সারাদেশ

খান ইউনিসে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১৮

ডেস্ক রিপোর্ট: খান ইউনিসে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১৮

ছবি: সংগৃহীত

গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিস শহরের আল মানারার একটি বাড়িকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ১৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এছাড়া গাজার পশ্চিম তীর এবং পূর্ব জেরুজালেম জুড়ে বিভিন্ন স্থানে রাতভর অভিযান চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এর তীব্র প্রতিরোধ জানাচ্ছে ফিলিস্তিন বাসী। খবর আলজাজিরা।

শনিবার (৬ জানুয়ারি) আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খান ইউনিসের আল মানারার একটি বাড়িতে ইসরায়েল বাহিনীর হামলায় কমপক্ষে ১৮ জনের মৃত্যু হয়। এদের মধ্যে অধিকাংশই নারী এবং শিশু। হামলায় আহতদের খান ইউনিসের ইউরোপিয়ান হসপিটালে নেওয়া হয়েছে।

অপরদিকে, গাজার মধ্যাঞ্চলের দেইর এল-বালাহ শহরের একটি বাড়িতে ইসরায়েলি হামলায় তিনজন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে।

এছাড়া দখলকৃত পশ্চিম তীরের নাবলুস শহর এবং শুফাত শরণার্থী শিবিরে অভিযানের সময় ইসরায়েলি বাহিনী এবং ফিলিস্তিনিদের মধ্যে লড়াইয়ের খবর পাওয়া গেছে।

শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) গাজার নুসেইরাত, মাগাজি ও বুরেজ শরণার্থী শিবিরসহ বেশ কিছু জায়গায় হামলা চালায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। সেদিন সকাল থেকে এখন পর্যন্ত গাজার মধ্যাঞ্চলে কয়েক দফা হামলায় ৩৫ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও কমপক্ষে ৬০ জন।

এদিকে, গত ৭ অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় গাজায় ২২ হাজার ৬০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৫৭ হাজার ৯১০ জন। দক্ষিণ গাজার অনেক শরণার্থী শিবির ও নিরাপদ জোন হিসেবে ঘোষণা করা এলাকাতেও এখন বোমা হামলা চলানো হচ্ছে। এই হামলা অব্যাহত থাকবে বলেও জানিয়েছে ইসরায়েল।

জাপানে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে , নিখোঁজ ২১১

ছবি: সংগৃহীত

জাপানে নববর্ষের দিন প্রায় আট বছরের মধ্যে দেশটির সবচেয়ে মারাত্মক ভূমিকম্প আঘাত হানে। ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে এবং ২১১ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছে। জাপানের পশ্চিম উপকূলে আঘাত হানা ৭.৬ মাত্রার ভূমিকম্প অনেক বাড়িঘড় ধ্বংস হয়।

জাপানের কিয়োডো নিউজ জানিয়েছে, ৭.৬ মাত্রার এই ভূমিকম্পের ফলে ইশিকাওয়া প্রিফেকচারে ব্যাপক কাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এবং আগুন লেগেছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ওয়াজিমার কর্মকর্তারা আশা করছেন এখনও ১০০টি জায়গা রয়েছে যেখানে ক্ষতিগ্রস্তরা ভবনের নিচে আটকা পড়েছে এবং উদ্ধারের অপেক্ষায় রয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, শনিবার (৬ জানুয়ারি) সকাল পর্যন্ত, প্রিফেকচারে ২১১ জন লোকের হিসাব পাওয়া যায়নি কারণ উদ্ধারকারীরা ধ্বংসস্তূপ থেকে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের মুক্ত করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। রবিবার (৭ জানুয়ারি) এই এই অঞ্চলে বৃষ্টি এবং তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে৷

প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা তার কার্যালয়ে দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া সদর দফতরের একটি বৈঠকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সংস্থার কর্মকর্তাদের বলেন, “যতটা সম্ভব প্রাণ বাঁচাতে দৃঢ়তার সাথে এবং পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করতে।”

ইশিকাওয়াতে ভূমিকম্পে রাস্তার ক্ষতির কারণে কর্তৃপক্ষ এখনও ত্রাণ সরবরাহ করতে হিমশিম খাচ্ছে, যেখানে ৩১ হাজারের বেশি লোককে ৩৫৭ আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

ইশিকাওয়া প্রিফেকচারাল সরকার দুর্দশাগ্রস্ত বাসিন্দাদের জন্য অস্থায়ী বাড়ি নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, তবে শুক্রবার পর্যন্ত নির্মাণ শুরু হবে না।
উল্লেখ্য, গত সোমবার স্থানীয় সময় ৪টা ১০ মিনিটে জাপানের ইশিকাওয়া অঞ্চলে আঘাত হানে ৭.৬ মাত্রার ভূমিকম্প। এর পরপরই দেশটির পশ্চিম উপকূলের বিস্তৃত অংশে একটি বড় সুনামির সতর্কতা জারি করেছে কর্তৃপক্ষ। যদিও পরে তা প্রত্যাহার করা হয়।

;

কানাডার নাগরিকদের বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ

ছবি: সংগৃহীত

নিজ দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে উচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দিয়েছে কানাডা। দেশটির সরকারি ওয়েবসাইটে দেয়া পরামর্শে হয়েছে, ‘রাজনৈতিক কর্মসূচি, জঙ্গিবাদের হুমকি, দেশব্যাপী হরতাল এবং সহিংস সংঘর্ষের কারণে উচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করুন।’

বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) কানাডার সরকারি ওয়েবসাইটে এ পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া ওয়েবসাইটে কানাডার সরকার, চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকাগুলোতে যে কোনো ধরনের ভ্রমণ না করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। চট্টগ্রামে রাজনৈতিক সহিংসতা, অপহরণ এবং বিস্থানীয়দের মধ্যকার সংঘর্ষের কারণে এমন পরামর্শ দিয়েছে।

ওয়েবসাইটে বাংলাদেশের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের কথা উল্লেখ করে বলা হয়েছে, ‘৭ জানুয়ারি ২০২৪ সালে দেশটিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনকে সামনে রেখে বিশাল রাজনৈতিক র‌্যালি ও বিক্ষোভ হচ্ছে। যা নির্বাচন পরবর্তী সময় পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ভোটকেন্দ্র গুলোতে মিলিটারি ও পুলিশ সদস্যদের অধিক উপস্থিতি পরিলক্ষিত হবে।’

এতে আরও বলা হয়েছে, ‘আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। যারমধ্যে রয়েছে কাঁদানে গ্যাস এবং রাবার বুলেট। এমনকি শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভও যে কোনো মুহূর্তে সহিংসতায় রূপ নিতে পারে। এসব কারণে ট্রাফিক ও গণপরিবহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটতে পারে।’

এছাড়া নির্বাচনের কারণে যান চলাচলে বিধি-নিষেধ থাকার বিষয়টিও উল্লেখ করা হয়েছে ওয়েবসাইটে। যদি পরিস্থিতি অন্যদিকে মোড় নেয় এবং ভ্রমণ পরিকল্পনায় বিঘ্ন ঘটে তাহলে ট্রাভেল এজেন্ট অথবা ট্যুর অপারেটরের সঙ্গে যোগাযোগ করতেও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া যেসব নাগরিক বাংলাদেশ ভ্রমনের আসবে তাদের কিছু স্পষ্ট নির্দেশনা দেয়া হয়েছে ওয়েবসাইটে, সেগুলি হচ্ছে, রাজনৈতিক সমাবেশ হচ্ছে এসব এলাকা এড়িয়ে চলা, স্থানীয় কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা মানা এবং স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে সংঘর্ষ বা বিক্ষোভের বিষয়ে নজর রাখা।

;

গোল্ডেন গেট ব্রিজে ‘আত্মহত্যা প্রতিরোধমূলক নেট’ তৈরি

ছবি: সংগৃহীত

প্রায় ৮৭ বছর পর সান ফ্রান্সিসকোর গোল্ডেন গেট ব্রিজে ‘আত্মহত্যা’ প্রতিরোধের ব্যবস্থা হিসেবে বিশেষ নেট তৈরির কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। এতে এই সেতুটি থেকে ঝাঁপিয়ে পড়ে মৃত্যুবরণ করা মানুষের সংখ্যা কমবে বলে আশাবাদী তারা।

শনিবার (৬ জানুয়ারি)  বৃটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সান ফ্রান্সিসকো শহরে ১৯৩৭ সালে গোল্ডেন গেট ব্রিজ খোলার পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার মানুষ ব্রিজ থেকে ঝাঁপিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করেছে। যে পরিবারগুলো তাদের প্রিয়জনকে হারিয়েছে কয়েক দশক ধরেই তারা প্রশাসনকে এ সমস্যার সমাধানের আহ্বান জানিয়েছে। 

তারই ধারাবাহিকতায় আত্মহত্যা প্রতিরোধ ব্যবস্থা হিসেবে বিশেষ এই নেট নির্মাণ শুরু হয়। প্রায় ১ দশমিক ৭ মাইল (২ দশমিক ৭ কিমি) দীর্ঘ সেতুটির প্রায় ৯৫ শতাংশ জুড়ে স্থাপন করা হয়েছে  প্রতিরক্ষা নেট। নেট ইতিমধ্যেই এর উদ্দেশ্যমূলক প্রভাব ফেলেছে বলে মন্তব্য করেছে গোল্ডেন গেট ব্রিজ হাইওয়ে এবং ট্রান্সপোর্টেশন ডিস্ট্রিক্ট। 

গোল্ডেন গেট ব্রিজে এক বছরে গড়ে প্রায় ৩০টি আত্মহত্যার ঘটেছে বলে নিশ্চিত করেছে প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু ২০২৩ সালে নির্মাণাধীন থাকা অবস্থাতে আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে ১৪টি, যা আত্মহত্যার গড় সংখ্যাকে অর্ধেকেরও বেশি কমিয়ে এনেছে বলে জানান তারা।

গোল্ডেন গেট ব্রিজ হাইওয়ে অ্যান্ড ট্রান্সপোর্টেশন ডিস্ট্রিক্ট এক বিবৃতিতে বলেছে, নেটের উদ্দেশ্য হলো ব্রিজ থেকে ঝাঁপিয়ে পড়া ব্যক্তিদের মৃত্যুর সংখ্যা কমানো। নেট হলো বিশেষ নকশা যা মানুষকে লাফ দেওয়া থেকে বিরত রাখবে, হতাশাগ্রস্ত ব্যক্তিদের যত্ন এবং আশার প্রতীক হিসেবে কাজ করবে এবং মরতে চাওয়া ব্যক্তিটিকে দ্বিতীয়বার বাঁচার সুযোগ করে দিবে।

কেভিন হাইন্স ব্রিজ থেকে লাফ দেওয়ার পরে বেঁচে থাকা প্রায় ৪০ জনের মধ্যে একজন। পরবর্তীতে তিনি আত্মহত্যা প্রতিরোধ আইনজীবী হয়ে উঠেন। মিঃ হাইনসও নেটের পক্ষে প্রচারণা চালানোদের একজন।

তিনি অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে বলেন, ‘যদি সেদিন নেট থাকত, তাহলে আমাকে পুলিশ থামিয়ে দিত এবং অবিলম্বে প্রয়োজনীয় সাহায্য পেতাম। এতে এমনটা ঘটতো না আর কখনই  আমার পিঠের তিনটি কশেরুকা ভেঙে যেত না। আমি যে পথে ছিলাম সেই পথ থেকেও ফিরে আসতাম’।

;

নির্বাচনে অংশ নিতে ট্রাম্পের আপিলের শুনানিতে রাজি সুপ্রিম কোর্ট

ছবি: সংগৃহীত

আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রাষ্ট্রপতি পদে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন কি-না তা নির্ধারণের জন্য এটি একটি ঐতিহাসিক মামলার শুনানি করবে। শনিবার (৬ জানুয়ারি) বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে কলোরাডোর আদালত ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ‘অযোগ্য’ ঘোষণা করে আদালতের এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন ট্রাম্প। বিচারকরা তার এ আপিলের শুনানি করতে সম্মত হয়েছেন। আগামী ফেব্রুয়ারিতে এ মামলার শুনানি হবে এবং যে রায় দেওয়া হবে সেটি পুরো দেশজুড়ে কার্যকর হবে।

আদালতের এ রায়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে গৃহযুদ্ধের সময়কার ১৪তম সংশোধিত সংবিধান অনুযায়ী, ট্রাম্প নির্বাচনে অংশগ্রহণে অযোগ্য হবেন কি না। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনীতে বলা আছে, যারা বিদ্রোহ জড়িত হবে তারা নির্বাহী অফিসের কোনো পদে আসীন হতে পারবেন না। তবে সাবেক প্রেসিডেন্টের আইনজীবীরা বলছেন, ট্রাম্পের ক্ষেত্রে এই সংশোধনী প্রযোজ্য নয়। কারণ তিনি ওই সময় দেশের প্রেসিডেন্ট ছিলেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে তিন বছর আগে, নির্বাচনে কারচুপির মিথ্যা গুজব রটিয়ে ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গা লাগানোর অভিযোগ রয়েছে। আর এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিভিন্ন রাজ্যে তাকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

২৭টি রাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেলরা আদালতকে কলোরাডোর রায় প্রত্যাখ্যান করার জন্য একটি সংক্ষিপ্ত আবেদন করার পরে মিঃ ট্রাম্পের আপিলের শুনানির জন্য সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত আসে।

এতে, তারা যুক্তি দেয় যে ট্রাম্পকে ব্যালট থেকে সরিয়ে দেওয়া হলে এটি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে। স্পষ্টতই, কয়েক সপ্তাহ আগে জমা পরা এই আবেদন নির্বাচনের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে।

কলোরাডোর আদালতের পাশাপাশি মেইনে রাজ্য নির্বাচন কর্মকর্তাও ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে অযোগ্য হিসেবে ঘোষণা করেছেন।

এদিকে শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সুপ্রিম কোর্টের ঘোষণার পর, কলোরাডোর সেক্রেটারি অফ স্টেট জেনা গ্রিসওল্ড বলেছেন যে তিনি আসন্ন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য রাজ্যের যে ব্যালটগুলিকে প্রত্যয়িত করেছেন এবং ট্রাম্পের নাম তাদের মধ্যে রয়েছে।

সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে রিপাবলিকান পার্টির নেতা হিসেবে আগামী নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ট্রাম্প। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে থাকবেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *