সারাদেশ

খালেদা জিয়ার বাড়িতে নৌকার গণজোয়ার

ডেস্ক রিপোর্ট: খালেদা জিয়ার বাড়িতে নৌকার গণজোয়ার

ছবি: বার্তা২৪.কম

“খালেদা জিয়ার বাড়ির লোক, এবার দেবেন নৌকায় ভোট” এ স্লোগানে স্লোগানে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার গ্রামের বাড়ি ফেনীর ফুলগাজী উপজেলার শ্রীপুর গ্রামবাসীর সাথে মতবিনিময় সভা করেছেন ফেনী-১ আসনের নৌকার প্রার্থী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক প্রটোকল অফিসার আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম। এতে নৌকার স্লোগানে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় খালেদা জিয়ার বাড়ির আঙ্গিনায় মজুমদার বাড়ি সংলগ্ন এলাকায় এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন শ্রীপুর গ্রামবাসী। এ সময় গ্রামবাসী হাত তুলে নৌকা প্রতীককে বিপুল ভোটে জয়ী করার বিষয়ে নিজেদের মতামত প্রকাশ করেন এবং খালেদা জিয়ার বাড়ির লোক এবার দেবেন নৌকায় ভোট এমন স্লোগান দেন।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে নৌকার প্রার্থী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম বলেন, এ গ্রাম থেকে বেগম খালেদা জিয়া পাঁচবার সংসদ সদস্য হয়েছেন। সেই সুবাদে এ এলাকায় উন্নয়ন করব এমন কথা বলাও বেয়াদবি হবে। এ গ্রামের বেশ কয়েকজন একটি সভা করতে চেয়েছিল। সেজন্য এখানে এসেছি। তারা আমাকে কাছে পায়, উনাকে (খালেদা জিয়া) কাছে পায়নি। এজন্য আমার প্রতি আগ্রহ বেশি। 

খালেদা জিয়ার বাড়ির লোক, এবার দেবেন নৌকায় ভোট  তিনি বলেন, এতদিন রাস্তাঘাট উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু এবার আমি মানবসম্পদ উন্নয়নকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি। এটি বহু আগেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চিন্তা করে রেখেছেন। যেটি আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারেও দুই নম্বরে রয়েছে।

খালেদা জিয়ার গ্রামের মানুষদের উদ্দেশ্যে নাসিম বলেন, আমি আপনাদের সন্তান হয়ে থাকতে চাই। এমপি নির্বাচিত হলে আপনাদের নিয়ে সুখে-দুঃখে থাকতে চাই। আমি জাল ভোটে, কোনো দুই নাম্বার ভোটে এমপি হতে চাই না। আমি ভোটারদের ভোটে এমপি হতে চাই। আমি হালাল পথে রোজগার করেছি। আল্লাহ কম দেয়নি, অনেক দিয়েছে। আমি নিতে আসিনি, দিতে এসেছি।

খালেদা জিয়ার না থাকাতে নাসিম চৌধুরীকে পেয়ে খুশী শ্রীপুর গ্রামের সাধারণ মানুষ। তারা বলছেন খালেদা জিয়া আমাদের এলাকার কিন্তু আলাউদ্দিন নাসিম ও আমাদের এলাকার আত্মীয়। আগামী নির্বাচনে তাকে বিজয়ী করতে আমরা কাজ করব।

ফুলগাজী মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সালাহ উদ্দিন আহমেদ মজুমদারের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন বেগম খালেদা জিয়ার ভাতিজা সালাহউদ্দিন আহমেদ মজুমদার, এটিএম ইয়াছিন সাদেক বিপ্লব মজুমদার, মামুনুর রশিদ সাহেদ প্রমুখ। এতে উপজেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে বিকেলে ছাগলনাইয়া উপজেলার বাজারের ব্যবসায়ীদের সাথে মতবিনিময় সভা করেন নৌকার প্রার্থী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম। সভায় উপস্থিত থেকে নৌকা প্রতীকের ভোট চেয়ে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।

নির্বাচন করলেও দোষ, না করলেও দোষ: জিএম কাদের

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, নির্বাচন করলেও দোষ, না করলেও দোষ। নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে জাতীয় পার্টির তুলনায় আওয়ামী লীগের ক্ষতি বেশি হবে।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) রংপুর-৫ আসনের মিঠাপুকুর কলেজ মাঠে লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী আনিছুর রহমানের নির্বাচনী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 

জিএম কাদের বলেন, বিশেষ পরিস্থিতি এবং অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচনের শর্তে আমরা অংশগ্রহণ করেছি। কিন্তু ২৬টি আসনে ছাড় দেয়া হয়েছে বলে আওয়ামী লীগ মিথ্যাচার করছে।

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ শুধু রংপুর-৩ আসনে প্রার্থী প্রত্যাহার করেছে, অন্য ২৫টি আসনে স্বতন্ত্রের নামে মুখোশ পরা আওয়ামী লীগের প্রার্থী বহাল রেখেছেন। এজন্যই বলি, লাঙ্গলে ভোট দিয়ে নৌকা হটাও আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। ট্রাক মার্কার মুখোশধারী আওয়ামী লীগদেরও হটাতে হবে।

জিএম কাদের বলেন, দেশের অবস্থা ভালো নেই। আপনাদের মাসে ১০ হাজার টাকা আয় হলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের আয় হয় ১০ কোটি টাকা। ডলারের দাম উঠেছে ১৫০ টাকা। নির্বাচনের পর কী হবে, কেউ কিছুই বলতে পারছে না।

যারা বলে জাতীয় পার্টি নেই তাদের উদ্দেশ্যে জিএম কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়াক এবং প্রশাসনে পরিবর্তন করে নির্বাচন করুন দেখবেন জাতীয় পার্টি আছে কি-না। রংপুরের প্রতিটি আসন আমরা উদ্ধার করব। এ সময় জিএম কাদের অভিযোগ করে বলেন, আওয়ামী লীগ সব সময় নির্বাচনে কারচুপি করেছে।

;

উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে আরেকবার নৌকায় ভোট চেয়েছেন শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

‘আজকে আপনাদের কাছে নৌকা মার্কায় ভোট চাইতে হাজির হয়েছি। এই উন্নয়নকে টেকসই করা, আপনাদের জীবন মান উন্নত করা, আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত স্মার্ট সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলার সুযোগ চাই।’

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ভাষণে তিনি উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে আরেকবার নৌকা মার্কায় ভোট চেয়েছেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় ভাষণ প্রদান করেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, আপনারা নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিয়েছেন। আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। এই দীর্ঘ চলার পথে যতটুকু অর্জন, তার সবটুকুই আপনাদের অবদান। আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া এ অর্জন করা সম্ভব হতো না। চলার পথে যদি কোন ভুল-ভ্রান্তি করে থাকি, তাহলে আপনারা ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখবেন- এটাই আমার আবেদন। আবার সরকার গঠন করতে পারলে, ভুলগুলি শোধরাবার সুযোগ পাব। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ‘নৌকা’ মার্কায় ভোট দিয়ে আমাকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিন।

এসময় প্রধানমন্ত্রী আসন্ন নির্বাচনে ইশতেহার তুলে ধরে বলেন, ২০০৮, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে নির্বাচনী ইশতেহারে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও চেতনাকে ধারণ করে দেশ পরিচালনায় যে সাফল্য আমরা করতে পেরেছি তারই ধারাবাহিকতায় আমরা ২০২৪ সাল থেকে স্মার্ট সোনার বাংলা গড়ে তোলার ইশতেহার ঘোষণা দিয়েছি। এবারের ইশতেহারে জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে যে বিষয়গুলি উল্লেখ করা হয়েছে তার মধ্য থেকে যে কয়েকটি বিষয়ে বিশেষ অগ্রাধিকার দিয়েছি আমি তা আপনাদের সামনে উল্লেখ করছি:  

সর্বস্তরে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা সুরক্ষা ও চর্চার প্রসার করা, দ্রব্যমূল্য সকলের ক্রয় ক্ষমতার আওতার মধ্যে রাখার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া, কর্মোপযোগী শিক্ষা ও যুব সমাজের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা, আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা, উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সমন্বিত কৃষি ব্যবস্থা যান্ত্রিকীকরণ ও উৎপাদিত পণ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া, কৃষি পণ্য ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প গড়ে তোলা, গ্রাম পর্যায়ে পর্যন্ত অবকাঠামো এবং শিল্প কলকারখানা গড়ে তুলে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা, ব্যাংক বীমা ও আর্থিক খাতের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করা, নিম্ন আয়ের মানুষদের স্বাস্থ্য সেবা সুলভ করা, সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় সকলকে যুক্ত করে ব্যক্তি ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাগুলোকে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ করে গড়ে তোলা ও তাদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা ও সাম্প্রদায়িকতা ও সকল ধরনের সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ নির্মূল করা।

;

সাংবিধানিক প্রক্রিয়া ব্যাহত হয় এমন কাজে ইন্ধন না যোগানোর আহ্বান

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

গণতন্ত্র ও আইনের শাসনে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলসমূহ এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে, সাংবিধানিক প্রক্রিয়া ব্যাহত হয় এমন কোন উদ্ভট ধারণাকে প্রশ্রয় কিংবা ইন্ধন না যোগানোর আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় জাতির উদ্দেশ্য দেওয়া এক ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। গণতন্ত্র ও আইনের শাসনে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলসমূহ এবং প্রতিষ্ঠানের প্রতি অনুরোধ, সাংবিধানিক প্রক্রিয়া ব্যাহত হয় এমন কোন উদ্ভট ধারণাকে প্রশ্রয় দেবেন না এবং ইন্ধন যোগাবেন না। আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা করছি।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন সংগ্রাম করেছেন এদেশের মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য, দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাবার জন্য। আমি বাবা, মা, ভাই সব হারিয়ে দুঃখ-বেদনাকে সম্বল করে আপনাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। আপনাদের মাঝে খুঁজে পেয়েছি- আমার বাবার স্নেহ, মায়ের মমতা এবং ভাইয়ের মায়া। আপনারাই আমার পরিবার, আমার উপর ভরসা রাখুন। আসুন, সকলে মিলে এই বাংলাদেশকে স্মার্ট সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের স্বপ্ন পূরণ করি।

তিনি বলেন, আমরা শান্তিতে বিশ্বাস করি, সংঘাতে নয়। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সকলের সাথে বন্ধুত্ব কারো সাথে বৈরিতা নয়, এই নীতিতেই আমরা বিশ্বাস করি। এই নীতি নিয়েই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে আমরা বর্তমান যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার উপযোগী করে উন্নত করেছি। আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই। প্যালেস্টাইন ও ইউক্রেইন যুদ্ধ বন্ধ হোক আমরা সেটাই চাই। প্যালেস্টাইনে যে গণহত্যা চলছে, আমরা তার অবসান চাই। বাংলাদেশ সব সময় প্যালেস্টাইনের জনগণের পক্ষে আছে।

;

‘সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে নির্বাচন কমিশন কাজ করছে’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে নির্বাচন কমিশন কাজ করছে বলে মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

তিনি বলেন, ‘এই প্রথম বাংলাদেশে আইনের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনকে আর্থিকভাবে স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা নির্বাচন কমিশনের অধীনে ন্যাস্ত করা হয়েছে। সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে নির্বাচন কমিশন নির্বাচন পরিচালনা করছে। আমাদের সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনকে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে।’

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় জাতির উদ্দেশ্য দেওয়া এক ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় আসে তখনই দেশের মানুষের অর্থ-সামাজিক উন্নতি হয় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গণমানুষের দল। আমরা যখনই ক্ষমতায় এসেছি তখনই জনগণের খাদ্য, নিরাপত্তা, চিকিৎসা, বাসস্থান, শিক্ষা, কর্মসংস্থান ও ব্যাপক হারে অবকাঠামো উন্নয়ন করেছি।

সরকার প্রধান বলেন, ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত টানা ৩ মেয়াদে আওয়ামী লীগ লীগ সরকার গণতান্ত্রিক ধারা ও স্থিতিশীলতা বজায় রেখে জনকল্যাণমুখী ও সুসমন্বিত পরিকল্পনার মাধ্যমে একটি সমতা ও ন্যায়ের ভিত্তিতে গণতান্ত্রিক দেশ বিনির্মাণের পথে জাতিকে অগ্রসরমান রেখেছে। ইতোমধ্যে উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের একটি টেকসই ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে। বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে। ২০২৬ সাল থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা শুরু হবে।

শেখ হাসিনা বলে, উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে গড়ে তোলার যে সুযোগ পাওয়া যাবে তা কার্যকর করা এবং যে চ্যালেঞ্জগুলো রয়েছে; তা একমাত্র আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেই মোকাবিলা করতে পারবে। বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রেক্ষিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছি। সম্ভাবনাময় বিশাল তরুণ সমাজ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের মূল কারিগর। তারুণ্যের শক্তি বাংলাদেশের অগ্রগতি। 

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *