছয়টি ভাষার মধ্যে অন্যতম ভাষা আরবি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, আমাদের দেশে আরবি ভাষাকে সেভাবে গুরুত্ব দেয়া হয় না। অথচ একজন শিক্ষার্থী ইচ্ছা করলে এ ভাষা শিখে দেশে এবং মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে গবেষণা করতে পারে। তাই এ ভাষাকে অবহেলা করার সুযোগ নেই। আরবি ভাষা বিস্তারে এজন্য আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন বিভাগটির অধ্যাপক এস এম আব্দুস সালাম, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মতিউর রহমান, অধ্যাপক ড. আতোয়ার রহমান। এ সময় বিভাগের অধ্যাপক ড. শামীমা আখতার, অধ্যাপক ড. মো. বিলাল হুসাইন, অধ্যাপক ড. জাহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মতিউর রহমান-২, অধ্যাপক ড. মোহাম্মাদ নেসার উদ্দীন, সহযোগী অধ্যাপক ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ ত্বহা, অধ্যাপক ড. কামারুজ্জামান, অধ্যাপক ড. সাজিদুল হকসহ বিভাগের অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। 

;

রাবির আইবিএ’র শিক্ষার্থীদের নিজস্ব কারিকুলাম পুনর্বহালের দাবি

ছবি: বার্তা২৪.কম

নিজস্ব কারিকুলাম পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের (আইবিএ) ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা।

রোববার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসনিক ভবনের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে এই দাবি জানান তারা।

এর আগে আইবিএ ইনস্টিটিউটের সামনে থেকে এক প্রতিবাদ র‌্যালি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসনিক ভবনের সামনে মিলিত হয়ে সেখানে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক হুমায়ুন কবীর ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হকের আশ্বাসে কর্মসূচি শেষ করেন তারা।

কর্মসূচির বিষয়ে শিক্ষার্থীরা জানান, কারিকুলাম ও ব্যবস্থাপনা ভালো দেখে তারা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে রাবির আইবিএ ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়েছে। কিন্তু হঠাৎ তাদের কারিকুলাম পরিবর্তন করে দেয়া হয়েছে। যা তাদের জন্য কল্যাণকর নয় বলে জানান তারা।

কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করা শিক্ষার্থীরা আরও জানান, নিজস্ব কারিকুলাম পুনর্বহাল না করা পর্যন্ত তারা ক্লাস-পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন না। উপ-উপাচার্য ও প্রক্টর স্যারের আশ্বাসে তারা নিজেদের কর্মসূচি সাময়িকভাবে স্থগিত রেখেছে। তবে দুই কার্যদিবসের মধ্যে সন্তোষজনক সমাধান না পেলে আবারও আন্দোলনের ডাক দেবেন তারা।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক হুমায়ুন কবীর বলেন, শিক্ষার্থীদের জন্যই আমাদের সকল ব্যবস্থাপনা। তাদের দাবি আমরা শুনেছি। এ বিষয়ে তারা লিখিত স্মারকলিপি দিলে আমরা যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

;

ঢাবির ২৭ জন গবেষকের পিএইচ.ডি, এমফিল ও ডি.বি.এ. অর্জন

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্প্রতি ১৩ জন গবেষক পিএইচ.ডি এবং ১২ জন এম.ফিল ও ২ জন ডি.বি.এ. ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়, ৩০ নভেম্বরে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের এক সভায় তাদের এসব ডিগ্রি প্রদান করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল সভায় সভাপতিত্ব করেন।

পিএইচ.ডি. ডিগ্রি প্রাপ্তরা হলেন, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধীনে মোহাম্মদ আব্দুল জলিল, নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে আবু সালেহ্ মুহাম্মদ নোমান, রসায়ন বিভাগের অধীনে শুচিস্মিতা দে, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের অধীনে মোসা: আফরোজা খাতুন, মোঃ ফরহাদ আলী ও নাসিমা আক্তার মুক্তা, ফিন্যান্স বিভাগের অধীনে কাজী সাগোতা সামিনা, ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট এন্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজ ইনস্টিটিউটের অধীনে মোঃ মাকসুদুর রহমান ও মোঃ হাসিবুর রহমান, গণিত বিভাগের অধীনে ছালেইকা পারভিন, অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে কাজী আলমগীর হোসেন, চিকিৎসা বিজ্ঞান ও গবেষণা অনুষদের অধীনে কাজী লুৎফর রহমান এবং আরবি বিভাগের অধীনে শাহাদাৎ হোসেন।

এম.ফিল ডিগ্রি প্রাপ্তরা হলেন- উর্দু বিভাগের অধীনে ফারহানা আকতার, আরবি বিভাগের অধীনে মো আব্দুল কাদির, পালি এন্ড বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ বিভাগের অধীনে বরুন তালুকদার, সংগীত বিভাগের অধীনে নূসরাত শারমীন, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধীনে আবু রুস্তদ্ মোহাম্মদ সাঈখ, মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে তাপসী রাবেয়া ও ফেরদৌস আরা দ্বীন, ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের অধীনে মধুরিমা সাহা হিয়া ও মোঃ আসাদুজ্জামান মন্ডল, ফিন্যান্স বিভাগের অধীনে জাফরুল শাহরিয়ার-জুয়েল, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধীনে ফারজানা ইয়াসমিন এবং আইন বিভাগের অধীনে আহমদ ইহসানুল কবীর।

ডি.বি.এ. ডিগ্রি প্রাপ্তরা হলেন- ফিন্যান্স বিভাগের অধীনে মোঃ রাশেদুজ্জামান এবং ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের অধীনে মাহমুদ হাবীব জামান।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *