সারাদেশ

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য বিএনপি জনগণের মন থেকে মুছে যাবে’

ডেস্ক রিপোর্ট: ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য বিএনপি জনগণের মন থেকে মুছে যাবে’

ছবি: বার্তা২৪.কম

সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কারণে বিএনপি একদিন জনগণের মন থেকে মুছে যাবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ।

বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার আলামপুর-ভাদালিয়া বাজারে নির্বাচনী পথসভায় যোগ দিয়ে বিএনপির আন্দোলন প্রসঙ্গে তিনি এসব কথা বলেন।

হানিফ বলেন, যখন কোন রাজনীতিক দলের প্রতি সাধারণ জনগণের সমর্থন থাকে, সেই দলটি কখনোই সন্ত্রাসীর পথ বেছে নেবে না। বিএনপি সন্ত্রাসীর পথ বেছে নেওয়ার কারণেই জনবিচ্ছিন্ন, তাদের জনগণের সমর্থন নাই। জনগণের সমর্থন যেখানে থাকে না সেই দলের কোন কর্মসূচিই সফলতা লাভ করে না।

তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত তাদের রাজনৈতিক আদর্শের কারণে নির্বাচনে আসেনি। তাদের রাজনীতির উদ্দেশ্য যদি দেশের উন্নয়নের জন্য, জনকল্যাণে হয় তাহলে এই নির্বাচন দল-মত নির্বিশেষে সবাই সমর্থন করুন। দেশের কাজ করছি, কুষ্টিয়ার জন্য কাজ করছি। নির্বাচনে আপনারা নেই কিন্তু সমর্থন তো করতে পারেন। সবাই সমাজে যদি মিলেমিশে এক থাকতে পারেন। তাহলে কেন সবাই মিলেমিশে ভোট দিতে পারবেন না?

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক থাকায় সাংগঠনিক কারণে দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেতে হয়। তারপরও আমি আমার দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করেছি। আমি যখন সংসদ সদস্য হয়েছিলাম তখন কুষ্টিয়া অনেক পিছিয়ে পড়া জেলা ছিল। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, রাজশাহী, সিলেটসহ অন্যান্য জেলা দ্রুত এগিয়ে গেছে। আমরা পিছিয়ে ছিলাম কারণ যারা সংসদ সদস্য, মন্ত্রী ছিলেন তারা হয়ত সেভাবে গুরুত্ব দিতে পারেননি। আমি কুষ্টিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছি। আমার চেষ্টা ছিল কিন্তু পরিপূর্ণভাবে পারিনি।

নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, শান্তি ও উন্নয়ন-অগ্রগতির কুষ্টিয়া গড়ার জন্য কাজ করছি। আগামী দিনের উন্নত কুষ্টিয়া গড়ার প্রত্যয়ে সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট দিবেন- এই প্রত্যাশা করি।

এসময় কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সদর উদ্দিন খান, সাধারণ সম্পাদক আসগর আলীসহ জেলা আওয়ামী লীগ ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

‘নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি যথেষ্ট হবে, কোন প্রশ্ন ওঠার সম্ভাবনা নাই’

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ

আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি যথেষ্ট হবে। তাই নির্বাচন নিয়ে কোন প্রশ্ন ওঠার সম্ভাবনা নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।

তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে ইতোমধ্যে জনগণের ভেতরে যেভাবে উৎসাহ-উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে এবং গড়ে প্রতিটি আসনে ৭ জনের বেশি প্রতিদ্বন্দ্বী, সে কারণে নির্বাচন অত্যন্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে। যে যতো কথাই বলুক, নির্বাচন বিরোধীরা যতো চেষ্টাই করুক, ব্যাপক ভোটার উপস্থিতি হবে এতে কোনো সন্দেহ নাই। ভোটার উপস্থিতির জন্য বাড়তি কোনো প্রচেষ্টার প্রয়োজন আমরা মনে করি না।

বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে তথ্য অধিদফতর সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।  

হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি ২০১৩-২০১৫ সালে যেভাবে আগুন সন্ত্রাস করেছে এখন ঠিক একই কায়দায় সেটি তারা শুরু করেছে। তারা অবরোধের নামে নিরীহ মানুষদের পুড়িয়ে মারছে। রেলে আগুন দিয়ে যেভাবে চারজনকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে, সেটার চেয়েও আরও বেশি জঘন্য হচ্ছে রিজভী সাহেবদের মিথ্যাচার।

তিনি বলেন, রিজভী সাহেব সম্পর্কে আমি এ শব্দগুলো ব্যবহার করতে চাই না। কিন্তু তার যে বক্তব্য, মিথ্যাচার, সেটির পরিপ্রেক্ষিতে আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি, তিনি নরকের কীটের চেয়েও জঘন্য হয়ে দাঁড়িয়েছেন। যারা এই সমস্ত ঘটনা ঘটিয়ে এবং ঘটনার নির্দেশ দিয়ে আবার সেগুলোকে আড়াল করার চেষ্টা করে, তারাও যারা ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের মতো অপরাধী।

নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে এর দায় সরকারের ওপর পড়বে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি)। এ বিষয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, সরকার সর্বতোভাবে নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করছে। এখন মাঠ প্রশাসন, নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব প্রশাসন নির্বাচন কমিশনের হাতে।

বিএনপির অসহযোগ আন্দোলনের ডাকের বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপির কর্মীরা তাদের নেতাদের সহযোগিতা করছে না। এটা ওদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

;

বিএনপি ভোটের কী বুঝে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে রাজনীতি শুরু করেছে জিয়াউর রহমান। সেই অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীর পকেট থেকে বের হলো একটা দল, বিএনপি। তারা ভোটের কী বুঝে?

বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে পাঁচ জেলায় নির্বাচনী জনসভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে একথা বলেন তিনি।

জিয়াউর রহমান ভোট চুরির কার্যক্রম শুরু করেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী, সংবিধান লঙ্ঘনকারী, সেনা রুলস বর্জনকারী জেনারেলের পকেট থেকে বিএনপির জন্ম। একদিকে সেনা প্রধান, অপরদিকে রাষ্ট্রপ্রধান হয়ে আবার নির্বাচনও করেছে, যেটা আইন বিরোধী, সংবিধান বিরোধী।

রেলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি মানুষকে মানুষ হিসেবে গণ্য করে না। তারা রেলে আগুন দেয়, বাসে আগুন দেয়, গাড়িতে আগুন দিয়ে মানুষকে পুড়িয়ে। আমরা নতুন কোচ কিনেছি, সেই কোচে মানুষ শান্তিতে চলাচল করবে। কিন্তু মানুষের শান্তি দেখলে ওদের মনে অশান্তি জাগে।

তিনি বলেন, আমরা খাদ্য সেবা নিশ্চিত করি, চিকিৎসা সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা নিই, শিক্ষার ব্যবস্থা করি, বিনামূল্যে বই দেওয়ার ব্যবস্থা করি। আমরা এ দেশের রাস্তাঘাট-পুল ব্রিজ নির্মাণের কাজ হাতে নিই, বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি করি। ১৬০০ থেকে ৪৩০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করি। প্রতি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেব সেই পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করি।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, কিছু লোক হঠাৎ আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়। আর সৎভাবে যারা জীবনযাপন করে তাদের জীবন দুর্বিষহ হয়। এজন্য দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা জিরো টলারেন্স ঘোষণা দেব।

;

বাংলাদেশের প্রথম কিংস পার্টি বিএনপি: ওবায়দুল কাদের

ছবি: বার্তা ২৪.কম

বাংলাদেশের প্রথম কিংস পার্টি বিএনপি বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বিএনপি একটা ডামি দল। ভুইফোর, পেট সর্বস্ব দুর্নীতিবাজদের নিয়ে জিয়াউর রহমান এ দল বানিয়েছিলেন।

বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে তিনি একথা বলেন।

জোট নেতাদের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা নিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচনে যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে তাদের নিয়ে আমাদের কোন হাইড এন্ড সিক নেই। আমরা প্রথম দিন থেকেই বলে আসছি, নির্বাচনে যারা স্বতন্ত্র নির্বাচন করবে তাদের কোন বাধা দিবো না। তাদের জোড় করে সরিয়ে নেয়া আচরণবিধির লঙ্ঘন।

কাদের বলেন, জোটের শরীকেরা ইলেকশন করছে। তারা অনেকেই বড় বড় জন নেতা। তাদের নির্বাচনে জেতার জন্য জনগণের যে সমর্থন সেটা তাদের আছে। এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতা হলে কি জিতবেন, কে হারবেন এতে তো আমাদের কোন হাত নেই।

নির্বাচনি প্রচারে প্রধানমন্ত্রী কোন সরকারি সুবিধা বা প্রটোকল নিচ্ছেন না জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনা সরকারি খরচে সিলেট যাওয়া আসা করেননি। সেখানেও সার্কিট হাউজের ভাড়া দিয়েছে। জাতীয় পতাকা তিনি ব্যবহার করেননি। দলীয় পতাকা নিয়ে তিনি গেছেন। এর আগে টুঙ্গিপাড়ায়ও তিনি দলীয় পতাকা নিয়ে গেছেন।

দেশে উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা চলছে দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে প্রচার প্রচারণায় বিপুল জনসাধারণের উপস্থিতি প্রমাণ করে ৭ জানুয়ারি জনতার জয় হবে। আমরা নির্বাচনমুখী তৎপরতায় প্রচার প্রচারণা শুরু করেছি উৎসবমুখর পরিবেশে। নির্বাচনে বিভিন্ন জায়গায় টুকটাক সমস্যা হচ্ছে, তবে মেজর কোনো সমস্যা নেই।

গুপ্ত হামলা বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, এই সব গুপ্ত হামলা বন্ধ করুন, তা না হলে দেশের জনগণ ধরে ধরে বিচার করবে, জনগণই প্রতিহত করবে। জনগণ নির্বাচনের দিকে আর আপনারা নির্বাচন বন্ধ করতে চান। সেই খায়েশ আপনাদের পূরণ হবে না।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন্নাহার চাপা, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, উপ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শামীম, উপ দপ্তর সায়েম খান, কার্যানির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী, আনোয়ার হোসেন, তারানা হালিম প্রমুখ।

;

বিল-ট্যাক্স আদায়ে সংশ্লিষ্টদের প্রতি কাদেরের আহবান

ছবি: বার্তা২৪.কম

যাদের ট্যাক্স ও বিল বাকি, তাদের বিল আদায়ে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর কার্যালয়ে সাংবাদিক ব্রিফিংয়ে তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, যারা লোন নিয়ে টাকা পাচার করেছেন তাদের তালিকা প্রস্তুত করুন। তাদের ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়া হবে। বাড়ি ভাড়া আদায় করতে বলছি। এদের আর কোনভাবেই ছাড় দেয়া হবে না। ট্যাক্স আদায় করতে হবে, সাজাও দিতে হবে। আমরা ওই পথেই আছি।

তিনি বলেন, নির্বাচনে টুকটাক সমস্যা হয়েই থাকে, মেজর কোন প্রবলেম হয়নি। মোটামুটি ঠিকই আছে। যারা আন্দোলন করতে গিয়ে পালিয়ে গেছে। উঁচু গলায় বলতেন শেখ হাসিনা পালিয়ে যাচ্ছেন, তার নেতারা পালিয়ে যাচ্ছেন, এমনকি অলিগলি খুঁজছেন। অথচ দেখা গেল, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপিরাই পালিয়েছিল। তারা আবার অসহযোগ আন্দোলন করবে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, যে দল পালিয়ে গেল, সে দল অসহযোগ আন্দোলন করবে। জনগণ তাদের বিরুদ্ধেই অসহযোগ শুরু করেছে। তার প্রমাণ বাংলাদেশের হাট-বাজার, দোকানপাট ও জীবনযাত্রা স্বাভাবিক। এর অর্থ তাদের ডাকে জনগণ সাড়া দেয়নি। যতই অগ্নি সন্ত্রাস করছে, ট্রেনে আগুন দিচ্ছে, বাস পুড়াচ্ছে ততই জনগণের বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে উপস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, মানুষ আজকে নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে। আমরা বিভিন্ন জায়গায় যায়, গতকাল সিলেটে গিয়ে দেখেছি বিএনপিকে মানুষ অসহযোগ করছে। তারেক টেমস নদীর ওপার থেকে হুমকি ধমকি দিচ্ছে। সাহস থাকলে আসুন। রিমোট কন্ট্রোল পলাতক নেতা কি করে নেতৃত্ব দিবে। মানুষকে মোকাবিলা করুক। জেলে যাবার সাহস অর্জন করুক। রিমোট কন্ট্রোল নেতাকে কখনোই মানুষ আস্থায় নেয় না।

বিএনপি নেতা মঈন খানের সমালোচনা করে বলেন, মঈন খান স্বপ্ন দেখেছেন নির্বাচনের পর সরকার ৫ দিনও টিকবে না। ইনশাআল্লাহ ৫ বছর টিকবে। শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর কন্যা। জীবনেও বঙ্গবন্ধু আপোষ করে নাই। তার কন্যার অভিধানেও আপোষ শব্দ নেই।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *