সারাদেশ

চট্টগ্রামে বিদেশি নাগরিকের ব্যাগ ছিনতাই

ডেস্ক রিপোর্ট: চট্টগ্রামে বিদেশি নাগরিকের ব্যাগ ছিনতাই

ছিনতাইয়ের শিকার ক্রিস্টিনা জাম্মা

চট্টগ্রাম নগরীর কাজির দেউড়ি এলাকায় ছোঁ মেরে এক বিদেশি নাগরিকের ব্যাগ নিয়ে গেছেন ছিনতাইকারীরা। ওই ব্যাগে সদ্য ব্যাংক থেকে তোলা ৩০ হাজার টাকা, দুটি ব্যাংক কার্ড ও মোবাইল ফোন ছিল। ছিনতাইয়ের শিকার ওই নারীর নাম ক্রিস্টিনা জাম্মা। তিনি ইতালিয়ান নাগরিক।

মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে এস এম খালেদ সড়কের কর্ণফুলী টাওয়ারের সামনে এই ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে এসব তথ্য জানিয়েছেন জাম্মার বাংলাদেশি বন্ধু মান্না জাকির জাকির।

ছিনতাইয়ের শিকার জাম্মা নগরের জাকির হোসেন রোড়ের বাসিন্দা বন্ধু মান্না জাকিরের আমন্ত্রণে চট্টগ্রাম এসেছেন। জাম্মা পেশায় একজন আন্তর্জাতিক ফটোগ্রাফার। 

ঘটনার সময় জাম্মার সঙ্গে থাকা এ্যামি নামের এক নারী বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘মান্না ও জাম্মাসহ আমরা শিল্পকলায় বসে আড্ডা দিয়েছি অনেকক্ষণ। এর আগে জাম্মা কার্ড দিয়ে ব্যাংক থেকে টাকা তোলেন। পরে আমরা তিনজন হেঁটে ওয়াসা হয়ে কাজির দেউড়ি আসি। এরপর সেখান থেকে আমরা হেঁটে জামালখানের দিকে যাচ্ছিলাম। হাঁটতে হাঁটতে যখন কর্ণফুলী টাওয়ার এলাকায় আসি তখন হঠাৎ একটি মেট্রো সিএনজিচালিত অটোরিকশায় ছিনতাইকারীরা এসে ওর (জাম্মা) ব্যাগটা টান মেরে নিয়ে দ্রুত সটকে পড়ে। আমি প্রথমে ভেবেছি অটোরিকশা ধাক্কা দিয়েছে। পরে ঘটনাস্থলে থাকা কয়েকজন সংবাদকর্মী পুলিশকে জানান। ওর ব্যাগে ৩০ হাজার টাকা, দুটি ব্যাংক কার্ড ও মোবাইল ফোন ছিল।’

খবর নিয়ে জানা গেছে, ঘটনাস্থলে পুলিশের বেশ কয়েকটি টিম কাজ করছে। আশেপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করার চেষ্টা করছে।

এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার ওসি ওবায়দুল হককে একাধিকবার ফোন করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি৷ তবে তিনি সাংবাদিকদের জানান, ‘ঘটনার পর থেকে আমাদের একাধিক টিম কাজ করছে। আশাকরি দ্রুত একটা রেজাল্ট পাব।’

অবৈধ বালু উত্তোলন; ৭ ড্রেজার মেশিন ধ্বংস

ছবি: বার্তা২৪.কম

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার বাগান বাজার ইউনিয়নের রুপাইছড়ি খালে অবৈধ বালু উত্তোলন করছিল একটি মহল। দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে ভেকো মেশিন ও ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বালু পাচার করে আসছে মহলটি.

মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) দুপুরে খবর পেয়ে ইউনিয়নের চিকনেরখিল এলাকায় রুপাইছড়ি খালে অভিযান পরিচালনা করে সাতটি ড্রেজার মেশিনে ধ্বংসের পাশাপাশি ৮৩ হাজার ঘনফুট বালু জব্দ করেছে উপজেলা প্রশাসন। এতে নেতৃত্ব দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এ.টি.এম কামরুল ইসলাম।

তিনি জানান, অবৈধভাবে বালু উত্তোলন কাজে নিয়োজিত ৭টি ড্রেজার মেশিন ধ্বংস করে ২টি জব্দ করা হয়। এছাড়াও পাহাড় কাটার কাজে নিয়োজিত একটি এস্কেভেটর (ভেকো মেশিন) ও দুইটি ট্রাক আটক করা হলেও কাউকে পাওয়া যায়নি। এসময় ৮৩ হাজার ঘনফুট বালু জব্দ করে স্থানীয় ইউপি সদস্যের জিম্মায় দেয়া হয়েছে.

অভিযানে ভূমি উপসহকারী আবু বক্করসহ এলাকায় দায়িত্বরত ব্যাটালিয়ন আনসারের একটি টিম সার্বিক সহযোগিতা করেন।

;

লালমনিরহাটে বাড়ছে শীতজনিত রোগ, অক্রান্ত বেশি শিশু ও বৃদ্ধ

ছবি: বার্তা২৪.কম

লালমনিরহাটে তাপমাত্রা ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে। ফলে হাসপাতালগুলোতে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। প্রতিদিন অসংখ্য শিশু ও বৃদ্ধা শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে সরকারি ও বেসরকারি স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রগুলোতে চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন।

জানা গেছে, হিমালয়ের পাদদেশের জেলা হওয়ায় লালমনিরহাটে কিছুটা আগেই শীতের প্রভাব পড়ে। ফলে সন্ধ্যার পর থেকে চারদিক ঘন কুয়াশার আচ্ছাদিত, সঙ্গে বইছে হিমেল হাওয়া। ফলে ছিন্নমূল অসহায় দরিদ্র লোকজন সীমাহীন কষ্ট ও দুর্দশায় দিনাতিপাত করছেন। বিশেষ করে নদ-নদীর অববাহিকার চরাঞ্চলের হতদরিদ্র মানুষরাদের দুর্ভোগে পোহাতে হচ্ছে।

ঘন কুয়াশার সঙ্গে শৈত্য প্রবাহের ঠান্ডা বাতাসে অসুস্থ হয়ে পড়ছে সব প্রাণী। মানুষ, জীব জন্তুসহ ফসলের ক্ষেতেও এর প্রভাব পড়েছে। নানান রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষসহ গৃহপালিত পশুপাখি এবং ফসলের ক্ষেত।

ঘন কুয়াশায় ফসলের ক্ষেতেও নানা রোগ দেখা দিচ্ছে। কৃষকরা আলুসহ সব সবজি ক্ষেতে এবং আমনের বীজতলায় শীত সহনীয় বিভিন্ন কীটনাশক স্প্রে করছেন। কিন্তু ঘন কুয়াশা আর শৈত্য প্রবাহের কারণে তাতে খুব একটা কাজ হচ্ছে না। গৃহপালিত পশুপাখি নিয়েও বিপাকে পড়েছেন খামারিসহ কৃষকরা।

গত এক সপ্তাহে শীতজনিত রোগে প্রায় দেড়শ’ রোগী জেলা হাসপাতালসহ বিভিন্ন সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও বেসরকারী স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে ভর্তি হয়েছেন। যার অধিকাংশই শিশু ও বৃদ্ধ। গত ২৪ ঘণ্টায় শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে ৩০ শিশু ও শীতজনিত অন্য রোগে ২৫ জন বিভিন্ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও বেসরকারি স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানা গেছে। হাসপাতালগুলোর বহি-বিভাগেও বেড়েছে শীতজনিত রোগীর ভিড়।

শীতজনিত নানান রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন মানুষ, বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধরা। জেলার ৫টি সরকারি হাসপাতালেই রোগীদের ভিড় বেড়েছে। প্রতিদিন নতুন নতুন রোগী আসছেন সব হাসপাতালে। আন্তঃবিভাগ ও বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিচ্ছেন তারা। খুব সহজে ছাড়ছে না শীতজনিত রোগ। জ্বর, সর্দি, কাশি, নিউ মেনিয়া সহ নানান ঠাণ্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ।

লালমনিরহাট সিভিল সার্জন নির্মলেন্দু রায় জানান, জেলা ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শীতজনিত নিউমোনিয়া আক্রান্ত বেশি শিশু ভর্তি হচ্ছেন। লালমনিরহাট স্বাস্থ্য বিভাগ শীতজনিত রোগীদের সেবা দিতে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

;

ড. ইউনুসের বিরুদ্ধের রায় প্রমাণ করে বিচারবিভাগ স্বাধীন

ছবি: সংগৃহীত

শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুসের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের শক্ত ভিত্তি আছে। রায়ের বিরুদ্ধে তার উচ্চ আদালতে যাওয়ার সুযোগ আছে। শ্রম অধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে নিয়ে আদালত ড. ইউনুসের বিরুদ্ধে যে রায় প্রদান করেছেন সেটি বাংলাদেশের আইন শাসনের আরেকটি জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত বলে মনে করেছেন বক্তারা।

মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) ক্যাম্পেইন এডভোকেসি প্রোগ্রাম (ক্যাপ) এর তত্ত্বাবধায়নে ‘একজন ড. মুহাম্মদ ইউনুস’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন আলোচকরা। সেমিনারে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক মুহাম্মদ শাহাদাত হোসেন সিদ্দিকী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন এবং একাত্তর টেলিভিশনের বার্তা প্রধান শাকিল আহমেদ। সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন ক্যাপ এর ইলেকশান এক্সপার্ট এবং রিসার্চ টিমের সদস্য কামরুল হাসান।

আলোচনায় ড. মো. মাঈন উদ্দিন বলেন, ‘সব ধরণের আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই ড. ইউনুসের মামলার রায় দেওয়া হয়েছে। কারণ শক্তিশালী সাক্ষ্য ছাড়া এত বড় মানুষের বিরুদ্ধে মামলা করার সাহস কে রাখে? অবশ্যই তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের শক্ত ভিত্তি আছে। আমার অভিজ্ঞতা বলে তিনি কোনো অবস্থাতেই আইনের অপব্যবহার শিকার হতে পারেন না। যদি মনে করেন তিনি ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন তাহলে উচ্চ আদালতে যাওয়ার পথ খোলা আছে। বাংলাদেশের বিচার বিভাগ যে স্বাধীন এ রায়ের মাধ্যমে তার প্রতিফলন ঘটেছে।’

অধ্যাপক মোহাম্মদ শাহাদাৎ হোসেন সিদ্দিকী বলেন, ‘ড. ইউনুস সবসময় তার নিজের শেকড় ভুলে যান। এজন্যই তিনি পদ্মাসেতু ইস্যু বা রাজনীতি ইস্যুতে দেশের স্বার্থের বিপরীতেই থাকেন। বাংলাদেশে গ্রামীণ ব্যাংক অথবা ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে দারিদ্রতার হার কমেছে এরকম কোনো বিষয় আজও কেউ পরিষ্কার গবেষণা করে বলতে পারেনি।’

একাত্তর টেলিভিশনের বার্তা প্রধান শাকিল আহমেদ বলেন, ‘হতে পারেন ড. ইউনুস একজন আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব। পদ্মাসেতু ঋণ অনুমোদনের শেষ মুহূর্তে ড. ইউনুস তার বিদেশ বন্ধুদের ব্যবহার করে পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধ করে দেন। বাংলাদেশে সরকারকে শর্তারোপ করেন তাকে গ্রামীণ ব্যাংকে পুনর্বহাল করতে হবে। ড. ইউনুস অত্যন্ত সম্মানিত ব্যক্তি কিন্তু তিনি তার ব্যক্তি স্বার্থে নিজস্ব ইমেজকে ক্ষুণ্ন করেছেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘অত্যন্ত প্রচার প্রিয় একজন ব্যক্তি ড. ইউনুস। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি ইমেজ বাড়ানোর তাগিদেই সবসময় ব্যস্ত থাকেন। শ্রম অধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে নিয়ে আদালত ড. ইউনুসের বিরুদ্ধে যে রায় দিয়েছেন সেটি বাংলাদেশের আইন শাসনের আরেকটি জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত।’

;

পুলিশ বক্সে অটোরিকশা চালকদের তাণ্ডব, আহত ২

ছবি: বার্তা২৪.কম

রাজধানীর ধানমন্ডি থানার সাত মসজিদ সড়কে থাকা ৪টি ট্র্যাফিক পুলিশ বক্সে হামলা চালিয়েছে অটোরিকশা চালকরা। এ ঘটনায় দুই পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। পুলিশ বক্সে হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে চারজনকে আটক করেছে থানা পুলিশ।

মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) বিকেল চারটা থেকে সাত মসজিদ রোডের ঝিগাতলা থেকে শুরুতে ধানমণ্ডি-২৭ পর্যন্ত এ হামলা চালানো হয়। সন্ধ্যায় হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পারভেজ ইসলাম।

তিনি বলেন, ধানমন্ডির প্রধান সড়কে নিয়ম অনুযায়ী অটোরিকশা চালাতে বাধা দেওয়ায় রিকশা চালকরা ধানমন্ডির জিগাতলা পুলিশ বক্স ৭/এ, শংকর পুলিশ বক্স এবং ২৭ নম্বর এলাকার পুলিশ বক্সে হামলা করে। এ ঘটনায় ২ জন ট্র্যাফিক পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আহত একজনকে বেসরকারি একটি হাসপাতালে অপর জনকে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। হামলার অভিযোগে চার জনকে আটক করা হয়েছে।

এ দিকে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অটোরিকশা চালকদের তাণ্ডব চালানো চারটি পুলিশ বক্সে গিয়ে দেখা যায়, দায়িত্বরত ট্র্যাফিক পুলিশের বসার জন্য রাখা চেয়ার-টেবিলসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র ভাঙচুর করা হয়েছে। প্রতিটি পুলিশ বক্সের আসবাবপত্র ও হামলায় ভাঙ্গা ক্লাস ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। ধানমন্ডি ৭/এ সড়কের মোড়ের বক্সে অটোরিকশা চালকদের হামলায় আহত পুলিশের রক্তে লাল হয়ে আছে ভাঙ্গা গ্লাস ও চেয়ার।

পুলিশ বক্সের পাশের ফুটপাতে দোকান বসানো এক হকার বার্তা২৪.কমকে বলেন, দেড় থেকে দুই শতাধিক অটোরিকশা চালক পুলিশ বক্সে অতর্কিত হামলা করে। এই সময় বক্সে থাকা এক পুলিশ সদস্য আহত হয়। পরে তাকে আমরা হাসপাতালে পাঠাই।

অপর এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, একেকটা রিকশায় করে ৪/৫ জন করে অন্তত ৫০/৬০ টি রিকশায় করে এসে হামলা চালায়। এসময় পুলিশ বক্সের পাশে থাকা কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়।

হামলার বিষয় জানতে চাইলে ধানমন্ডি জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবু তালেব বলেন, মূল সড়কে অটোরিকশা চলাচলে বাধা দেওয়ায় চালকরা ক্ষুব্ধ হয়ে ট্র্যাফিক পুলিশ বক্সে আঘাত করে। পুলিশ বক্সের কিছু কাচ ভেঙেছে। এই ঘটনায় স্থানীয় জনতার সহায়তায় চারজন আটক আছে। পুলিশ সদস্য আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।

এর আগে ১৮ ডিসেম্বর রিকশা ধরা ও ট্র্যাফিক পুলিশের হয়রানির অভিযোগে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বেড়িবাঁধ তিন রাস্তা এলাকায় মোহাম্মদপুরের ট্র্যাফিক পুলিশের বক্সে হামলা চালান রিকশা চালকরা। হামলাকারীরা ট্র্যাফিক বক্স ও বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। ২০২৩ সালের শুরুর দিকে একই অভিযোগে আরও একবার হামলার ঘটনা ঘটেছিল।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *