সারাদেশ

বিচারকের উপর লাফিয়ে আক্রমণ করলেন আসামী

ডেস্ক রিপোর্ট: বিচারকের উপর লাফিয়ে আক্রমণ করলেন আসামী

বিচারক হোলথাস এবং আসামী রেডেন

আইন অনুযায়ী- আসামীর অপরাধ বিচার করে, যথাযোগ্য শাস্তি দেওয়াই বিচারকের কাজ। প্রমাণের ভিত্তিতে কেউ নিরপরাধ প্রমাণিত হলে, তাকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। অপরাধ নিয়ন্ত্রেণে রাখার এটাই প্রচলিত নিয়ম। তবে, সেই আদালতের মধ্যেই ঘটে গেল, অবাক করা এক অপরাধ!

গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নেভাডায় এই অদ্ভুত কাণ্ড ঘটেছে। লাস ভেগাসে রোজকার মতোই সব চলছিল। তবে বিচারক ম্যারি কে হোলথাস, ক্লার্ক কাউন্টির জেলা আদালতে বিরল অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হন।

তখন ৩০ বছর বয়সী ডেওব্রা রেডেন-এর বিচারকার্য চলছিল। তার অপরাধগুলো বিবেচনা করছিলেন বিচারক হোলথাস। এক পর্যায়ে রেডেনের বিপক্ষে পাল্লা ভারী হতে শুরু করে। তখন তিনি নিজের পক্ষে বয়ান দেন।

নিজের পক্ষে রেডেনের বয়ান রেডেন বলেন, তিনি তার মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা সমাধান করছেন। তিনি আরও জানান, তার আগের ভুল থেকে তিনি শেখার চেষ্টা করছেন। তিনি ভুলগুলো আর কখনো করবেন না।তবে, বিচারক এতে সন্তুষ্ট হতে পারেননি। হোলথাস রেডেনের একাধিক ঘরোয়া সহিংসতা, ডাকাতি এবং বাড়িতে আক্রমণের চেষ্টা- এসব অপরাধ তুলে ধরেন। অনেকগুলো অপরাধে অভিযুক্ত থাকার কথাও উল্লেখ করেন। অভিযোগ ‍গুরুতর হওয়ায়, তিনি আসামীকে ক্ষমা ‘না’ করার কথা জানান।

এই পর্যায়ে রেডেন চিৎকার করে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে। শুধু তাই নয়, বিচারকের দিকে দৌড়ে যায় সে। এরপর বেঞ্চের উপর লাফ দিয়ে উঠে বিচারক হোলথাসকে আক্রমণ করে আসামী রেডেন। রেডেন বিচারককে মাটিতে ফেলে দেয়। কোর্টরুমে বিচারকের পাশে উপস্থিত অন্য এক ব্যক্তি, তাকে আটকানোর চেষ্টা করে। রেডেন তখন তখন চিৎকার করে গালি দিতে থাকে। সাথে বেশ কয়েকটি ঘুষি ছুড়ে মারে।

আক্রমণের মুহূর্ত বিচারক কিছুক্ষণ মাটিতে পড়ে ছিলেন। এরপর তিনি উঠে দাঁড়ান। তার মাথায় আঘাত লেগেছে বলে উপস্থিত সবাইকে জানান। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা আদালতেই দেওয়া হয়। কর্তৃপক্ষ কিছু পরিমাণ আঘাতের বিবৃতিও দেয়।

দুর্ঘটনার পর বিচারক রেডেনের বিরুদ্ধে রায় দেওয়াতেই বিচারকের উপর হামলে পড়ন তিনি।। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন বিচারক। যদিও হাসপাতালে নেওয়ার মতো গুরুতর কিছু হয়নি। পরের দিন আদালতে আসেন বিচারক হোলথাস। তবে তখনও তার গায়ে ব্যথা ছিল, জানান তিনি।

তথ্যসূত্র: সিএনএন.কম

ফোন আসক্তি কমাতে, মায়ের সাথে চুক্তি!

পরিবারের সবার মোবাইল আসক্তি

স্মার্টফোন ছাড়া জীবনে চলাচল করার কথা কল্পনাও করা যায় না। তবে কোনো কিছুই অতিরিক্ত ভালো নয়। এখন মোবাইলের ব্যবহার এত বাড়ছে যে, প্রায় সবারই আসক্তিতে পরিণত হচ্ছে।   

ঘরের সবার মোবাইল আসক্তি কমাতে এক অভিনব পদ্ধতি গ্রহণ করেছেন এক মা। মঞ্জু গুপ্তা নামের এই নারী একজন ভারতীয় নাগরিক। তিনি একটি চুক্তিপত্র বানিয়েছেন। সবাইকে সেই চুক্তিপত্রে সাক্ষর করতে বাধ্যও করা হয়। ৩টি মূল শর্ত চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মঞ্জু লক্ষ্য করেন, সকলের মধ্যের সম্পর্কের জোর কমতে শুরু করেছে। তার চেয়ে সবার মোবাইল ফোনের প্রতি টান বেশি। এতে অন্যান্য সদস্য এবং সন্তানদের সাথে তার দূরত্ব তৈরি হচ্ছে।     

ঘটনার সূত্রপাত হিসেবে জানা যায়, মঞ্জুর সন্তানরা তাকে নেটফ্লিক্সের একটি সিনেমা দেখায়। যার নাম, ‘খো গায়ে হাম কাহা?’ এই সিনেমা দেখে তার মনে হয়েছে, সন্তানদের কাছে; তার থেকে ‘লাইক’-এর গুরুত্ব বেশি। তাই তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

তিনি আরও জানান, রাগের মাথায় এই সিদ্ধান্ত নেন নি। গুপ্তা পরিবারের সবার মোবাইল আসক্তি কমাতে এমন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন তিনি। একটি নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পপেপারে চুক্তিটি লেখা হয়েছে। হিন্দি ভাষায় শর্তগুলো স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়।

মঞ্জু গুপ্তার চুক্তি প্রথমত, সকালে উঠেই মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না। আগে সনাতন ধর্মমতে, সূর্যদেবের আরাধনা করতে হবে। সূর্যের রশ্নি গায়ে না লাগিয়ে কেউ মোবাইল সকালে ধরতে পারবে না।

দ্বিতীয়ত, খাবার টেবিলে সবাই একসাথেই খেতে বসবে। অবশ্যই তখন মোবাইল হাতের কাছে রাখা যাবে না। ২০ কদম দূরে ফোন রেখে টেবিলে খেতে আসতে হবে।

সর্বশেষ, টয়লেটে যাওয়ার সময় কেউ ফোন নিয়ে যেতে পারবে না। মোবাইল নিয়ে টয়লেটে গিয়ে ‘রিলস’ দেখা বন্ধ করার উদ্দেশ্যে এই শর্ত রেখেছেন তিনি।

কেউ এই শর্ত ভাঙলে, ১ মাস তাকে বাইরে থেকে কোনো অ্যাপের মাধ্যমে খাবার আনতে দেওয়া হবে না। এছাড়াও যে নিয়ম লঙ্ঘন করবে, তার ফোন কেড়ে নোকিয়া ১১০০ ফোন ধরিয়ে দেওয়া হবে।

মঞ্জুর ভাগিনেয়ী, এই চুক্তিপত্রের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়। সেখানে অনেকেই তাদের অনুভূতি প্রকাশ করে মন্তব্য করেন। হাস্যরসাত্নকভাবেই প্রচারিত হচ্ছে এই ঘটনা। তবে, এসব শর্তের চুক্তিতে আপনিও কি সাক্ষর করতেন?  

তথ্যসূত্র: এনডিটিভি         

;

১১.৪৪ পাউন্ড ঘণ্টা মেপে! থাকবেন এই দ্বীপে?

প্রত্যন্ত দ্বীপ ওয়েলশ

যুক্তরাজ্যের ছোট প্রত্যন্ত দ্বীপ ওয়েলশ। তারই অংশ দ্য বার্ডসে আইল্যান্ড। সেখানে বসবাস করার জন্য ২ জন লোকের খোঁজ করা হচ্ছে। দেওয়া হবে বেশ ভালো মাইনে। তবে সেখানে বাস করা খুব সহজও নয়। ঘন্টাপ্রতি দেওয়া হবে ১১.৪৪ পাইন্ড। বাংলাদেশী টাকায় যা দাঁড়ায় প্রায় ১৬০০ টাকা। সুযোগ পেলে এই দ্বীপে যাওয়ার কথা ভাবছেন নাতো?

কর্তৃপক্ষ এমন লোক খুঁজছেন, যারা সেই দ্বীপে কাজ এবং বসবাস করবে। এই কাজের জন্য ‘ইংলিশ’ এবং ‘ওয়েলশ’ দু’টি ভাষাতেই পারদর্শী হতে হবে। তবে সমস্যা হলো, দ্বীপে বিদ্যুতের পরিমাণ খুবই কম।

ওয়েলশ দ্বীপ ‘অফ-গ্রিড’ ওয়েল্স আইল্যান্ডের মালিক পক্ষ চাকরির বিজ্ঞাপন দিয়েছে। উত্তর ওয়েলসের লিন উপদ্বীপের উপকূলে বার্ডসে দ্বীপ অবস্থিত। সেখানে আবাসন প্রকল্প শুরু করা হয়েছে। ওয়ানের্ডদের যাতায়াতের জন্য মূল বসবাস স্থান থেকে এখানে একটি নৌকা চলাচল করে।  

দ্বীপের দৈর্ঘ্য ০ দশমিক ৬৯ বর্গমাইল। সেখানে ১১ জন মানুষ বাস করে। অনেকে বিশ্বাস করে, পৌরাণিক জাদুকর মার্লিনের সমাধিস্থল রয়েছে এখানে। যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে উঁচু লাইটহাউজও এখানে অবস্থিত। এর উচ্চতা ৩০ মিটার (৯৮ফিট)। লাইটহাইজটি প্রায় ২০০ বছর পুরানো।  

প্রায় ২০০ বছর পুরানো লাইটহাইজ ‘দ্য বার্ডসে আইল্যান্ড ট্রাস্ট’ দু’জন কর্মীর সন্ধান করছে। তাদের একত্রে কাজ করতে হবে। প্রতি ঘন্টায় ১১.৪৪ পাউন্ড দেওয়া হবে তাদের। মার্চ মাসের ১ তারিখ থেকে অক্টোবর মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত কাজের চুক্তি করা হবে। তাদের অন্যান্য সুযোগ সুবিধাও দেওয়া হবে। যেমন ফসল চাষের জন্য জায়গা এবং ইন্টারনেট সংযোগ।

তবে এই দ্বীপে একটি বড় সমস্যা, বিদ্যুতের সীমাবদ্ধতা। সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারের জন্য প্যানেল ব্যবহার করা হয়। এর মাধ্যমে একটি বাতি, ফ্রিজার এবং ইন্টারনেট রাউটার চালানো যাবে।  চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে অন্যান্য শর্তের উল্লেখ রয়েছে। যেমন, ঘরের মধ্যে কোনো গরম পানির ব্যবস্থা নেই। তবে, বাইরে একটি কম্পোস্টিং টয়লেটের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

০ দশমিক ৬৯ বর্গমাইলের দ্বীপ ১৯৭৯ সালে ট্রাস্টের লোকজন এই দ্বীপটি কিনে নেয়। এখন  এটি দানশীল সংস্থার আওতাভুক্ত। গতবছর এই দ্বীপটিকে ডার্ক স্কাই অভয়ারণ্য ঘোষণা করা হয়। ইউরোপে অবস্থিত এই খেতাবপ্রাপ্ত প্রথম দ্বীপ এটি।

তথ্যসূত্র: স্কাই নিউজ   

;

কামড়েই ইঁদুরের কামড়ের প্রতিশোধ নিলেন তরুণী!

কামড়েই ইঁদুরের কামড়ের প্রতিশোধ নিলেন তরুণী

কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত বলেছিলেন, ‘কুকুরের কাজ কুকুর করেছে, কামড় দিয়েছে পায়। তা বলে কুকুরে কামড়ানো কিরে, মানুষের শোভা পায়?’ এই কবিতার মর্মার্থ বাঙালিরা ভালোভাবেই বোঝেন। তবে, চাইনিজরা তো আর বাংলা বোঝে না! তাই কামড়ের প্রতিশোধে ইঁদুর কামড়ে বসলেন এক চাইনিজ তরুণী।

এই উদ্ভট ঘটনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। চীনা এই তরুণীর আঙ্গুলে একটি ইঁদুর কামড়ে দেয়। কামড়ানোর সময় ইঁদুরটি বোঝেনি, ইট মারলে পাটকেল খেতে হয়! কারণ, ইঁদুরটিকে কামড় দিয়েই প্রতিশোধ নেন তরুণী।

ইঁদুরটিকে ধরতে ফাঁদ পাতেন তিনি। ধরা পড়ায় হাত দিয়ে শক্ত করে ধরেন ইঁদুরটিকে। প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য এর মাথায় কামড় দেয়। দুই দাঁতের চিহ্ন পড়ে যায় মাথায়। তৎক্ষণাৎ ইঁদুরটি মারা যায়। দৃঢ়ভাবে চেপে ধরার কারণেই দম বন্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে। যুবতী নিজেও চিকিৎসাধীন ছিলেন।

ইঁদুরের মাথায় দাঁত ঢুকে যাওয়ায় তার ঠোঁটে আঘাত লাগে। তাকে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে নেওয়া হয়। এতে তিনি সুস্থ হতে শুরু করেন। তার সহপাঠীরা বলেছেন, এমন কাজের জন্য তরুণী লজ্জিত হয়েছিল। চিকিৎসার সময় সে মুখ খুলতেও লজ্জা পাচ্ছিলেন।

ইঁদুর অনেক রোগ বহন করে ডাক্তার নিজেও এরকম ঘটনায় হকচকিয়ে যান। তিনি বলেন, তিনি এরকম রোগী আগে কখনও দেখেননি। তার কেস ফাইল যেভাবে লেখবেন- তা নির্ধারণ করতে ডাক্তারের কিছুটা সময় লেগেছে।

তরুণীর উদ্ভট কাণ্ডে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীরা  চমকে গেছে। তারা নানারকম হাস্যকর মন্তব্যও করেছে। তার সহপাঠীরা এই ধরনের ক্রিয়াকলাপ অনুকরণ করতে নিষেধ করেন। রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি উল্লেখ করে তারা সকলকে সতর্ক করে।

‘সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন’-এর মতে, ইঁদুর অনেক রোগ বহন করে। এই রোগগুলি সরাসরি মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে যেতে পারে। ইঁদুরের মল, প্রস্রাব, লালা বা ইঁদুরের কামড়ের মাধ্যমে এসব ছড়ায়। তাই, ইঁদুরের উপদ্রব রোধ এবং ইঁদুরের সংস্পর্শ এড়ানো উচিত।

তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

;

জমজ হলেও জন্ম তাদের ভিন্ন তারিখে

ভিন্ন তারিখে জন্মেছে দুই জমজ ভাই

বেশিরভাগ জমজ শিশুদের মধ্যে অনেক মিল থাকে। মায়ের গর্ভে একই সাথে তারা বেড়ে ওঠে। তাই অনেকটা দেখতেও একরকম হয়।

২০২৪ সালের শুরুতেই নতুন দুই অতিথি এসেছে ইভ আর বিলি’র কোলে। নিউ জার্সির এই দম্পতির ঘর আলো করে এসেছে দুই পুত্র সন্তান। তবে, কাকতালীয় ভাবে দুই জমজ শিশুর জন্ম হয়েছে ভিন্ন তারিখে। তাদের শুধু জন্ম তারিখই আলাদা  নয়, জন্ম সালও আলাদা। 

২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর রাত ১১.৪৮ টায় শিশু ইজরার জন্ম হয়। তার ভাই ইজেকিয়াল পৃথিবীর আলো দেখে, তার প্রায় ৪০ মিনিট বাদে। রাত ১২.২৮ মিনিটে জন্ম হওয়ায়, ছোট ভাইয়ের জন্মতারিখ ডিসেম্বর ১, ২০২৪।  

নতুন দুই অতিথি এসেছে ইভ আর বিলি’র ঘরে দক্ষিণ জার্সির ভার্চুয়া ভুরিস হাসপাতালে জন্ম হয় এই জমজ ভাইদের। তাদের মা-বাবা তাদের সুস্থতা নিয়ে খুব চিন্তায় ছিলেন।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, নবজাতকদ্বয় সুস্থ আছেন। তাদের পিতা-মাতা শিশুদের জন্ম নিয়ে অনেক উত্তেজিত ছিলেন। নতুন বছর মানেই আনন্দ। এমন শুভক্ষণে তাদের জীবনের বড় একটি অধ্যায়ের শুরু হলো। শিশুরা সুস্থভাবে ভূমিষ্ঠ হওয়ায় তারা খুব খুশি। তাছাড়া ইজরা এবং ইজেকিয়ালের জন্মের গল্প খুবই মজার। এই গল্প সকলকে মুগ্ধ করবে।

মজার ব্যাপার হলো, এটিই একমাত্র অবাক করা বিষয় নয়। পিতা বিলির সাথে বড় ছেলে ইজরার জন্ম তারিখ মিলে গেছে। অর্থাৎ, তাদের দু’জনেরই জন্ম তারিখ ৩১ ডিসেম্বর।  অন্যদিকে এনবিসি বোস্টন জানিয়েছে, বোস্টনে ৩ মেয়ে শিশুর জন্ম হয়েছে। মধ্যরাতে দু’টি হাসপাতালে তাদের জন্ম হয়।

তথ্যসূত্র: স্কাই নিউজ

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *