সারাদেশ

শপথ গ্রহণে সংসদে এমপিরা, বাইরে উৎসুক নেতাকর্মীদের ভিড়

ডেস্ক রিপোর্ট: শপথ গ্রহণে সংসদে এমপিরা, বাইরে উৎসুক নেতাকর্মীদের ভিড়

ছবি: বার্তা ২৪.কম

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী এমপিদের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন নব নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা। তাদের সাথে আসা উৎসুক নেতাকর্মীদকে জাতীয় সংসদ ভবনের বাইরে ভিড় করতে দেখা যায়। অনেকে নতুন এমপিদের শুভেচ্ছা জানাতে ফুল নিয়ে বাইকে অপেক্ষা করতে দেখা যায়।

বুধবার (১০ ই জানুয়ারি) সকাল ১০ টায় জাতীয় সংসদের ভিতরে স্পিকার শিরিন শারমিন চৌধুরীর নতুন এমপিদের শপথ বাক্য পাঠ করান।

মানিকগঞ্জ-২ আসন থেকে নব নির্বাচিত সংসদ সদস্য জাহিদ হাসান টুলুর সাথে শপথ অনুষ্ঠানে এসেছেন তার নেতাকর্মীরা। কিন্তু ভিতরে যাওয়ার সুযোগ না থাকায় নেতাকর্মীরা ফুল নিয়ে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য বাইরে অপেক্ষা করছেন।

ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ এ আরাফাতকে শুভেচ্ছা জানাতে ফুল নিয়ে অপেক্ষা করছেন বাড্ডা স্থানীয় বাসিন্দা আল আমীন শফিক। তিনি বার্তা২৪. কমকে বলেন, নির্বাচনে নৌকায় ভোট দেওয়ার জন্য কাজ করেছি। আজকে শপথ শেষে ভাইকে প্রথম শুভেচ্ছা জানানোর জন্য ফুল নিয়ে এসেছি।

আল আমীনের সাথে এসেছেন গুলশান থানা সেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক লিটন ঘোষ।

সুনামগঞ্জ জেলা থেকে এসেছেন সুলতানা বেগম। তিনি বলেন, আমরা অত্যন্ত খুশি এবার সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে আমার প্রার্থী ব্যারিস্টার সুমন বিজয় লাভ করেছেন। শপথ শেষে তাকে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য অপেক্ষা করছি।

এদিকে সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা যায়, শপথগ্রহণ শেষে সংসদ সদস্যরা শপথ বইয়ে স্বাক্ষর করেন। এরপর সচিবের দপ্তরে অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা শেষ করেন। তারা দুপুর ১২টায় আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের সভায় অংশ নিবেন।

জানা গেছে, সংখ্যাগরিষ্ঠ দল আওয়ামী লীগ বসে তাদের নেতা নির্বাচিত করবে। এরপর রাষ্ট্রপতি সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতাকে সরকার গঠনের আহ্বান জানাবেন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যাগরিষ্ঠ দল বসে তাদের নেতা নির্বাচিত করে সংসদের বিরোধীদলীয় নেতার স্বীকৃতির জন্য স্পিকারের কাছে লিখিতভাবে অনুরোধ জানাবে।

নিয়মানুযায়ী, আগামী ২৮ বা ৩০ জানুয়ারি এই অধিবেশন আহ্বান করা হতে পারে। অধিবেশনের শুরুতেই নতুন সংসদের স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার নির্বাচন হবে।

ভোটগ্রহণ শেষে নির্বাচন কমিশন ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, দেশের ৩০০টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ২৯৮টির বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ ২২২টি, জাতীয় পার্টি ১১টি, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ ও বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি একটি করে এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৬২টি আসনে বিজয়ী হয়েছেন।

১২ টায় শপথ নেবে জাপা!

ছবি: বার্তা ২৪.কম

জাতীয় পার্টি দুপুর ১২টায় শপথ নিতে চান। পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের দলীয় সংসদ সদস্যদের ওই সময়ে উপস্থিত থাকতে বলেছেন বলে জানা গেছে।

তবে ইতোমধ্যেই নবনির্বাচিত ১১ জন সংসদ সদস্যের মধ্যে পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, হাফিজ উদ্দিন আহমেদকে সংসদ ভবনে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান নিয়ে জাতীয় পার্টির নাটকীয়তা লক্ষ্যণীয়। গতকাল ৯ জানুয়ারি প্রথমে বলা হয়, বুধবার শপথ নেবেনা জাপা। বৃহস্পতিবার বৈঠক করে তারপর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এ জন্য স্পিকারকেও চিঠি দিয়ে অবগত করার কথা জানানো হয় মিডিয়াকে। কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে মত পাল্টে বুধবার শপথ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় জাতীয় পার্টি। সকাল ১১ টায় শপথ নেওয়ার তথ্য বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছিলেন দলটির যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদে শপথ নিতে জাতীয় সংসদ ভবনে এসেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের। তিনি রংপুর-৩ (সদর ও সিটি করপোরেশন) আসন থেকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) নির্বাচন কমিশন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফল গেজেট আকারে প্রকাশ করে। সংবিধানের বিধান অনুযায়ী গেজেট প্রকাশের ৩ দিনের মধ্যে সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ গ্রহণ করতে হবে। এরইমধ্যে আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথ গ্রহণ শেষ হয়েছে।

;

সাম্প্রদায়িক শক্তির বীজবৃক্ষকে উৎপাটন করতে হবে : কাদের

ছবি: সংগৃহীত

সাম্প্রদায়িক শক্তির বীজবৃক্ষকে উৎপাটন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বুধবার (১০ জানুয়ারি) সকালে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে সাম্প্রদায়িক অশুভ শক্তির বীজবৃক্ষ আজকে যে ডালপালা বিস্তার করেছে, এই সাম্প্রদায়িক বীজবৃক্ষকে উৎপাটন করতে হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিজয়কে সংহত করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সোনার বাংলার অভিমুখে আমাদের অধিকার অব্যাহত থাকবে।’ 

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুলভাবে বিজয়ী হয়েছি। আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা পঞ্চমবারের মতো এবং টানা চতুর্থবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন।’ 

তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ডাকে স্বাধীনতা-পাগল, মুক্তিকামী বাঙালি মরণপণ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর পাক হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে আমরা বিজয় ছিনিয়ে আনি। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতে আমাদের বিজয় ছিল অসম্পূর্ণ। বিজয়ের ঘরে ছিল শূন্যতা। বঙ্গবন্ধু নেই, বিজয়ের মহানায়ক নেই, বিজয় যেন অনুপস্থিত। দশ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু যখন এলেন তখনই আমাদের ১৬ ডিসেম্বরের বিজয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘৭৫ সালে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর হত্যার মধ্য দিয়ে আবার উল্টোপথে যাত্রা শুরু হয় দেশের। চিরাচরিত পাকিস্তানি ধারায় বাংলাদেশ ফিরে যায়। মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ স্বাধীনতার আদর্শ লুণ্ঠিত হয়। জয় বাংলা নির্বাসিত হয়। দীর্ঘ ২১ বছর দেশ আবারো পাকিস্তানি সাম্প্রদায়িক ধারায় চলে যায়।’ 

;

ইসিতে নৌকার প্রার্থী বাদশার অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

সুষ্ঠু নির্বাচনকে বিঘ্নিতসহ, নির্বাচনী আচরণবিধি ও আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছেন রাজশাহী-২ আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী, ১৪ দলীয় জোটের নেতা ও বাংলাদেশের ওয়ার্কাস পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা।

মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) প্রার্থীর পক্ষে তার আইনজীবী অভিযোগপত্র প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বরাবর জমা দিয়েছেন।

অভিযোগ পত্রে আসনটিতে এই নির্বাচনকে ঘিরে যে-সকল অনিয়ম, চাপ প্রয়োগ, ভীতি প্রদর্শনসহ নানা ধরনের আচরণবিধি ও আইন লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে, সেগুলো তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সিইসির প্রতি আহবান জানিয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ফজলে হোসেন বাদশা।
অভিযোগ পত্রে দাবি করা হয়েছে, প্রচারণার শুরু থেকে ‘রাজশাহী সিটি করপোরেশন’ নামক স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানটি এর কর্মচারীদের সুনির্দিষ্টভাবে ‘কাঁচি’ প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী তৎপরতায় যুক্ত করে। শুরু থেকেই এ প্রতিষ্ঠানটি সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে অন্তরায় তৈরি করে। ভোটের দিন সকালে সংবাদমাধ্যমের সামনে আমি সিটি করপোরেশনের এই ভূমিকা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করছে বলে আশঙ্কাও প্রকাশ করি। এমনকি সিটি করপোরেশনের সর্বোচ্চ ব্যক্তির নির্দেশে হাতে গোনা কয়েকজন ব্যতীত ওয়ার্ড কাউন্সিলররা নিজ নিজ ওয়ার্ডে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ‘কাঁচি’ প্রতীকে ভোট না দিলে সরকারি বিভিন্ন সেবা থেকে বঞ্চিত করার হুমকি দেন।

সিটি করপোরেশনের সর্বোচ্চ ব্যক্তির নির্দেশে এ আসনে হাতে গোনা কয়েকজন ব্যতীত সব ওয়ার্ড কাউন্সিলর টিসিবির সরকারি সুবিধাভোগীদের কার্ড আটকে রেখে ‘কাঁচি’ প্রতীকে ভোট না দিলে সেই কার্ড ও সুবিধা ফেরত দেয়া হবে না বলে হতদরিদ্র ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে হুমকি দেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে আমি অভিযোগও করি। নির্বাচনের আগের রাতে ২১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নিজাম উল আজিমকে এসব তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে যৌথ বাহিনী আটক করেও নিয়ে যায়। যদিও আর সব ওয়ার্ডে সেই একই প্রক্রিয়া চলমান থাকে।

নির্বাচনের দিন উল্লিখিত ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের নিজস্ব বাহিনী প্রতিটি ওয়ার্ডে ভোটকেন্দ্রে ‘নৌকা’ প্রতীকের ভোটারদের চিহ্নিত করে তাদের ভোটকেন্দ্রে আসতে নিরুৎসাহিত করে। এ ক্রমাগত হুমকি ও ভয়ভীতির কারণে ভোটের দিন ভোটাররা নির্ভয়ে ও নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে আসতে পারেননি। যার প্রভাব পড়েছে ভোট দেয়ার হারে। রাজশাহী-২ আসনে এ কারণেই নিম্নতম ভোট গ্রহণের হার ২৬ শতাংশের কাছাকাছি। নির্বাচনী প্রক্রিয়ার শুরু থেকেই রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের আওতায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে গৃহীত প্রকল্প সিডিসি’র কর্মীদের ‘কাঁচি’ প্রতীকের পক্ষে ব্যবহার করা হয়েছে।

প্রতিটি ওয়ার্ডে সিডিসি টাউন ফেডারেশন, সিএইচডিএফ, ক্লাস্টার ও সিডিসি কর্মীদের সরকারি সুযোগ সুবিধার প্রলোভন দেখিয়ে এবং ক্ষেত্রবিশেষে প্রয়োজনমাফিক সুবিধা বন্ধের হুমকি দিয়ে ‘কাঁচি’ প্রতীকের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ থেকে শুরু করে ভোট দিতেও বাধ্য করা হয়। অর্থাৎ, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনকে পুরোপুরি ‘কাঁচি’ প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে এই নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে ব্যবহার করা হয়েছে।

উত্থাপিত অভিযোগসমূহ পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের আবেদন জানিয়ে প্রার্থী আরও দাবি করেন, ১৫ নভেম্বর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরেও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন অব্যাহত রাখেন। যা শুধু আচরণবিধি লঙ্ঘনই নয়, গুরুতর অনিয়ম ও রাষ্ট্রীয় আইনেরও লঙ্ঘন।

;

নির্বাচিত হয়ে যা বললেন সাবেক মন্ত্রী রাজিউদ্দিন

ছবি: সংগৃহীত

১৯৯৬ সালে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলায় মাত্র দেড় কিলোমিটার পাকা সড়ক পেয়েছিলাম, এখন সেটা সাড়ে ৪ শত কিলোমিটার পাকা সড়ক হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই দেশের অন্যতম বৃহৎ রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চলসহ ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। এ সরকারের আমলেই অবশিষ্ট উন্নয়ন কাজ করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন সপ্তমবারের মত নরসিংদী-৫ (রায়পুরা) থেকে নির্বাচিত হওয়া সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু।

মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) দুপুরে রায়পুরায় নির্বাচনী কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

বঙ্গবন্ধুর সাথে রাজনীতিতে অংশ নেয়া বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ আরও জানান, যাদেরকে নেতা বানিয়েছিলাম তাদের অনেকেই ভোটে আমার বিরোধিতা করেছেন। কিন্তু কর্মীরা করেননি বলেই ৭ম বারের মত বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছি।

রায়পুরায় যে সমস্ত উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাকি রয়েছে সেগুলো এই সময়েই করে ফেলবো। এরমধ্যে চরাঞ্চলের যোগাযোগের জন্য মেঘনা ব্রিজ, একটি মেডিকেল কলেজ এবং একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনসহ সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হবে। এ বিষয়ে তিনি সকলের সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *