সারাদেশ

খেরসনে রাশিয়ার হামলায় নিহত ১, আহত ৪

ডেস্ক রিপোর্ট: খেরসনে রাশিয়ার হামলায় নিহত ১, আহত ৪

ছবি : সংগৃহীত

ইউক্রেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইগর ক্লাইমেনকো মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) বলেছেন, দেশটির খেরসন নগরীতে পালিয়ে আসা বেসামরিক লোকে পরিপূর্ণ একটি স্টেশনে রাশিয়ার হামলায় এক পুলিশ সদস্য নিহত ও চারজন আহত হয়েছেন।

ইগর ক্লাইমেনকো বলেন, ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় এ নগরীতে মস্কো ব্যাপক বোমা হামলা চালায়। এদিকে রেল স্টেশনে ভয়াবহ হামলার পর অব্যাহত ড্রোন হামলার সতর্ক বার্তা জারি করেন খেরসনের সামরিক প্রশাসনের প্রধান।

২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে ইউক্রেনে মস্কোর আগ্রাসন শুরুর পরপরই রুশ বাহিনী খেরসন দখল করে।

তারা শেষ পর্যন্ত ইউক্রেনের বাহিনীর চাপের মুখে সেখান থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করে নিলেও ডিনিপ্রো নদীর অপরপ্রান্ত থেকে শহরটিতে বোমাবর্ষণ অব্যাহত রেখেছে।

টেলিগ্রামে ক্লাইমেনকো বলেন, ‘সন্ধার দিকে খেরসনে প্রায় ১৪০ জন বেসামরিক নাগরিক তাদের সরিয়ে নেওয়ার কাজে ব্যবহার করা একটি ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। ঠিক সেই মুহূর্তে শত্রু পক্ষ সেখানে ব্যাপক বোমা বর্ষণ শুরু করে।’

তিনি বলেন, এতে এক পুলিশ সদস্য নিহত ও আরো চারজন আহত হন। আহতদের মধ্যে দুইজন বেসামরিক এবং দুইজন পুলিশ সদস্য রয়েছেন।

প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘ওই স্টেশনে হামলা চালানোর সময় বিপুল সংখ্যক বেসামরিক নাগরিক সেখানে উপস্থিত ছিলেন।’

এদিকে, কৃষ্ণসাগরের বন্দরে ইউক্রেনের হামলায় যুদ্ধজাহাজ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে রাশিয়া। মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) ভোরে রুশ-অধিকৃত ক্রিমিয়ার ফিওডোসিয়ায় এ বিমান হামলা চালায় ইউক্রেন।

রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, নভোচেরকাস্ক গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্র বহনকারী বৃহৎ অবতরণকারী জাহাজে ইউক্রেনীয় বিমান আঘাত হানে। বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

এর আগে যুদ্ধবিমান হামলায় জাহাজটি ধ্বংস করার দাবি করেন ইউক্রেনের বিমান বাহিনীর প্রধান।

ক্রিমিয়ার রাশিয়ান স্থাপিত প্রধান সের্গেই আকসিওনভের মতে, হামলায় একজন নিহত হয়েছেন। আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

এ হামলায় ছয়টি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং অল্প সংখ্যক লোককে অস্থায়ী আবাসন কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন আকসিওনভ।

বিবিসি জানায়, এলাকাটি ঘেরাও করার পর বন্দরের পরিবহন কার্যক্রম স্বাভাবিক হিসাবে কাজ করছে। হামলার ফলে সৃষ্ট আগুন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

ইউক্রেনীয় বিমান বাহিনীর কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাইকোলা ওলেশচুক বন্দরে একটি বিশাল বিস্ফোরণ দেখানোর ফুটেজ শেয়ার করেছেন।

নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ এবং প্রাক্তন ন্যাটো বিশ্লেষক প্যাট্রিক বুরি বিবিসি নিউজ চ্যানেলকে তিনি বলেন, জাহাজটি ইরানের তৈরি শাহেদ ড্রোন বহন করছিল, যেটি রাশিয়া ইউক্রেনের লক্ষ্যবস্তুতে আক্রমণে ব্যবহার করছে।

ইউক্রেনীয় টিভিতে ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় কমান্ডের প্রেস সেন্টারের প্রধান নাটালিয়া হুমেনিউক বলেছেন, এত বড় বিস্ফোরণ শুধু জাহাজের জ্বালানি বা গোলাবারুদের কারণেই হয়েছিল এটা পরিষ্কার।

কম্বোডিয়ায় ১০ বাংলাদেশি আটক

কম্বোডিয়ায় ১০ বাংলাদেশি আটক

চীনের দুই ব্যবসায়ীকে বন্দী রেখে মুক্তিপণ দাবির অপরাধে ১০ বাংলাদেশিকে আটক করে আদালতে পাঠিয়েছে কম্বোডিয়া পুলিশ। গত ১৯ নভেম্বর এক বিশেষ অভিযানে ওই বাংলাদেশিদের আটক করা হয়।

জানা যায়, চীনের দুই ব্যবসায়ীর পরিবারের কাছ থেকে ৫০ হাজার আমেরিকান ডলার বা প্রায় ৬০ লাখ টাকা মুক্তিপণ হিসেবে দাবি করা হয়েছিল।

ফনম ফেন মিউনিসিপ্যাল মিলিটারি পুলিশের কর্মকর্তা মেজর হেং সারোইউন বলেন, ফনম ফেনের চোরয় চাংভার জেলায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে এই নারী ও পুরুষদের আটক করা হয়।

তিনি বলেন, মিলিটারি পুলিশের হেল্প লাইন ১২৯১-এ একজন বন্দী ফোন দেন। তার কথা অনুসারে ওই বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। সেখানে ওই বন্দীদের দাস হিসেবে রাখা হয়েছিল। সেখানে অপহরণ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন তথ্য প্রমাণও মেলে।

অপহৃতরা পুলিশকে জানায়, ৫০ হাজার ডলার মুক্তিপণ দিতে তাদের পরিবারকেও চাপ দেওয়া হচ্ছিল। অন্যথায় তাদের মেরে ফেলার ভয় দেখানো হয়। ইতিমধ্যে দুই চায়নিজ ব্যক্তিকে ফনং ফেনে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে এবং তদন্ত চলছে। আর আটককৃতদের গত সপ্তাহে আদালতে হস্তান্তর করা হয়েছে।

গ্রেফতার বাংলাদেশিরা হচ্ছেন, মিজানুর রহমান (৪০), মোসলেম উদ্দিন (৩৬), মোহা. শরীফ (৩৪), মোহাম্মদ জুয়েল (৩১), এফএআই সালমান মিয়া (৩০), শয়ন কুমার গরং (৪২), এ রোহান (৩৮), শুভ সৈকত (২৭), মোহিদুল ইসলাম টনি (৩৩) ও শোয়েব ইসলাম (২৫)।

এদের সঙ্গে আরও ২ জন নেপালি ও একজন কম্বোডিয়ান নাগরিককে আটক করা হয়েছে। এরা চালক, বাবুর্চি, টেকনিশিয়ান ভিসায় কম্বোডিয়াতে রয়েছেন।

;

ইসরায়েলপন্থী কফি কাপ প্রদর্শনের দায়ে বরখাস্ত সংবাদ উপস্থাপিকা

ছবি : সংগৃহীত

সংবাদ পাঠের সময় ডেস্কে স্টারবাকস কাপ রাখার কারণে বরখাস্ত করা হয়েছে তুরস্কের একটি টেলিভিশনের পুরস্কার বিজয়ী সংবাদ উপস্থাপিকাকে।

এনডিটিভি জানিয়েছে, ওই পদক্ষেপটি মুসলিম প্রধান দেশটিতে বিতর্ক উসকে দিয়েছে।

তুর্কি টেলিভিশন গ্রুপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত রবিবারের সম্প্রচারের পর ৪৫ বছর বয়সি মেলটেম গুনে নামের ওই সংবাদ পাঠিকা এবং প্রোগ্রাম ডিরেক্টরকে তাৎক্ষণিকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।

ইস্তাম্বুলভিত্তিক মিডিয়া সংস্থাটি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘এর দায় রয়েছে। কারণ, গাজা সম্পর্কে তুর্কি জনগণের সংবেদনশীলতা সকলেই জানে এবং শেষ পর্যন্ত তাদের রক্ষার কথা বলে। কিন্তু, আমরা উপস্থাগিকা এবং প্রযোজকের বিরুদ্ধে ওই পদক্ষেপকে অনুমোদন করি না। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই।’

প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে তুরস্কজুড়ে কফি উৎসাহীরা স্টারবাকসকে ব্যাপকভাবে বয়কটের ঘোষণািদিয়েছে।

তারা দাবি করেছে, কোম্পানিটি ইসরায়েলের প্রতি পক্ষপাতিত্ব প্রদর্শন করে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা ভাইরাল ভিডিওগুলিতে স্টারবাকস প্রতিষ্ঠানের বাইরে বিক্ষোভকারীদের সমাবেশের চিত্রও দেখানো হয়েছে, যেখানে গ্রাহকদের কফি জায়ান্টকে পৃষ্ঠপোষকতা করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে৷

গত সপ্তাহে স্টারবাক্সের সিইও লক্ষ্মণ নরসিমহান ইসরায়েল এবং হামাসের উপর কফি চেইনের অবস্থান নিয়ে সাম্প্রতিক বিতর্কগুলোকে মোকাবেলা করার জন্য একটি চিঠিতে বলেছেন, ‘আমরা কীসের জন্য ইসরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছি সে সম্পর্কে সামাজিক মিডিয়াতে ভুল উপস্থাপন করা হয়েছে।’

;

কুস্তিগিরদের আখড়ায় রাহুল, ‘ভারত ন্যায় যাত্রা’র ঘোষণা

ছবি : সংগৃহীত

ভারতের হরিয়ানায় বীরেন্দ্র আর্য্য আখড়ায় বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) পা রাখেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। এই আখড়াতেই প্রশিক্ষণ নেন অলিম্পিক পদকজয়ী তারকা কুস্তিগির বজরং পুনিয়ারা। সেখানেই বজরংয়ের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায় রাহুল গান্ধীকে।

উল্লেখ্য, সাম্প্রতিককালে রেসলিং ফেডারেশনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন বজরং, সাক্ষী মালিকরা। বিজেপি সাংসদ তথা সাবেক ফেডারেশন প্রধান ব্রিজভূষণ শরণ সিংয়েগ বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ এনে তার গ্রেফতারির দাবিতে সরব হন বজরংরা।

এরই মাঝে সদ্য অনুষ্ঠিত ফেডারেশন নির্বাচনে জয়ী হন ব্রিজভূষণ ঘনিষ্ঠ সঞ্জয় সিং। এরপরই বজরংরা প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের সামনে গিয়ে পদ্মশ্রী পদক রেখে আসেন। অবসর গ্রহণ করেন সাক্ষী মালিক। সাক্ষীদের সঙ্গে তখন দেখা করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। এবার বজরংদের আখড়ায় হাজির হলেন রাহুল গান্ধী।

ইন্ডিয়া টুডে জানিয়েছে, রাহুল-বজরং সাক্ষাতের কিছুক্ষণ পরেই নয়াদিল্লিতে কংগ্রেসের সদরদপ্তর থেকে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’র ঘোষণা দেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) কেসি বেণুগোপাল।

তবে ভারত জোড়ো যাত্রার ধাঁচে এবার ‘ভারত ন্যায় যাত্রা’ করবেন রাহুল। ১৪ জানুয়ারি থেকে ২০ মার্চ পর্যন্ত চলবে কংগ্রেসের ওই ভারত ন্যায় যাত্রা।

এবার মণিপুর থেকে এই যাত্রা শুরু হয়ে শেষ হবে মুম্বাইয়ে। এই পদযাত্রাকালে ১৪টি রাজ্যের ওপর দিয়ে প্রায় ৬ হাজার ২০০ কিমি পথ হাঁটবেন রাহুল গান্ধী। এই যাত্রাকালে পশ্চিমবঙ্গের ওপর দিয়ে যাবেন রাহুল।

এই যাত্রা প্রসঙ্গে কেসি বেণুগোপাল বলেন, ‘এর আগের ভারত জোড়ো যাত্রার অভিজ্ঞতা থেকে এবার এই নতুন যাত্রায় হাঁটবেন রাহুল গান্ধী। এই যাত্রার সময়ে তিনি দেশের যুব প্রজন্ম, মহিলা এবং পিছিয়ে পড়া শ্রেণির মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন। মণিপুর থেকে শুরু করে নাগাল্যান্ড, অসম, মেঘালয়, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, ছত্তিশগড়, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, গুজরাট হয়ে মহারাষ্ট্রে গিয়ে শেষ হবে এই যাত্রা।’

;

রেডক্রসের মাধ্যমে ৮০ ফিলিস্তিনির লাশ ফেরত দিল ইসরায়েল

ছবি : সংগৃহীত

গাজায় নিহত ৮০ ফিলিস্তিনির লাশ ফেরত দিয়েছে ইসরায়েল। এসব লাশের মধ্যে কোনও জিম্মি ছিল কি-না তা দেখতে মর্গ ও কবর থেকে তুলে নিয়ে যাওয়ার পর মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) লাশগুলো ফেরত দেওয়া হয়।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সূত্রে এ খবর জানিয়েছে রয়টার্স।

সূত্রটি জানিয়েছে, ইসরায়েলে নিয়ে যাওয়া এসব লাশ রেডক্রসের মাধ্যমে হামাসকে ফেরত দেওয়া হয়েছে। তাদের গাজায় গণকবরে সমাহিত করা হয়েছে।

যদিও এ বিষয়ে ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এখনও কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

ফিলিস্তিনি সংগঠন হামাস গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালিয়ে প্রায় ২৫০ জনকে জিম্মি হিসেবে আটক করে। ওই হামলায় এক হাজার ১৪০ ইসরায়েলি নিহত হয়।

ইসরায়েল জানিয়েছে, গাজায় হামাসের হাতে এখনও ১২৯ জিম্মি আটক রয়েছে।

এদিকে ৭ অক্টোবরের হামলার পর ইসরায়েল হাসাসকে নিশ্চিহৃ করার অঙ্গীকার করেছে। গাজায় ইসরায়েলের অব্যাহত হামলায় এ পর্যন্ত ২০ হাজার ৯০০ ফিলিস্তিনী নিহত ও প্রায় ৫৫ হাজার আহত হয়েছে।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নিহতদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু।

এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, হামাসকে ধ্বংস করে ফিলিস্তিনি ভূখন্ডকে নিরস্ত্রিকরণ না করা হলে এবং ফিলিস্তিনি সমাজ কট্টর মৌলবাদী চিন্তা থেকে বেরিয়ে না আসলে গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়।

রয়টার্স জানিয়েছে, যুদ্ধ জোরদার করার হুশিয়ারি উচ্চারণ করার পর এমন মন্তব্য করেন তিনি।

বড়দিনের প্রাক্কালে গাজার এক শরণার্থী শিবিরে হামলায় পরিবারের সকলের নিহত হওয়ার বিভীষিকাময় বর্ণনা তুলে ধরে সোমবার (২৫ ) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রতিবেদন প্রকাশ করার পর এমন মন্তব্য করেন নেতানিয়াহু।

সোমবার রাতে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নেতানিয়াহু হামাসকে সমূলে ধ্বংস করতে যুদ্ধ আরও জোরদার করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।

নেতানিয়াহু বলেন, ‘হামাসকে অবশ্যই ধ্বংস করতে হবে। গাজাকে অবশ্যই নিরস্ত্রিকরণ করতে হবে এবং ফিলিস্তিনি সমাজকে অবশ্যই কট্টর মৌলবাদী চিন্তা থেকে মুক্ত করতে হবে। গাজায় ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিনি প্রতিবেশীদের মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য এই তিনটি বিষয় হলো পূর্বশর্ত।’

তিনি বলেন, নিরস্ত্রিকরণের জন্য এ অঞ্চল পরিসীমায় একটি অস্থায়ী নিরাপত্তা জোন প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন হবে।

তিনি আরও বলেন, অদূর ভবিষ্যতের জন্য ইসরায়েলকে গাজার উপর কঠোর নিরাপত্তার দায়িত্ব বজায় রাখতে হবে।

এর আগে সোমবার নেতানিয়াহু গাজা উপত্যকা পরিদর্শন করে ফিরে আসার পর তার লিকুদ পার্টির এক বৈঠকে বলেন, ‘আমরা গাজায় থামছি না।’

লিকুদ পার্টির দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘আগামী দিনগুলোতে আমরা সেখানে যুদ্ধ আরো জোরদার করতে যাচ্ছি।’

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *